শনিবার, ১২ জুলাই, ২০২৫২৮ আষাঢ়, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JWDYBEN0YKRDEYVYW9JCHXDC.jpg
ধর্ম

মৃত্যুর পর মুমিনের কবরের শান্তিময় জীবন

হায়দার মনির - হেড অফ ইসলামি ডেস্ক
মোহাম্মাদ হায়দার মনির - হেড অফ, ধর্ম ডেস্ক

প্রকাশ: ১ জুলাই ২০২৫, ১০:৩৩

শেয়ার করুনঃ
মৃত্যুর পর মুমিনের কবরের শান্তিময় জীবন
কবরের জীবনমুমিনের কবরইসলামিক বিশ্বাসমৃত্যুর পর কী হয়
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

ইসলাম ধর্মে কবরকে বলা হয় ‘বারযাখ’ — যা মৃত্যুর পর ও কিয়ামতের আগে এক অন্তর্বর্তীকালীন জগৎ। একজন মুমিনের জন্য এই কবরের জীবন শান্তির, আর একজন কাফেরের জন্য এটি শাস্তির। আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, কবর হলো জান্নাতের বাগানসম একটি বাগান অথবা জাহান্নামের গর্তসম একটি গর্ত। কবরের এই জীবন সম্পর্কে জানা, আমাদের দুনিয়ার আচরণ ও আমল গঠনে গভীর প্রভাব ফেলে।

মুমিন ব্যক্তি যখন মৃত্যুবরণ করেন, ফেরেশতা তার রূহ কবজ করে নিয়ে যায় জান্নাতের সুগন্ধময় কস্তুরির কাপড়ে মুড়িয়ে। তার রূহকে নিয়ে যাওয়া হয় আল্লাহর দরবারে, যেখানে তাকে সম্মান দেখানো হয়। এরপর কবরস্থ করার সময়, আল্লাহর আদেশে তার রূহ কবরস্থ দেহে ফিরে আসে। তখন দুজন ফেরেশতা — মুনকির ও নাকির তাকে প্রশ্ন করেন: "তোমার রব কে?" "তোমার ধর্ম কী?" "তোমার নবী কে?" একজন সৎ ও ঈমানদার মুসলিম সহজেই উত্তর দিতে সক্ষম হন: "আমার রব আল্লাহ, আমার দ্বীন ইসলাম, এবং আমার নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)।"

এই উত্তর শুনে কবর প্রশস্ত করে দেওয়া হয় যতদূর চোখ যায়, জান্নাতের জানালা খুলে দেওয়া হয় এবং বলা হয়, ‘ঘুমাও যেভাবে বর গৃহে ঘুমায়।’ তখন সে জান্নাতের সুবাস অনুভব করতে থাকে এবং তৃপ্তির ঘুমে আবিষ্ট হয়। একজন মুমিনের কবর জীবনের এই আনন্দঘন অবস্থা তার দুনিয়ার ইমান ও আমলের পুরস্কার।

আরও

পবিত্র কোরআন অবমাননা রোধে মুসলিম উম্মাহর করণীয় কী

পবিত্র কোরআন অবমাননা রোধে মুসলিম উম্মাহর করণীয় কী

অন্যদিকে, একজন অবিশ্বাসী বা পাপিষ্ঠ ব্যক্তির জন্য কবর হয় অত্যাচারের স্থান। তার রূহ তুলে নেওয়া হয় দুর্গন্ধময় কাপড়ে জড়িয়ে, আল্লাহর দরবারে তার সম্মান হয় না, বরং কবরেই তাকে শাস্তি দেওয়া শুরু হয়। ফেরেশতার প্রশ্নের জবাব সে দিতে পারে না। তখন তার কবর চাপা পড়ে, সাপ-বিচ্ছুর আক্রমণে সে কষ্ট পায়, আর জাহান্নামের জানালা খুলে দেওয়া হয়, যাতে সে শাস্তির ঝলক দেখতে থাকে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

হাদীস থেকে জানা যায়, কবরের আজাব সত্য এবং এটি নিরবিচারে চলতে থাকে যতক্ষণ না কিয়ামত হয়। এমনকি কোনো মুমিন ব্যক্তি যদি কবরে কিছু ভুল করে থাকেন, তবুও আল্লাহর রহমতে তার জন্য মুক্তির দরজা খোলা থাকে। আর কিছু আমল রয়েছে যেগুলো কবরের আযাব থেকে মুক্তি দিতে পারে, যেমন— নিয়মিত নামাজ পড়া, কুরআন তিলাওয়াত, দান-সদকা, সৎকর্ম, বিশেষ করে সূরা মুলক পাঠ করা।

এজন্যই আল্লাহর প্রিয় বান্দারা দুনিয়াতে থেকেও কবরের প্রস্তুতি নিয়ে থাকেন। তাঁরা জানেন, মৃত্যুই শেষ নয়, বরং এটি হলো নতুন জীবনের সূচনা। আমাদেরও উচিত নিয়মিত আত্মসমালোচনা করা, আমল সংশোধন করা এবং কবরের শান্তিময় জীবনের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া।

কবর নিয়ে সচেতন হওয়া, আমাদের জীবনে আল্লাহভীতি ও পরকালের চিন্তা জাগিয়ে তোলে। এই জাগরণই একজন মানুষকে সঠিক পথে পরিচালিত করে এবং কবরের জীবনে প্রশান্তি এনে দেয়।

আরও

কিয়ামতের দিন সবচেয়ে ওজনদার আমল হবে ভালো আখলাক

কিয়ামতের দিন সবচেয়ে ওজনদার আমল হবে ভালো আখলাক

সর্বশেষ সংবাদ

ঋণের চাপে সন্তান বিক্রির চেষ্টা, প্রতিহত করলো স্থানীয়রা

ঋণের চাপে সন্তান বিক্রির চেষ্টা, প্রতিহত করলো স্থানীয়রা

চাঁদাবাজদের কবল থেকে ব্যবসায়ীদের রক্ষা করব: নাহিদ

চাঁদাবাজদের কবল থেকে ব্যবসায়ীদের রক্ষা করব: নাহিদ

সারা দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের তালিকা তৈরি হচ্ছে: আইজিপি

সারা দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের তালিকা তৈরি হচ্ছে: আইজিপি

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মায়ের ফোন,বিমানে বোমা আছে

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মায়ের ফোন,বিমানে বোমা আছে

বাঁধ নির্মাণের কাজ সেনাবাহিনীকে দেওয়ার কথা ভাবছে সরকার: উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম

বাঁধ নির্মাণের কাজ সেনাবাহিনীকে দেওয়ার কথা ভাবছে সরকার: উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম

জনপ্রিয় সংবাদ

গোয়ালন্দে ভ্রাতৃত্বের ফুটবল, হৃদয়ে স্পন্দন জাগানো সন্ধ্যা

গোয়ালন্দে ভ্রাতৃত্বের ফুটবল, হৃদয়ে স্পন্দন জাগানো সন্ধ্যা

ভূরুঙ্গামারীতে সাংবাদিক কন্যার জিপিএ ৫ অর্জন

ভূরুঙ্গামারীতে সাংবাদিক কন্যার জিপিএ ৫ অর্জন

কমলগঞ্জে অটোরিকশা চুরি, মূলহোতাসহ গ্রেফতার ৪

কমলগঞ্জে অটোরিকশা চুরি, মূলহোতাসহ গ্রেফতার ৪

ভূরুঙ্গামারীতে শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচনে সভাপতি হাফেজ, সম্পাদক রঞ্জু নির্বাচিত

ভূরুঙ্গামারীতে শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচনে সভাপতি হাফেজ, সম্পাদক রঞ্জু নির্বাচিত

ভূরুঙ্গামারীর ওসি আল হেলাল মাহমুদ কুড়িগ্রামে শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত

ভূরুঙ্গামারীর ওসি আল হেলাল মাহমুদ কুড়িগ্রামে শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

একজন উত্তম মুসলিম হবার সহজ ৫টি রাসুলীয় পরামর্শ

একজন উত্তম মুসলিম হবার সহজ ৫টি রাসুলীয় পরামর্শ

মানুষের চরিত্র, আচরণ ও সামাজিক জীবনে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য ইসলামে রয়েছে চমৎকার দিকনির্দেশনা। রাসুলুল্লাহ (সা.) মানুষের জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াত দিয়েছেন, যা শুধু আখিরাত নয়, দুনিয়ার জীবনকেও করে তোলে সুন্দর ও সফল। হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, ‘সেই মুসলমানই উত্তম, যার হাত ও মুখ থেকে অন্য মুসলমান নিরাপদ থাকে।’ (বুখারি)। এ হাদিসটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা। সমাজে

কিয়ামতের আগে ধ্বংস হবে সময়ের বরকত

কিয়ামতের আগে ধ্বংস হবে সময়ের বরকত

ইসলামের দৃষ্টিতে কিয়ামতের আলামতগুলো মানুষের জন্য একটি বড় সতর্কবার্তা। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একাধিক হাদীসে কিয়ামতের ছোট ও বড় আলামতের কথা বলেছেন। তাঁর বর্ণনায় উঠে এসেছে, কিয়ামতের নিকটবর্তী সময়ে মানুষের জীবনে বরকত কমে যাবে, বিশেষত সময়ের বরকত। হাদীসে এসেছে, “কিয়ামতের অন্যতম আলামত হবে—সময় সংকুচিত হয়ে যাবে।” (সহীহ বুখারী: ৯৯২)।  এই সময় সংকোচনের অর্থ অনেকভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। একদিকে দিনরাত্রির সময়কাল কমে

দুনিয়ার ছোট কাজের বিনিময়ে জান্নাতের বিশাল পুরস্কার

দুনিয়ার ছোট কাজের বিনিময়ে জান্নাতের বিশাল পুরস্কার

আল্লাহ তাআলা বান্দার ছোট ছোট আমলকে বড় করে দেখেন। ইসলামে এমন বহু সহজ আমল আছে, যার মাধ্যমে একজন মুমিন জান্নাতের বিশাল মর্যাদায় আসীন হতে পারে। হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, "তোমরা জাহান্নাম থেকে বাঁচাও অর্ধ একটি খেজুর দান করে হলেও" (বুখারি, মুসলিম)। এ থেকে বোঝা যায়, সামান্যতম সদকা, নেক কাজ, বা সদ্ব্যবহার পর্যন্ত জান্নাতের দরজা খুলে দিতে পারে। রাসূল (সা.) এর

লন্ডনে আল্লামা দুবাগী ছাহেবের ৫ম বার্ষিক ঈসালে সাওয়াব মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে

লন্ডনে আল্লামা দুবাগী ছাহেবের ৫ম বার্ষিক ঈসালে সাওয়াব মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে

আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতিসম্পন্ন ইসলামী চিন্তাবিদ, পীরে কামিল হযরত আল্লামা মুফতি মুজাহিদ উদ্দীন চৌধুরী দুবাগী ছাহেবের ৫ম বার্ষিক ঈসালে সাওয়াব মাহফিল আগামী ১০ জুলাই ২০২৫, বৃহস্পতিবার লন্ডনের ঐতিহ্যবাহী ব্রিকলেন জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে। মাহফিল সফল করার লক্ষ্যে ঈসালে সাওয়াব মাহফিল কমিটির উদ্যোগে ২৯ জুন এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় আল্লামা জিল্লুর রহমান চৌধুরী দুবাগী সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এ সময় মাওলানা

কিয়ামতের দিন সবচেয়ে ওজনদার আমল হবে ভালো আখলাক

কিয়ামতের দিন সবচেয়ে ওজনদার আমল হবে ভালো আখলাক

ইসলাম ধর্মে মানুষের নৈতিক চরিত্র বা আখলাককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কোরআন এবং হাদীসের অসংখ্য স্থানে ভালো ব্যবহারের গুরুত্ব, মুমিনের আচরণ এবং মানুষের সঙ্গে সদাচরণের উপকারিতা তুলে ধরা হয়েছে। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, কিয়ামতের দিন মুমিনের আমলনামায় সবচেয়ে ভারী যে আমলটি থাকবে, তা হচ্ছে তার উত্তম আখলাক। এটি বোঝায় যে, শুধু নামাজ-রোজা নয়, বরং মানুষের সঙ্গে আচরণই একটি