সোমবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৫২৫ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

“বিশ্বকর্মা”দন্ড ধারী মহাশিল্পী

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০:৪৩

শেয়ার করুনঃ
“বিশ্বকর্মা”দন্ড ধারী মহাশিল্পী
বিশ্বকর্মা
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

আজ সোমবার,বিশ্ব কর্মাপূজা । প্রতিবছর এই সময় আসেন বিশ্বকর্মা আর বিশ্বকর্মা পূজায় মেতে উঠে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন।ছড়িয়ে দিয়ে যান  দুর্গাপুজোর গন্ধ, একরাশ ভাললাগা। কে এই বিশ্বকর্মা? স্বর্গের কারিগর - শিল্পী ও নির্মাতাদের দেবতা বিশ্বকর্মা। ব্রহ্মাপুত্র বিশ্বকর্মাই গোটা বিশ্বব্রহ্মান্ডের নকশা তৈরি করেন। ঈশ্বরের প্রাসাদের নির্মাতাও বিশ্বকর্মা। দেবতাদের রথ ও অস্ত্রও তৈরি করেছিলেন এই বিশ্বকর্মাই। মহাভারত অনুযায়ী বিশ্বকর্মা হলের শিল্পকলার দেবতা, সকল দেবতার প্রাসাদ, সকল প্রকার অলঙ্কারের নির্মাতা।  তাঁর চার বাহু, মাথায় রাজার মুকুট, হাতে জলের কলস, বই, দাাড়ির ফাঁস ও অপর হাতে একটি যন্ত্র। 

ধ্যান ও প্রনাম মন্ত্র অনুসারে দেবশিল্পী বিশ্বকর্মার যে চিত্র পাওয়া যায়- তাতে তিনি একাধারে মহাবীর ও দয়াদি অষ্টগুন যুক্ত । তিনি সৃষ্টির নির্মাতা ও ধাতা । তিনি মান দন্ড ধারী মহাশিল্পী। আবার তিনি মহাযোদ্ধা।  ঋক্ বেদের দশম অদ্যায়ের দুটি শ্লোকে ( ৮১, ৮২) বিশ্বকর্মাকে এ ভবে বর্ননা করা হয়েছে। সেই ভাবার্থ অনুসারে - দ্যুলোক ও ভূলোক উভয়ই প্রথমে জলাকার ও সম্মিলিত ছিল। ক্রমে উভয়েরই চতুঃসীমা যতই বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় তারা পরস্পর দূরবর্তী হতে হতে ক্রমে সম্পূর্ণ পৃথক হয়ে যায় । সুধীর বিশ্বকর্মা মনে মনে চিন্তা ও উত্তম রূপে নিরীক্ষণ করে এই বিরাট সৃষ্টি চক্র প্রবর্তন করেন। এই বিশ্ব তাঁরই কর্ম বলে তিনি বিশ্বকর্মা। 

আরও

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

বেদে যিনি মুখ্যতঃ বিশ্বস্রষ্টা , পুরানে তাঁকে দেখি দেবশিল্পী হিসাবে। তিনি "কর্তা শিল্প সহস্রাণাম" অর্থাৎ তিনি সহস্র শিল্পের অধিকর্তা। তিনি "দেবানাং কার্য্যসাধকঃ" অর্থাৎ দেবতাদের শিল্পের কার্য্য সাধক। বিশ্বকর্মার জন্ম বিষয়ে পুরানে নানা আখ্যানের অবতারনা করা হয়। কোনো পুরান মতে তাঁর জন্ম অষ্টবসুর অন্যতম প্রভাসের ঔরসে দেবগুরু বৃহস্পতির ভগিনী বরবর্ণিনীর গর্ভে। ব্রহ্মবৈবর্ত পুরান মতে প্রজাপতি ব্রহ্মার নাভিদেশ থেকে বিশ্বকর্মার উৎপত্তি বলে লেখা আছে।

 বেদে এই বিশ্বকর্মাকে অজাত পুরুষ বা সনাতন পুরুষ রূপে বর্ণনা করা হয়েছে। বিশ্বকর্মা নানান শিল্প রচনা করেন। কুবেরের মহল, স্বর্গের দেবসভা, ভগবান শ্রীকৃষ্ণের দ্বারকা পুরী, জগন্নাথের বিগ্রহ, রাবনের স্বর্ণ লঙ্কা, ভগবান শিবের ধনুক, ত্রিশূল- সব এঁনার সৃষ্টি।  বিশ্বকর্মার হস্তে দাঁড়িপাল্লাটা থাকে। দাঁড়িপাল্লাটার দুটি পাল্লা জ্ঞান ও কর্মের প্রতীক। উভয়ের সমতা বজায় রেখেছেন তিনি। এছাড়া তিনি হাতুরী ধারন করেন- যা শিল্পের সাথে জড়িত। তিনি যে শিল্পের দেবতা। হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী বিশ্বকর্মা দেবতাদের শিল্পী। তিনি দেবশিল্পী নামে পরিচিত। 

আরও

রমজান শুরু হতে বাকি ১০০ দিন, প্রস্তুতি শুরু মুসলিম বিশ্বে

রমজান শুরু হতে বাকি ১০০ দিন, প্রস্তুতি শুরু মুসলিম বিশ্বে

বৃহস্পতির ভগিনী যোগসিদ্ধা তাঁর মাতা এবং অষ্টম বসু প্রভাস তাঁর পিতা। বিশ্বকর্মার বাহন হাতি। বিশ্বকর্মা বৈদিক দেবতা। ঋগবেদ অনুসারে তিনি সর্বদর্শী এবং সর্বজ্ঞ। তাঁর চক্ষু, মুখমন্ডল বাহু ও পদ সবদিকে পরিব্যাপ্ত। তিনি বাচস্পতি, মনোজব, বদান্য, কল্যাণকর্মা ও বিধাতা বিভিন্ন নামে ভূষিত। তিনি ধাতা, বিশ্বদ্রষ্টা ও প্রজাপতি। বিশ্বকর্মার কিছু অমর সৃষ্টি - হিন্দু পুরাণ জুড়ে রয়েছে বিশ্বকর্মার বিভিন্ন নির্মাণ। সত্য, ত্রেতা, দ্বাপর, কলি-চার যুগ ধরে ছড়িয়ে রয়েছে বিশ্বকর্মার অমর কীর্তি।

সত্যযুগে বিশ্বকর্মা তৈরি করেছিলেন স্বর্গলোক। এই প্রাসাদ থেকেই দেবরাজ ইন্দ্রের মর্ত্যলোক শাসন করতেন। ত্রেতা যুগে বিশ্বকর্মা সৃষ্টি করেন সোনার লঙ্কা। দ্বাপর যুগে সৃষ্টি করেন দ্বারকা। কলিযুগে বিশ্বকর্মার অমর সৃষ্টি হস্তিনাপুর ও ইন্দ্রপ্রস্থ। পান্ডবদের থাকার জন্য এক টুকরো জমি দিয়েছিলেন ধৃতরাষ্ট্র। সেই প্রস্থে ভাইদের সঙ্গে থাকতেন যুধিষ্ঠির। পরে প্রস্থে রাজধানী নির্মাণের জন্য বিশ্বকর্মাকে আমন্ত্রণ জানান কৃষ্ণ। তৈরি হয় ইন্দ্রপ্রস্থ। এই ইন্দ্রপ্রস্থ ছিল মায়ানগরী। প্রাসাদের মাটি দেখলে মনে হত যেন স্বচ্ছ্ব জল টলটল করছে। পুকুরের স্বচ্ছ্ব জলের মধ্যে দিয়ে আয়নার মতো চকচক করতো মাটি। বিশ্বকর্মা বিশ্বভুবন নির্মাণ করেন। 

বিষ্ণুর সুদর্শন চক্র, শিব এর ত্রিশূল, কুবের এর অস্ত্র, ইন্দ্রের বজ্র, কার্তিকের শক্তি প্রভৃতি তিনি তৈরি করেছেন। শ্রীক্ষেত্রর প্রসিদ্ধ জগন্নাথ মূর্তিও তিনি নির্মাণ করেছেন। বিশ্বকর্মা পূজা হিন্দুদের একটি ধর্মীয় উৎসব। দেবশিল্পী বিশ্বকর্মার আশিস কামনায় এ পূজা অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্বকর্মা চতুর্ভুজ ও গজারুপ। তাঁর আকৃতি অনেকটা কার্তিকের মতো। ভাদ্রমাসের সংক্রান্তির দিন বিশ্বকর্মার পূজা করা হয়। কলকারখানায় বেশ আড়ম্বরের সঙ্গে বিশ্বকর্মার পূজা অনুষ্ঠিত হয়। অন্যান্য দেব-দেবীর মতোই মূর্তি গড়ে অথবা ঘটে-পটে বিশ্বকর্মার পূজা করা হয়। 

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

সূতার-মিস্ত্রিদের মধ্যে এঁর পূজার প্রচলন সর্বাধিক। তবে বাংলাদেশে স্বর্ণকার, কর্মকার , স্থাপত্যশিল্প, মৃৎশিল্প প্রভৃতি শিল্পকর্মে নিযুক্ত ব্যক্তিগণও নিজ নিজ কর্মে দক্ষতা অর্জনের জন্য বিশ্বকর্মার পূজা করে থাকেন। এ সময় প্রত্যেকের ঘরে বিশেষ খাওয়া দাওয়ার  ব্যবস্থা হয় এবং কোথাও কোথাও পূজার পরে ঘুড়ি ওড়ানো হয়। বিশ্বকর্মার রচিত স্থাপত্যশিল্প বিষয়ক গ্রন্থটির নাম "বাস্তুশাস্ত্রম"। "মানসার" এবং "ময়মতম" গ্রন্থে বস্তু ও বাস্তু শব্দদুটিকে সমার্থক হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে। বাস্তু শব্দ থেকে 'বাস্ত' কথাটা এসেছে। ‘বাস্তু’ শব্দের অর্থ পৃথিবী। ব্যাপক অর্থে সমস্ত প্রাণীর আবাসস্থলই বাস্তু। অর্থাৎ, স্রষ্টার যে-কোনো সৃষ্টিই বাস্তু। 

কাজেই শুধু পরিকল্পিত মনুষ্যগৃহই নয়, দেবতা থেকে শুরু করে পৃথিবীর সমস্ত প্রাণীর আবাস কে বাস্তুু বলে। বাস্তু শাস্ত্রে বাস্তু শব্দের অর্থ ব্যাপক। এই শিল্পকে নির্মাণ শিল্পকে না-বুঝিয়ে পরিকল্পনা, নির্মাণ, চিত্র, অলংকরণ, স্বর্ণ-চর্ম-বয়নশিল্প, অস্ত্রশিল্প, পোতনির্মাণ, মূর্তিনির্মাণ প্রভৃতি ক্ষেত্রে পরিব্যাপ্ত আছে। পুরাণে উল্লেখ আছে, চারটি বেদের মতো চারটি উপবেদও আছে। উপবেদগুলি হল আয়ুর্বেদ, ধনুর্বেদ, গান্ধর্ববেদ এবং স্থাপত্যবেদ। এই উপবেদ স্থাপত্যবিদ্যা বা বাস্তুবিদ্যার রচয়িতা হলেন বিশ্বকর্মা। বলা হয় তিনি বিশ্বব্রহ্মান্ডের প্রধান বাস্তুকার। বিশ্বকর্মা রচিত এই গ্রন্থে গৃহ, মন্দির, গ্রাম, নগর, যন্ত্র প্রভৃতির বর্ণনা দেখতে পাওয়া যায়। 

এই গ্রন্থের প্রধান আলোচ্য বিষয় হল - (১) সর্বপ্রথম গৃহারম্ভের কাল পরীক্ষা, উপকরণ সংগ্রহ, জমি পরীক্ষা, বিভিন্ন দিক নির্ণয়, ভবন লক্ষণ প্রভৃতি বিভিন্ন পরিচ্ছেদে আলোচিত হয়েছে। (২) বাসযোগ্য গৃহ ছাড়াও বিদ্যালয়, চিকিৎসালয়, সর্বসাধারণের ব্যবহার্য গৃহ, পাকশালা, শৌচাগার, পুষ্করিণী, উদ্যান প্রভৃতি কোনদিকে থাকবে, আলো-বাতাস প্রবেশের কীরকম হবে, সবই সুন্দরভাবে আলোচিত হয়েছে। (৩) বিশ্বকর্মার খ্যাতি পুরাণাদিতে দেবশিল্পী হিসাবে পাওয়া যায়। বিভিন্ন মন্দির ও তার উপকরণ প্রভৃতির বিস্তৃত আলোচিত হয়েছে। 

মন্দিরের কাজে ব্যবহারের জন্য আট প্রকার কাঠ এবং সাধারণ গৃহস্থদের গৃহনির্মাণের জন্য তেইশ প্রকারের কাঠের ব্যবহারের কথা বলা হয়েছে। কাঠগুলি কাটার পর পনেরো দিন জলের মধ্যে ভিজিয়ে রাখলে তাতে পোকা ধরবে না। এই প্রসঙ্গে বিশ্বকর্মা লিখেছেন - "কাষ্ঠং নো ভক্ষ্যতে কীটের্যদি পক্ষং ধৃতং জলে"। (৪) দেওয়ালের প্রস্থ ও উচ্চতা, ভিতের গভীরতা, দরজা ও জানালার পৃথক পৃথক মাপের বর্ণনাও এই গ্রন্থটিতে পাওয়া ।হিন্দুরা বিশ্বাস করেন তাদের দেবতা তেত্রিশ কোটি। অবশ্য বেশির ভাগ দেবতা স্বর্গে বাস করলেও বেশ কিছু দেবতা এই ধরাধামেই বসবাস করতেন বলে কেউ কেউ মনে করেন। 

এদেরই একজন দলিত গোষ্ঠীভুক্ত দেবতা বিশ্বকর্মা তথা বিশ্বকর্মা ঠাকুর। ইনার জন্য সারা বছরে একদিন মাত্র নির্ধারণ করেছেন শ্রমজীবী ভক্তেরা।  ভাদ্র মাসের ৩১ তারিখে ইনি পূজিত হন।  আষাঢ়-শ্রাবণ মাসটা তুমূল বর্যাকাল।এ সময় কোনো কার্য নির্মাণ করা যায় না। ভাদ্র-আশ্বিন মাসে সমস্ত মানুষের হাতে প্রচুর টাকাপয়সা আসে, সেইসঙ্গে বৃষ্টি-বাদলার উৎপাতও নেই। অতএব নির্মাণশিল্পের স্রষ্টা তথা গুরু বিশ্বকর্মাকে স্মরণ করে ঝাঁপিয়ে পড়ো কর্মযজ্ঞে। হস্তীকে দেবশিল্পীর বাহন বলা হয় । বিশ্বকর্মার মন্ত্রে দেবশিল্পীকে "মহাবীর" বলা হয় । হস্তীর মহাবলের কথা সর্বজন সুবিদিত। এই দিকে থেকে হস্তী বাহন হিসাবে যথা উপযুক্ত । 

এছাড়া হাতী দিয়ে কাজ করানোর কথা অতি প্রাচীন কাল থেকেই চলে আসছে । কর্ম- কর্মেও ফলে শিল্পের বিকাশ । আর বিশ্বকর্মা হলেন শিল্পের দেবতা। তাই কর্মঠ হস্তী তাঁর বাহন । আসুন দেবশিল্পী বিশ্বকর্মার চরণে প্রার্থনা জানিয়ে বলি- ওঁ দেবশিল্পি মহাভাগ দেবানাং কার্য্যসাধক। বিশ্বকর্মন্নমস্তূভ্যং সর্বাভীষ্টপ্রদায়ক। লেখক: সচ্চিদানন্দদেসদয়, সাংবাদিক 

জনপ্রিয় সংবাদ

বগুড়া-৬ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তারেক রহমান

বগুড়া-৬ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তারেক রহমান

ফেনী-বগুড়া-দিনাজপুরে লড়বেন খালেদা জিয়া

ফেনী-বগুড়া-দিনাজপুরে লড়বেন খালেদা জিয়া

গোয়ালন্দে মোটরসাইকেলের চাকায় বোরকা পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

গোয়ালন্দে মোটরসাইকেলের চাকায় বোরকা পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন: ২৩৭ আসনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা দিল বিএনপি

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন: ২৩৭ আসনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা দিল বিএনপি

ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড় কালমায়েগি: মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়ালো

ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড় কালমায়েগি: মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়ালো

সর্বশেষ সংবাদ

টেকনাফ রোহিঙ্গা ক্যাম্পে রাতভর গোলাগুলি, আতঙ্কে বাসিন্দারা

টেকনাফ রোহিঙ্গা ক্যাম্পে রাতভর গোলাগুলি, আতঙ্কে বাসিন্দারা

রাজধানীতে সহিংসতা ও নাশকতায় নিহত ১, পুলিশের তৎপরতা বৃদ্ধি

রাজধানীতে সহিংসতা ও নাশকতায় নিহত ১, পুলিশের তৎপরতা বৃদ্ধি

বরিশালে বিএনপি প্রার্থীকে অগ্রণী ব্যাংক জিয়া পরিষদ নেতৃবৃন্দের শুভেচ্ছা

বরিশালে বিএনপি প্রার্থীকে অগ্রণী ব্যাংক জিয়া পরিষদ নেতৃবৃন্দের শুভেচ্ছা

গণভোট ও জুলাই সনদ ইস্যুতে সময়সীমা শেষ, সিদ্ধান্ত এখন সরকারের

গণভোট ও জুলাই সনদ ইস্যুতে সময়সীমা শেষ, সিদ্ধান্ত এখন সরকারের

মুন্সীগঞ্জে আধিপত্যের দ্বন্দ্বে বিএনপির দুই গ্রুপ, গুলিতে যুবক নিহত

মুন্সীগঞ্জে আধিপত্যের দ্বন্দ্বে বিএনপির দুই গ্রুপ, গুলিতে যুবক নিহত

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

রমজান শুরু হতে বাকি ১০০ দিন, প্রস্তুতি শুরু মুসলিম বিশ্বে

রমজান শুরু হতে বাকি ১০০ দিন, প্রস্তুতি শুরু মুসলিম বিশ্বে

বছর ঘুরে আবারও ফিরে আসছে পবিত্র রমজান মাস। বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায় ইতোমধ্যেই রমজানের প্রস্তুতি নিয়ে ভাবতে শুরু করেছে। ইসলাম ধর্মবিষয়ক তথ্যভিত্তিক ওয়েবসাইট ‘ইসলামিক ইনফরমেশন’ তাদের অফিসিয়াল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানিয়েছে—শনিবার (৮ নভেম্বর) পর্যন্ত রমজান শুরু হতে বাকি আছে ১০০ দিন। জ্যোতির্বিদ্যার হিসাব অনুযায়ী, ২০২৬ সালে ১৯ ফেব্রুয়ারি মধ্যপ্রাচ্যে রমজান শুরু হতে পারে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের জ্যোতির্বিদ্যা সংস্থা Emirates Astronomy Society-এর চেয়ারম্যান ইব্রাহিম

পবিত্র শুক্রবার: রহমত, বরকত ও ক্ষমার বার্তা

পবিত্র শুক্রবার: রহমত, বরকত ও ক্ষমার বার্তা

ইসলামে শুক্রবারকে বলা হয় ‘সপ্তাহের সেরা দিন’। এই দিনে মহান আল্লাহ তায়ালা বান্দাদের জন্য বিশেষ রহমত, বরকত ও মাফের দরজা খুলে দেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সূর্য উদয় হয়েছে এমন দিনের মধ্যে সর্বোত্তম দিন হলো শুক্রবার। এই দিনে আদম (আ.) সৃষ্টি হয়েছেন, এই দিনেই তিনি জান্নাতে প্রবেশ করেছেন এবং এই দিনেই পৃথিবীতে নামানো হয়েছে।’ (সহিহ মুসলিম)। এই হাদিস থেকেই বোঝা যায়,

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

ইসলামে সপ্তাহের সাত দিনের মধ্যে জুমার দিনকে সর্বোচ্চ মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্ব দেওয়া হয়েছে। এ দিনকে বলা হয় সপ্তাহের ঈদ। পবিত্র কোরআন ও সহিহ হাদিসে জুমার দিনের বিশেষ ফজিলত, সম্মান, দোয়া কবুলের মুহূর্ত এবং ইবাদতের তাৎপর্য স্পষ্টভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। জুমার দিন মুসলমানদের জন্য শুধু জামাতের নামাজ আদায়ের সময় নয়; বরং এটি আত্মার পরিশুদ্ধি, তাকওয়া অর্জন, সামাজিক বন্ধন দৃঢ়করণ এবং আল্লাহর

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

বর্তমান দুনিয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্য মানুষের জীবনে অপরিহার্য। প্রতিদিনই বাজারে প্রতিযোগিতা বাড়ছে, লাভের লোভ মানুষকে নানা ভুল পথে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ইসলাম ব্যবসায় সততা ও ন্যায়পরায়ণতাকে ঈমানের অংশ হিসেবে দেখেছে। একজন মুসলমান শুধু নামাজে নয়, লেনদেনের ক্ষেত্রেও আল্লাহভীতি ধারণ করে চলবে—এটাই প্রকৃত ধর্মীয়তা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, মাপে ও ওজনে কম দিও না (সূরা হুদ, আয়াত ৮৪)। এই আয়াত আমাদের সততার মূল শিক্ষা দেয়।

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে মানুষ নানা রকম বিপদ, দুঃখ ও অনিশ্চয়তার মুখোমুখি হয়। কারো জীবনে আসে আর্থিক কষ্ট, কারো জীবনে আসে শারীরিক অসুস্থতা বা পারিবারিক সংকট। এসব অবস্থায় মানুষ প্রায়ই হতাশ হয়ে পড়ে। কিন্তু ইসলামের দৃষ্টিতে একজন মুমিনের উচিত প্রতিটি বিপদের সময় আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রাখা। আল্লাহ বলেন, “যে আল্লাহর উপর ভরসা করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট।” (সূরা আত-তালাক: ৩)।