সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫৯ আষাঢ়, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JWDYBEN0YKRDEYVYW9JCHXDC.jpg
ধর্ম

মহানবী (সা.)-এর মেহমানদারি যেমন ছিল

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, ১৫:৫৭

শেয়ার করুনঃ
মহানবী (সা.)-এর মেহমানদারি যেমন ছিল
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg
অতিথিপরায়ণতার আদর্শ ছিলেন প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.)। অতিথিদের সামনে তিনি ছিলেন সদা হাস্যোজ্জ্বল। যেকোনো মেহমানকেই জানাতেন তিনি সাদর আমন্ত্রণ ও উষ্ণ অভ্যর্থনা। ধর্ম-বর্ণ ও শত্রু-মিত্রের ফারাক তিনি করতেন না। অতিথিদের কাছ থেকে কোনো অসৌজন্যতা প্রকাশ পেলেও ধৈর্য ধরতেন। আদর-আপ্যায়নের যেন কোনো ত্রুটি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতেন। বিদায়বেলায় মেহমানের হাতে তুলে দিতেন উপহার-উপঢৌকন। তার আন্তরিক আতিথেয়তায় অতিথিরা মুগ্ধ-বিস্মিত হতো। সেই মুগ্ধতা অনেক মেহমানকে ইসলাম গ্রহণে বাধ্য করেছে।

আতিথেয়তার ফজিলত

আতিথেয়তার ফজিলত বর্ণনা করে রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস রাখে সে যেন তার মেহমানের সমাদর করে।’ (মুসলিম, হাদিস : ৭৯)সালমান ফারসি (রা.) বলেন, ‘একবার আমি রাসুল (সা.)-এর কাছে এলাম। একটি বালিশে হেলান দিয়ে তিনি বসা ছিলেন। আমাকে দেখে তিনি বালিশটি আমার দিকে এগিয়ে দিলেন।’ বললেন, ‘সালমান, যখন কোনো মুসলমান তার ভাইয়ের কাছে আসে তখন তার সম্মানে যদি একটি বালিশও সে এগিয়ে দেয়, আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দেন।’ (হায়াতুস সাহাবা, পৃষ্ঠা : ৪৪৬)

আরও

মৃত্যুর পরে কবরের প্রথম রাত: একজন মুমিনের বাস্তব পরীক্ষা

মৃত্যুর পরে কবরের প্রথম রাত: একজন মুমিনের বাস্তব পরীক্ষা
সর্বজনীন আতিথেয়তা

রাসুল (সা.)-এর আতিথেয়তায় শর্তের কোনো বেড়াজাল ছিল না। ধনী-দরিদ্রের তফাত ছিল না। মুসলিম-অমুসলিমের তারতম্য ছিল না। শত্রু-মিত্রের কোনো ফারাক ছিল না। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে অলিমায় শুধু ধনীদের আমন্ত্রণ জানানো হয় এবং গরিবদের বাদ দেওয়া হয়, তা সবচেয়ে নিকৃষ্ট খাবার।’ (বুখারি, হাদিস : ৪৭৯৯)সাহাবি রুশদ ইবনে আবদুর রহমান বলেন, ‘ইসলাম গ্রহণের আগে আমি রাসুল (সা.)-এর মেহমান হয়েছিলাম। তিনি আমার খোঁজখবর নিলেন। তার কাছে আমাকে বসালেন। যতক্ষণ আমি তার কাছে ছিলাম ততক্ষণ তার আতিথেয়তায় মুগ্ধ হলাম। তার এই অসাধারণ আতিথেয়তায় সন্তুষ্ট হয়ে আমি ইসলাম গ্রহণ করলাম।’ (হায়াতুস সাহাবা, পৃষ্ঠা : ৪৪৭)

শত্রু যখন অতিথি

আরবের মুহারিব গোত্র খুবই উগ্র ছিল। কট্টর ইসলামবিরোধী ছিল। ইসলামের মাধুর্যে মুগ্ধ হয়ে যখন মানুষ দলে দলে মদিনায় আসতে লাগল তখন মুহারিব গোত্রেরও ১০ জন লোক মদিনায় এলো। রাসুল (সা.) তাদের অভ্যর্থনা-আপ্যায়নের জন্য বেলাল (রা.)-কে দায়িত্ব দেন। সকাল-বিকাল তাদের আহারের সুব্যবস্থা করেন। এতে তারা মুগ্ধ-বিস্মিত হলো এবং ইসলাম গ্রহণ করে নিজ দেশে ফিরে গেল। (আসাহহুস সিয়ার, পৃষ্ঠা : ৪৪৪)

আরও

বিশ্বজুড়ে ইসলামভীতি: তরুণদের কাঁধে দাওয়াতের দায়িত্ব

বিশ্বজুড়ে ইসলামভীতি: তরুণদের কাঁধে দাওয়াতের দায়িত্ব
অতিথির অসৌজন্যতায় ধৈর্যধারণ

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
অতিথিদের নানা দুর্ব্যবহারে তিনি সহনশীলতার পরিচয় দিতেন। তাদের অসৌজন্যতা নীরবে সয়ে যেতেন। ক্ষমার চাদরে ঢেকে দিতেন তাদের। একটু কটুবাক্যও তিনি কখনো বলতেন না। অন্যদেরও কঠোরভাবে নিষেধ করতেন। এক গ্রাম্য লোক নবী (সা.)-এর কাছে এলো। হঠাৎ সে মসজিদ-ই-নববীর ভেতরেই প্রস্রাব করতে লাগল। সাহাবায়ে কেরাম তাকে বাধা দিতে গেলে রাসুল (সা.) বললেন, ‘তাকে ছেড়ে দাও এবং তার প্রস্রাবের ওপর এক বালতি পানি ঢেলে দাও। তোমরা কঠোর হওয়ার জন্য নয়, বরং নম্র ব্যবহারের জন্য প্রেরিত হয়েছ।’ (বুখারি, হাদিস : ২২০)

মেহমানের খাতির-যত্ন ও আদর-আপ্যায়ন

অতিথির আদর-আপ্যায়ন ও খাতির-যত্নে রাসুলের কোনো সংকোচবোধ ছিল না। তিনি মেহমানের সঙ্গে একই পাত্রে বসে খেতেন। মেহমান তৃপ্তিসহকারে খেয়ে না ওঠা পর্যন্ত তিনি উঠতেন না। বসে থাকতেন। ভালো খাবারগুলো মেহমানের দিকে এগিয়ে দিতেন। নিজের পরিবারকে অভুক্ত রেখে তিনি মেহমানদের খাওয়াতেন।

আসহাবুস সুফফা ছিলেন রাসুল (সা.)-এর নিত্য মেহমান। তিনি তাদের খাতির-যত্নের কোনো কমতি রাখেননি। অন্য মেহমানদের তিনি আসহাবুস সুফফার সঙ্গে মসজিদ-ই-নববীতে থাকার ব্যবস্থা করতেন। তা ছাড়া দুই নারী সাহাবি রামলা ও উম্মে শরিক (রা.)-এর ঘরেও মেহমানদের থাকার বিশেষ ব্যবস্থা ছিল। (শারহুল মাওয়াহিবিল লাদুন্নিয়্যাহ, খণ্ড : ৪, পৃষ্ঠা : ৮০)এতেও সংকুলান না হলে তিনি সাহাবাদের মধ্যে মেহমানদের বণ্টন করে দিতেন। তাদের খাতির-যত্নের তাগিদ দিতেন। সাহাবারাও তাদের সমাদর করতেন।মক্কা বিজয়ের পর মদিনায় অতিথির কোনো অভাব ছিল না। রাসুল (সা.) নিজেই তাদের খেদমত আঞ্জাম দিতেন। আর সাহাবি বিলাল (রা.)-কে রাষ্ট্রীয় মেহমানদের বিশেষ তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে নিযুক্ত করেন। (সীরাতুন নবী, খণ্ড : ২, পৃষ্ঠা : ৫০৪)

বিদায়কালে উপহার দেওয়া

বিদায়কালে রাসুল (সা.) মেহমানদের পথখরচ ও উপহার দিতেন। কখনো পর্যাপ্ত উপহার দিতে না পারলে অল্প হলেও দিতেন এবং মেহমানের কাছে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টি কামনা করতেন। কখনো বিশেষ সাহাবিকে বলে দিতেন, যাতে তিনি তাদের পথখরচ দিয়ে দেন। অন্যান্য উপহার তো থাকতই। বিশেষত যখন কেউ তাঁর কাছে উপহার নিয়ে আসত তখন তিনি তা গ্রহণ করতেন এবং তাকে বিদায়কালে নিজের পক্ষ থেকে অবশ্যই উপহার দিতেন। হারিস ইবনে আউফের নেতৃত্বে এক প্রতিনিধিদল রাসুলের মেহমান হলো। বিদায়কালে রাসুল (সা.) তাদের প্রত্যেককে ১০ উকিয়া পরিমাণ রুপা দিলেন। সাহাবি হারিসকে দিলেন ১২ উকিয়া পরিমাণ। (আসাহহুস সিয়ার, পৃষ্ঠা : ৪৪৩)প্রিয় নবী (সা.)-এর আতিথেয়তা মুসলমানদের অনুপম আদর্শ। আধুনিক যুগেও এসব সুন্নাহই আভিজাত্যের নিদর্শন। এসব সুন্নাহ থেকে মুসলমানরা নিত্য দূরে সরে যাচ্ছে। তাই আসুন, মেহমানের সমাদর করি। তাদের খাতির-যত্ন ও আদর-আপ্যায়নে সুন্নতের অনুসরণ করি। ইসলামের সৌন্দর্য ছড়িয়ে দিই পৃথিবীময়।

জনপ্রিয় সংবাদ

চাকরির প্রলোভনে ৩৫ লাখ হাতিয়ে সাবেক এমপি আত্মগোপনে

চাকরির প্রলোভনে ৩৫ লাখ হাতিয়ে সাবেক এমপি আত্মগোপনে

কলেজ ফান্ডের টাকায় কেনা ৪২ শতক জমি সাবেক সভাপতির নামে রেজিস্ট্রি নেওয়ার অভিযোগ

কলেজ ফান্ডের টাকায় কেনা ৪২ শতক জমি সাবেক সভাপতির নামে রেজিস্ট্রি নেওয়ার অভিযোগ

পানছড়িতে পলাতক আসামী বিজয় বড়ুয়া গ্রেফতার

পানছড়িতে পলাতক আসামী বিজয় বড়ুয়া গ্রেফতার

দুদকের সিদ্ধান্ত অবৈধ ও মানহানিকর: দাবি নাসের রহমানের

দুদকের সিদ্ধান্ত অবৈধ ও মানহানিকর: দাবি নাসের রহমানের

শপথ না নিয়ে ঢাকায় সিটি করপোরেশন দখলের অভিযোগ করলেন -আসিফ মাহমুদ

শপথ না নিয়ে ঢাকায় সিটি করপোরেশন দখলের অভিযোগ করলেন -আসিফ মাহমুদ

সর্বশেষ সংবাদ

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর মধ্যপ্রাচ্যে ফ্লাইট বাতিলের ঢল, আকাশসীমা ঘিরে আতঙ্ক

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর মধ্যপ্রাচ্যে ফ্লাইট বাতিলের ঢল, আকাশসীমা ঘিরে আতঙ্ক

আয়কর ফাঁকির অভিযোগে ২৫ তারকার ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করলো এনবিআর

আয়কর ফাঁকির অভিযোগে ২৫ তারকার ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করলো এনবিআর

পরপর দুই মেয়াদে প্রধানমন্ত্রিত্ব নয়: বিএনপি

পরপর দুই মেয়াদে প্রধানমন্ত্রিত্ব নয়: বিএনপি

হরমুজ প্রণালী বন্ধে ইরান পার্লামেন্টের সমর্থন, বিশ্ব জ্বালানি বাজারে চরম উদ্বেগ

হরমুজ প্রণালী বন্ধে ইরান পার্লামেন্টের সমর্থন, বিশ্ব জ্বালানি বাজারে চরম উদ্বেগ

ইরানকে পারমানবিক অস্ত্র দিতে প্রস্তুত যে দেশ, নতুন মোড়

ইরানকে পারমানবিক অস্ত্র দিতে প্রস্তুত যে দেশ, নতুন মোড়

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

বিশ্বজুড়ে ইসলামভীতি: তরুণদের কাঁধে দাওয়াতের দায়িত্ব

বিশ্বজুড়ে ইসলামভীতি: তরুণদের কাঁধে দাওয়াতের দায়িত্ব

বর্তমান বৈশ্বিক পরিপ্রেক্ষিতে ইসলাম নিয়ে ভুল ধারণা ও ইসলামভীতি (ইসলামোফোবিয়া) ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। ইউরোপ-আমেরিকায় মুসলিমরা প্রায়শই কেবল তাদের নাম, পোশাক বা বিশ্বাসের জন্য বৈষম্যের শিকার হচ্ছে। কিন্তু আশার কথা হচ্ছে, এসব প্রতিকূলতার মধ্যেও ইসলাম গ্রহণের হার বেড়েই চলেছে, বিশেষ করে তরুণদের মধ্যে। অনেক পশ্চিমা দেশের তরুণ এখন জীবন ও মানবতার অর্থ খুঁজতে গিয়ে ইসলামের দিকে ঝুঁকছেন। ইসলামের সরলতা, আত্মশান্তি ও ন্যায়ের

মৃত্যুর পরে কবরের প্রথম রাত: একজন মুমিনের বাস্তব পরীক্ষা

মৃত্যুর পরে কবরের প্রথম রাত: একজন মুমিনের বাস্তব পরীক্ষা

মৃত্যুর পরে মানবজীবনের এক নতুন অধ্যায় শুরু হয়—এটি কবরজীবন। এই জগতের সঙ্গে পরকালীন জীবনের প্রথম সংযোগ ঘটে কবরেই। ইসলামী বিশ্বাস অনুযায়ী, মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে মানুষের আত্মাকে পৃথক করা হয় এবং তাকে রাখা হয় কবরের পরিবেশে। এই সময়েই শুরু হয় একা একা জবাবদিহির দীর্ঘতম রাত, যাকে বলা হয় ‘কবরের প্রথম রাত’। হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, “কবর হল জান্নাতের বাগান অথবা জাহান্নামের

কিয়ামতের দিনে বিচার হবে কীভাবে? ইসলামী বর্ণনায় স্পষ্ট ব্যাখ্যা

কিয়ামতের দিনে বিচার হবে কীভাবে? ইসলামী বর্ণনায় স্পষ্ট ব্যাখ্যা

ইসলাম ধর্মে কিয়ামতের দিন বা বিচার দিবস একটি অটল বিশ্বাস, যেদিন আল্লাহ সমস্ত মানুষকে পুনরুত্থিত করে তাদের কাজের হিসাব নেবেন। কুরআন ও হাদীসে অসংখ্যবার এই দিনের কথা বলা হয়েছে, যেখানে প্রতিটি ব্যক্তি তার কৃতকর্মের জন্য আল্লাহর দরবারে দাঁড়াবে। কুরআনের সূরা আল-ইনফিতার ১০ থেকে ১২ নং আয়াতে বলা হয়েছে, “নিশ্চয়ই তোমাদের উপর নিয়োজিত রয়েছে রক্ষক ফিরিশতা, যারা তোমাদের কাজগুলো লিখে রাখে।”

 কবরের জীবনের ভয়াবহতা ও প্রস্তুতির গুরুত্ব

কবরের জীবনের ভয়াবহতা ও প্রস্তুতির গুরুত্ব

মানুষের মৃত্যুর পর শুরু হয় আখিরাতের দীর্ঘ সফর। সেই সফরের প্রথম ধাপই হলো কবর। কোরআন ও হাদীসের আলোকে জানা যায়, কবর হচ্ছে জান্নাতের বাগান অথবা জাহান্নামের গর্ত। এই জীবনে আমাদের কর্মের ভিত্তিতেই নির্ধারিত হবে কবরের অবস্থা। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘কবর হলো আখিরাতের প্রথম ধাপ। কেউ যদি তা থেকে রক্ষা পায়, তাহলে তার পরবর্তী অংশ সহজ হয়ে যায়।’ (তিরমিজি) কবরের প্রশ্নাবলী

কিয়ামতের দিন মানুষ কিভাবে উঠবে—হাদীস কী বলছে?

কিয়ামতের দিন মানুষ কিভাবে উঠবে—হাদীস কী বলছে?

ইসলামের পরিপূর্ণ বিশ্বাসের মধ্যে অন্যতম একটি বিশ্বাস হলো আখিরাত বা পরকাল। এই বিশ্বাসের মূল স্তম্ভ হলো কিয়ামত, যেদিন আল্লাহ তাআলা সব মৃত মানুষকে পুনরুত্থান করবেন এবং তাঁদের আমলের হিসাব নেওয়া হবে। হাদীস ও কোরআনের বর্ণনায় স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে, কিয়ামতের দিন মানুষের দেহ আবার জীবিত করা হবে, এবং সবাই আল্লাহর দরবারে হাজির হবে। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) একাধিক হাদীসে বলেছেন, কিয়ামতের