শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৫১ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

মহানবী (সা.)-এর মেহমানদারি যেমন ছিল

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, ১৫:৫৭

শেয়ার করুনঃ
মহানবী (সা.)-এর মেহমানদারি যেমন ছিল
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg
অতিথিপরায়ণতার আদর্শ ছিলেন প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.)। অতিথিদের সামনে তিনি ছিলেন সদা হাস্যোজ্জ্বল। যেকোনো মেহমানকেই জানাতেন তিনি সাদর আমন্ত্রণ ও উষ্ণ অভ্যর্থনা। ধর্ম-বর্ণ ও শত্রু-মিত্রের ফারাক তিনি করতেন না। অতিথিদের কাছ থেকে কোনো অসৌজন্যতা প্রকাশ পেলেও ধৈর্য ধরতেন। আদর-আপ্যায়নের যেন কোনো ত্রুটি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতেন। বিদায়বেলায় মেহমানের হাতে তুলে দিতেন উপহার-উপঢৌকন। তার আন্তরিক আতিথেয়তায় অতিথিরা মুগ্ধ-বিস্মিত হতো। সেই মুগ্ধতা অনেক মেহমানকে ইসলাম গ্রহণে বাধ্য করেছে।

আতিথেয়তার ফজিলত

আতিথেয়তার ফজিলত বর্ণনা করে রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস রাখে সে যেন তার মেহমানের সমাদর করে।’ (মুসলিম, হাদিস : ৭৯)সালমান ফারসি (রা.) বলেন, ‘একবার আমি রাসুল (সা.)-এর কাছে এলাম। একটি বালিশে হেলান দিয়ে তিনি বসা ছিলেন। আমাকে দেখে তিনি বালিশটি আমার দিকে এগিয়ে দিলেন।’ বললেন, ‘সালমান, যখন কোনো মুসলমান তার ভাইয়ের কাছে আসে তখন তার সম্মানে যদি একটি বালিশও সে এগিয়ে দেয়, আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দেন।’ (হায়াতুস সাহাবা, পৃষ্ঠা : ৪৪৬)

আরও

দোয়ার শক্তি: মুমিনের অদৃশ্য অস্ত্র

দোয়ার শক্তি: মুমিনের অদৃশ্য অস্ত্র
সর্বজনীন আতিথেয়তা

রাসুল (সা.)-এর আতিথেয়তায় শর্তের কোনো বেড়াজাল ছিল না। ধনী-দরিদ্রের তফাত ছিল না। মুসলিম-অমুসলিমের তারতম্য ছিল না। শত্রু-মিত্রের কোনো ফারাক ছিল না। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে অলিমায় শুধু ধনীদের আমন্ত্রণ জানানো হয় এবং গরিবদের বাদ দেওয়া হয়, তা সবচেয়ে নিকৃষ্ট খাবার।’ (বুখারি, হাদিস : ৪৭৯৯)সাহাবি রুশদ ইবনে আবদুর রহমান বলেন, ‘ইসলাম গ্রহণের আগে আমি রাসুল (সা.)-এর মেহমান হয়েছিলাম। তিনি আমার খোঁজখবর নিলেন। তার কাছে আমাকে বসালেন। যতক্ষণ আমি তার কাছে ছিলাম ততক্ষণ তার আতিথেয়তায় মুগ্ধ হলাম। তার এই অসাধারণ আতিথেয়তায় সন্তুষ্ট হয়ে আমি ইসলাম গ্রহণ করলাম।’ (হায়াতুস সাহাবা, পৃষ্ঠা : ৪৪৭)

শত্রু যখন অতিথি

আরবের মুহারিব গোত্র খুবই উগ্র ছিল। কট্টর ইসলামবিরোধী ছিল। ইসলামের মাধুর্যে মুগ্ধ হয়ে যখন মানুষ দলে দলে মদিনায় আসতে লাগল তখন মুহারিব গোত্রেরও ১০ জন লোক মদিনায় এলো। রাসুল (সা.) তাদের অভ্যর্থনা-আপ্যায়নের জন্য বেলাল (রা.)-কে দায়িত্ব দেন। সকাল-বিকাল তাদের আহারের সুব্যবস্থা করেন। এতে তারা মুগ্ধ-বিস্মিত হলো এবং ইসলাম গ্রহণ করে নিজ দেশে ফিরে গেল। (আসাহহুস সিয়ার, পৃষ্ঠা : ৪৪৪)

আরও

বিশ্বাসে স্থিরতা: মুসলমানের জীবনের মূল ভিত্তি

বিশ্বাসে স্থিরতা: মুসলমানের জীবনের মূল ভিত্তি
অতিথির অসৌজন্যতায় ধৈর্যধারণ

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
অতিথিদের নানা দুর্ব্যবহারে তিনি সহনশীলতার পরিচয় দিতেন। তাদের অসৌজন্যতা নীরবে সয়ে যেতেন। ক্ষমার চাদরে ঢেকে দিতেন তাদের। একটু কটুবাক্যও তিনি কখনো বলতেন না। অন্যদেরও কঠোরভাবে নিষেধ করতেন। এক গ্রাম্য লোক নবী (সা.)-এর কাছে এলো। হঠাৎ সে মসজিদ-ই-নববীর ভেতরেই প্রস্রাব করতে লাগল। সাহাবায়ে কেরাম তাকে বাধা দিতে গেলে রাসুল (সা.) বললেন, ‘তাকে ছেড়ে দাও এবং তার প্রস্রাবের ওপর এক বালতি পানি ঢেলে দাও। তোমরা কঠোর হওয়ার জন্য নয়, বরং নম্র ব্যবহারের জন্য প্রেরিত হয়েছ।’ (বুখারি, হাদিস : ২২০)

মেহমানের খাতির-যত্ন ও আদর-আপ্যায়ন

অতিথির আদর-আপ্যায়ন ও খাতির-যত্নে রাসুলের কোনো সংকোচবোধ ছিল না। তিনি মেহমানের সঙ্গে একই পাত্রে বসে খেতেন। মেহমান তৃপ্তিসহকারে খেয়ে না ওঠা পর্যন্ত তিনি উঠতেন না। বসে থাকতেন। ভালো খাবারগুলো মেহমানের দিকে এগিয়ে দিতেন। নিজের পরিবারকে অভুক্ত রেখে তিনি মেহমানদের খাওয়াতেন।

আসহাবুস সুফফা ছিলেন রাসুল (সা.)-এর নিত্য মেহমান। তিনি তাদের খাতির-যত্নের কোনো কমতি রাখেননি। অন্য মেহমানদের তিনি আসহাবুস সুফফার সঙ্গে মসজিদ-ই-নববীতে থাকার ব্যবস্থা করতেন। তা ছাড়া দুই নারী সাহাবি রামলা ও উম্মে শরিক (রা.)-এর ঘরেও মেহমানদের থাকার বিশেষ ব্যবস্থা ছিল। (শারহুল মাওয়াহিবিল লাদুন্নিয়্যাহ, খণ্ড : ৪, পৃষ্ঠা : ৮০)এতেও সংকুলান না হলে তিনি সাহাবাদের মধ্যে মেহমানদের বণ্টন করে দিতেন। তাদের খাতির-যত্নের তাগিদ দিতেন। সাহাবারাও তাদের সমাদর করতেন।মক্কা বিজয়ের পর মদিনায় অতিথির কোনো অভাব ছিল না। রাসুল (সা.) নিজেই তাদের খেদমত আঞ্জাম দিতেন। আর সাহাবি বিলাল (রা.)-কে রাষ্ট্রীয় মেহমানদের বিশেষ তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে নিযুক্ত করেন। (সীরাতুন নবী, খণ্ড : ২, পৃষ্ঠা : ৫০৪)

বিদায়কালে উপহার দেওয়া

বিদায়কালে রাসুল (সা.) মেহমানদের পথখরচ ও উপহার দিতেন। কখনো পর্যাপ্ত উপহার দিতে না পারলে অল্প হলেও দিতেন এবং মেহমানের কাছে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টি কামনা করতেন। কখনো বিশেষ সাহাবিকে বলে দিতেন, যাতে তিনি তাদের পথখরচ দিয়ে দেন। অন্যান্য উপহার তো থাকতই। বিশেষত যখন কেউ তাঁর কাছে উপহার নিয়ে আসত তখন তিনি তা গ্রহণ করতেন এবং তাকে বিদায়কালে নিজের পক্ষ থেকে অবশ্যই উপহার দিতেন। হারিস ইবনে আউফের নেতৃত্বে এক প্রতিনিধিদল রাসুলের মেহমান হলো। বিদায়কালে রাসুল (সা.) তাদের প্রত্যেককে ১০ উকিয়া পরিমাণ রুপা দিলেন। সাহাবি হারিসকে দিলেন ১২ উকিয়া পরিমাণ। (আসাহহুস সিয়ার, পৃষ্ঠা : ৪৪৩)প্রিয় নবী (সা.)-এর আতিথেয়তা মুসলমানদের অনুপম আদর্শ। আধুনিক যুগেও এসব সুন্নাহই আভিজাত্যের নিদর্শন। এসব সুন্নাহ থেকে মুসলমানরা নিত্য দূরে সরে যাচ্ছে। তাই আসুন, মেহমানের সমাদর করি। তাদের খাতির-যত্ন ও আদর-আপ্যায়নে সুন্নতের অনুসরণ করি। ইসলামের সৌন্দর্য ছড়িয়ে দিই পৃথিবীময়।

সর্বশেষ সংবাদ

এখনও আগুনে জ্বলছে সিইপিজেড, বিস্ফোরণে কাঁপছে চট্টগ্রাম

এখনও আগুনে জ্বলছে সিইপিজেড, বিস্ফোরণে কাঁপছে চট্টগ্রাম

বিএনপির জুলাই সনদ সই: মির্জা ফখরুল বললেন, আরও অপেক্ষা প্রয়োজন

বিএনপির জুলাই সনদ সই: মির্জা ফখরুল বললেন, আরও অপেক্ষা প্রয়োজন

ইসরায়েলি গণহত্যা: ৭ কোটি টন ধ্বংসাবশেষ গাজায়, অবিস্ফোরিত বোমা ছড়িয়ে

ইসরায়েলি গণহত্যা: ৭ কোটি টন ধ্বংসাবশেষ গাজায়, অবিস্ফোরিত বোমা ছড়িয়ে

দুই হাত না থাকা সত্ত্বেও হুমায়রা সুলতানা লিখে, আঁকে ও স্বপ্ন দেখে

দুই হাত না থাকা সত্ত্বেও হুমায়রা সুলতানা লিখে, আঁকে ও স্বপ্ন দেখে

পটুয়াখালীর একটি কলেজে পাশ করেনি কেউ

পটুয়াখালীর একটি কলেজে পাশ করেনি কেউ

জনপ্রিয় সংবাদ

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৩ জন

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৩ জন

১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান

১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান

পাকিস্তানের হামলায় দুইশোর বেশি তালেবান যোদ্ধা নিহত

পাকিস্তানের হামলায় দুইশোর বেশি তালেবান যোদ্ধা নিহত

দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠন

দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠন

বাংলাদেশে গভীর সমুদ্র ও ফল রপ্তানি উন্নয়নে এফএওর সহায়তা

বাংলাদেশে গভীর সমুদ্র ও ফল রপ্তানি উন্নয়নে এফএওর সহায়তা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

আল্লাহর পথে ফিরছে বিশ্ব: ইসলাম গ্রহণের ঢেউ

আল্লাহর পথে ফিরছে বিশ্ব: ইসলাম গ্রহণের ঢেউ

বর্তমান বিশ্বে দ্রুতগতিতে ইসলাম গ্রহণের প্রবণতা বাড়ছে। ইউরোপ, আমেরিকা ও আফ্রিকাসহ পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে অসংখ্য মানুষ ইসলাম ধর্মের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছেন। সাম্প্রতিক এক জরিপে দেখা গেছে, গত এক বছরে শুধু ইউরোপেই প্রায় এক লাখের বেশি মানুষ ইসলাম গ্রহণ করেছেন। বিশেষ করে ফ্রান্স, জার্মানি, যুক্তরাজ্য ও নেদারল্যান্ডসে ইসলাম গ্রহণকারীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। সামাজিক বৈষম্য, মানসিক অশান্তি ও বস্তুবাদী জীবনের ক্লান্তি

ইসলামের আলোয় মানবতার পুনর্জাগরণ

ইসলামের আলোয় মানবতার পুনর্জাগরণ

আজকের বিশ্বজুড়ে চলমান সংঘাত, বৈষম্য ও অনৈতিকতার মধ্যে ইসলামের শিক্ষা মানবতার জন্য এক আলোকবর্তিকা হিসেবে কাজ করছে। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে মানুষের প্রতি ভালোবাসা, ন্যায়বিচার ও সহমর্মিতার যে দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, তা আজকের সমাজেও অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। ইসলামের মূল শিক্ষা হচ্ছে শান্তি ও মানবকল্যাণ, যা প্রত্যেক মুসলমানের জীবনাচরণে প্রতিফলিত হওয়া উচিত। সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন দেশে ইসলামিক চিন্তাধারার নবজাগরণ দেখা যাচ্ছে। ইন্দোনেশিয়ায় ‘গ্রিন

রিজিকে বিশ্বাস রাখার শিক্ষা

রিজিকে বিশ্বাস রাখার শিক্ষা

মানুষ জীবনের প্রয়োজনে প্রতিনিয়ত রিজিকের সন্ধানে ব্যস্ত থাকে। কেউ চাকরিজীবী, কেউ ব্যবসায়ী, আবার কেউ পরিশ্রমী শ্রমিক। কিন্তু ইসলাম শেখায়, রিজিকের প্রকৃত মালিক আল্লাহ তায়ালা। মানুষ যতই চেষ্টা করুক, আল্লাহর নির্ধারিত ভাগের বাইরে এক কণা রিজিকও অর্জন করতে পারে না। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “পৃথিবীতে কোনো জীবজন্তু নেই যার রিজিক আল্লাহর দায়িত্বে নয়” (সূরা হুদ, ৬)। এই আয়াত মানবজাতিকে এক অটুট নিশ্চয়তা

আল্লাহর রহমত অর্জনে দোয়ার গুরুত্ব

আল্লাহর রহমত অর্জনে দোয়ার গুরুত্ব

ইসলামে দোয়া একটি বিশেষ ইবাদত। দোয়ার মাধ্যমে বান্দা সরাসরি আল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে, নিজের চাওয়া-পাওয়ার কথা প্রকাশ করে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, “তোমাদের রব বলেছেন, আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব” (সূরা মুমিন: ৬০)। দোয়া আল্লাহর রহমত অর্জনের অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপায়, যা মানুষের অন্তরে শান্তি এনে দেয় এবং দুঃখ-দুর্দশা থেকে মুক্তি দেয়। নবী করিম (সা.) বলেছেন, “দোয়া ইবাদতের মর্ম”

আল্লাহর উপর ভরসা রাখলে জীবন বদলে যায়

আল্লাহর উপর ভরসা রাখলে জীবন বদলে যায়

মানুষ জীবনে নানা রকম দুঃখ-কষ্ট, বিপদ-আপদ ও অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে। কখনও অর্থনৈতিক দুরবস্থা, কখনও শারীরিক অসুস্থতা, আবার কখনও সম্পর্ক বা কাজের সংকটে মানসিক ক্লান্তি আসে। কিন্তু এসব মুহূর্তে যে মানুষ আল্লাহর উপর দৃঢ়ভাবে ভরসা রাখে, সে কখনও একা থাকে না। কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, “যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা রাখে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট” (সূরা আত-তালাক, আয়াত ৩)। এই আয়াত শুধু