বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫২০ ভাদ্র, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

মুহাম্মাদ (সা.)-এর যে গুণের আমলে তৈরি হয় জান্নাতের পথ

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৩ জুলাই ২০২১, ১৫:৪৬

শেয়ার করুনঃ
মুহাম্মাদ (সা.)-এর যে গুণের আমলে তৈরি হয় জান্নাতের পথ
জান্নাতমুহাম্মাদ
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg
‘রাসুলুল্লাহর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জীবনে রয়েছে তোমাদের জন্য উত্তম আদর্শ। তিনিই কল্যাণমূলক কাজে অংশগ্রহণ এবং অন্যায়মূলক কাজ থেকে বিরত থাকতে মুসলিম উম্মাহর জন্য অনুসরণীয় ও অনুকরণীয় আদর্শ। সত্যবাদিতাও এমনই একটি গুণ ও পালনীয় আমল। যে গুণের আমলেই জান্নাতের পথ তৈরির শুভ সূচনা করেছিলেন বিশ্বনবি।

বিশ্বনবির সত্যবাদিতা ছিল এমনই একটি শক্তিশালী গুণ; অজ্ঞতা ও অপরাধ প্রবণতার যুগে এই একটি বিশেষ গুণেই তিনি সবার কাছে বিশ্বস্ত হিসেবে সমাদৃত ছিলেন। গোটা মানবজাতীর জন্য জান্নাতের পথ তৈরির কঠিন দিনেও সত্যবাদিতার গুণে উজ্জ্বল অতুলনীয় ছিলেন।

আরও

দয়া ও মানবিকতার গুরুত্ব

দয়া ও মানবিকতার গুরুত্ব
সত্যবাদিতার একটি গুণ যে কেউ নিজের মধ্যে লালন-পালন করবে, সে দুনিয়াতে যেমন সমাদৃত হবে; তেমনি পরকালের জান্নাতের পথেও এগিয়ে থাকবেন তিনি।জীবনের সূচনালগ্ন থেকে যখন তার কোনো সহায়-সম্বল শক্ত অবস্থান ছিল না তখনও তিনি সত্যবাদিতার শক্তিশালী গুণে নিজের স্বভাব-চরিত্রকে মানুষের সামনে তুলে ধরেছেন। আল্লাহ তার এ গুণের কারণই দিয়েছেন বিশেষ সনদ। তিনি বলেছেন-‘নিঃসন্দেহে আপনি মহান চরিত্রের অধিকারী, মহান আখলাকের অধিকারী।’

কেমন সত্যবাদী ছিলেন বিশ্বনবি

আরও

পরিবেশ সংরক্ষণে ইসলামের নির্দেশনা

পরিবেশ সংরক্ষণে ইসলামের নির্দেশনা
সত্যবাদিতা। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সত্যবাদিতা। কেমন সত্যবাদী ছিলেন তিনি? যে সত্যবাদিতায় জান্নাতের পথ তৈরির শুভ সূচনা হয়। কত গুরুত্বের সঙ্গেই না তিনি তাঁর সঙ্গী-সাহাবিদের সত্যবাদিতার শিক্ষা দিয়েছেন! সত্যবাদিতার অনন্য গুণের অধিকারী হওয়ার জন্য সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা করেছেন।

বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর জীবনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যত বিপদই আসুক না কেন, তিনি ছিলেন সত্যবাদী। তাঁর এ সত্যবাদিতা তাকে যুগশ্রেষ্ঠ আমানতদারের মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করেছেন।তিনি সত্যবাদিতার এ প্রসিদ্ধি একদিনে পাননি।

নানা অনুকূল-প্রতিকূল সব পরিস্থিতিতে আরবের কুরাইশের মাঝে তাঁর জীবনের দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হয়েছিল। এ পথপরিক্রমায় কথা-কাজ, আচার-আচরণ সব তাদের সামনে ছিল। তাঁর শৈশব, কৈশোর, যৌবনও তাদের সামনে সত্যবাদিতার গুণে উজ্জ্বল। তিনিই যুগের শ্রেষ্ঠ তুলনাহীন সত্যবাদী। তিনিই যুগশ্রেষ্ঠ তুলনাহীন আমানতদার।

বিশ্বনবির সত্যবাদিতার দৃষ্টান্ত
তার সত্যবাদিতার অনন্য দুইটি দৃষ্টান্ত বিশ্ববাসীর জন্য পথপ্রদর্শক। রাসলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উপর যখন প্রথম ওহি নাজিল হয় তখন তিনি ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে বাড়ি ফিরলেন। ওই সময় উম্মুল মুমিনিন হজরত খাদিজা রাদিয়াল্লাহু আনহা যে কথাগুলো বলে তাঁকে সান্ত্বনা দিয়েছেন, একজন স্ত্রীর কাছে স্বামীর জন্য তা তাঁর উন্নত কর্ম ও চরিত্রের এক অসাধারণ সনদ। হজরত খাদিজা রাদিয়াল্লাহু আনহার কথাগুলো হাদিসের বিখ্যাত গ্রন্থ বুখারিতে এভাবে ওঠে এসেছে-

১. আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উম্মুল মুমিনিন খাদিজা রাদিয়াল্লাহু আনহার কাছে আশঙ্কা ব্যক্ত করে বলেছিলেন-

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
‘আমি আজ যে অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছি, এতে আমার প্রাণের আশংকা হচ্ছে।’

হজরত খাদিজা রাদিয়াল্লাহু আনহা তাঁকে সান্ত্বনা দিয়ে বললেন- ‘না’, তা হতেই পারে না! আপনি সুসংবাদ গ্রহণ করুন! আল্লাহ পাক কখনো আপনাকে অপদস্থ করবেন না, (আল্লাহ পাক তো আপনাকে সম্মানিত করবেন,) কারণ-
> আপনি আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করেন;

> আপনি সত্য কথা বলেন;
> অন্যের ভার বহন করেন;
> মেহমানদারী করেন;

> প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষের পাশে দাঁড়ান- (এইসকল গুণের অধিকারী যিনি, তাকে আল্লাহ পাক সম্মানিত করবেন, তাকে তিনি কখনো অপদস্থ করবেন না।)’ (বুখারি)

এ ঘোষণার সময় রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সঙ্গে ১৫ বছর দাম্পত্য জীবন অতিবাহিত করেছেন হজরত খাদিজা রাদিয়াল্লাহু আনহা। তিনিই সনদ দিয়েছিলেন-
‘আপনি সত্য কথা বলেন।’

২. সাফা পাহাড়ের ঘটনা। প্রকাশ্যে প্রথম ইসলামের দাওয়াত ও আল্লাহর একত্ববাদের ঘোষণার দিনের ঘটনা। সে দিন প্রথমে সবাই এক বাক্যে তাঁকে ‘আল-আমিন’ বা বিশ্বাসী সনদ দিয়েছিলেন। হাদিসে এসেছে-
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘(কুরআন মাজীদে নিকটাত্মীয়দের দাওয়াতের আদেশ নাজিল হওয়ার পর) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাফা পাহাড়ে উঠলেন এবং উচ্চস্বরে বললেন-

‘ইয়া সাবাহাহ্!’ অর্থাৎ বিপদ! বিপদ! কুরাইশের লোকেরা পাহাড়ের সামনে উপস্থিত হল। তিনি তাদের লক্ষ্য করে বললেন- ‘আমি যদি তোমাদের বলি যে, একটি শত্রুদল এই পাহাড়ের ওপার থেকে তোমাদের উপর আক্রমণ করবে তোমরা কি আমার কথা বিশ্বাস করবে?’

সকলে বলল-‘আমরা আপনাকে কখনো মিথ্যা বলতে দেখিনি।’ তখন তিনি বললেন, আমি তোমাদের জন্য এক কঠিন আযাবের আগের সতর্ককারী। (বুখারি) ইসলামের প্রথম যুগে পুরো কুরাইশ জাতির কাছ থেকে তিনি সত্যবাদিতার সনদ পেয়েছিলেন তাদের এ কথায়-
‘আমরা কখনো আপনাকে মিথ্যা বলতে দেখিনি।’

এ সত্যবাদিতার পথে হাটলেই রচিত হবে জান্নাতের সহজ পথ। যে পথের দিশা দিয়েছেন স্বয়ং বিশ্বনবি। হাদিসের ঘোষণাও এমন-‘সত্যবাদিতা মানুষকে সব সময় ভালো কর্মের দিকে পরিচালিত করে। আর ভালো কর্ম জান্নাতের দিকেই নিয়ে যায়। পক্ষান্তরে মিথ্যাবাদিতা পরিচালিত করে মন্দ কর্মের দিকে আর মন্দ কর্ম জাহান্নামের দিকে (নিয়ে যায়)।’ (বুখারি)

সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, সত্যবাদিতার মাধ্যমে জান্নাতের দিকে ধাবিত হওয়া। মিথ্যা থেকে বিরত থাকা। নিজেদের নবি জীবনের অনন্য আদর্শ সত্যবাদিতার গুণে আলোকিত করা।আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে সত্যবাদিতার গুণে নিজেদের সাজানোর তাওফিক দান করুন। হাদিসে ঘোষিত জান্নাতের পথ তৈরির করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

নূরের উপর হামলার প্রতিবাদে গোয়ালন্দে মশাল মিছিল

নূরের উপর হামলার প্রতিবাদে গোয়ালন্দে মশাল মিছিল

দেবীদ্বারে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা

দেবীদ্বারে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা

কুয়াকাটায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

কুয়াকাটায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

কুয়াকাটায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

কুয়াকাটায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

পাঁচবিবিতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

পাঁচবিবিতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি সমাধানে নিরপেক্ষতার আশ্বাস

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি সমাধানে নিরপেক্ষতার আশ্বাস

নির্বাচনী রোডম্যাপ নিয়ে শঙ্কা, যা বললেন নায়েবে আমির

নির্বাচনী রোডম্যাপ নিয়ে শঙ্কা, যা বললেন নায়েবে আমির

নির্বাচন বয়কটকারীরা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে: মির্জা ফখরুল

নির্বাচন বয়কটকারীরা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে: মির্জা ফখরুল

রাজউকের প্লট পেতে ভাসমান ও গরিব বলে পরিচয় দেন রেহানা-টিউলিপ

রাজউকের প্লট পেতে ভাসমান ও গরিব বলে পরিচয় দেন রেহানা-টিউলিপ

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ: ইসি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ: ইসি

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

রাসূলের (সা.) প্রতি ভালোবাসা ঈমানের নিদর্শন

রাসূলের (সা.) প্রতি ভালোবাসা ঈমানের নিদর্শন

মুমিনের জীবনে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি ভালোবাসা ঈমানের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। আল্লাহ তাআলা কুরআনে ঘোষণা করেছেন, “নিশ্চয়ই তোমাদের জন্য আল্লাহর রাসূলের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ, যে আল্লাহর সাক্ষাৎ কামনা করে এবং পরকালকে আশা করে।” (সূরা আহযাব: ২১)। এ আয়াত প্রমাণ করে, রাসূলের প্রতি ভালোবাসা শুধু আবেগ নয় বরং ঈমানের শর্ত। রাসূলুল্লাহ (সা.) নিজেই বলেছেন, “তোমাদের কেউ পূর্ণ মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না

রাসূলের প্রতি ভালোবাসাই ঈমানের ভিত্তি

রাসূলের প্রতি ভালোবাসাই ঈমানের ভিত্তি

আল্লাহর রাসূল হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর প্রতি ভালোবাসা ঈমানের মূল ভিত্তি। ইসলামে এই ভালোবাসা কেবল মুখের কথায় সীমাবদ্ধ নয় বরং অন্তরের গভীরতা থেকে তাঁর আদর্শ অনুসরণ করাকে অপরিহার্য করা হয়েছে। কুরআন ও হাদীসের অসংখ্য দিকনির্দেশনায় স্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে যে, নবীজীর প্রতি প্রকৃত মুহাব্বত ছাড়া পূর্ণ ঈমান অর্জন সম্ভব নয়। রাসূলুল্লাহ (সা.) এর অনন্য গুণাবলী, অতুলনীয় সৌন্দর্য ও অফুরন্ত দয়া উম্মতের ভালোবাসা

দয়া ও মানবিকতার গুরুত্ব

দয়া ও মানবিকতার গুরুত্ব

দয়া ও মানবিকতা ইসলামের মূল শিক্ষাগুলোর অন্যতম। কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ দয়া প্রদর্শনকারীদের ভালোবাসেন।’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত ১৩৪) এই আয়াতের মাধ্যমে বোঝা যায় যে মানুষ যদি একে অপরের প্রতি দয়া প্রদর্শন করে তবে তা আল্লাহর সন্তুষ্টির কারণ হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যারা পৃথিবীর মানুষের প্রতি দয়া করে, আসমানের মালিক তাদের প্রতি দয়া করেন।’ (তিরমিজি) অর্থাৎ, দয়া এমন এক

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

ইসলাম ন্যায়বিচারকে সমাজের মূলভিত্তি হিসেবে স্থাপন করেছে। আল্লাহ তায়ালা কোরআনে ইরশাদ করেছেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের আদেশ করেন ন্যায়বিচার করতে, সৎকর্ম করতে এবং আত্মীয়কে সাহায্য করতে” (সুরা নাহল: ৯০)। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হলে সমাজে শান্তি ও সমৃদ্ধি আসে, মানুষ নিরাপত্তা অনুভব করে। অন্যায় ও অবিচার দূর হয় এবং সামাজিক শৃঙ্খলা বজায় থাকে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “তোমরা সাবধান! যে ব্যক্তি অন্যায় করবে, তার বিপক্ষে

পরিবেশ সংরক্ষণে ইসলামের নির্দেশনা

পরিবেশ সংরক্ষণে ইসলামের নির্দেশনা

ইসলামে পরিবেশ সংরক্ষণকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দায়িত্ব হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বারবার বলেছেন যে পৃথিবীকে তিনি সুন্দর ও ভারসাম্যপূর্ণভাবে সৃষ্টি করেছেন এবং মানুষকে এর খলিফা করেছেন। অর্থাৎ মানুষকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে যেন সে পরিবেশকে সুরক্ষা করে এবং এর ক্ষতি না করে। আল্লাহ বলেন, “তিনি আকাশকে উত্তোলন করেছেন এবং তিনি ভারসাম্য স্থাপন করেছেন। যাতে তোমরা ভারসাম্যে ব্যাঘাত না