বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০২৫১২ আষাঢ়, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JWDYBEN0YKRDEYVYW9JCHXDC.jpg
ধর্ম

আশুরার গুরুত্ব ও তাৎপর্য

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৬ জুলাই ২০২৪, ২:১৬

শেয়ার করুনঃ
আশুরার গুরুত্ব ও তাৎপর্য
আশুরা
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

আশুরা ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিন। আশুরা অর্থ দশম তারিখ। ইসলামি পরিভাষায় মহররমের ১০ তারিখকে আশুরা বলা হয়। মহররম হলো চান্দ্রবর্ষের প্রথম মাস। মহররম অর্থ অধিক সম্মানিত। সৃষ্টির শুরু থেকে মহররমের ১০ তারিখ, তথা আশুরার দিনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সংঘটিত হয়েছে। ফলে আশুরা মর্যাদাবান ও মাহাত্ম্যপূর্ণ এবং স্মরণীয় ও বরণীয় হয়েছে।

আগে মুসলমানদের জন্য আশুরার রোজা ফরজ ছিল। দ্বিতীয় হিজরিতে শাবান মাসে রমজানের রোজা ফরজ হলে আশুরার রোজা নফল হয়ে যায়। তবে নফল রোজার মধ্যে আশুরার রোজা সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ও ফজিলতপূর্ণ। (সুনানে আবু দাউদ, জামে তিরমিজি, ইবনে মাজাহ, দারেমি ও মুসনাদে ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল রহ.)। হিজরতের পর মদিনায় এসে রাসুলুল্লাহ (সা.) দেখতে পেলেন, ইহুদিরাও এদিনে রোজা রাখছে। প্রিয় নবী (সা.) তাদের রোজার কারণ জানতে চাইলেন, জানতে পারলেন, এদিনে মুসা (আ.) সিনাই পাহাড়ে আল্লাহর পক্ষ থেকে তাওরাত লাভ করেন।

আরও

জুন মাসে কমলো এলপিজি ও অটোগ্যাসের দাম

জুন মাসে কমলো এলপিজি ও অটোগ্যাসের দাম

এদিনেই তিনি বনি ইসরাইলকে ফেরাউনের জুলুম থেকে উদ্ধার করে তাঁদের নিয়ে লোহিত সাগর অতিক্রম করেন এবং ফেরাউনের সলিলসমাধি ঘটে। তাই তারা এদিন রোজা রাখে। নবী করিম (সা.) সাহাবিদের নির্দেশ দিলেন, ‘তোমরা ইহুদিদের থেকে ব্যতিক্রম করো, আশুরার এক দিন আগে বা এক দিন পরেও রোজা রাখো’, অর্থাৎ ১০ মহররমের সঙ্গে ৯ বা ১১ মহররম মিলিয়ে অন্তত দুটি রোজা রাখতে বললেন, যাতে ইহুদিদের সঙ্গে সাদৃশ্য না হয়। (মুসনাদে ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল রহ.)। প্রিয় নবী (সা.) আরও বললেন, ‘আমি আগামী বছর বেঁচে থাকলে নবম দিনেও রোজা রাখব’ (মুসলিম ও সুনানে আবু দাউদ)।আশুরার দিন রোজা রাখা সম্পর্কে মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘আশুরার দিনের রোজার ব্যাপারে আল্লাহ পাকের নিকট আমি আশাবাদী যে তিনি এক বছর আগের গুনাহ ক্ষমা করে দেবেন’ (মুসনাদে ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল রহ.)।

এদিনে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন হজরত আদম (আ.)–কে সৃষ্টি করেছেন। এদিন নুহ (আ.)–এর প্লাবন সমাপ্ত হলো এবং নুহ (আ.)–এর জাহাজ তুরস্কের ‘জুদি’ নামক পর্বতে গিয়ে থামল। এদিন হজরত ইব্রাহিম (আ.) জালিম বাদশাহ নমরুদের অগ্নিকুণ্ড থেকে নিরাপদে মুক্তি পেয়েছিলেন। এদিন হজরত ইউনুস (আ.) মাছের পেট থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন। এদিনে হজরত আইয়ুব (আ.) রোগমুক্তি লাভ করেন।এদিনেই হজরত সুলাইমান (আ.) তাঁর হারানো রাজত্ব ফিরে পান। এদিনে হজরত ইয়াকুব (আ.) হারানো পুত্র হজরত ইউসুফ (আ.)–কে ৪০ বছর পর ফিরে পেয়েছিলেন। এদিনে হজরত ঈসা (আ.) জন্মগ্রহণ করেন এবং এদিনেই তাঁকে দুনিয়া থেকে আকাশে উঠিয়ে নেওয়া হয়। আশুরার পবিত্র এই দিনে আরও বহু ঐতিহাসিক ঘটনা ঘটেছিল। সর্বশেষ ৬৮০ খ্রিষ্টাব্দে কারবালার ট্র্যাজেডি সময়ের নিরিখে নিকটবর্তী, মর্মান্তিক ও হৃদয়বিদারক হওয়ার কারণে আশুরাকে বহুল পরিচিত এবং শোকাহত করে তুলেছে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

আরও

সবজির বাজারে স্বস্তির ছোঁয়া, কিছুটা কমেছে দাম

সবজির বাজারে স্বস্তির ছোঁয়া, কিছুটা কমেছে দাম

হজরত মুআবিয়া (রা.)–এর ইন্তেকালের পর ৬৮০ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিল মাসে ইয়াজিদ মসনদে আরোহণ করে। সে কূট চক্রান্তকারীদের হাতের পুত্তলিকায় পরিণত হয়ে মুনাফিক ও ইহুদিদের ক্রীড়নক হয়ে ওঠে। ফলে মক্কা, মদিনা, কুফাসহ বহু অঞ্চলের মানুষ ইয়াজিদকে খলিফা হিসেবে মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানায়। কুফার জনগণ ইয়াজিদের পরিবর্তে হজরত হোসাইন (রা.)–কে খলিফা হিসেবে দেখতে চায়। তারা শত শত চিঠি পাঠিয়ে হোসাইন (রা.)–কে কুফায় এসে খলিফা ঘোষণার জন্য আমন্ত্রণ ও দাবি জানায়। মহানবী (সা.)–এর ওফাতের অর্ধশতাব্দী পর ৬১ হিজরির ১০ মহররম শুক্রবার এক অসম যুদ্ধে হজরত হোসাইন (রা.) শাহাদতবরণ করেন।শাহাদতের আগে হজরত হোসাইন (রা.) কুফাবাসীর উদ্দেশে যে ভাষণ দিয়েছিলেন, তার সারসংক্ষেপ হলো: যে শাসক অত্যাচার করে আল্লাহর নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করে, আল্লাহর প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে, সুন্নাতে নববির বিরোধিতা করে, অন্যায়ভাবে শক্তি প্রয়োগ করে মানুষের ওপর শাসন চালায়, তার এই অবস্থা দেখেশুনেও যে ব্যক্তি কথা ও কাজে এর প্রতিবাদ করে না, আল্লাহ তার পরিণাম ভালো করবেন না।

(আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, অষ্টম খণ্ড, ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে কাসির রহ.)। সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ৬৮০ খ্রিষ্টাব্দের ১০ মহররম কারবালা প্রান্তরে হজরত হোসাইন (রা.) অকাতরে জীবন দিয়ে আমাদের শিখিয়েছেন অন্যায়, অবিচার, জুলুম, শোষণের কাছে মাথা নত নয়; বরং তার প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ, প্রয়োজনে জীবন বিলিয়ে দাও; তবু সত্য প্রতিষ্ঠিত হোক। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে এই বিষয়ের উপর আমল করার তাওফিক দান করুন আল্লাহুম্মা আমিন।

লেখক : বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ লেখক ও কলামিস্ট হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী। সাবেক ইমাম ও খতিব কদমতলী মাজার জামে মসজিদ সিলেট।

সর্বশেষ সংবাদ

নারায়ণগঞ্জে স্কুলশিক্ষকের বিরুদ্ধে চার ছাত্রী ধর্ষণের মামলা, গ্রেপ্তার

নারায়ণগঞ্জে স্কুলশিক্ষকের বিরুদ্ধে চার ছাত্রী ধর্ষণের মামলা, গ্রেপ্তার

কলম্বো টেস্টে টাইগারদের ইনিংস থামলো ২৪৭ রানে

কলম্বো টেস্টে টাইগারদের ইনিংস থামলো ২৪৭ রানে

সাবেক তিন সিইসির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ যুক্ত

সাবেক তিন সিইসির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ যুক্ত

নতুন তিন দিবস ঘোষণা অন্তর্বর্তী সরকারের

নতুন তিন দিবস ঘোষণা অন্তর্বর্তী সরকারের

স্বাস্থ্যবিধি মেনে সারা দেশে একযোগে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা

স্বাস্থ্যবিধি মেনে সারা দেশে একযোগে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা

জনপ্রিয় সংবাদ

কলেজ ফান্ডের টাকায় কেনা ৪২ শতক জমি সাবেক সভাপতির নামে রেজিস্ট্রি নেওয়ার অভিযোগ

কলেজ ফান্ডের টাকায় কেনা ৪২ শতক জমি সাবেক সভাপতির নামে রেজিস্ট্রি নেওয়ার অভিযোগ

চাকরির প্রলোভনে ৩৫ লাখ হাতিয়ে সাবেক এমপি আত্মগোপনে

চাকরির প্রলোভনে ৩৫ লাখ হাতিয়ে সাবেক এমপি আত্মগোপনে

কালিঘাটে চা-শ্রমিকের অর্থে ‘মাইক্রো’ দুর্নীতি! দীর্ঘশ্বাস

কালিঘাটে চা-শ্রমিকের অর্থে ‘মাইক্রো’ দুর্নীতি! দীর্ঘশ্বাস

আইআরজিসির ড্রোন ইউনিটের দ্বিতীয় কমান্ডার নিহত, ইসরায়েলে হামলা অব্যাহত

আইআরজিসির ড্রোন ইউনিটের দ্বিতীয় কমান্ডার নিহত, ইসরায়েলে হামলা অব্যাহত

হিজলায় কৃষি কর্মকর্তার ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

হিজলায় কৃষি কর্মকর্তার ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

শিরোনাম: সত্যিকারের শান্তি আসে তাওবার মাধ্যমে

শিরোনাম: সত্যিকারের শান্তি আসে তাওবার মাধ্যমে

মানুষ জীবনের নানা মোড়ে ভুল করে ফেলে, কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে, কেউ না বুঝে। কিন্তু ইসলামে আল্লাহর রহমত এতই বিশাল যে, কোনো বান্দা যদি আন্তরিকভাবে তাওবা করে, তাহলে তাঁর গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়। কুরআনে বলা হয়েছে, “তোমরা সবাই আল্লাহর কাছে তাওবা করো, যাতে তোমরা সফল হও।” (সূরা আন-নূর: ৩১)। এটি প্রমাণ করে যে তাওবা শুধুই গোনাহ মাফের উপায় নয়, বরং সফলতার

বিশ্বজুড়ে ইসলামভীতি: তরুণদের কাঁধে দাওয়াতের দায়িত্ব

বিশ্বজুড়ে ইসলামভীতি: তরুণদের কাঁধে দাওয়াতের দায়িত্ব

বর্তমান বৈশ্বিক পরিপ্রেক্ষিতে ইসলাম নিয়ে ভুল ধারণা ও ইসলামভীতি (ইসলামোফোবিয়া) ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। ইউরোপ-আমেরিকায় মুসলিমরা প্রায়শই কেবল তাদের নাম, পোশাক বা বিশ্বাসের জন্য বৈষম্যের শিকার হচ্ছে। কিন্তু আশার কথা হচ্ছে, এসব প্রতিকূলতার মধ্যেও ইসলাম গ্রহণের হার বেড়েই চলেছে, বিশেষ করে তরুণদের মধ্যে। অনেক পশ্চিমা দেশের তরুণ এখন জীবন ও মানবতার অর্থ খুঁজতে গিয়ে ইসলামের দিকে ঝুঁকছেন। ইসলামের সরলতা, আত্মশান্তি ও ন্যায়ের

মৃত্যুর পরে কবরের প্রথম রাত: একজন মুমিনের বাস্তব পরীক্ষা

মৃত্যুর পরে কবরের প্রথম রাত: একজন মুমিনের বাস্তব পরীক্ষা

মৃত্যুর পরে মানবজীবনের এক নতুন অধ্যায় শুরু হয়—এটি কবরজীবন। এই জগতের সঙ্গে পরকালীন জীবনের প্রথম সংযোগ ঘটে কবরেই। ইসলামী বিশ্বাস অনুযায়ী, মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে মানুষের আত্মাকে পৃথক করা হয় এবং তাকে রাখা হয় কবরের পরিবেশে। এই সময়েই শুরু হয় একা একা জবাবদিহির দীর্ঘতম রাত, যাকে বলা হয় ‘কবরের প্রথম রাত’। হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, “কবর হল জান্নাতের বাগান অথবা জাহান্নামের

কিয়ামতের দিনে বিচার হবে কীভাবে? ইসলামী বর্ণনায় স্পষ্ট ব্যাখ্যা

কিয়ামতের দিনে বিচার হবে কীভাবে? ইসলামী বর্ণনায় স্পষ্ট ব্যাখ্যা

ইসলাম ধর্মে কিয়ামতের দিন বা বিচার দিবস একটি অটল বিশ্বাস, যেদিন আল্লাহ সমস্ত মানুষকে পুনরুত্থিত করে তাদের কাজের হিসাব নেবেন। কুরআন ও হাদীসে অসংখ্যবার এই দিনের কথা বলা হয়েছে, যেখানে প্রতিটি ব্যক্তি তার কৃতকর্মের জন্য আল্লাহর দরবারে দাঁড়াবে। কুরআনের সূরা আল-ইনফিতার ১০ থেকে ১২ নং আয়াতে বলা হয়েছে, “নিশ্চয়ই তোমাদের উপর নিয়োজিত রয়েছে রক্ষক ফিরিশতা, যারা তোমাদের কাজগুলো লিখে রাখে।”

 কবরের জীবনের ভয়াবহতা ও প্রস্তুতির গুরুত্ব

কবরের জীবনের ভয়াবহতা ও প্রস্তুতির গুরুত্ব

মানুষের মৃত্যুর পর শুরু হয় আখিরাতের দীর্ঘ সফর। সেই সফরের প্রথম ধাপই হলো কবর। কোরআন ও হাদীসের আলোকে জানা যায়, কবর হচ্ছে জান্নাতের বাগান অথবা জাহান্নামের গর্ত। এই জীবনে আমাদের কর্মের ভিত্তিতেই নির্ধারিত হবে কবরের অবস্থা। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘কবর হলো আখিরাতের প্রথম ধাপ। কেউ যদি তা থেকে রক্ষা পায়, তাহলে তার পরবর্তী অংশ সহজ হয়ে যায়।’ (তিরমিজি) কবরের প্রশ্নাবলী