বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫১৪ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

সম্পাদকীয়

সরকারের তিন বছর: পাওয়া না পাওয়ার খতিয়ান

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৭ জানুয়ারি ২০২২, ২:১৪

শেয়ার করুনঃ
সরকারের তিন বছর: পাওয়া না পাওয়ার খতিয়ান
সরকারের তিন বছর
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

রাজনীতিতে ‘করে দেব’, ‘করব’ এমন প্রতিশ্রুতি আমরা শুনে আসছি। নির্বাচনের আগে কিংবা ক্ষমতায় থাকাকালে রাজনৈতিক দলগুলো এমন প্রতিশ্রুতি দিয়ে থাকে। এগুলো সবই অদৃশ্যমান-ভবিতব্য। কিন্তু ‘করেছি’, ‘মানুষ সুফল ভোগ করছে’ দৃশ্যমান এমন কীর্তি মাধ্যমে মানুষের আস্থা অর্জনের চেষ্টা আমাদের এখানকার রাজনীতিতে কমই ঘটে। সম্প্রতি এর পরিবর্তন হতে শুরু করেছে। বলা যায়, রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে ‘করেছি’ নতুন মাত্রা যোগ করেছে। এখন রাজনৈতিক বক্তৃতায় কিংবা পর্যালোচনায় ‘এটা করেছি’ ‘আরও করব’ এমন মন্তব্য করার সুযোগ তৈরি হয়েছে। শুধু মেঠো বক্তৃতা নয়, আন্তর্জাতিক পর্যায়েও এই ‘করেছি’, ‘করছি’ বা সাফল্যগুলো স্বীকৃতি পাচ্ছে।

যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশকে যেখানে তলাবিহীন ঝুড়ির সঙ্গে তুলনা করেছিল বিশ্বমোড়লরা, সেই দেশটিকে আজকে তারাই বলছে চমক দেওয়া দেশ। বিশ্বের এই চমক দেওয়া দেশটিকে আর উপেক্ষা করা কিংবা উপহাস করার মতো সুযোগ পায় না তারা। বরং তাদের বলতে হয়, সাবাস বাংলাদেশ এগিয়ে চল। তারা এখন বিশ্বে পিছিয়ে পড়া দেশগুলোকে উপদেশ দেয়-যদি এগিয়ে যেতে চাও বাংলাদেশ থেকে শিক্ষা নাও-বাংলাদেশকে অনুসরণ করো।

আরও

দেশ পুনর্গঠনে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য

দেশ পুনর্গঠনে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য

আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের তৃতীয় বছর পূর্তি এবং এই দলের এক যুগের বেশি সময় দেশ শাসনের সাফল্য-ব্যর্থতা আলোচনা করতে গেলে বোধ করি এই বিশ্বমতকে গুরুত্ববহ মনে করতে হবে। বিদেশি মতামতগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে- শত্রুভাবাপন্ন দেশ পাকিস্তানও বলছে- হ্যাঁ, সত্যি বাংলাদেশ চমকসৃষ্টিকারী দেশ। পত্রিকায় প্রতিবেদন ও মতামতই শুধু নয়, তাদের টেলিভিশনগুলোতে জোরগলায় বলতে শোনা যায়- সিঙ্গাপুর কিংবা মালয়েশিয়া নয়, আমাদের বাংলাদেশ বানিয়ে দাও। ভারত, শ্রীলংকার মতো এশিয়ার গণমাধ্যমগুলোই শুধু নয়, পশ্চিমা দুনিয়ার অনেক গণমাধ্যমেও বাংলাদেশের ঘুরে দাঁড়ানোর বিষয়গুলো প্রতিবেদন কিংবা মন্তব্য আকারে প্রকাশ করে চলেছে। বলতেই হবে- সবই সরকারের ধারাবাহিক সাফল্যেরই পরিচায়ক।

গত এক বছরের দিকে যদি তাকাই, তাহলে দেখতে পাব বাংলাদেশকে বিশ্ব কিভাবে মূল্যায়ন করছে। কয়েক বছর ধরেই বাংলাদেশ এমন একটি স্বীকৃতির অপেক্ষা করছিল। যে দেশটির মানুষ শুধু হাহাকার করেই কাটাত। এত দারিদ্র্য আর এত দুর্ভোগ মানুষকে হতাশায় নিমজ্জিত করেছিল। সেই থেকে পরিত্রাণের সে কী প্রাণান্ত চেষ্টা! সেই দেশটি বিশ্বপ্লাটফর্ম জাতিসংঘের স্বীকৃতি পেল উন্নয়নের উদাহরণ হিসেবে। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অর্জনগুলোর মধ্যে গৌরবোজ্জ্বল হিসেবে আর কী হতে পারে?

আরও

"ঈদের খুশিতে রেমিট্যান্সের ছোঁয়া: প্রবাসীদের অবদান ও অর্থনীতির প্রভাব"

"ঈদের খুশিতে রেমিট্যান্সের ছোঁয়া: প্রবাসীদের অবদান ও অর্থনীতির প্রভাব"

জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন নীতি সংক্রান্ত কমিটি ( সিডিপি) গত ১৫ মার্চ এলডিসি থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের যোগ্যতা অর্জনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়। বিশ্ব মর্যাদায় বাংলাদেশের এই অগ্রগতির নায়ক বাংলাদেশের আপামর সাধারণ মানুষ আর নিশ্চয়ই এর পরিচালিকাশক্তি সরকার। সুতরাং বাংলাদেশের এই অর্জনের পেছনে সরকারের সাফল্যের কথা বলতেই হবে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

উন্নয়নের এই বিশ্বস্বীকৃতি আওয়ামী লীগ সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়নের বড় উদাহরণ হিসেবে গণ্য হবে। অর্থনৈতিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে বাংলাদেশের উন্নয়ন বিষয়ে কারো সন্দেহ কিংবা নেতিবাচক মনোভাব থাকার কথা নয়। কিন্তু সাফল্যের সঙ্গে সঙ্গে ব্যর্থতার কিংবা অসাফল্য যদি বলি তাহলে সুশাসনের দিক থেকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন হয়েছে এমনটা বলা যাবে না। তবে এক্ষেত্রেও সাফল্য নেই এটাও বলা যাবে না। দুর্নীতি বিরোধী অভিযান পরিচালনা হচ্ছে, দুর্নীতি দমন কমিশনও তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে কিন্তু অর্জনটা ওই পর্যায়ে পৌঁছায়নি। তারপরও সামগ্রিক অর্জনের বিবেচনায় গেলে বলতে হবে- বাংলাদেশের অগ্রগতি আমাদের গৌরব করার মতো একটি অবস্থানে নিয়ে গেছে।

মানুষের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে পাশ কাটিয়ে কিছুই অর্জন সম্ভব নয়। আসলে দুর্নীতি কমিয়ে আনতে গেলেও অর্থনৈতিক উন্নয়ন অপরিহার্য। দুর্নীতি প্রতিরোধে একবারেই ব্যর্থ এমনটাও বলা যায় না। কিছুটা সফল এর প্রমাণ পাওয়া যায় অর্থনৈতিক সূচকগুলোর দিকে তাকালে।  তিন বছর আগে মাথাপিছু গড় আয় ছিল ১,৭৫১ ডলার। সেই গড় আয় দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২২৭ মার্কিন ডলারে। বিশ্বব্যাপী মহাদুর্যোগ করোনার ধকল পেরিয়ে এই অর্জন বিশ্বনেতৃবৃন্দকেও অবাক করে দিয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার মজুদের বিষয়টিও উল্লেখ করার মতো। ৩৪ বিলিয়ন ডলার মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে সরকারের যাত্রা হয়েছিল। আজকে সেই মজুদ দাঁড়িয়েছে ৪৪ বিলিয়ন ডলার। এই হারে রিজার্ভ বাড়তে থাকলে আশা করা যায় প্রতিশ্রুত ৫০ বিলিয়ন ডলার মজুদ সম্ভব না হলেও কাছাকাছি অর্জন সম্ভব হতে পারে। ২০১৭-১৮ সালে দারিদ্র্যের হার ছিল ২১ দশমিক ৫ শতাংশ। ২০১৯ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ২০ দশমিক ৫ শতাংশ। পাঁচ বছরে অতিদরিদ্র জনসংখ্যা ১১ দশমিক ৩ থেকে ৪ দশমিক ৫ শতাংশ করার কথা ছিল ২০১৯ সালে তা হয়েছে ১০ দশমিক ৫ শতাংশ। এখানে মনে রাখার প্রয়োজন আছে-অতিমারি হিসেবে করোনার কারণে কার্যত বাংলাদেশ উৎপাদনশীলতায় বড় রকমের আঘাতপ্রাপ্ত হয়। যে কারণে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়লেও ওই অনুপাতে উৎপাদন প্রক্রিয়ায় জনসম্পৃক্ততা সম্ভব হয়নি।

উন্নয়নের সুবিধা তৃণমূল পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়ার পদক্ষেপ হিসেবে বর্তমান গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি গ্রামীণ জনজীবনকে উন্নয়ন সম্পৃক্ত করার নানা কৌশল অবলম্বন করাটাও উল্লেখ করার মতো। সেবাখাতকে শহর থেকে গ্রামে বিস্তার লাভ করায় তাদের জীবনমানে তার প্রভাব পড়েছে। কিছু পদক্ষেপ গ্রামের মানুষকে অতিরিক্ত শহর নির্ভর হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করেছে। এক্ষেত্রে কমিউনিটি ক্লিনিকের কথা সবার আগে বলতে হবে। সাধারণ অসুখে চিকিৎসাগ্রহণে অনীহা কেটে গেছে মানুষের। শহরে যাওয়ার প্রয়োজনীয়তা কমে গেছে অনেকাংশে। শুধু এই কারণেও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে কিছুটা হলেও অবদান রাখতে সক্ষম হয়েছে। সরকারের ‘আমার গ্রাম আমার শহর’ স্লোগানকে বাস্তবায়নে সহযোগিতা করছে সরকারের গৃহহীনদের গৃহপ্রদানের কর্মসূচি, বিধবা ভাতা, ‘একটি গ্রাম একটি খামার’ প্রকল্প সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী তৈরিতে ভূমিকা রেখেছে।

নির্বাচনী ইশতেহারে উল্লেখিত ২১টি বিশেষ অঙ্গীকারকে যদি আমরা মূল্যায়ন করি তাহলে দেখতে পাব- নারীর ক্ষমতায়ন, লিঙ্গ সমতা ও শিশুকল্যাণ, পুষ্টিসম্মত ও নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চয়তা, মেগা প্রজেক্টগুলোর দ্রুত ও মানসম্মত বাস্তবায়ন, দারিদ্র্য হ্রাস, সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চয়তা, ডিজিটার প্রযুক্তির অধিকতর ব্যবহার, বিদ্যুৎ জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চয়তা, আধুনিক কৃষি ব্যবস্থা, প্রবীণ, প্রতিবন্ধী ও অটিজম কল্যাণে এবং সরকারি ও বেসরকারি বিনিয়োগ বৃদ্ধির মতো খাতগুলোর প্রায় প্রতিটিতেই এগিয়ে গিয়েছে দেশ।

সুতরাং কিছু অসফলতার মধ্যেও বলতে হবে তিন বছরে সরকার তার অঙ্গীকার পূরণে সমর্থ হয়েছে। যদি সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে পারে তাহলে বাকি অর্জনগুলো নিশ্চিত হবে। অন্যদিকে মেগা প্রজেক্টগুলোর অগ্রযাত্রা দেখে মনে করা যেতে পারে ২০২২ সালে বাংলাদেশ নতুন এক যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে। এখনও যেসব অতৃপ্তি রয়েছে আশা করা যায় পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল, মেট্রোরেলের মতো বড় প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হলে তৃপ্তিবোধ হবে শুধু তাই নয় বাংলাদেশের আর্থসামাজিক ব্যবস্থায়ও ব্যাপক সুপরিবর্তন হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

১ নভেম্বর থেকে খুলছে সেন্ট মার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১ নভেম্বর থেকে খুলছে সেন্ট মার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে অভিযোগ দায়ের করল এস আলম

আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে অভিযোগ দায়ের করল এস আলম

নতুন দেশ বিনির্মিাণের মাধ্যমে জবাবদিহীতার রাষ্ট্র সৃষ্টি করতে হবে: সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার

নতুন দেশ বিনির্মিাণের মাধ্যমে জবাবদিহীতার রাষ্ট্র সৃষ্টি করতে হবে: সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার

সিরাজগঞ্জে বিদেশ ফেরত যুবক ছুরিকাঘাতে নিহত

সিরাজগঞ্জে বিদেশ ফেরত যুবক ছুরিকাঘাতে নিহত

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে ফখরুলের কঠোর প্রশ্ন

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে ফখরুলের কঠোর প্রশ্ন

জনপ্রিয় সংবাদ

পাঁচ শতাব্দীর পর ব্রিটেনের রাজা পোপের সঙ্গে প্রার্থনায়

পাঁচ শতাব্দীর পর ব্রিটেনের রাজা পোপের সঙ্গে প্রার্থনায়

সিরাজগঞ্জে নাতির হাতে দাদী খুন, আটক নাতি

সিরাজগঞ্জে নাতির হাতে দাদী খুন, আটক নাতি

খাগড়াছড়িতে চাঁদা আদায়কালে ইউপিডিএফ সদস্য আটক

খাগড়াছড়িতে চাঁদা আদায়কালে ইউপিডিএফ সদস্য আটক

ডা. টিপুর সঙ্গে সব রাজনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা মান্দা উপজেলা বিএনপির

ডা. টিপুর সঙ্গে সব রাজনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা মান্দা উপজেলা বিএনপির

আরপিও সংশোধনী–২০২৫: ‘না ভোট’ বিধান ফিরছে

আরপিও সংশোধনী–২০২৫: ‘না ভোট’ বিধান ফিরছে

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তপ্ত যুদ্ধের সম্ভাবনা: ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তপ্ত যুদ্ধের সম্ভাবনা: ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান উত্তেজনা ক্রমেই এক সর্বাত্মক যুদ্ধের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। ইসরায়েলের ওপর ইরানের নজিরবিহীন পাল্টা হামলার পর যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা চাওয়ায় আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক পরিমণ্ডলে উদ্বেগ ছড়িয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সরাসরি হস্তক্ষেপের ইঙ্গিত দিয়েছেন এবং ইরানকে ‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’ করতে বলেছেন, যা অঞ্চলজুড়ে যুদ্ধের শঙ্কা আরও ঘনীভূত করেছে। ইরান এই হুমকি প্রত্যাখ্যান করে হুঁশিয়ারি দিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র যদি সরাসরি যুদ্ধে নামে,

নতুন যুদ্ধ সমীকরণ: ইরানের পাল্টাঘাতে চূর্ণ ইসরায়েলের আধিপত্যের স্বপ্ন

নতুন যুদ্ধ সমীকরণ: ইরানের পাল্টাঘাতে চূর্ণ ইসরায়েলের আধিপত্যের স্বপ্ন

গাজার নিরস্ত্র মুসলমানদের উপর নির্মম হামলা চালিয়ে বিশ্বজুড়ে নিন্দার মুখে পড়া ইসরায়েল এবার নিজেই এক ভয়াবহ প্রতিপক্ষের মুখোমুখি। ফিলিস্তিনে গণহত্যার নেপথ্যে থাকা দখলদার রাষ্ট্র এবার পড়েছে ইরানের প্রতিশোধের মুখে। ভুলে গিয়েছিল তারা ইরানের সামরিক সক্ষমতা আর আধুনিক যুদ্ধ প্রযুক্তির বাস্তবতা। সম্প্রতি ইসরায়েল ইরানের গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনায় আগ বাড়িয়ে হামলা চালায়। কিন্তু ফলাফল হয় উল্টো। পাল্টা প্রতিরোধে নেমে ইরান একের

সীমান্তে ভারতীয় পুশ-ইন: বাংলাদেশে নতুন শরণার্থী সংকট আসছে কি ?

সীমান্তে ভারতীয় পুশ-ইন: বাংলাদেশে নতুন শরণার্থী সংকট আসছে কি ?

সম্প্রতি ভারত থেকে বাংলাদেশ সীমান্তে কথিত ‘পুশ-ইন’ বা জোরপূর্বক অনুপ্রবেশের ঘটনা বাড়ছে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করছি। দেশের নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, সীমান্তবর্তী অঞ্চলে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর পক্ষ থেকে পরিকল্পিতভাবে হাজার হাজার লোক বাংলাদেশে প্রবেশ করিয়ে দেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। যদি এই বিষয়টিকে এখনই সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখা না হয় এবং ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক পর্যায়ে জোরালো আলোচনা না হয়, তাহলে বাংলাদেশকে

ড.মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের পুনর্জাগরণ

ড.মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের পুনর্জাগরণ

বাংলাদেশের মানুষ আজ নতুন করে উপলব্ধি করছে—একজন জ্ঞানী, সম্মানিত ও বিশ্বস্বীকৃত রাষ্ট্রনায়কের নেতৃত্ব কেমন হয়, আর রাজনীতিকদের ক্ষমতালিপ্সু নেতৃত্বের মধ্যে পার্থক্য কতটা গভীর। নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ, শান্তিকামী নেতার মতোই রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবেও ড. মুহাম্মদ ইউনুস সামনে এনেছেন একেবারে নতুন এক বাংলাদেশ—যেখানে রাষ্ট্রচিন্তা কৌশলে ভরা, কূটনীতি সুদূরপ্রসারী এবং রাষ্ট্রের মর্যাদা পুনঃপ্রতিষ্ঠায় নিরলস চেষ্টা দৃশ্যমান। সম্প্রতি ইউরোপ-আমেরিকার রাষ্ট্রপ্রধানদের হাতে ‘জুলাই বিপ্লব’ নিয়ে প্রকাশিত দুর্লভ ছবির

“এই মুহূর্তটি একদিনে গড়ে ওঠেনি—এর পেছনে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ সময়ের হিসেব-নিকেশ।”

“এই মুহূর্তটি একদিনে গড়ে ওঠেনি—এর পেছনে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ সময়ের হিসেব-নিকেশ।”

এর পেছনে রয়েছে বহুদিনের ষড়যন্ত্র, বহু রাতের আঁধারে চলা গোপন আঁতাত। শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পরই শুরু সেই অধ্যায়—অজিত দোভালের সঙ্গে বৈঠক, নানা রকম ছক আঁকা, সংবিধান মেনে শপথ নেওয়া একটি  সরকারকে উৎখাতের নীলনকশা। প্রথমে ইউনূসকে জঙ্গি, মৌলবাদী আখ্যা দেওয়া হলো। তারপর গরু ছাগলের মতো ভিন্ন ভিন্ন সময়ে হিন্দু নির্যাতনের মিথ্যা গল্প সাজানো হলো। কোটি কোটি ডলার খরচ করে