গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে ৫৮৬ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গু বিষয়ক নিয়মিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের তিনজন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন, ময়মনসিংহ বিভাগ এবং রাজশাহী বিভাগের একজন করে ডেঙ্গুতে মারা গেছেন। এ নিয়ে চলতি বছর এখন
দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নেয়া শুরু করেছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, বছরের শুরু থেকে ২৯ আগস্ট পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি ৩০ হাজার ৫০০ রোগীর মধ্যে ৬৩ শতাংশই ঢাকার বাইরের। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হটস্পট চিহ্নিত না করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিলে আক্রান্তের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। বরিশাল বিভাগে সবচেয়ে বেশি ৯ হাজার ৯৬৮ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। চট্টগ্রামে ৪ হাজার ৫৪৮, রাজশাহীতে দুই হাজার
দেশে ডেঙ্গুর সংক্রমণ আবারও বেড়েছে। মৃত্যুর পাশাপাশি আক্রান্তের সংখ্যা পাল্লা দিয়ে বাড়ছে এবং হাসপাতালগুলোতে রোগীর চাপ ক্রমেই বাড়ছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি সপ্তাহে ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ৮ জন এবং নতুন করে ভর্তি হয়েছেন দুই হাজার ৫৮৬ জন রোগী। গত সাত দিনের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২৩ আগস্টে ৪ জনের মৃত্যু এবং ২৪৭ জনের ভর্তি, ২৪ আগস্টে ১ জনের মৃত্যু এবং ৪৩০
দেশব্যাপী শিশু-কিশোরদের জন্য নির্ধারিত টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি এক মাসেরও বেশি সময় পিছিয়েছে। স্বাস্থ্য সহকারীদের আন্দোলনের কারণে ১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া ক্যাম্পেইনটি এখন ১২ অক্টোবর থেকে শুরুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শনিবার (১৬ আগস্ট) সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি (ইপিআই) ব্যবস্থাপক ডা. আবুল ফজল মো. শাহাবুদ্দিন খান। তিনি বলেন, স্বাস্থ্য সহকারীরা মাঠে না থাকলে টিকাদান কার্যক্রম পরিচালনা সম্ভব নয়।
দেশের অন্যতম সরকারি ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেড (ইডিসিএল) তাদের উৎপাদিত ৩৩টি অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের দাম কমিয়েছে। সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্য হ্রাস করা হয়েছে। তালিকায় রয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক, নিউমোনিয়া, সর্দি-জ্বর, উচ্চরক্তচাপ, গ্যাস্ট্রিক আলসার, কৃমিনাশক, ব্যথানাশক, হাঁপানি ওষুধ এবং ভিটামিন। প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদন শাখা থেকে প্রাপ্ত নথি বিশ্লেষণে জানা গেছে, আগামী সপ্তাহে আরও পাঁচটি ওষুধের দাম কমানোর পরিকল্পনা রয়েছে। কর্মকর্তাদের দাবি, প্রতিষ্ঠার
ঢাকায় বসবাসরত শতভাগ শিশুর রক্তে বিষাক্ত ভারী ধাতু সিসা পাওয়া গেছে, যার মধ্যে ৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে রয়েছে উদ্বেগজনক মাত্রার বেশি সিসা। এমনই ভয়াবহ তথ্য উঠে এসেছে আইসিডিডিআর,বি পরিচালিত এক সাম্প্রতিক গবেষণায়। বুধবার মহাখালীর আইসিডিডিআর,বি মিলনায়তনে 'বাংলাদেশে সিসা দূষণ প্রতিরোধ : অগ্রগতি ও চ্যালেঞ্জ' শীর্ষক আলোচনায় গবেষণার প্রাথমিক ফলাফল প্রকাশ করা হয়। গবেষণায় বলা হয়, ২০২২ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ঢাকার
দেশজুড়ে আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগ। প্রতি সপ্তাহেই বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা। হাসপাতালে রোগীর চাপ বৃদ্ধি পাচ্ছে, যার ফলে জনস্বাস্থ্যের ওপর নতুন করে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি সপ্তাহে (শনি থেকে শুক্রবার) ডেঙ্গুতে ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ২ হাজার ৩২৯ জন নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আক্রান্তের এই ঊর্ধ্বগতি পরিস্থিতিকে আবারও
দেশে আবারও বাড়ছে ডেঙ্গু রোগের প্রকোপ। বুধবার প্রকাশিত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ প্রতিবেদনে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে নতুন করে একজন মারা গেছেন এবং এই রোগে আক্রান্ত হয়ে ৪০৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫২ জনে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, সর্বশেষ মৃত্যুর ঘটনাটি ঘটেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায়। উল্লেখযোগ্যভাবে, শুধু
দেশজুড়ে ডেঙ্গুর প্রকোপ ফের মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন তিনজন। একই সময়ে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন নতুন করে আরও ৪২৫ জন। আক্রান্তদের মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি রোগী বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের বাসিন্দা। এতে করে ওই দুই বিভাগে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে স্বাস্থ্যসংশ্লিষ্ট মহলে। মঙ্গলবার সকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম
ডেঙ্গু পরিস্থিতি ফের উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪২৯ জন, যা চলতি বছরের এখন পর্যন্ত একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক ভর্তির রেকর্ড। রোববার সকাল ৮টা থেকে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ে এসব রোগী বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন। তবে স্বস্তির বিষয় হলো, এ সময়ে নতুন করে ডেঙ্গুতে কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি
দেশজুড়ে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ক্রমেই উদ্বেগজনক হয়ে উঠছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে এবং নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩৮৩ জন। চলতি বছর ইতোমধ্যে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪২ জনে। রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, সর্বশেষ মৃত্যুবরণকারী রোগী একজন নারী। আক্রান্তদের বিশ্লেষণে দেখা যায়, ঢাকার বাইরের অঞ্চলে ডেঙ্গুর প্রকোপ তুলনামূলকভাবে বেশি।
সারা দেশে আবারও করোনাভাইরাসে সংক্রমণ ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৫ জন এবং নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৩৬ জন। রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে, যা স্বাস্থ্যসচেতন মহলে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় মোট ৬২১টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে, যার মধ্যে ৩৬টি পজিটিভ এসেছে। সেই হিসাবে
ঢাকা মেডিকেল কলেজের একাডেমিক কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। শনিবার একাডেমিক কাউন্সিলের জরুরি সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কলেজ অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. কামরুল আলম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে ছাত্রছাত্রীদের রোববার দুপুর ১২টার মধ্যে হল ত্যাগের নির্দেশ দেওয়া হয়। তবে পেশাগত এমবিবিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী এবং বিদেশি শিক্ষার্থীরা এই নির্দেশের আওতামুক্ত থাকবেন। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ঢাকা মেডিকেল কলেজের আবাসিক ও
দেশে করোনা সংক্রমণ আবারো বাড়তে শুরু করেছে, যা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর উদ্বিগ্ন। এর প্রেক্ষিতে প্রাথমিকভাবে কিছু নির্বাচিত হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজে সীমিত পরিসরে করোনা পরীক্ষা পুনরায় চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যেসব হাসপাতালে আরটি-পিসিআর ল্যাব আছে, সেগুলোতেই পরীক্ষার ব্যবস্থা হবে বলে জানানো হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক হালিমুর রশীদ বলেন, ইতিমধ্যে যেসব হাসপাতাল পরীক্ষা শুরু করার জন্য
পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার কয়েকটি দেশে ফের করোনার প্রকোপ বাড়তে থাকায় সতর্কতা জারি করেছে বাংলাদেশ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সোমবার (৯ জুন) সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক ডা. হালিমুর রশিদের সই করা এক সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। নতুন করে করোনার যে সাব ভেরিয়েন্টগুলো ছড়াচ্ছে, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো অমিক্রনের এলএফ.৭, এক্সএফজি, জেএন-১ এবং এনবি ১.৮.১। এসব ভ্যারিয়েন্টে সংক্রমণের হার