রবিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৫২৪ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

রোজার অন্তর্নিহিত তাৎপর্য

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৫ এপ্রিল ২০২০, ১৫:৫৩

শেয়ার করুনঃ
রোজার অন্তর্নিহিত তাৎপর্য
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

রমজান মাসে রোজা ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের একটি এবং মর্যাদাপূর্ণ ইবাদতগুলোর অন্যতম। রোজাকে মহান আল্লাহ নিজের দিকে সম্বোধিত করে বলেছেন, ‘মানুষের সব আমল তাঁর জন্য; তবে রোজা ছাড়া। কেননা তা আমার জন্য এবং আমিই তার প্রতিদান দেব। রোজাদারের মুখের গন্ধ আল্লাহর কাছে মিশকের চেয়ে বেশি সুগন্ধিযুক্ত।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস ৫৯২৭) অন্য হাদিসে এসেছে, ‘রোজা ঢালস্বরূপ, যতক্ষণ তা ত্রুটিযুক্ত করা হয়।’ (সুনানে নাসায়ি, হাদিস ২২৩৩)

এই হাদিসের ব্যাখ্যায় মুহাদ্দিসরা বলেন, ‘রোজাকে ঢালস্বরূপ বলার কারণ হলো, তা মানুষকে পৃথিবীতে পাপাচার থেকে রক্ষা করে এবং পরকালে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা করে।’ (আরবাউনান-নাবাবিয়্যা বি-তালিকি ইবনে উসাইমিন, পৃষ্ঠা ৫৫) রোজার প্রধান তাৎপর্য খোদাভীতি অর্জন

রোজার বহুবিদ কল্যাণ ও পুরস্কারের কথা কোরআন ও হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। যার অন্যতম তাকওয়া বা আল্লাহভীতি অর্জন করা এবং এটা রোজার অন্তর্নিহিত প্রধান তাৎপর্য। আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনরা! তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমন ফরজ করা হয়েছিল পূর্ববর্তীদের ওপর; যেন তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পারো।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ১৮৩)

আরও

আল্লাহর পথে ফিরে আসাই আত্মার শান্তি

আল্লাহর পথে ফিরে আসাই আত্মার শান্তি
এই আয়াতের ব্যাখ্যায় মুফতি মুহাম্মদ শফি (রহ.) বলেন, ‘তাকওয়া বা পরহেজগারির শক্তি অর্জনে রোজার একটি বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। কেননা রোজার মাধ্যমে প্রবৃত্তির তাড়না নিয়ন্ত্রণ করার বিশেষ শক্তি অর্জিত হয়। প্রকৃতপক্ষে সেটাই তাকওয়া বা পরহেজগারির ভিত্তি।’ (তাফসিরে মাআরিফুল কোরআন)

আরবি ভাষাবিদদের মতে, তাকওয়া শব্দের মৌলিক অর্থ দুটি সংরক্ষণ ও পরিহার। ব্যক্তি পার্থিব ও অপার্থিব সব ক্ষতিকর বিষয় পরিহারের মাধ্যমে নিজেকে সংরক্ষণ করলে তাকে মুত্তাকি বা আল্লাহভীরু বলা হয়। ড. রাশিদ বিন হুসাইন আবদুল কারিম বিষয়টি এভাবে তুলে ধরেছেন, ‘তাকওয়া হলো আল্লাহর আদেশ পালন ও নিষেধ পরিহারের মাধ্যমে তোমার ও জাহান্নামের আগুনের মধ্যে একটি আড়াল তৈরি করা। এটাই ইহকাল ও পরকালের সব কল্যাণের আধার। আল্লাহ পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সবাইকে তাকওয়া অর্জনের নির্দেশ দিয়েছেন এবং বলেছেন, তিনি আল্লাহভীরুদের আমল গ্রহণ করেন।’ (আদ-দুরুসুল ইয়াওমিয়্যা : ২/১৫৬)

রোজার অন্তর্নিহিত তাৎপর্য

দার্শনিক আলেমরা রোজার অন্তর্নিহিত তাৎপর্য বর্ণনায় যা বলেছেন তার মূলকথা হলো, মানুষের পাশবিক প্রবৃত্তি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে তার ভেতর ফেরেশতাসুলভ বৈশিষ্ট্য জোরালো করাই রোজার মূল তাৎপর্য। রোজার মাধ্যমে মানুষের পাশবিক প্রবৃত্তি দুর্বল হয় এবং সে ধৈর্য, সংযম, আত্মনিয়ন্ত্রণ, সৎসাহস ও আনুগত্যের শক্তি অর্জনের মাধ্যমে পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব করার শক্তি অর্জন করে।

আরও

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত
শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভি (রহ.) রোজার বেশ কিছু অন্তর্নিহিত তাৎপর্য তুলে ধরেছেন। তিনি বলেছেন, ‘অনেক সময় মানুষ সত্য ইলহামের মাধ্যমে এটা বুঝতে পারে যে অভ্যন্তরীণ পাশবিক প্রবৃত্তি তাকে মানবিক পূর্ণতায় পৌঁছতে বাধা সৃষ্টি করছে। আর সে কারণেই ফেরেশতার বৈশিষ্ট্যের অনুগামী হতে পারছে না। তাই সে তার পশুস্বভাবকে খারাপ ভাবতে থাকে এবং তা দমন করার পথ খুঁজে বেড়ায়। তখন সে তা দমনের জন্য ক্ষুিপপাসাকে অবলম্বন করে, স্ত্রী সাহচর্য ত্যাগ করে, মুখ, অন্তর ও অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এগুলোর দ্বারা সে আত্মিক ব্যাধির চিকিৎসা করে।’

তিনি আরো বলেন, ‘অনেক সময় মানুষ নিজেই জানতে পারে—প্রবৃত্তিকে জ্ঞানের নিয়ন্ত্রণে রাখাতেই মানুষের সাফল্য। কিন্তু প্রবৃত্তি বিদ্রোহী হয়ে যায়। কখনো জ্ঞানের নিদর্শন মানে, কখনো আবার মানে না। তখন তার জন্য অনুশীলন অত্যাবশ্যক হয়। তাই রোজার মতো কোনো কষ্টকর কাজে প্রবৃত্তিকে নিয়োজিত রাখতে হয়। রোজা প্রবৃত্তিকে দমন করে এবং আনুগত্যের প্রতিশ্রুতি পালনে বাধ্য করে।’ (হুজ্জাতুল্লাহিল বালিগাহ : ১/২৩০-২৩১)

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
ইমাম গাজালি (রহ.) বলেন, ‘রোজার উদ্দেশ্য হলো, মানুষ তার ভেতর আল্লাহর গুণগুলোর অন্তত একটি যেন ধারণ করে। তাকে বলা হয় ‘সামাদিয়্যাত’ বা অমুখাপেক্ষিতা। সে যতটা সম্ভব ফেরেশতার অনুসরণের মাধ্যমে প্রবৃত্তির তাড়না থেকে মুক্ত হবে। কেননা ফেরেশতা প্রবৃত্তির তাড়না থেকে পবিত্র আর মানুষের মর্যাদা পশুর ঊর্ধ্বে। এ ছাড়া প্রবৃত্তির তাড়না থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য তাকে জ্ঞান ও বিবেচনার শক্তি দেওয়া হয়েছে। ফেরেশতার তুলনায় তার অবস্থান এই বিবেচনায় নিচু যে তার ওপর প্রবল হয় এবং তা থেকে আত্মরক্ষায় তাকে প্রচণ্ড রকম সাধনা করতে হয়। যখন সে তাড়নার স্রোতে ভাসতে থাকে, তখন সর্বনিম্ন স্তরে পৌঁছে যায় এবং আর যখন তাড়নার ওপর বিজয়ী হয়, তখন সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছে যায় এবং তার মর্যাদা ফেরেশতার ওপর উন্নীত হয়।’ (ইহয়াউ উলুমিদ্দিন : ১/১১২)

আল্লামা ইবনুল কায়্যিম (রহ.) বলেন, ‘রোজার উদ্দেশ্য হলো মানুষের প্রবৃত্তি ও মন্দ স্বভাব থেকে মুক্ত হওয়া এবং মানবিক গুণাবলিতে ভারসাম্য তৈরি করা। যার মাধ্যমে সে সৌভাগ্যের চূড়ান্ত স্তরে উন্নীত হতে পারবে এবং চিরস্থায়ী জীবনের জন্য আত্মশুদ্ধি অর্জন করতে পারবে। ক্ষুধা ও পিপাসার কারণে তার চৈতন্য শাণিত হয় এবং একটি সীমা পর্যন্ত প্রবৃত্তির তাড়না দুর্বল হয়। তার স্মরণে আসে, কত অসহায় মানুষ শুকনো রুটির মুখাপেক্ষী। ফলে তার ওপর শয়তানের প্রভাত খর্ব হয় এবং তার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে এমন কাজে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকে—যা তার জন্য দুনিয়া ও আখেরাতে ক্ষতিকর। এই দৃষ্টিকোণ থেকে রোজা আল্লাহভীরুদের জন্য লাগাম, মুজাহিদদের জন্য ঢাল ও নৈকট্যশীল মানুষের জন্য সাধনাস্বরূপ।’ (জাদুল মাআদ : ১/১৫৬)

তাৎপর্যের ভিত্তিতে রোজার তিন স্তর অন্তর্নিহিত তাৎপর্য ও তার অর্জনের ভিত্তিতে সাধক আলেমরা রোজার তিনটি শ্রেণিবিন্যাস করেন। তা হলো : ক. সাধারণ শ্রেণির রোজা, খ. বিশেষ শ্রেণির রোজা, গ. অতি বিশেষ শ্রেণির রোজা।সাধারণ শ্রেণির রোজা : তা হলো পেট ও লজ্জাস্থানকে প্রবৃত্তির তাড়না থেকে বিরত রাখা। এই শ্রেণির রোজা আধ্যাত্মিক তাৎপর্য ও মর্যাদাশূন্য। বিশেষ শ্রেণির রোজা : পানাহার ও যৌনতা ছাড়াও হাত, পা, চোখ, কান, জিহ্বাসহ সব অঙ্গ পাপমুক্ত রাখা। রাসুলুল্লাহ (সা.) এ দিকেই ইঙ্গিত দিয়ে বলেছেন, ‘যখন তুমি রোজা রাখো, তোমার কান, চোখ ও জিহ্বাও যেন রোজা রাখে মিথ্যা ও পাপ থেকে।’ (মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, হাদিস ৮৮৮০)

যারা এই স্তরের রোজা সম্পন্ন করে, তাদের বলা হয় সালিহিন বা নেককার বান্দা।অতি বিশেষ শ্রেণির রোজা : নীচু চিন্তা ও জাগতিক ভাবনা থেকে মনের রোজা এবং আল্লাহা ছাড়া সব কিছু থেকে তাকে মুক্ত করা। আল্লাহ ও পরকাল ছাড়া অন্য কিছু ভাবনা এই শ্রেণির রোজা ভঙ্গ করে দেয়। আর যদিও সে জাগতিক কোনো বিষয় নিয়ে চিন্তা করে, তবে তা শুধু দ্বিনের স্বার্থেই। নবী (আ.), সিদ্দিকিন ও আল্লাহর নৈকট্যপ্রাপ্ত বান্দারা এই শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত। (আল্লামা ফায়িজ আল-কাশানি, আসরারুল ইবাদাত, পৃষ্ঠা ২৫৩-২৫৪)

 তাৎপর্যহীন রোজা নিষ্ফল একজন মুমিনের দায়িত্ব হলো নিজের রোজার মাধ্যমে আল্লাহভীতি অর্জনের চেষ্টা করা এবং ধীরে ধীরে নিজের রোজার স্তরকে উন্নীত করা। তাৎপর্যহীন রোজা মানুষের পার্থিব ও অপার্থিব কোনো কাজে আসে না। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি মিথ্যা বলা ও সে অনুযায়ী আমল বর্জন করেনি, তাঁর এ পানাহার পরিত্যাগ করায় আল্লাহর কোনো প্রয়োজন নেই।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস ১৯০৩) অন্য হাদিসে তিনি বলেছেন, ‘কত রোজাদার আছে, যাদের রোজার বিনিময়ে ক্ষুধা ছাড়া আর কিছুই জোটে না। কত নামাজ আদায়কারী আছে, যাদের রাত জাগরণ ছাড়া আর কিছুই জোটে না।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৬৯০)

ইনিউজ ৭১/ জি.হা

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাকায় বায়ুদূষণ উদ্বেগজনক পর্যায়ে, বাতাসের মান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

ঢাকায় বায়ুদূষণ উদ্বেগজনক পর্যায়ে, বাতাসের মান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

কর্মবিরতি শুরু, ৬৫ সহস্রাধিক বিদ্যালয়ে পাঠদান কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ

কর্মবিরতি শুরু, ৬৫ সহস্রাধিক বিদ্যালয়ে পাঠদান কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন: দুই-তৃতীয়াংশ ভোটকেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন: দুই-তৃতীয়াংশ ভোটকেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত

যুক্তরাষ্ট্রে শাটডাউনে আকাশপথে চরম বিশৃঙ্খলা, ১,৪০০ ফ্লাইট বাতিল

যুক্তরাষ্ট্রে শাটডাউনে আকাশপথে চরম বিশৃঙ্খলা, ১,৪০০ ফ্লাইট বাতিল

রমজান শুরু হতে বাকি ১০০ দিন, প্রস্তুতি শুরু মুসলিম বিশ্বে

রমজান শুরু হতে বাকি ১০০ দিন, প্রস্তুতি শুরু মুসলিম বিশ্বে

জনপ্রিয় সংবাদ

বগুড়া-৬ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তারেক রহমান

বগুড়া-৬ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তারেক রহমান

ফেনী-বগুড়া-দিনাজপুরে লড়বেন খালেদা জিয়া

ফেনী-বগুড়া-দিনাজপুরে লড়বেন খালেদা জিয়া

গোয়ালন্দে মোটরসাইকেলের চাকায় বোরকা পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

গোয়ালন্দে মোটরসাইকেলের চাকায় বোরকা পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

মণিপুরি তাঁতশিল্পের ২০০ বছরের ঐতিহ্য হারানোর পথে

মণিপুরি তাঁতশিল্পের ২০০ বছরের ঐতিহ্য হারানোর পথে

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন: ২৩৭ আসনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা দিল বিএনপি

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন: ২৩৭ আসনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা দিল বিএনপি

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

রমজান শুরু হতে বাকি ১০০ দিন, প্রস্তুতি শুরু মুসলিম বিশ্বে

রমজান শুরু হতে বাকি ১০০ দিন, প্রস্তুতি শুরু মুসলিম বিশ্বে

বছর ঘুরে আবারও ফিরে আসছে পবিত্র রমজান মাস। বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায় ইতোমধ্যেই রমজানের প্রস্তুতি নিয়ে ভাবতে শুরু করেছে। ইসলাম ধর্মবিষয়ক তথ্যভিত্তিক ওয়েবসাইট ‘ইসলামিক ইনফরমেশন’ তাদের অফিসিয়াল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানিয়েছে—শনিবার (৮ নভেম্বর) পর্যন্ত রমজান শুরু হতে বাকি আছে ১০০ দিন। জ্যোতির্বিদ্যার হিসাব অনুযায়ী, ২০২৬ সালে ১৯ ফেব্রুয়ারি মধ্যপ্রাচ্যে রমজান শুরু হতে পারে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের জ্যোতির্বিদ্যা সংস্থা Emirates Astronomy Society-এর চেয়ারম্যান ইব্রাহিম

পবিত্র শুক্রবার: রহমত, বরকত ও ক্ষমার বার্তা

পবিত্র শুক্রবার: রহমত, বরকত ও ক্ষমার বার্তা

ইসলামে শুক্রবারকে বলা হয় ‘সপ্তাহের সেরা দিন’। এই দিনে মহান আল্লাহ তায়ালা বান্দাদের জন্য বিশেষ রহমত, বরকত ও মাফের দরজা খুলে দেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সূর্য উদয় হয়েছে এমন দিনের মধ্যে সর্বোত্তম দিন হলো শুক্রবার। এই দিনে আদম (আ.) সৃষ্টি হয়েছেন, এই দিনেই তিনি জান্নাতে প্রবেশ করেছেন এবং এই দিনেই পৃথিবীতে নামানো হয়েছে।’ (সহিহ মুসলিম)। এই হাদিস থেকেই বোঝা যায়,

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

ইসলামে সপ্তাহের সাত দিনের মধ্যে জুমার দিনকে সর্বোচ্চ মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্ব দেওয়া হয়েছে। এ দিনকে বলা হয় সপ্তাহের ঈদ। পবিত্র কোরআন ও সহিহ হাদিসে জুমার দিনের বিশেষ ফজিলত, সম্মান, দোয়া কবুলের মুহূর্ত এবং ইবাদতের তাৎপর্য স্পষ্টভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। জুমার দিন মুসলমানদের জন্য শুধু জামাতের নামাজ আদায়ের সময় নয়; বরং এটি আত্মার পরিশুদ্ধি, তাকওয়া অর্জন, সামাজিক বন্ধন দৃঢ়করণ এবং আল্লাহর

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

বর্তমান দুনিয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্য মানুষের জীবনে অপরিহার্য। প্রতিদিনই বাজারে প্রতিযোগিতা বাড়ছে, লাভের লোভ মানুষকে নানা ভুল পথে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ইসলাম ব্যবসায় সততা ও ন্যায়পরায়ণতাকে ঈমানের অংশ হিসেবে দেখেছে। একজন মুসলমান শুধু নামাজে নয়, লেনদেনের ক্ষেত্রেও আল্লাহভীতি ধারণ করে চলবে—এটাই প্রকৃত ধর্মীয়তা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, মাপে ও ওজনে কম দিও না (সূরা হুদ, আয়াত ৮৪)। এই আয়াত আমাদের সততার মূল শিক্ষা দেয়।

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে মানুষ নানা রকম বিপদ, দুঃখ ও অনিশ্চয়তার মুখোমুখি হয়। কারো জীবনে আসে আর্থিক কষ্ট, কারো জীবনে আসে শারীরিক অসুস্থতা বা পারিবারিক সংকট। এসব অবস্থায় মানুষ প্রায়ই হতাশ হয়ে পড়ে। কিন্তু ইসলামের দৃষ্টিতে একজন মুমিনের উচিত প্রতিটি বিপদের সময় আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রাখা। আল্লাহ বলেন, “যে আল্লাহর উপর ভরসা করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট।” (সূরা আত-তালাক: ৩)।