বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫৩ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

আজান ও ইক্বামাতের ‘উত্তর দেয়া’ সম্পর্কে বিশ্বনবির ঘোষণা

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৬ অক্টোবর ২০১৯, ১৫:৪৭

শেয়ার করুনঃ
আজান ও ইক্বামাতের ‘উত্তর দেয়া’ সম্পর্কে বিশ্বনবির ঘোষণা
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

মুয়াজ্জিন প্রতিদিনই মসজিদে ৫ বার আজান ও ইক্বামাত দেয়। আজান হলো মানুষকে নামাজের জন্য আহ্বান করা। নামাজের ওয়াক্ত হলেই মুয়াজ্জিন আজান দিয়ে থাকে। যাতে মানুষ আজান শুনেই জাআতের জন্য নির্ধারিত সময়ে মসজিদে উপস্থিত হতে পারে।

আবার আজানের পর জামাআত শুরু হওয়ার আগেই মুয়াজ্জিন মানুষকে জামাআতে অংশগ্রহণের জন্য ইক্বামাত দেন। যারা এ আজান ও ইক্বামাত শুনবে তারা আজান ও ইক্বামারে জবাব দেবে। আজান ও ইক্বামাতের জবাব দেয়ার জন্য ইসলামের নির্দেশনাও রয়েছে। আজান ও ইক্বামাতের উত্তর দেয়া ব্যক্তিদের জন্য রয়েছে অনেক বড় সাওয়াব ও ফজিলতের ঘোষণা। হজরত ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে এ ব্যাপারে অনেক বড় একটি হাদিস বর্ণিত হয়েছে। আর তাতে বলা হয়েছে-

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘মুয়াজ্জিন (যখন) ‘আল্লাহু আকবার-আল্লাহু আকবার’ বলবে তখন তোমাদের (যারা আজান শুনে তাদের) কেউ যদি বলে ‘আল্লাহু আকবার-আল্লাহু আকবার’। এরপর যখন মুয়াজ্জিন বলে ‘আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ (শ্রবণকারী) বলে ‘আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’। যখন মুয়াজ্জিন বলে ‘আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসুলুলল্লাহ্’ (শ্রবণকারী) বলে ‘আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসুলুলল্লাহ’ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)। তারপর মুয়াজ্জিন যখন বলে ‘হাইয়্যা আলাস্ সালাহ্’ (শ্রবণকারী) বলে ‘লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ’। এরপর মুয়াজ্জিন যখন বলে ‘হাইয়্যা আলাল ফালাহ’ (শ্রবণকারী) বলে ‘লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ’। অতপর মুয়াজ্জিন যখন বলে ‘আল্লাহু আকবার-আল্লাহু আকবার’ (শ্রবণকারী) বলে ‘আল্লাহু আকবার-আল্লাহু আকবার’।

আরও

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

এবং মুয়াজ্জিন যখন বলে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ (শ্রবণকারী) তখন বলে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ আর এ বাক্যগুলো (আজানের উত্তর) যদি (শ্রবণকারী) অন্তর থেকে বলে তবে সে অবশ্যই জান্নাতে প্রবেশ করবে।’ (মুসলিম, আবু দাউদ) আজানের মতো ইক্বামাতের উত্তর দেয়ার ব্যাপারেও হাদিসে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। হাদিসে এসেছে-

হজরত আবু উমামা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, হজরত বেলাল রাদিয়াল্লাহু আনহু ইকামত দিচ্ছিলেন। যখন তিনি ‘ক্বাদ-ক্বামাতিস্ সালাহ’ বললেন, তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, ‘আকামাহাল্লাহু ওয়া আদামাহ’ অর্থাৎ আল্লাহ তা প্রতিষ্ঠিত রাখুন এবং তা চিরস্থায়ী করুন। (আবু দাউদ), বর্ণনাকারী আবু উমামা রাদিয়াল্লাহু আনহু আরও বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইক্বামাতের অন্যান্য শব্দের বেলায় (হজরত ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত) আজানের হাদিসের অনুরূপ বলেছেন।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

উল্লেখিত হাদিসের আলোকে এ কথাই প্রমাণিত যে, যারা মুয়াজ্জিনের অনুসরণে আজান ও ইক্বামাতের উত্তর যথাযথভাবে দেবে তাদের জন্য জান্নাতের ঘোষণা রয়েছে। আজানের উত্তরে মুমিন মুসলমান মানসিক আত্মিক শক্তি লাভ করে। শয়তানের প্ররোচনা থেকে মুক্তি পায় মানুষ।

আরও

আজ মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

আজ মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
আজানের পর নামাজ শেষ পর্যন্ত মানুষ যতক্ষণ মসজিদে অতিবাহিত করে ততক্ষণ গোনাহ থেকে বিরত থাকে। সাওয়াব লাভ হয়। আজান ও ইক্বামাতের মাধ্যমে অন্তর প্রশান্তি লাভ করে। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে সুনিশ্চিত জান্নাত লাভে সুন্নতের অনুসরণ ও অনুকরণে আজান ও ইক্বামতের যথাযথ জবাব দেয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।

ইনিউজ৭১/জিয়া

সর্বশেষ সংবাদ

কুড়িগ্রামে পাটজাত মোড়ক না ব্যবহার করায় দুই রাইচ মিলে জরিমানা

কুড়িগ্রামে পাটজাত মোড়ক না ব্যবহার করায় দুই রাইচ মিলে জরিমানা

রফতানি বৃদ্ধির অভাবে পানচাষে সংকট

রফতানি বৃদ্ধির অভাবে পানচাষে সংকট

তারেক রহমানের দুর্গাপূজা শুভেচ্ছা ও সতর্কতা

তারেক রহমানের দুর্গাপূজা শুভেচ্ছা ও সতর্কতা

ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রামে ডেঙ্গু ভয়ঙ্কর বৃদ্ধি, একদিনে মৃত্যু ৫

ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রামে ডেঙ্গু ভয়ঙ্কর বৃদ্ধি, একদিনে মৃত্যু ৫

সেনাবাহিনীর অভিযান কেন্দ্র করে ইউপিডিএফের মিথ্যা প্রচারণা

সেনাবাহিনীর অভিযান কেন্দ্র করে ইউপিডিএফের মিথ্যা প্রচারণা

জনপ্রিয় সংবাদ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

৩৩ বছর পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন শুরু

৩৩ বছর পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন শুরু

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ঋণের বোঝায় আত্মহত্যা ও চল্লিশার কুসংস্কার নিয়ে আহমাদুল্লাহর বিবৃতি

ঋণের বোঝায় আত্মহত্যা ও চল্লিশার কুসংস্কার নিয়ে আহমাদুল্লাহর বিবৃতি

সম্প্রতি এক ঋণগ্রস্থ ব্যক্তির আত্মহত্যার পর তার পরিবার ঋণ করে চল্লিশা পালন করেছে। এ ঘটনাকে ধর্মীয় শিক্ষার অভাব হিসেবে উল্লেখ করেছেন জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ। তিনি তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ঋণের ভারে যিনি জীবন শেষ করলেন, সেই ব্যক্তির জন্য ঋণ করে চল্লিশা করা হলো। এই ঘটনার মাধ্যমে দীনি শিক্ষার অভাব এবং দীন সম্পর্কে অজ্ঞতার প্রভাব আমরা নতুন করে উপলব্ধি

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

বাংলাদেশের বর্তমান সামাজিক পরিস্থিতিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা নিয়ে নানা আলোচনা চলছে। এ প্রেক্ষাপটে ইসলামের নির্দেশনাগুলো আবারও প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠছে। ইসলাম কেবল ইবাদতের ধর্ম নয়, এটি একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা যা ন্যায় ও সাম্যের ভিত্তিতে সমাজ গঠনের শিক্ষা দেয়। কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ন্যায়বিচারের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। সূরা নিসা’র ৫৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, “নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের আদেশ দেন যে তোমরা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততা ইসলাম ধর্মের মূল ভিত্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। একজন মুসলমানের জীবনে সততা শুধু একটি নৈতিক গুণ নয়, বরং এটি আল্লাহর নির্দেশিত একটি বাধ্যতামূলক আদর্শ। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বহু জায়গায় মুমিনদের সত্যবাদী ও সৎ হতে বলেছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে সততার অনন্য উদাহরণ রেখে গেছেন যা আজও মুসলমানদের জন্য আদর্শ হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। সৎ আচরণ মানুষের ব্যক্তিত্বকে উজ্জ্বল

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতা মানবসমাজের শান্তি নষ্ট করে এবং মানুষের নৈতিক চরিত্রকে ধ্বংস করে দেয়। ইসলাম এ বিষয়ে অত্যন্ত কঠোর অবস্থান নিয়েছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, “তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করো না এবং মানুষদের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করার জন্য বিচারকদের ঘুষ দিও না” (সুরা বাকারা: ১৮৮)। এই আয়াত সরাসরি দুর্নীতি ও ঘুষকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যিনি ঘুষ

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবার মানুষের জীবনের প্রথম বিদ্যালয়। এখানে একজন মানুষ নৈতিকতা, আচার-আচরণ ও মূল্যবোধ শিখে। ইসলাম পরিবারকে সমাজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখেছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, “তোমরা নিজেদের ও তোমাদের পরিবারকে আগুন থেকে বাঁচাও” (সুরা তাহরিম: ৬)। এই আয়াত প্রমাণ করে পরিবারের দায়িত্ব হলো সন্তানদের নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া। দাম্পত্য জীবনে ইসলামের মূল শিক্ষা হলো ভালোবাসা, সম্মান ও দায়িত্বশীলতা। কোরআনে বলা