বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫১৫ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ1TK8B83CTTQWN3SJNRKSQ9.gif
সম্পাদকীয় সম্পর্কিত সকল খবর
সীমান্তে ভারতীয় পুশ-ইন: বাংলাদেশে নতুন শরণার্থী সংকট আসছে কি ?

সীমান্তে ভারতীয় পুশ-ইন: বাংলাদেশে নতুন শরণার্থী সংকট আসছে কি ?

সম্প্রতি ভারত থেকে বাংলাদেশ সীমান্তে কথিত ‘পুশ-ইন’ বা জোরপূর্বক অনুপ্রবেশের ঘটনা বাড়ছে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করছি। দেশের নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, সীমান্তবর্তী অঞ্চলে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর পক্ষ থেকে পরিকল্পিতভাবে হাজার হাজার লোক বাংলাদেশে প্রবেশ করিয়ে দেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। যদি এই বিষয়টিকে এখনই সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখা না হয় এবং ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক পর্যায়ে জোরালো আলোচনা না হয়, তাহলে বাংলাদেশকে

ড.মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের পুনর্জাগরণ

ড.মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের পুনর্জাগরণ

বাংলাদেশের মানুষ আজ নতুন করে উপলব্ধি করছে—একজন জ্ঞানী, সম্মানিত ও বিশ্বস্বীকৃত রাষ্ট্রনায়কের নেতৃত্ব কেমন হয়, আর রাজনীতিকদের ক্ষমতালিপ্সু নেতৃত্বের মধ্যে পার্থক্য কতটা গভীর। নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ, শান্তিকামী নেতার মতোই রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবেও ড. মুহাম্মদ ইউনুস সামনে এনেছেন একেবারে নতুন এক বাংলাদেশ—যেখানে রাষ্ট্রচিন্তা কৌশলে ভরা, কূটনীতি সুদূরপ্রসারী এবং রাষ্ট্রের মর্যাদা পুনঃপ্রতিষ্ঠায় নিরলস চেষ্টা দৃশ্যমান। সম্প্রতি ইউরোপ-আমেরিকার রাষ্ট্রপ্রধানদের হাতে ‘জুলাই বিপ্লব’ নিয়ে প্রকাশিত দুর্লভ ছবির

“এই মুহূর্তটি একদিনে গড়ে ওঠেনি—এর পেছনে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ সময়ের হিসেব-নিকেশ।”

“এই মুহূর্তটি একদিনে গড়ে ওঠেনি—এর পেছনে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ সময়ের হিসেব-নিকেশ।”

এর পেছনে রয়েছে বহুদিনের ষড়যন্ত্র, বহু রাতের আঁধারে চলা গোপন আঁতাত। শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পরই শুরু সেই অধ্যায়—অজিত দোভালের সঙ্গে বৈঠক, নানা রকম ছক আঁকা, সংবিধান মেনে শপথ নেওয়া একটি  সরকারকে উৎখাতের নীলনকশা। প্রথমে ইউনূসকে জঙ্গি, মৌলবাদী আখ্যা দেওয়া হলো। তারপর গরু ছাগলের মতো ভিন্ন ভিন্ন সময়ে হিন্দু নির্যাতনের মিথ্যা গল্প সাজানো হলো। কোটি কোটি ডলার খরচ করে

"ঈদের খুশিতে রেমিট্যান্সের ছোঁয়া: প্রবাসীদের অবদান ও অর্থনীতির প্রভাব"

"ঈদের খুশিতে রেমিট্যান্সের ছোঁয়া: প্রবাসীদের অবদান ও অর্থনীতির প্রভাব"

ঈদ মানেই আনন্দ, ঈদ মানেই বন্ধন ,ঈদ মানে  উৎসব ও পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর সুখস্মৃতি। আর এই আনন্দের অন্তরালে রয়েছে লাখো প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিরলস পরিশ্রম ও ত্যাগ। দেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি হিসেবে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বিশেষ করে ঈদের আগে বাজারে প্রাণসঞ্চার করেছে। পরিবারের মুখে হাসি ফোটানোর পাশাপাশি অর্থনীতি চাকা সচল রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহ বৃদ্ধির ফলে দেশের

রাজনীতির নীতি: ভুলের খেসারত দেশকে কী দেয়?

রাজনীতির নীতি: ভুলের খেসারত দেশকে কী দেয়?

রাজনীতি, রাজার নীতি। এটি একটি গভীর অর্থপূর্ণ উক্তি যা আমাদের দেশের রাজনৈতিক পরিবেশের বাস্তবতা তুলে ধরে। রাজনীতির জগতে কোনো একটি ভুল সিদ্ধান্ত বা আচরণ কেবল ব্যক্তিগত ক্ষতি নয়, এটি দেশের জনগণের ভবিষ্যতকেও বিপদে ফেলে দিতে পারে। একটি অল্প সময়ের ভুল কিংবা অসাবধানতা সমস্ত সিস্টেমকে বিপর্যস্ত করে দিতে পারে। ২০২৪ এর  ২৪ আগস্ট মাসে ঘটেছে তেমনই একটি ঘটনা যা রাজনীতি এবং

৯০ এর গণআন্দোলনের পর বাংলাদেশে ড. ইউনুসের মতো নেতার প্রয়োজন ছিল।

৯০ এর গণআন্দোলনের পর বাংলাদেশে ড. ইউনুসের মতো নেতার প্রয়োজন ছিল।

১৯৯০-এ এরশাদের পতন ছিল গণতন্ত্রের বড় বিজয়। সাধারণ জনগণের জন্য ভাবার সময় বহু মতের একটি সার্বজনীন দেশ হওয়ার কথা ছিল। তবে এ দেশের রাষ্ট্রনায়করা দেশের জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। তারা এসেছিলেন শুধু ক্ষমতায় থাকার জন্য, আর দীর্ঘদিন থাকার জন্য যা করার দরকার তাই করেছেন, যা আসলে জনগণের সঙ্গে প্রতারণার সামিল ছিল । বারবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হওয়া, স্বজনপ্রীতি করা, দেশের সম্পদ

দেশ পুনর্গঠনে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য

দেশ পুনর্গঠনে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য

২০২৪ সালের জুলাই-অগাস্ট মাসে ঘটে যাওয়া গণঅভ্যুত্থান দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। এ ঘটনার পর, দেশব্যাপী বিশৃঙ্খলা এবং অনিশ্চয়তার সৃষ্টি হলেও, এর পরিপ্রেক্ষিতে একটি নতুন সম্ভাবনা উন্মোচিত হয়েছে: একটি দৃঢ় এবং স্থিতিশীল রাষ্ট্রের পুনর্গঠন। কিন্তু এই পুনর্গঠনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্য ও সহনশীলতা। গণঅভ্যুত্থানের পর থেকে দেশে নানা রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে

ক্যালিফোর্নিয়ার দাবানল: ক্ষমতাবানদের বিলাসী জীবন বিপর্যস্ত

ক্যালিফোর্নিয়ার দাবানল: ক্ষমতাবানদের বিলাসী জীবন বিপর্যস্ত

যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেসে চলমান দাবানল শুধু প্রকৃতির নয়, সমাজের এক নির্মম বাস্তবতা উন্মোচন করেছে। ধনী ও ক্ষমতাবানরা যারা বিলাসবহুল জীবনযাপন করতেন, তাদের অনেকেই এখন নিঃস্ব হয়ে তাবুতে বসবাস করছেন।   এই দাবানল শুধু কয়েক হাজার একর জমি বা বাড়িঘরই ধ্বংস করেনি, এটি প্রশ্ন তুলেছে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অসাম্যের ওপর। ক্ষমতাবানরা যারা অন্যায়ভাবে নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করতে অন্যের জীবন ও সম্পদ

জঙ্গি নাটক: মিথ্যার আড়ালে ক্ষমতার লোভে চালানো অন্যায়

জঙ্গি নাটক: মিথ্যার আড়ালে ক্ষমতার লোভে চালানো অন্যায়

দেশের মানুষ অনেক কিছু ভুলে যেতে পারে, তবে কিছু বিষয় মনে রাখা উচিত। একসময় একমাত্র ক্ষমতায় থাকার লোভে ভারতীয় প্রভুদের প্রেসক্রিপশনে সম্পূর্ণ মিথ্যা ও সাজানো একটি নাটকের মঞ্চায়ন হয়েছিল। নাটকটির নাম ছিল "জঙ্গি নাটক"। আজ সেই নাটক নিয়ে 'আমার দেশ' পত্রিকায় বিস্তারিত সংবাদ আসলো । সেই আলোকে বলছি এই নাটকের নামে কত নিরপরাধ মানুষকে শেষ করা হয়েছে, তার কোনো হিসাব নেই।

মহান বিজয় দিবস: আমাদের গৌরব, আমাদের প্রেরণা

মহান বিজয় দিবস: আমাদের গৌরব, আমাদের প্রেরণা

১৬ ডিসেম্বর—বাংলাদেশের ইতিহাসের এক উজ্জ্বলতম দিন। ১৯৭১ সালের এই দিনে বিশ্ব মানচিত্রে আত্মপ্রকাশ করে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র, বাংলাদেশ। ত্রিশ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ, দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রম এবং দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের ফসল এই বিজয়। মহান বিজয় দিবস তাই শুধু একটি দিন নয়, এটি আমাদের জাতির সংগ্রাম, সাহস এবং আত্মত্যাগের প্রতীক। বিজয়ের এই মাহেন্দ্রক্ষণ কেবল ইতিহাসের একটি অধ্যায় নয়;

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন: নতুন প্রজন্মের পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন: নতুন প্রজন্মের পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা

বাংলাদেশের ছাত্র রাজনীতির ইতিহাসে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচিত করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে আত্মপ্রকাশ করা এই সংগঠনটি শুরু থেকেই সরকারের অসামঞ্জস্যতা ও ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছে। সরকার পতনের আন্দোলনে নেতৃত্বদান থেকে শুরু করে নতুন সরকারের পরও তাদের সক্রিয়তা, এই সংগঠনটির লক্ষ্য এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে নতুন প্রশ্ন ও প্রত্যাশার জন্ম দিয়েছে। অরাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে আত্মপ্রকাশ করলেও, বৈষম্যবিরোধী

এক সময়ের সংস্কারক থেকে স্বৈরশাসক,বাশার আল-আসাদ এর উত্থান-পতন

এক সময়ের সংস্কারক থেকে স্বৈরশাসক,বাশার আল-আসাদ এর উত্থান-পতন

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের জীবন কাহিনি এক নাটকীয় উত্থান এবং পতনের কিছুটা গল্প। ১৯৬৫ সালে দামেস্কে জন্মগ্রহণকারী বাশার এক উচ্চবিত্ত পরিবারে বেড়ে ওঠেন এবং চিকিৎসক হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন। তবে ১৯৯৪ সালে তাঁর বড় ভাই বাসিলের মৃত্যুর পর, পরিবারের রাজনৈতিক উত্তরাধিকারী হিসেবে তিনি রাজনীতিতে প্রবেশ করেন।  ২০০০ সালে তাঁর বাবা হাফেজ আল-আসাদের মৃত্যুর পর মাত্র ৩৪ বছর বয়সে তিনি সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

যে ৪ টি মামলায় খালাস পেলে তারেক রহমান দেশে ফিরতে পারবেন

যে ৪ টি মামলায় খালাস পেলে তারেক রহমান দেশে ফিরতে পারবেন

১ ডিসেম্বর হাইকোর্টের রায় অনুযায়ী বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দুটি মামলায় খালাস পেয়েছেন। তবে, এখনো তার বিরুদ্ধে চারটি মামলায় সাজা বহাল রয়েছে। আইনজীবীরা আশা করছেন, এই বাকি মামলাতেও তারেক রহমান ন্যায়বিচার পাবেন। তারেক রহমানের আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল ইনিউজের বার্তা সম্পাদকে বলেন, "যেভাবে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেক রহমান ন্যায়বিচার পেয়েছেন, তেমনি বাকি চারটি মামলাতেও তিনি ন্যায়বিচার পাবেন।" তারেক রহমানের

ইয়াহিয়া সিনওয়ার যেভাবে নিহত হলেন এবং তাঁর শেষ মুহূর্তের যুদ্ধ !

ইয়াহিয়া সিনওয়ার যেভাবে নিহত হলেন এবং তাঁর শেষ মুহূর্তের যুদ্ধ !

ইসমাইল হানিয়াহর উত্তরসূরি হিসেবে সিনওয়ারকে ঘোষণার মধ্য দিয়ে হামাসে নতুন নেতৃত্বের সূচনা হয় । যিনি হামাসের সামরিক শাখার একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা হিসেবে পরিচিত, ইসমাইল হানিয়াহর নেতৃত্বাধীন দলের রাজনৈতিক দিকনির্দেশনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তার নতুন দায়িত্বে হামাসের রাজনৈতিক কৌশল, ইসরাইলের বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং ফিলিস্তিনি জনগণের স্বার্থ রক্ষায় কৌশলগত সিদ্ধান্ত গ্রহণের কাজ অন্তর্ভুক্ত , তবে তা বেশিদিন রইলো না । ইসরাইলি সেনারা তাকে নিহত

ক্ষমতাচ্যুত শাসকদের পালানোর সেরা পথ এবং কোথায় যাচ্ছেন তারা?

ক্ষমতাচ্যুত শাসকদের পালানোর সেরা পথ এবং কোথায় যাচ্ছেন তারা?

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ইতিহাসে দেখা গেছে, যখন শাসকরা বিক্ষোভের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হন, তখন তারা দ্রুত দেশ ত্যাগের পথ অবলম্বন করেন। এই প্রবণতা একটি সাধারণ ঘটনা, যা রাজনৈতিক এবং সামাজিক অস্থিরতার সময় লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, এই ক্ষমতাচ্যুত শাসকরা কোথায় গিয়ে আশ্রয় নেন? প্রথমত, প্রতিবেশী দেশগুলো অনেক সময় প্রথম পছন্দ হয়ে থাকে। বিশেষ করে, সেই দেশগুলো যেখানে রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়ার

সেভেন সিস্টার্স: ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের স্বাধীনতাকামী সাত রাজ্যের গল্প

সেভেন সিস্টার্স: ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের স্বাধীনতাকামী সাত রাজ্যের গল্প

ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল, যা "সেভেন সিস্টার্স" নামে পরিচিত, দেশটির সাতটি রাজ্য—আসাম, মেঘালয়, মিজোরাম, মনিপুর, নাগাল্যান্ড, ত্রিপুরা এবং আসাম—একত্রে বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। এই অঞ্চলটি স্বাদ, সংস্কৃতি এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের একটি অভূতপূর্ব উদাহরণ। কিন্তু সেভেন সিস্টার্সের ইতিহাস এবং বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বেশ জটিল এবং উদ্বেগজনক।  ঐতিহাসিক পটভূমি: ভারতের স্বাধীনতার পর থেকেই সেভেন সিস্টার্সের রাজ্যগুলো বিশেষ রাজনৈতিক এবং সামাজিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের দমন-পীড়ন নীতি,

ব্যাটারিচালিত রিকশা অনেক বেশি মানবিক

ব্যাটারিচালিত রিকশা অনেক বেশি মানবিক

প্যাডেলচালিত রিকশার চেয়ে ব্যাটারিচালিত রিকশা অনেক বেশি মানবিক। বিদ্যুতের অচপয় হয় এটা ঠিক। কিন্তু মানুষের যোগাযোগ সহজ হয়। রিকশাচালকদের কষ্ট কম হয়। আধুনিক এই যুগেও প্যাডেলচালিত রিকশার মতো একটি কষ্টকর ও অমানবিক বাহন চালিয়ে মানুষকে জীবিকা নির্বাহ করতে হবে কেন?  ব্যাটারিচালিত রিকশায় যে পরিমাণ বিদ্যুৎ লাগে, সেটি কি অপচয়? এটি তো অর্থনীতিতেই কাজে লাগছে। বিরাট সংখ্যক মানুষের জীবিকার সংস্থান হচ্ছে। মানুষের

কারাবন্দী ইমরান খানের দিকে চোখ সবার, কিন্তু কেন ?

কারাবন্দী ইমরান খানের দিকে চোখ সবার, কিন্তু কেন ?

কারাবন্দী ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক–ই–ইনসাফের (পিটিআই) সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয়ী হলেও সরকার গঠনের দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছে তাদের চেয়ে পিছিয়ে থাকা নওয়াজ শরিফের দল পাকিস্তান মুসলিম লিগ–নওয়াজ (পিএমএল–এন)।  শনিবার পাকিস্তান পিপলস পার্টিসহ (পিপিপি) আরও কয়েকটি দলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন পিএমএল–এন–এর নেতারা। সেখানে জোট সরকার গঠনের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। পরে অবশ্য পিপিপির চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি পরে বলেছেন, পিএমএল–এন বা অন্য

ব্যাংকে তারল্য সংকট, চাপের মুখে বেসরকারি খাত

ব্যাংকে তারল্য সংকট, চাপের মুখে বেসরকারি খাত

ডলার সংকটে দেশের আমদানি সংকুচিত হচ্ছে দুই বছর ধরে। চাহিদা অনুযায়ী পণ্য আমদানি করতে না পারায় স্থবির হতে বসেছে অনেক শিল্প। টাকার রেকর্ড অবমূল্যায়নের প্রভাবেও ব্যবসায়ীরা ক্ষতির মুখে পড়েছেন। এবার ডলার সংকটের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ব্যাংকের তারল্য সংকট। ঋণ না পাওয়ায় দেশের অনেক উদ্যোক্তাই এখন কার্যক্রম পরিচালনায় হিমশিম খাচ্ছেন। এ অবস্থায় সমৃদ্ধি নয়, বরং সংকোচনের মুখে পড়েছে দেশের বেসরকারি খাত।

জাতীয় চার নেতা বাঙালী জাতির ইতিহাসে চির জাগ্রত

জাতীয় চার নেতা বাঙালী জাতির ইতিহাসে চির জাগ্রত

জাতিকে নেতৃত্বশূন্য করার স্বাধীনতার শত্রুদের ষড়যন্ত্রের অংশ জেলহত্যা দিবস মহান মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনাকারী চারনেতার হত্যাকাণ্ড কোনোভাবেই কেবল গুটিকতক অস্ত্রধারীর কাজ নয়, এটি ছিল জাতিকে নেতৃত্বশূন্য করতে, দেশকে মুক্তি সংগ্রামের চেতনার বিপরীত দিকে নিয়ে যেতে স্বাধীনতার শত্রুদের ঘোরতর ষড়যন্ত্রের অংশ। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর গ্রেপ্তার করা হয় তার ঘনিষ্ঠ চার সহচর, মুক্তিযুদ্ধের শীর্ষ চার সংগঠক সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, এম

বাজার নিয়ে আর কত নৈরাজ্য

বাজার নিয়ে আর কত নৈরাজ্য

বাজার যেন কারো নিয়ন্ত্রণে নেই। ইচ্ছামতো দাম বাড়াচ্ছে অসাধু ব্যবসায়ীরা। দিন দিন অসহায় হয়ে পড়ছে সাধারণ মানুষ। দেশব্যাপী ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধিতে বেড়েছে ডাবের চাহিদা। এতে ডাবের দাম নিয়ে চলছে চরম নৈরাজ্য। আকারভেদে রাজধানীসহ বিভিন্ন এলাকায় প্রতিটি ডাব বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা পর্যন্ত। শুধু কি ডাব- ডিম, পেঁয়াজ, চিনি, ভোজ্যতেলসহ নানা নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য নিয়ে বাজারে নৈরাজ্য চলছে।  মনে হচ্ছে বাজার নিয়ন্ত্রণে

প্রাথমিকে বৃত্তি: মেধা যাচাইয়ের নামে মানসিক চাপ

প্রাথমিকে বৃত্তি: মেধা যাচাইয়ের নামে মানসিক চাপ

২০২২ সালে ১৫ দিন আগে নোটিশ দিয়ে প্রাইমারি স্কুলের শীতকালীন ছুটি বাতিল করে প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা গ্রহণ করা হলো। ৪ বিষয়ে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা একই দিনে নিতে ৫০ টাকা ফি নেয়া হলো। ইতোপূর্বে সমাপনী পরীক্ষায় ৫ দিনে ৫০০ নম্বরের পরীক্ষা নিতেও ৫০ টাকা ফি লাগতো। পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন থেকে শুরু করে ফলাফল তৈরি পর্যন্ত সকল কাজ যেহেতু উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে

নির্মম বিভীষিকাময় চিত্রাবলী

নির্মম বিভীষিকাময় চিত্রাবলী

সেই দৃশ্যপটের দিকে এখনও চোখ মেলে তাকাতে পারি না। কী বীভৎস! কী নির্মম বিভীষিকাময় সেই সব চিত্রাবলী! রক্ত আর মানবদেহের ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা খণ্ড খণ্ড টুকরো রাস্তাজুড়ে, আর্তনাদের দৃশ্যাবলীর পাশাপাশি পুলিশের বেধড়ক লাঠিচার্জ, টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ, আহতদের হাসপাতালে নিতে বাধা প্রদান, সরকারী হাসপাতালের গেট বন্ধ কিংবা চিকিৎসা প্রদানে অপারগ চিকিৎসক, সেবা প্রদানে অনাগ্রহী সেবক, এমন অমানবিকতার মুখোমুখি হতে হয়েছিল ১৯ বছর

শেষের দিনগুলোতে বঙ্গবন্ধুর মুখোমুখি যারা

শেষের দিনগুলোতে বঙ্গবন্ধুর মুখোমুখি যারা

ছিলেন তিনি ক্ষণজন্মা পুরুষ। হিমালয়ের চেয়ে উঁচু যার ব্যক্তিত্ব ও সাহস। নিজ জাতিকেও করে তুলেছিলেন সাহসী যোদ্ধা। স্বাধীন দেশে ষড়যন্ত্রকারীরা শান্তিতে দেশ পরিচালনা করতে দেয়নি। কেমন কেটেছে শেষের দিনগুলো? রাষ্ট্রপতি হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শেষের দিনগুলো কেমন ছিল? ঘাতকের নিঃশ্বাস কি তিনি অনুভব করতে পেরেছিলেন? ‘নাগিনীরা চারিদিকে ফেলিতেছে বিষাক্ত নিঃশ্বাস’; যিনি নিজেই জনসভায় আবৃত্তি করতেন, তিনি কি টের পাবার

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

সর্বশেষ সংবাদ

জনপ্রিয়

সীমান্তে ভারতীয় পুশ-ইন: বাংলাদেশে নতুন শরণার্থী সংকট আসছে কি ?

সীমান্তে ভারতীয় পুশ-ইন: বাংলাদেশে নতুন শরণার্থী সংকট আসছে কি ?

১৬ হাজার মামলা প্রত্যাহারে বিএনপি দিল তালিকা, সরকার চায় প্রমাণ

১৬ হাজার মামলা প্রত্যাহারে বিএনপি দিল তালিকা, সরকার চায় প্রমাণ

অনলাইন জুয়ায় জড়ালে এজেন্টের বিরুদ্ধে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা: বাংলাদেশ ব্যাংক

অনলাইন জুয়ায় জড়ালে এজেন্টের বিরুদ্ধে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা: বাংলাদেশ ব্যাংক

ডিসেম্বরে নির্বাচন চাই, প্রস্তুত থাকুন: তারেক রহমানের বার্তা তারুণ্যের সমাবেশে

ডিসেম্বরে নির্বাচন চাই, প্রস্তুত থাকুন: তারেক রহমানের বার্তা তারুণ্যের সমাবেশে

৭ জুন বাংলাদেশে ঈদুল আজহা, দেশের আকাশে দেখা গেছে জিলহজের চাঁদ

৭ জুন বাংলাদেশে ঈদুল আজহা, দেশের আকাশে দেখা গেছে জিলহজের চাঁদ

সাতক্ষীরায় রিং বাঁধ ভেঙে ৪০০ বিঘা মৎস্য ঘের প্লাবিত

সাতক্ষীরায় রিং বাঁধ ভেঙে ৪০০ বিঘা মৎস্য ঘের প্লাবিত

বাংলাদেশে ঈদ ৭ জুন, চাঁদ দেখা নিশ্চিত

বাংলাদেশে ঈদ ৭ জুন, চাঁদ দেখা নিশ্চিত

ঈদ নিরাপত্তায় বরিশাল মেট্রো পুলিশের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি

ঈদ নিরাপত্তায় বরিশাল মেট্রো পুলিশের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি

রাজবাড়ীতে বাজার ইজারায় রক্তের খেলা, হত্যাকান্ডে জড়িত ৪ জন গ্রেফতার

রাজবাড়ীতে বাজার ইজারায় রক্তের খেলা, হত্যাকান্ডে জড়িত ৪ জন গ্রেফতার

নওগাঁয় মাঠে প্রিন্টের আধিপত্য, হার ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার

নওগাঁয় মাঠে প্রিন্টের আধিপত্য, হার ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার
https://enews71.com/storage/ads/01JQ1TK8B83CTTQWN3SJNRKSQ9.gif