রবিবার, ৬ জুলাই, ২০২৫২২ আষাঢ়, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JWDYBEN0YKRDEYVYW9JCHXDC.jpg
অর্থনীতিবাংলাদেশ

২০২৪ সালে চা উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে শঙ্কা!

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৩১ জানুয়ারি ২০২৫, ১:১

শেয়ার করুনঃ
২০২৪ সালে চা উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে শঙ্কা!
চা উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে শঙ্কা
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

বাংলাদেশের চা শিল্পে ২০২৩ সালে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হলেও সদ্য বিদায়ী ২০২৪ সালে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হয়নি। গত বছর ১৬৮টি চা-বাগান ও ক্ষুদ্রায়তন চা-চাষিদের হাত ধরে ১০ কোটি ২৯ লাখ ১৮ হাজার কেজি চা উৎপাদিত হয়েছিল, যা চা শিল্পের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। কিন্তু ২০২৪ সালে উৎপাদনে নানা কারণে বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। শ্রমিক অসন্তোষ, উৎপাদন খরচের বৃদ্ধি, বিরূপ আবহাওয়া এবং কাঙ্খিত দাম না পাওয়ার মতো সমস্যার কারণে চায়ের উৎপাদন কমে গেছে।

২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত, দেশের ১৬৯টি চা বাগানে মাত্র ৮ কোটি ৬৬ লাখ ৫১ হাজার কেজি চা উৎপাদিত হয়েছে। যদিও ডিসেম্বর মাসে উৎপাদনের পরিমাণ কিছুটা বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে, তবুও লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২ কোটি ১২ লাখ ৬৯ হাজার কেজি চা উৎপাদন কম হবে। চা বোর্ডের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশীয় চা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১০ কোটি ৮০ লাখ কেজি, কিন্তু জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ৭ কোটি ৬৬ লাখ কেজি চা উৎপাদিত হয়েছে। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের উৎপাদনের হিসাব জানুয়ারি পর্যন্ত চূড়ান্ত না হওয়া সত্ত্বেও, লক্ষ্যমাত্রা অর্জন এখনো একটি কঠিন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

২০২৩ সালের তুলনায় ২০২৪ সালে চায়ের উৎপাদন খরচ বেড়েছে। সার, সেচ এবং কীটনাশকের মূল্য বৃদ্ধির পাশাপাশি শ্রমিকদের ধর্মঘট এবং উৎপাদনে বিরূপ আবহাওয়ার কারণে চা শিল্পে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে। বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে তীব্র খরা এবং অতিরিক্ত তাপমাত্রা চা গাছের জন্য অনুকূল ছিল না, যার ফলে উৎপাদন ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। একদিকে উৎপাদন কমে গেছে, অন্যদিকে উৎপাদন খরচও বেড়েছে, যার ফলে বাগান মালিকদের জন্য লোকসানের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।

এই পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠেছে ন্যাশনাল টি কোম্পানির (এনটিসি) বাগানগুলোতে। শ্রমিকদের বকেয়া বেতন আদায়ের জন্য দীর্ঘসময় ধর্মঘট চলায় উৎপাদন কার্যক্রম ব্যাহত হয়েছে। এনটিসি চা বাগানগুলোর ১২টি বাগান দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল। এসব সমস্যার সমাধান না হলে চা শিল্পের ভবিষ্যত নিয়ে শঙ্কা তৈরি হবে, এমনটাই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

এছাড়া, চায়ের গড় দাম বাড়লেও উৎপাদন খরচের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। গত বছর এক কেজি চায়ের উৎপাদন খরচ ছিল ২২৬ টাকা, কিন্তু এবছর চায়ের উৎপাদন খরচ বেড়ে ২০০ থেকে ২২০ টাকায় পৌঁছেছে। সেই তুলনায় নিলামে চায়ের গড় দাম ১৮০ থেকে ২০০ টাকার মধ্যে ছিল, যার কারণে বাগান মালিকদের লাভের পরিমাণ কমে গেছে।

বাংলাদেশ চা গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক ড. ইসমাইল হোসেন জানান, ২০২৪ সালে চায়ের উৎপাদন কম হওয়ার অন্যতম কারণ হিসেবে এনটিসি চা বাগানগুলোতে শ্রমিক অসন্তোষ এবং উত্তরবঙ্গের বাগানগুলোতে উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি হয়েছে। উত্তরবঙ্গের বাগানগুলোতে প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং খরার কারণে উৎপাদন কমেছে। তবে তিনি আশাবাদী যে, বাকি বাগানগুলোর উৎপাদন হিসাব পাওয়া গেলে পরিস্থিতির পরিপূর্ণ চিত্র পাওয়া যাবে।

সরকারি মালিকানাধীন ন্যাশনাল টি কোম্পানির (এনটিসি) ইন্ডিপেন্ডেন্ট ডিরেক্টর মহসিন মিয়া মধু বলেন, "চায়ের উৎপাদন খরচ অব্যাহতভাবে বাড়ছে, যা বাগান মালিকদের জন্য অস্বস্তিকর। যদি উৎপাদন খরচ এবং বিক্রির দাম না বাড়ে, তবে চা শিল্পে টিকে থাকা কঠিন হয়ে পড়বে।"

চা শিল্পের সাথে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই সংকট কাটিয়ে উঠতে হলে সরকার এবং সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন। বিশেষ করে শ্রমিক অসন্তোষ সমাধান, উৎপাদন খরচ কমানো এবং চায়ের বাজারমূল্যের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার জন্য কার্যকর নীতি গ্রহণ করতে হবে। এক্ষেত্রে উন্নত প্রযুক্তি ও গবেষণার মাধ্যমে চা উৎপাদনের খরচ কমিয়ে আনার উদ্যোগ নেয়া জরুরি।

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগরে বিবস্ত্র নির্যাতনের পেছনে ছাত্রলীগ নেতা সুমনের ‘ফিটিং কেস’

মুরাদনগরে বিবস্ত্র নির্যাতনের পেছনে ছাত্রলীগ নেতা সুমনের ‘ফিটিং কেস’

ঠাকুরগাঁওয়ে নিজ অর্থে রাস্তা মেরামত করলেন বিএনপি নেতা

ঠাকুরগাঁওয়ে নিজ অর্থে রাস্তা মেরামত করলেন বিএনপি নেতা

গ্যাপ পদ্ধতিতে বিষমুক্ত চাষ, কৃষক নিরঞ্জনের আম বিদেশে রফতানি

গ্যাপ পদ্ধতিতে বিষমুক্ত চাষ, কৃষক নিরঞ্জনের আম বিদেশে রফতানি

বরিশালে হবে বিপিএল! বিসিবি সভাপতির ইঙ্গিত

বরিশালে হবে বিপিএল! বিসিবি সভাপতির ইঙ্গিত

সরাইলে রাজপথ কাঁপালো নবগঠিত ছাত্রদলের মিছিল

সরাইলে রাজপথ কাঁপালো নবগঠিত ছাত্রদলের মিছিল

সর্বশেষ সংবাদ

রুদ্ধশ্বাস জয় ছিনিয়ে নিলো বাংলাদেশ, সিরিজে ফিরলো সমতায়

রুদ্ধশ্বাস জয় ছিনিয়ে নিলো বাংলাদেশ, সিরিজে ফিরলো সমতায়

এশিয়ান কাপে ইতিহাস গড়লো বাংলাদেশ নারী দল

এশিয়ান কাপে ইতিহাস গড়লো বাংলাদেশ নারী দল

মুরাদনগরে তিন ট্রাক ভেজাল লিচি-ললিপপ জব্দ, ধ্বংস

মুরাদনগরে তিন ট্রাক ভেজাল লিচি-ললিপপ জব্দ, ধ্বংস

গোয়ালন্দে ভ্রাতৃত্বের ফুটবল, হৃদয়ে স্পন্দন জাগানো সন্ধ্যা

গোয়ালন্দে ভ্রাতৃত্বের ফুটবল, হৃদয়ে স্পন্দন জাগানো সন্ধ্যা

তুরস্ক-চীনের ছায়া যুদ্ধেই বিপর্যস্ত ভারত

তুরস্ক-চীনের ছায়া যুদ্ধেই বিপর্যস্ত ভারত

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

হিলি বন্দরে লক্ষ্যমাত্রা ডিঙ্গাতে পারেনি এনবিআর, রাজস্ব ঘাটতি ২০ কোটি

হিলি বন্দরে লক্ষ্যমাত্রা ডিঙ্গাতে পারেনি এনবিআর, রাজস্ব ঘাটতি ২০ কোটি

দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে রাজস্ব ঘাটতি দেখা দিয়েছে প্রায় ২০ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এ বছর রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল ৭৪০ কোটি ৯ লাখ টাকা। তবে হিলি কাস্টমস কর্তৃপক্ষ সে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব আহরণে ব্যর্থ হয়েছে। পুরো অর্থবছরে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৭১৯ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। হিলি কাস্টমস স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন জানিয়েছেন,

জুন মাসে রেমিট্যান্সে নতুন চাঙ্গাভাব, এসেছে ৩১ হাজার কোটি টাকার বেশি

জুন মাসে রেমিট্যান্সে নতুন চাঙ্গাভাব, এসেছে ৩১ হাজার কোটি টাকার বেশি

চলতি বছরের জুন মাসের প্রথম ২৮ দিনে প্রবাসীরা দেশে প্রায় ২৫৩ কোটি ৯২ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, যা টাকায় দাঁড়ায় ৩১ হাজার কোটি টাকার বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে রোববার এ তথ্য জানানো হয়েছে। এই রেমিট্যান্স দেশের অর্থনীতিতে নতুন চাঙ্গাভাব তৈরি করেছে, বিশেষ করে বৈদেশিক মুদ্রার সংকট মোকাবিলায় এটি বড় ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রাপ্ত

টাকা ছাপার পুরনো পথে ফিরল বাংলাদেশ ব্যাংক, সহায়তা ৫২ হাজার কোটি টাকা

টাকা ছাপার পুরনো পথে ফিরল বাংলাদেশ ব্যাংক, সহায়তা ৫২ হাজার কোটি টাকা

বারবার ঘোষণা দেওয়া সত্ত্বেও দুর্বল ব্যাংকগুলোকে টাকা ছাপিয়ে সহায়তা দেওয়া বন্ধ করতে পারেনি বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যে দেখা যাচ্ছে, ইতোমধ্যে ১২টি ব্যাংককে প্রায় ৫২ হাজার ৫০০ কোটি টাকার বেশি সহায়তা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১০টি ব্যাংক আমানত ফেরত দিতে ৩৩ হাজার কোটি টাকা পেয়েছে ডিমান্ড লোনের মাধ্যমে এবং আরও ১৯ হাজার কোটি টাকা বিভিন্ন চলতি হিসাব ঘাটতির  কারণে একইভাবে রূপান্তর

রিজার্ভে স্বস্তি ফিরল বাংলাদেশে,ফের ২৭ বিলিয়ন ডলারের ওপরে উঠেছে

রিজার্ভে স্বস্তি ফিরল বাংলাদেশে,ফের ২৭ বিলিয়ন ডলারের ওপরে উঠেছে

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের চলমান ঋণ কর্মসূচির আওতায় তৃতীয় ও চতুর্থ কিস্তির ১৩০ কোটি মার্কিন ডলার একসঙ্গে পাওয়ায় দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ফের ২৭ বিলিয়ন ডলারের ওপরে উঠেছে। মঙ্গলবার দিন শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গ্রোস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২৭ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার এবং বিপিএম-৬ পদ্ধতিতে তা ২২ দশমিক ২৫ বিলিয়নে পৌঁছেছে। এছাড়া বর্তমানে ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভও প্রায় ১৭ বিলিয়ন ডলারের ঘরে

৫ টি ইসলামী ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, তবে কর্মসংস্থানে ঝুঁকি নেই

৫ টি ইসলামী ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, তবে কর্মসংস্থানে ঝুঁকি নেই

বাংলাদেশের ব্যাংক খাতে বড় ধরনের পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। তিনি জানিয়েছেন, বেসরকারি খাতের পাঁচটি ইসলামী ব্যাংক খুব শিগগিরই একীভূত করা হবে। তবে ব্যাংক একীভূত হলেও সংশ্লিষ্ট কোনো কর্মীর চাকরি হারানোর আশঙ্কা নেই। রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ড রুমে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য দেন তিনি। তিনি বলেন, এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া, যার সঙ্গে নির্বাচনের কোনো