তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে পুনরায় আপিলের ওপর শুনানি শুরু করেছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। মঙ্গলবার সকাল ৯টা ৩৮ মিনিটে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে সাত সদস্যের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে মামলাগুলোর শুনানি শুরু হয়। এই শুনানি দেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন আইনজ্ঞরা। আদালতে আবেদনকারীদের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করেন অ্যাডভোকেট ড. শরীফ ভুঁইয়া, অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন
ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের চূড়ান্ত রায় না হওয়া পর্যন্ত কনডেম সেলে না রাখার বিষয়ে হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের শুনানির তারিখ নির্ধারণ করেছে আপিল বিভাগ। আগামী ২৮ অক্টোবর এ বিষয়ে শুনানি হবে বলে জানা গেছে। রোববার (১৯ অক্টোবর) আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চ এ দিন ধার্য করেন। আদালতের এ সিদ্ধান্তকে ঘিরে দেশের আইনি মহলে নতুন
আইনপ্রক্রিয়ায় যুগান্তকারী পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এখন থেকে আদালতে কোনো ব্যক্তির জামিন হলে সেই আদেশ এক ক্লিকের মাধ্যমেই কারাগারে পৌঁছে যাবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) চ্যানেল 24 কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, এতদিন পর্যন্ত আদালত থেকে কারাগারে জামিনের আদেশ পাঠাতে অন্তত ১২টি ধাপ অতিক্রম করতে হতো। এতে সময়ক্ষেপণ,
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, গুমের মামলায় সেনা হেফাজতে থাকা ব্যক্তিদের বিষয়ে এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। তিনি বলেন, আনুষ্ঠানিক তথ্য পাওয়ার পর আইন অনুযায়ী পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করা হবে। রোববার দুপুরে রাজধানীতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি। তিনি বলেন, গুমের মামলায় সেনা কর্মকর্তারা হেফাজতে আছেন এমন তথ্য আমরা বিভিন্ন মাধ্যমে শুনেছি। কিন্তু আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গুমের দুটি মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে। এ পরোয়ানা বৃহস্পতিবার সকালে আইজিপি ও সংশ্লিষ্ট বাহিনীর ১২টি দপ্তরে পাঠানো হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রার কার্যালয়। চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম জানান, বুধবার বিকেলেই দুই মামলায় ৩০ জন আসামির বিরুদ্ধে জারি হওয়া গ্রেফতারি পরোয়ানা পাঠানো হয়েছে। মামলাগুলো দেশের সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে আলোচিত
আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে বিরোধী মতাবলম্বীদের গুম ও নির্যাতনের ঘটনায় দায়ের হওয়া মানবতাবিরোধী অপরাধের দুই মামলার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। বুধবার (৮ অক্টোবর) ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল এই আদেশ দেন। একইসঙ্গে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন চিফ
জুলাই-আগস্ট আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় চারজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে। অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন বিজিবির সাবেক কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল রেদোয়ানুল ইসলাম। বাকি তিনজন হলেন রাফাত বিন আলম মনু, রাশেদুল ইসলাম ও মশিউর রহমান। বুধবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে প্রসিকিউটর ফারুক আহমেদ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে মামলার প্রতিবেদন দাখিল করেন। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে কারও বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হলে তিনি আর বাংলাদেশের কোনো নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না। এমনকি মেয়র, চেয়ারম্যান বা সরকারি দপ্তরে কোনো পদেও নিয়োগ পাওয়ার যোগ্য থাকবেন না বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) দুপুরে ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, আইসিটি আইনে সাম্প্রতিক যে সংশোধন আনা হয়েছে, তার
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে গুমের কয়েকটি মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হবে। সোমবার (৬ অক্টোবর) ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য জানান। তাজুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী সরকারের সময় আলোচিত গুমের মামলাগুলোর কয়েকটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার রিপোর্ট খুব শিগগিরই দাখিল করা হবে। তিনি যোগ করেন, "আমরা আজকের আলোচনায় বিস্তারিত বলছি না,
দীর্ঘদিন বিদেশে পালিয়ে থাকার পর হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা এবং সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ তাজবীর হাসান দেশে ফিরে আটক হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) মধ্যরাতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাকে বিশেষ একটি সংস্থা গ্রেপ্তার করে। শনিবার (৪ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা তাকে বিমানবন্দর থানায় হস্তান্তর করেন। বিমানবন্দর থানার উপপরিদর্শক এসআই আনিসুর রহমান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, আটক
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারিক প্যানেলে মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ৫৪তম সাক্ষী হিসেবে আদালতে জবানবন্দি দেন শেখ হাসিনার মামলার মূল তদন্ত কর্মকর্তা মো. আলমগীর। তিনি বলেন, জুলাই আন্দোলনের সময় দেশের ৪১ জেলায় ৪৩৮ স্থানে সরকারি বাহিনী হত্যাযজ্ঞ চালায়। এছাড়াও ৫০টিরও বেশি জেলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মারণাস্ত্র ব্যবহার করেছে। তিনি জানান, আন্দোলনের সময় হত্যাকাণ্ড ও নৃশংসতা ঠেকাতে আসামিরা কোনো উদ্যোগ নেননি, বরং খুন,
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে অর্থপাচার ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধানে নতুন কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়েছে। সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সংস্থাটির সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেনকে এ দায়িত্ব দেওয়া হয়। দুদক সূত্রে জানা যায়, সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে চলমান তদন্তের কাজকে আরও গতিশীল ও কার্যকর করতে এই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। নতুন তদন্ত কর্মকর্তা পূর্বের সব নথি ও তথ্য পর্যালোচনা
ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত এস আলম গ্রুপের মালিক মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার তিন ভাইয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারির নির্দেশ দিয়েছে। আদালতের এই আদেশ দুদকের আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রদান করা হয়েছে। বিচারক সাব্বির ফয়েজ বৃহস্পতিবার এ নির্দেশ দেন। এস আলম গ্রুপের ব্যাংক ঋণ নিয়ে চলমান সমস্যার প্রেক্ষিতে এই আদেশ গুরুত্বপূর্ণ। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ হারানোর কারণে গ্রুপটির
জুলাই আন্দোলন চলাকালে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার ও গুলি চালানোর নির্দেশ দেওয়া একটি অডিও রেকর্ডিংয়ের কণ্ঠ তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে মিলে গেছে বলে জানিয়েছেন সিআইডির ডিজিটাল ফরেনসিক ল্যাবের কর্মকর্তা ও পুলিশ পরিদর্শক রুকনুজ্জামান। তিনি সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ সাক্ষ্য দিতে গিয়ে এ তথ্য জানান। রুকনুজ্জামান বলেন, পরীক্ষা করার জন্য ওই অডিও রেকর্ডিং তাদের কাছে জমা দেওয়া হয়েছিল। পরীক্ষার পর দেখা
জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের অবশিষ্ট জেরা আজ রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের বিরুদ্ধে দেওয়া সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হওয়ার পর এ জেরা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে এই জেরা হবে। শেখ
ফরিদপুর-৪ আসন থেকে আলগী ও হামিরদী ইউনিয়ন বাদ দিয়ে ফরিদপুর-২ আসনের সঙ্গে যুক্ত করার গেজেট কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে দুই মনোনয়ন প্রত্যাশীর দাখিল করা রিট আবেদনের ভিত্তিতে আদালত এই নির্দেশ দেন। বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি বিশ্বজিৎ দেবনাথের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ মঙ্গলবার এ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনকে ঘিরে নতুন করে কোনো রিট আমলে নেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন হাইকোর্ট। এ নিয়ে বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) আদালতে মন্তব্য করেন বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি ফয়েজ আহমেদের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ। এদিন মো. জুলিয়াস সিজার তালুকদার প্রার্থিতা ও ব্যালট নম্বর পুনর্বহালের নির্দেশনা চেয়ে নতুন রিট আবেদন করেন। তবে হাইকোর্ট বেঞ্চ সেই রিট শুনতে অনীহা
একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের দায়ের করা সব আপিল খারিজ করে দিয়েছে আপিল বিভাগ। এর ফলে এই মামলায় যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ অন্যান্য আসামিরা খালাস পেলেন। বৃহস্পতিবার সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ছয় বিচারপতির বৃহত্তর বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। দীর্ঘদিন ধরে চলা এই মামলার শুনানি শেষে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির মনোনীত সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদপ্রার্থী এস এম ফরহাদের প্রার্থিতা নিয়ে আর কোনো বাধা থাকল না। বুধবার আপিল বিভাগ এক আদেশে জানিয়েছেন, তিনি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চে শুনানি শেষে এই আদেশ আসে। আদালত একইসঙ্গে জানিয়েছেন, ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ৯ সেপ্টেম্বরেই ডাকসু নির্বাচন
হাইকোর্ট মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) ঘোষণা করেছে, দেশের সকল বিচারকের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলার দায়িত্ব সুপ্রিম কোর্টের হাতে থাকবে। এ রায়ের মাধ্যমে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা আরও সুসংহত হবে। হাইকোর্ট বেঞ্চ, বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে, সকালেই এই রায় ঘোষণা শুরু করেন। রায়ে বলা হয়েছে, নিম্ন আদালতের বিচারকদের বদলি, পদোন্নতি ও শৃঙ্খলা সংক্রান্ত পঞ্চদশ সংশোধনী এবং চতুর্থ সংশোধনীর বিধান বাতিল
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুলের রায় মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) হাইকোর্টে ঘোষণা শুরু হয়েছে। সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে রায় ঘোষণা শুরু হয়। গত ১৩ আগস্ট বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত ১১৬ অনুচ্ছেদের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষ হয়। আজকের রায় ঘোষণার
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এর মূল ভবনের সংস্কার কাজ পরিদর্শন করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল এবং গৃহায়ন, গণপূর্ত ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তারা একসঙ্গে পরিদর্শনে যান। পরিদর্শনের সময় অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর গাজী এমএইচ তামিমসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। তারা সংস্কার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। সোমবার দুপুরে আদালত এ আদেশ দেন বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র। আদালতের এই আদেশের ফলে দীর্ঘ প্রতীক্ষিত ডাকসু নির্বাচনের কার্যক্রম আপাতত বন্ধ হয়ে গেল। আদালতের নির্দেশের পর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি। আইনজীবীরা জানান, কিছু অনিয়ম ও আইনি জটিলতার কারণে আদালতে রিট আবেদন করা হয়েছিল। সেই আবেদনের শুনানি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে বিচার এখন শেষ পর্যায়ে পৌঁছেছে। মাত্র ৯ দিনে ২৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। এদের মধ্যে আন্দোলনে শহীদ হওয়া ৬ জনের বাবা-মা ও ভাই, আহত আন্দোলনকারী, প্রত্যক্ষদর্শী এবং বিভিন্ন হাসপাতালের চিকিৎসক অন্তর্ভুক্ত। সাক্ষীরা একমত হয়ে আদালতে জানিয়েছেন, হাজারো মানুষের হত্যার জন্য শেখ হাসিনা ও তার সহযোগীদের কঠোর শাস্তি