শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫২৯ ভাদ্র, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

অহংকার করলে কী হয় জেনে নিন

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৫ নভেম্বর ২০১৯, ১:৪৪

শেয়ার করুনঃ
অহংকার করলে কী হয় জেনে নিন
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

মহান আল্লাহ তায়ালা অহংকারীকে পছন্দ করেন না। অহংকারের পরিণাম ধ্বংস এবং জাহান্নাম ইলম-আমল, জ্ঞান-গরিমা, অর্থ-সম্পদ, ইজ্জত-সম্মান, প্রভাব-প্রতিপত্তি, বংশ-মর্যাদা, ইবাদত-উপাসনা ইত্যাদি যে কোনো বিষয়ে নিজেকে বড় মনে করা এবং অন্যকে তুচ্ছ ও নগণ্য মনে করাকে অহংকার বলা হয়।

ইমাম গাজ্জালি (রহ.) বলেন, নিজেকে বড় মনে করা এবং নিজেকে অন্যের তুলনায় অধিক মর্যাদাবান মনে করাই হলো অহংকার। আল্লামা রাগেব ইস্পাহানী (রহ.)-এর মতে, অহংকার হলো নিজেকে অন্যের তুলনায় উত্তম বা মহৎ মনে করা এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে আসা সত্যকে প্রত্যাখ্যান করা। মহান আল্লাহ তায়ালা অহংকারীকে পছন্দ করেন না। এর আগে বহু সম্প্রদায়কে অহংকারের কারণে ধ্বংস করা হয়েছে।

সুতরাং অহংকার শব্দটিকে যেভাবেই সংজ্ঞায়িত করা হোক না কেন, তা সর্বাবস্থায় হারাম এবং এর পরিণাম হলো ধ্বংস ও জাহান্নাম। এই অহংকারের কারণেই ফেরেশতাগণের সর্দার ইবলিশের ঠিকানা হয়েছে চির জাহান্নাম। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, তোমরা আল্লাহর ইবাদত কর, তার সঙ্গে কাউকে শরিক কর না। আর সদয় ব্যবহার কর মাতা-পিতার সঙ্গে, নিকটাত্মীয়ের সঙ্গে, এতিম, মিসকিন, আত্মীয়-প্রতিবেশী, অনাত্মীয়-প্রতিবেশী, পার্শ্ববর্তী সাথী, মুসাফির এবং তোমাদের মালিকানাভুক্ত দাস-দাসীর সঙ্গে। নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা পছন্দ করেন না তাদের, যারা দাম্ভিক ও অহংকারী (সূরা নিসা-৩৬)।

আরও

রাসূলের (সা.) প্রতি ভালোবাসা ঈমানের নিদর্শন

রাসূলের (সা.) প্রতি ভালোবাসা ঈমানের নিদর্শন
হযরত লোকমান (আ.) তাঁর পুত্রকে যে উপদেশ দিয়েছিলেন তার বর্ণনা দিয়ে মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, তুমি অহংকার বশত মানুষকে অবজ্ঞা কর না। আর জমিনে দম্ভভরে চলাফেরা কর না, নিশ্চয়ই আল্লাহ কোনো দাম্ভিক, অহংকারীকে পছন্দ করেন না (সূরা লোকমান-১৮)। মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনের অন্যত্র আরও ইরশাদ করেন, অহংকারীদের বলা হবে, তোমরা জাহান্নামে প্রবেশ কর, চিরকাল অবস্থানের জন্য। কতই না নিকৃষ্ট অহংকারীদের আবাসস্থল (সূরা জুমার-৭২)। হযরত ইবনে মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত, রসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, অহংকার হচ্ছে দম্ভভরে সত্য ও ন্যায়কে অস্বীকার করা এবং মানুষকে ঘৃণা করা (মুসলিম)। প্রিয়নবী (সা.) আরও ইরশাদ করেন, যার অন্তরে সামান্য পরিমাণ অহংকার থাকবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে না (মুসলিম)।

প্রিয় পাঠক! সমাজের শান্তি, সম্প্রীতি ও সমৃদ্ধির বড় অন্তরায় হলো অহংকার, যা মানুষের ইহকাল-পরকালকে ধ্বংস করে। ধ্বংস করে মানুষের মনুষ্যত্ব, জাগিয়ে তোলে হিংস্রতা। সর্বোপরি অহংকার মানুষের পতন ত্বরান্বিত করে। তাই তো বলা হয়, অহংকার পতনের মূল। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে অহংকার নামক ধ্বংসব্যাধি থেকে হেফাজত করুন আল্লাহুম্মা আমিন।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

প্রিন্সিপালঃ- শাহজালাল রহ, ৩৬০ আউলিয়া লতিফিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসা উপশহর সিলেট।

ইনিউজ ৭১/টি.টি. রাকিব

আরও

অর্থনৈতিক সঙ্কট ও ইসলামী সমাধান

অর্থনৈতিক সঙ্কট ও ইসলামী সমাধান
  

জনপ্রিয় সংবাদ

ঢাবি শিবিরকে কয়েকঘন্টার শুভেচ্ছা পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর!

ঢাবি শিবিরকে কয়েকঘন্টার শুভেচ্ছা পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর!

ডাকসু ভোট গণনায় ছাত্রদলের কারচুপির অভিযোগে টিএসসিতে উত্তেজনা

ডাকসু ভোট গণনায় ছাত্রদলের কারচুপির অভিযোগে টিএসসিতে উত্তেজনা

রাজনৈতিক অস্থিরতায় নেপালে বাতিল বাংলাদেশ-নেপাল প্রীতি ম্যাচ

রাজনৈতিক অস্থিরতায় নেপালে বাতিল বাংলাদেশ-নেপাল প্রীতি ম্যাচ

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

ভোটের মাধ্যমে জনগণই নেবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত: তারেক রহমান

ভোটের মাধ্যমে জনগণই নেবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত: তারেক রহমান

সর্বশেষ সংবাদ

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই বিভাগের সংঘর্ষে উপাচার্যসহ শিক্ষার্থীরা আহত

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই বিভাগের সংঘর্ষে উপাচার্যসহ শিক্ষার্থীরা আহত

লিবিয়ায় মৃত্যুর দুই মাস পর নাজমুলের লাশ দেশে পৌঁছাল

লিবিয়ায় মৃত্যুর দুই মাস পর নাজমুলের লাশ দেশে পৌঁছাল

টাঙ্গাইলে ছিনতাই মামলার পলাতক আসামি আলহাজ্ব আকন্দ গ্রেফতার

টাঙ্গাইলে ছিনতাই মামলার পলাতক আসামি আলহাজ্ব আকন্দ গ্রেফতার

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

কখন শেষ হচ্ছে জাকসু ভোট গণনা কার্যক্রম-জানালেন নির্বাচন কমিশন

কখন শেষ হচ্ছে জাকসু ভোট গণনা কার্যক্রম-জানালেন নির্বাচন কমিশন

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

 জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

শুক্রবারের দিন মুসলমানদের জন্য ইবাদত, দোয়া ও রহমতের পাশাপাশি সাদকা ও দানের জন্যও বিশেষ মর্যাদার দিন। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “মুসলমানের প্রতিটি ভালো কাজই সদকা” (মুসলিম)। আর শুক্রবারের দিন দান করলে এর সওয়াব অন্যান্য দিনের চেয়ে বেশি হয়। ইসলামের ইতিহাসে দেখা যায় সাহাবিরা জুমার দিনে বিশেষভাবে দান করতে পছন্দ করতেন। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “যে ব্যক্তি উত্তম কাজ করবে, তার জন্য দশগুণ প্রতিদান

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

ইসলামে ন্যায়বিচার একটি মৌলিক শিক্ষা। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বারবার ন্যায় প্রতিষ্ঠার কথা বলেছেন এবং তা ঈমানের অপরিহার্য অংশ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। আল্লাহ বলেন, “হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর জন্য ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করো এবং ন্যায়সঙ্গতভাবে সাক্ষ্য দাও। কোনো জাতির প্রতি ঘৃণা তোমাদেরকে ন্যায়বিচার থেকে বিরত না রাখুক। ন্যায়বিচার করো, এটাই তাকওয়ার নিকটবর্তী” (সূরা মায়েদা: ৮)। এই আয়াত স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে মুসলমানের

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

মানবজাতির কল্যাণ ও শান্তির জন্য ইসলাম যে মৌলিক শিক্ষা প্রদান করেছে তার অন্যতম হচ্ছে দয়া ও মানবিকতা। কোরআনুল কারিমে আল্লাহ তাআলা বহু স্থানে মানুষকে একে অপরের প্রতি দয়া ও সহানুভূতিশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে এই দয়ার শিক্ষাকে বাস্তবে রূপ দিয়েছেন। তিনি শুধু মুসলমানদের জন্য নয়, বরং সমগ্র মানবতার জন্য দয়া ও করুণার

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের জীবনের আসল সাফল্য

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের জীবনের আসল সাফল্য

মুমিন জীবনের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা। দুনিয়ার চাকচিক্য, ধন-সম্পদ কিংবা পদমর্যাদা ক্ষণস্থায়ী, কিন্তু আল্লাহর সন্তুষ্টি চিরন্তন। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, “আল্লাহর সন্তুষ্টিই সবচেয়ে বড় সাফল্য” (সূরা আত-তাওবা: ৭২)। এই আয়াত আমাদের শেখায় যে, প্রকৃত সফলতা হলো আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা, দুনিয়ার অর্জন নয়। মানুষ প্রায়ই ভুলে যায় যে তার জীবন সীমিত সময়ের। সীমিত সময়ে সীমাহীন কামনা পূরণের

আজ মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

আজ মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

আজ আরবি রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও ওফাতের পুণ্যময় দিন উদযাপন করা হচ্ছে। ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে মক্কা নগরীতে জন্মগ্রহণ করা তিনি ৬৩ বছর বয়সে একইদিনে ইন্তেকাল করেছেন। মহানবীর জন্মের আগে গোটা আরব জাহেলিয়াতের অন্ধকারে নিমজ্জিত ছিল। মানুষ আল্লাহর প্রতি অবহেলা করে নানা অনৈতিক ও হানাহানি কাজে লিপ্ত ছিল। অরাজকতা ও বিশৃঙ্খলার এই যুগে মহান আল্লাহ