বুধবার, ১৬ জুলাই, ২০২৫১ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JWDYBEN0YKRDEYVYW9JCHXDC.jpg
ধর্ম

মহানবী (সা.)-এর মেহমানদারি যেমন ছিল

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, ১৫:৫৭

শেয়ার করুনঃ
মহানবী (সা.)-এর মেহমানদারি যেমন ছিল
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg
অতিথিপরায়ণতার আদর্শ ছিলেন প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.)। অতিথিদের সামনে তিনি ছিলেন সদা হাস্যোজ্জ্বল। যেকোনো মেহমানকেই জানাতেন তিনি সাদর আমন্ত্রণ ও উষ্ণ অভ্যর্থনা। ধর্ম-বর্ণ ও শত্রু-মিত্রের ফারাক তিনি করতেন না। অতিথিদের কাছ থেকে কোনো অসৌজন্যতা প্রকাশ পেলেও ধৈর্য ধরতেন। আদর-আপ্যায়নের যেন কোনো ত্রুটি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতেন। বিদায়বেলায় মেহমানের হাতে তুলে দিতেন উপহার-উপঢৌকন। তার আন্তরিক আতিথেয়তায় অতিথিরা মুগ্ধ-বিস্মিত হতো। সেই মুগ্ধতা অনেক মেহমানকে ইসলাম গ্রহণে বাধ্য করেছে।

আতিথেয়তার ফজিলত

আতিথেয়তার ফজিলত বর্ণনা করে রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস রাখে সে যেন তার মেহমানের সমাদর করে।’ (মুসলিম, হাদিস : ৭৯)সালমান ফারসি (রা.) বলেন, ‘একবার আমি রাসুল (সা.)-এর কাছে এলাম। একটি বালিশে হেলান দিয়ে তিনি বসা ছিলেন। আমাকে দেখে তিনি বালিশটি আমার দিকে এগিয়ে দিলেন।’ বললেন, ‘সালমান, যখন কোনো মুসলমান তার ভাইয়ের কাছে আসে তখন তার সম্মানে যদি একটি বালিশও সে এগিয়ে দেয়, আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দেন।’ (হায়াতুস সাহাবা, পৃষ্ঠা : ৪৪৬)

আরও

লন্ডনে আল্লামা দুবাগী ছাহেবের ৫ম বার্ষিক ঈসালে সাওয়াব মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে

লন্ডনে আল্লামা দুবাগী ছাহেবের ৫ম বার্ষিক ঈসালে সাওয়াব মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে
সর্বজনীন আতিথেয়তা

রাসুল (সা.)-এর আতিথেয়তায় শর্তের কোনো বেড়াজাল ছিল না। ধনী-দরিদ্রের তফাত ছিল না। মুসলিম-অমুসলিমের তারতম্য ছিল না। শত্রু-মিত্রের কোনো ফারাক ছিল না। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে অলিমায় শুধু ধনীদের আমন্ত্রণ জানানো হয় এবং গরিবদের বাদ দেওয়া হয়, তা সবচেয়ে নিকৃষ্ট খাবার।’ (বুখারি, হাদিস : ৪৭৯৯)সাহাবি রুশদ ইবনে আবদুর রহমান বলেন, ‘ইসলাম গ্রহণের আগে আমি রাসুল (সা.)-এর মেহমান হয়েছিলাম। তিনি আমার খোঁজখবর নিলেন। তার কাছে আমাকে বসালেন। যতক্ষণ আমি তার কাছে ছিলাম ততক্ষণ তার আতিথেয়তায় মুগ্ধ হলাম। তার এই অসাধারণ আতিথেয়তায় সন্তুষ্ট হয়ে আমি ইসলাম গ্রহণ করলাম।’ (হায়াতুস সাহাবা, পৃষ্ঠা : ৪৪৭)

শত্রু যখন অতিথি

আরবের মুহারিব গোত্র খুবই উগ্র ছিল। কট্টর ইসলামবিরোধী ছিল। ইসলামের মাধুর্যে মুগ্ধ হয়ে যখন মানুষ দলে দলে মদিনায় আসতে লাগল তখন মুহারিব গোত্রেরও ১০ জন লোক মদিনায় এলো। রাসুল (সা.) তাদের অভ্যর্থনা-আপ্যায়নের জন্য বেলাল (রা.)-কে দায়িত্ব দেন। সকাল-বিকাল তাদের আহারের সুব্যবস্থা করেন। এতে তারা মুগ্ধ-বিস্মিত হলো এবং ইসলাম গ্রহণ করে নিজ দেশে ফিরে গেল। (আসাহহুস সিয়ার, পৃষ্ঠা : ৪৪৪)

আরও

কিয়ামতের দিন সবচেয়ে ওজনদার আমল হবে ভালো আখলাক

কিয়ামতের দিন সবচেয়ে ওজনদার আমল হবে ভালো আখলাক
অতিথির অসৌজন্যতায় ধৈর্যধারণ

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
অতিথিদের নানা দুর্ব্যবহারে তিনি সহনশীলতার পরিচয় দিতেন। তাদের অসৌজন্যতা নীরবে সয়ে যেতেন। ক্ষমার চাদরে ঢেকে দিতেন তাদের। একটু কটুবাক্যও তিনি কখনো বলতেন না। অন্যদেরও কঠোরভাবে নিষেধ করতেন। এক গ্রাম্য লোক নবী (সা.)-এর কাছে এলো। হঠাৎ সে মসজিদ-ই-নববীর ভেতরেই প্রস্রাব করতে লাগল। সাহাবায়ে কেরাম তাকে বাধা দিতে গেলে রাসুল (সা.) বললেন, ‘তাকে ছেড়ে দাও এবং তার প্রস্রাবের ওপর এক বালতি পানি ঢেলে দাও। তোমরা কঠোর হওয়ার জন্য নয়, বরং নম্র ব্যবহারের জন্য প্রেরিত হয়েছ।’ (বুখারি, হাদিস : ২২০)

মেহমানের খাতির-যত্ন ও আদর-আপ্যায়ন

অতিথির আদর-আপ্যায়ন ও খাতির-যত্নে রাসুলের কোনো সংকোচবোধ ছিল না। তিনি মেহমানের সঙ্গে একই পাত্রে বসে খেতেন। মেহমান তৃপ্তিসহকারে খেয়ে না ওঠা পর্যন্ত তিনি উঠতেন না। বসে থাকতেন। ভালো খাবারগুলো মেহমানের দিকে এগিয়ে দিতেন। নিজের পরিবারকে অভুক্ত রেখে তিনি মেহমানদের খাওয়াতেন।

আসহাবুস সুফফা ছিলেন রাসুল (সা.)-এর নিত্য মেহমান। তিনি তাদের খাতির-যত্নের কোনো কমতি রাখেননি। অন্য মেহমানদের তিনি আসহাবুস সুফফার সঙ্গে মসজিদ-ই-নববীতে থাকার ব্যবস্থা করতেন। তা ছাড়া দুই নারী সাহাবি রামলা ও উম্মে শরিক (রা.)-এর ঘরেও মেহমানদের থাকার বিশেষ ব্যবস্থা ছিল। (শারহুল মাওয়াহিবিল লাদুন্নিয়্যাহ, খণ্ড : ৪, পৃষ্ঠা : ৮০)এতেও সংকুলান না হলে তিনি সাহাবাদের মধ্যে মেহমানদের বণ্টন করে দিতেন। তাদের খাতির-যত্নের তাগিদ দিতেন। সাহাবারাও তাদের সমাদর করতেন।মক্কা বিজয়ের পর মদিনায় অতিথির কোনো অভাব ছিল না। রাসুল (সা.) নিজেই তাদের খেদমত আঞ্জাম দিতেন। আর সাহাবি বিলাল (রা.)-কে রাষ্ট্রীয় মেহমানদের বিশেষ তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে নিযুক্ত করেন। (সীরাতুন নবী, খণ্ড : ২, পৃষ্ঠা : ৫০৪)

বিদায়কালে উপহার দেওয়া

বিদায়কালে রাসুল (সা.) মেহমানদের পথখরচ ও উপহার দিতেন। কখনো পর্যাপ্ত উপহার দিতে না পারলে অল্প হলেও দিতেন এবং মেহমানের কাছে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টি কামনা করতেন। কখনো বিশেষ সাহাবিকে বলে দিতেন, যাতে তিনি তাদের পথখরচ দিয়ে দেন। অন্যান্য উপহার তো থাকতই। বিশেষত যখন কেউ তাঁর কাছে উপহার নিয়ে আসত তখন তিনি তা গ্রহণ করতেন এবং তাকে বিদায়কালে নিজের পক্ষ থেকে অবশ্যই উপহার দিতেন। হারিস ইবনে আউফের নেতৃত্বে এক প্রতিনিধিদল রাসুলের মেহমান হলো। বিদায়কালে রাসুল (সা.) তাদের প্রত্যেককে ১০ উকিয়া পরিমাণ রুপা দিলেন। সাহাবি হারিসকে দিলেন ১২ উকিয়া পরিমাণ। (আসাহহুস সিয়ার, পৃষ্ঠা : ৪৪৩)প্রিয় নবী (সা.)-এর আতিথেয়তা মুসলমানদের অনুপম আদর্শ। আধুনিক যুগেও এসব সুন্নাহই আভিজাত্যের নিদর্শন। এসব সুন্নাহ থেকে মুসলমানরা নিত্য দূরে সরে যাচ্ছে। তাই আসুন, মেহমানের সমাদর করি। তাদের খাতির-যত্ন ও আদর-আপ্যায়নে সুন্নতের অনুসরণ করি। ইসলামের সৌন্দর্য ছড়িয়ে দিই পৃথিবীময়।

জনপ্রিয় সংবাদ

ইনিউজ৭১ পরিবারের দুই শিক্ষার্থীর জিপিএ-৫ অর্জন

ইনিউজ৭১ পরিবারের দুই শিক্ষার্থীর জিপিএ-৫ অর্জন

ভূরুঙ্গামারীতে সাংবাদিক কন্যার জিপিএ ৫ অর্জন

ভূরুঙ্গামারীতে সাংবাদিক কন্যার জিপিএ ৫ অর্জন

হৃদয় হত্যা রহস্য উদঘাটন: দুই আসামি গ্রেফতার, উদ্ধার মোবাইল-মোটরসাইকেল

হৃদয় হত্যা রহস্য উদঘাটন: দুই আসামি গ্রেফতার, উদ্ধার মোবাইল-মোটরসাইকেল

বাকেরগঞ্জে আওয়ামী লীগপন্থী প্রার্থীকে ঘিরে বিএনপিতে তোলপাড়, কাউন্সিল বর্জন

বাকেরগঞ্জে আওয়ামী লীগপন্থী প্রার্থীকে ঘিরে বিএনপিতে তোলপাড়, কাউন্সিল বর্জন

হাকিমপুরে হারুন মেম্বারের মৃত্যু ঘিরে রহস্যের জাল!

হাকিমপুরে হারুন মেম্বারের মৃত্যু ঘিরে রহস্যের জাল!

সর্বশেষ সংবাদ

মক্কার কাবার ওপরে সূর্যের বিরল অবস্থান, নির্ভুল কিবলা নির্ধারণে সুযোগ

মক্কার কাবার ওপরে সূর্যের বিরল অবস্থান, নির্ভুল কিবলা নির্ধারণে সুযোগ

কুয়াকাটায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণে মুখরিত কলাপাড়া ইউএনওর বদলীর খবরে

কুয়াকাটায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণে মুখরিত কলাপাড়া ইউএনওর বদলীর খবরে

দেবীদ্বারে খেলতে গিয়ে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

দেবীদ্বারে খেলতে গিয়ে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

রাজবাড়ী আমার শ্বশুরবাড়ি, মানে আমারও বাড়ি, ফেইসবুকে তাসনিম জারার স্ট্যাটাস

রাজবাড়ী আমার শ্বশুরবাড়ি, মানে আমারও বাড়ি, ফেইসবুকে তাসনিম জারার স্ট্যাটাস

দেবীদ্বারে গহীন জঙ্গল থেকে নিখোঁজ নারীর লাশ উদ্ধার

দেবীদ্বারে গহীন জঙ্গল থেকে নিখোঁজ নারীর লাশ উদ্ধার

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

মক্কার কাবার ওপরে সূর্যের বিরল অবস্থান, নির্ভুল কিবলা নির্ধারণে সুযোগ

মক্কার কাবার ওপরে সূর্যের বিরল অবস্থান, নির্ভুল কিবলা নির্ধারণে সুযোগ

মক্কার আকাশে মঙ্গলবার ঘটে গেল এক আশ্চর্যজনক স্বর্গীয় ঘটনা। সূর্য ঠিক পবিত্র কাবার ওপরে অবস্থান করেছিল। এ সময় ছায়া সম্পূর্ণভাবে অদৃশ্য হয়ে যায়। যার ফলে বিশ্বজুড়ে মুসলমানরা কোনো আধুনিক প্রযুক্তি ছাড়াই নির্ভুলভাবে কিবলার দিক নির্ধারণ করতে সক্ষম হন। জেদ্দা অ্যাস্ট্রোনমি সোসাইটির এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, সূর্য কাবার সাথে সারিবদ্ধ হয়ে অবস্থান করায় ছায়া বিলীন হয়ে যায়। এ সময়ে সূর্য দৃশ্যমান থাকা

হাদিসের আলোকে: উত্তম চরিত্রই মুসলমানের আসল পরিচয়

হাদিসের আলোকে: উত্তম চরিত্রই মুসলমানের আসল পরিচয়

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জীবন ছিল পূর্ণাঙ্গ ইসলামের বাস্তব রূপ। তিনি শুধু ইবাদতের জন্য নয়, বরং সর্বোচ্চ নৈতিকতার প্রতীক হিসেবে মানবজাতির জন্য আদর্শ হয়ে এসেছেন। হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, ‘‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি শ্রেষ্ঠ, যার চরিত্র সবচেয়ে উত্তম’’ (বুখারি)। বর্তমান সময়ে মুসলমানদের মধ্যে যে বিভ্রান্তি, অনৈক্য এবং সমাজে যে অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে, তার একটি বড় কারণ হলো উত্তম চরিত্রের

দুনিয়ার ভালোবাসা হৃদয়ে বাড়লে পরকাল ক্ষতিগ্রস্ত হয়

দুনিয়ার ভালোবাসা হৃদয়ে বাড়লে পরকাল ক্ষতিগ্রস্ত হয়

আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য মুমিনের প্রথম করণীয় হলো দুনিয়ার প্রতি মোহ কমানো এবং অন্তরে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের ভালোবাসা জাগানো। কুরআন ও হাদীস বারবার সতর্ক করে যে, দুনিয়া হচ্ছে পরীক্ষা, আর এ পরীক্ষায় সফল হতে হলে হৃদয়কে পরিশুদ্ধ করতে হবে। হযরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যার দুনিয়ার চিন্তা বাড়ে, আল্লাহ তার গরিবিকে সামনে নিয়ে আসেন এবং তার ফাঁকা জীবনকে ব্যস্ততায় ভরে

একজন উত্তম মুসলিম হবার সহজ ৫টি রাসুলীয় পরামর্শ

একজন উত্তম মুসলিম হবার সহজ ৫টি রাসুলীয় পরামর্শ

মানুষের চরিত্র, আচরণ ও সামাজিক জীবনে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য ইসলামে রয়েছে চমৎকার দিকনির্দেশনা। রাসুলুল্লাহ (সা.) মানুষের জীবনের প্রতিটি দিকেই হেদায়াত দিয়েছেন, যা শুধু আখিরাত নয়, দুনিয়ার জীবনকেও করে তোলে সুন্দর ও সফল। হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, ‘সেই মুসলমানই উত্তম, যার হাত ও মুখ থেকে অন্য মুসলমান নিরাপদ থাকে।’ (বুখারি)। এ হাদিসটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা। সমাজে

কিয়ামতের আগে ধ্বংস হবে সময়ের বরকত

কিয়ামতের আগে ধ্বংস হবে সময়ের বরকত

ইসলামের দৃষ্টিতে কিয়ামতের আলামতগুলো মানুষের জন্য একটি বড় সতর্কবার্তা। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একাধিক হাদীসে কিয়ামতের ছোট ও বড় আলামতের কথা বলেছেন। তাঁর বর্ণনায় উঠে এসেছে, কিয়ামতের নিকটবর্তী সময়ে মানুষের জীবনে বরকত কমে যাবে, বিশেষত সময়ের বরকত। হাদীসে এসেছে, “কিয়ামতের অন্যতম আলামত হবে—সময় সংকুচিত হয়ে যাবে।” (সহীহ বুখারী: ৯৯২)।  এই সময় সংকোচনের অর্থ অনেকভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। একদিকে দিনরাত্রির সময়কাল কমে