রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫৩০ ভাদ্র, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

মৃত্যুর পর মুমিনের কবরের শান্তিময় জীবন

মাওলানা মোহাম্মাদ ছগির হোসেন-হেড অফ
মাওলানা মোহাম্মাদ ছগির হোসেন-হেড অফ, ধর্ম ডেস্ক

প্রকাশ: ১ জুলাই ২০২৫, ১০:৩৩

শেয়ার করুনঃ
মৃত্যুর পর মুমিনের কবরের শান্তিময় জীবন
কবরের জীবনমুমিনের কবরইসলামিক বিশ্বাসমৃত্যুর পর কী হয়
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

ইসলাম ধর্মে কবরকে বলা হয় ‘বারযাখ’ — যা মৃত্যুর পর ও কিয়ামতের আগে এক অন্তর্বর্তীকালীন জগৎ। একজন মুমিনের জন্য এই কবরের জীবন শান্তির, আর একজন কাফেরের জন্য এটি শাস্তির। আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, কবর হলো জান্নাতের বাগানসম একটি বাগান অথবা জাহান্নামের গর্তসম একটি গর্ত। কবরের এই জীবন সম্পর্কে জানা, আমাদের দুনিয়ার আচরণ ও আমল গঠনে গভীর প্রভাব ফেলে।

মুমিন ব্যক্তি যখন মৃত্যুবরণ করেন, ফেরেশতা তার রূহ কবজ করে নিয়ে যায় জান্নাতের সুগন্ধময় কস্তুরির কাপড়ে মুড়িয়ে। তার রূহকে নিয়ে যাওয়া হয় আল্লাহর দরবারে, যেখানে তাকে সম্মান দেখানো হয়। এরপর কবরস্থ করার সময়, আল্লাহর আদেশে তার রূহ কবরস্থ দেহে ফিরে আসে। তখন দুজন ফেরেশতা — মুনকির ও নাকির তাকে প্রশ্ন করেন: "তোমার রব কে?" "তোমার ধর্ম কী?" "তোমার নবী কে?" একজন সৎ ও ঈমানদার মুসলিম সহজেই উত্তর দিতে সক্ষম হন: "আমার রব আল্লাহ, আমার দ্বীন ইসলাম, এবং আমার নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)।"

এই উত্তর শুনে কবর প্রশস্ত করে দেওয়া হয় যতদূর চোখ যায়, জান্নাতের জানালা খুলে দেওয়া হয় এবং বলা হয়, ‘ঘুমাও যেভাবে বর গৃহে ঘুমায়।’ তখন সে জান্নাতের সুবাস অনুভব করতে থাকে এবং তৃপ্তির ঘুমে আবিষ্ট হয়। একজন মুমিনের কবর জীবনের এই আনন্দঘন অবস্থা তার দুনিয়ার ইমান ও আমলের পুরস্কার।

আরও

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

অন্যদিকে, একজন অবিশ্বাসী বা পাপিষ্ঠ ব্যক্তির জন্য কবর হয় অত্যাচারের স্থান। তার রূহ তুলে নেওয়া হয় দুর্গন্ধময় কাপড়ে জড়িয়ে, আল্লাহর দরবারে তার সম্মান হয় না, বরং কবরেই তাকে শাস্তি দেওয়া শুরু হয়। ফেরেশতার প্রশ্নের জবাব সে দিতে পারে না। তখন তার কবর চাপা পড়ে, সাপ-বিচ্ছুর আক্রমণে সে কষ্ট পায়, আর জাহান্নামের জানালা খুলে দেওয়া হয়, যাতে সে শাস্তির ঝলক দেখতে থাকে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

হাদীস থেকে জানা যায়, কবরের আজাব সত্য এবং এটি নিরবিচারে চলতে থাকে যতক্ষণ না কিয়ামত হয়। এমনকি কোনো মুমিন ব্যক্তি যদি কবরে কিছু ভুল করে থাকেন, তবুও আল্লাহর রহমতে তার জন্য মুক্তির দরজা খোলা থাকে। আর কিছু আমল রয়েছে যেগুলো কবরের আযাব থেকে মুক্তি দিতে পারে, যেমন— নিয়মিত নামাজ পড়া, কুরআন তিলাওয়াত, দান-সদকা, সৎকর্ম, বিশেষ করে সূরা মুলক পাঠ করা।

এজন্যই আল্লাহর প্রিয় বান্দারা দুনিয়াতে থেকেও কবরের প্রস্তুতি নিয়ে থাকেন। তাঁরা জানেন, মৃত্যুই শেষ নয়, বরং এটি হলো নতুন জীবনের সূচনা। আমাদেরও উচিত নিয়মিত আত্মসমালোচনা করা, আমল সংশোধন করা এবং কবরের শান্তিময় জীবনের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া।

কবর নিয়ে সচেতন হওয়া, আমাদের জীবনে আল্লাহভীতি ও পরকালের চিন্তা জাগিয়ে তোলে। এই জাগরণই একজন মানুষকে সঠিক পথে পরিচালিত করে এবং কবরের জীবনে প্রশান্তি এনে দেয়।

আরও

জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

 জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

জনপ্রিয় সংবাদ

রাজনৈতিক অস্থিরতায় নেপালে বাতিল বাংলাদেশ-নেপাল প্রীতি ম্যাচ

রাজনৈতিক অস্থিরতায় নেপালে বাতিল বাংলাদেশ-নেপাল প্রীতি ম্যাচ

ঢাবি শিবিরকে কয়েকঘন্টার শুভেচ্ছা পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর!

ঢাবি শিবিরকে কয়েকঘন্টার শুভেচ্ছা পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর!

ডাকসু ভোট গণনায় ছাত্রদলের কারচুপির অভিযোগে টিএসসিতে উত্তেজনা

ডাকসু ভোট গণনায় ছাত্রদলের কারচুপির অভিযোগে টিএসসিতে উত্তেজনা

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

ভোটের মাধ্যমে জনগণই নেবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত: তারেক রহমান

ভোটের মাধ্যমে জনগণই নেবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত: তারেক রহমান

সর্বশেষ সংবাদ

রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন ‘প্রক্সি মওদুদীবাদী’ দলের প্রয়োজন নেই: মাহফুজ আলম

রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন ‘প্রক্সি মওদুদীবাদী’ দলের প্রয়োজন নেই: মাহফুজ আলম

গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত, নতুন নিহত ৬২

গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত, নতুন নিহত ৬২

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

ফরিদপুর-৪ আসনের ইউনিয়ন পুনর্বহালের দাবিতে ভাঙ্গায় অবরোধ

ফরিদপুর-৪ আসনের ইউনিয়ন পুনর্বহালের দাবিতে ভাঙ্গায় অবরোধ

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে আজ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে আজ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতা মানবসমাজের শান্তি নষ্ট করে এবং মানুষের নৈতিক চরিত্রকে ধ্বংস করে দেয়। ইসলাম এ বিষয়ে অত্যন্ত কঠোর অবস্থান নিয়েছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, “তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করো না এবং মানুষদের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করার জন্য বিচারকদের ঘুষ দিও না” (সুরা বাকারা: ১৮৮)। এই আয়াত সরাসরি দুর্নীতি ও ঘুষকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যিনি ঘুষ

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবার মানুষের জীবনের প্রথম বিদ্যালয়। এখানে একজন মানুষ নৈতিকতা, আচার-আচরণ ও মূল্যবোধ শিখে। ইসলাম পরিবারকে সমাজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখেছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, “তোমরা নিজেদের ও তোমাদের পরিবারকে আগুন থেকে বাঁচাও” (সুরা তাহরিম: ৬)। এই আয়াত প্রমাণ করে পরিবারের দায়িত্ব হলো সন্তানদের নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া। দাম্পত্য জীবনে ইসলামের মূল শিক্ষা হলো ভালোবাসা, সম্মান ও দায়িত্বশীলতা। কোরআনে বলা

 জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

শুক্রবারের দিন মুসলমানদের জন্য ইবাদত, দোয়া ও রহমতের পাশাপাশি সাদকা ও দানের জন্যও বিশেষ মর্যাদার দিন। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “মুসলমানের প্রতিটি ভালো কাজই সদকা” (মুসলিম)। আর শুক্রবারের দিন দান করলে এর সওয়াব অন্যান্য দিনের চেয়ে বেশি হয়। ইসলামের ইতিহাসে দেখা যায় সাহাবিরা জুমার দিনে বিশেষভাবে দান করতে পছন্দ করতেন। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “যে ব্যক্তি উত্তম কাজ করবে, তার জন্য দশগুণ প্রতিদান

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

ইসলামে ন্যায়বিচার একটি মৌলিক শিক্ষা। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বারবার ন্যায় প্রতিষ্ঠার কথা বলেছেন এবং তা ঈমানের অপরিহার্য অংশ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। আল্লাহ বলেন, “হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর জন্য ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করো এবং ন্যায়সঙ্গতভাবে সাক্ষ্য দাও। কোনো জাতির প্রতি ঘৃণা তোমাদেরকে ন্যায়বিচার থেকে বিরত না রাখুক। ন্যায়বিচার করো, এটাই তাকওয়ার নিকটবর্তী” (সূরা মায়েদা: ৮)। এই আয়াত স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে মুসলমানের

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

মানবজাতির কল্যাণ ও শান্তির জন্য ইসলাম যে মৌলিক শিক্ষা প্রদান করেছে তার অন্যতম হচ্ছে দয়া ও মানবিকতা। কোরআনুল কারিমে আল্লাহ তাআলা বহু স্থানে মানুষকে একে অপরের প্রতি দয়া ও সহানুভূতিশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে এই দয়ার শিক্ষাকে বাস্তবে রূপ দিয়েছেন। তিনি শুধু মুসলমানদের জন্য নয়, বরং সমগ্র মানবতার জন্য দয়া ও করুণার