প্রকাশ: ২ জানুয়ারি ২০২০, ১৯:১
একজন আশেকের মূল লক্ষ্য থাকে তার মাশুকের মন জয় করা। স্বভাবগতভাবেই মানুষ তার প্রিয় ব্যক্তির পছন্দ-অপছন্দ জেনে সে অনুযায়ী তার মন জয় করার চেষ্টা করে। প্রতিটি মুমিনেরও লক্ষ্য তার মাশুক মহান রাব্বুল আলামিনের সন্তুষ্টি অর্জন করা। একজন মুমিনের সার্থকতা তার প্রভুর সন্তুষ্টির মধ্যেই নিহিত। তাই প্রতিটি মুমিনের উচিত মহান আল্লাহর কাছে প্রিয় ইবাদতগুলো সম্পর্কে ধারণা রাখা। রাসুলুল্লাহ (সা.) এমন কিছু আমল সম্পর্কে নির্দেশনা দিয়েছেন।
সময়মতো নামাজ আদায় করা
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, বান্দা যতক্ষণ পর্যন্ত নামাজের জন্য বসে অপেক্ষা করতে থাকে, ততক্ষণ পর্যন্ত সে নামাজরত থাকে। আর ফেরেশতারাও ততক্ষণ পর্যন্ত তার জন্য এই বলে দোয়া করতে থাকে যে হে আল্লাহ, তুমি তাকে ক্ষমা করে দাও। হে আল্লাহ, তুমি তাকে রহম করো। (আর ফেরেশতারা) ততক্ষণ পর্যন্ত এরূপ দোয়া করতে থাকে, যতক্ষণ সে সেখান থেকে উঠে চলে না যায় কিংবা যতক্ষণ অজু নষ্ট না করে। (মুসলিম, হাদিস : ১৩৯৫)
মাতা-পিতার সঙ্গে উত্তম ব্যবহার করা
সুরা ইসরার ২৩ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘আর তোমার রব আদেশ দিয়েছেন যে তোমরা তাঁকে ছাড়া অন্য কারো ইবাদত করবে না এবং মাতা-পিতার সঙ্গে সদাচরণ করবে। তাদের একজন অথবা উভয়েই যদি তোমার কাছে বার্ধক্যে উপনীত হয়, তবে তাদের উফ বলো না এবং তাদের ধমক দিয়ো না। আর তাদের সঙ্গে সম্মানজনক কথা বোলো।
ইনিউজ ৭১/এম.আর