বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫৩ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

যেসব পশু-পাখির গোশত খাওয়া নিষিদ্ধ

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৮ নভেম্বর ২০১৯, ১৬:৪৩

শেয়ার করুনঃ
যেসব পশু-পাখির গোশত খাওয়া নিষিদ্ধ
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

মানুষ দুই ধরনের খাবার খেয়ে থাকে। তার একটি হলো আমিষ তথা পশুপ্রাণী ও পাখির গোশ্ত। আর নিরামিষ তথা উদ্ভিদ ও শাকসবজি। আমিষের প্রয়োজন পূরণে গোশ্‌তই বেশি পছন্দ করে মানুষ। আর গোশ্‌ত খেতে সুস্বাদু-মজাদার হওয়ায় খাদ্য তালিকার মধ্যে গোশ্‌তের প্রতি মানুষের আগ্রহও বেশি।

গোশ্‌তের চাহিদা পূরণে মানুষ পশু-প্রাণীর গোশ্‌তের সঙ্গে পাখির গোশ্‌তও পছন্দ করে থাকে। কিন্তু সব পশু-প্রাণী বা পাখির গোশ্‌ত খাওয়া ইসলামে বৈধ নয়।

যেসব পশুর গোশ্ত খাওয়া বৈধ নয়, তাহলো-

আরও

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

>> পশুপ্রাণী ও পাখির গোশ্‌ত খাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু নিদর্শন ও বিধানের দিকে তাকালেই হালাল-হারাম নির্ণয় করা সহজ হয়ে যায়। তাই যেসব প্রাণীতে হারামের কোনো চিহ্ন পাওয়া যাবে তা খাওয়া বৈধ নয়। আর তাহ হতে পারে হিংস্র দাঁতওয়ালা পশুপ্রাণী। যা খাওয়া হারাম। যেমন-
‘বাঘ-সিংহ, নেকড়ে বাঘ, চিতা বাঘ, হাতি, কুকুর, শিয়াল, শূকর, বিড়াল, কুমির, কচ্ছপ, সজারু ও বানর ইত্যাদি।’

>> আবার এমন কিছু পাখি আছে যেগুলো হিংস্র হওয়ার কারণে সেগুলো খাওয়াও হারাম। যেমন-
‘ঈগল, বাজ, শ্যেন, পেঁচা ইত্যাদি।’

>> গোশ্‌ত খাওয়ার ব্যাপারে ইসলামে যেসব পশু-পাখি খাওয়াকে হারাম করেছেন। সেসব পশুপ্রাণী ও পাখি সম্পর্কে সুস্পষ্ট ঘোষণাও দিয়েছেন বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। আর তাহলো-
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দাঁতবিশিষ্ট প্রত্যেক হিংস্র পশুপ্রাণী এবং নখ দিয়ে শিকারকারী প্রত্যেক হিংস্র পাখি খেতে নিষেধ করেছেন।’ (মুসলিম)

>> আবার এমন কিছু পশুপ্রাণী আছে যেগুলোর গোশ্‌ত খেতে নিষেধ করেছেন। সেগুলো খাওয়া হারাম। যেমন : গৃহপালিত গাধা। হাদিসে এসেছে-

আরও

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

হজরত জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম খায়বারের যুদ্ধের দিন (গৃহপালিত) গাধার গোশ্‌ত খেতে নিষেধ করেছেন এবং ঘোড়ার গোশ্‌ত খেতে অনুমতি দিয়েছেন।’ (বুখারি, মুসলিম)

অন্য হাদিসে এসেছে-
হজরত ইবনু আবি আওফা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘খায়বারের যুদ্ধের দিন আমরা ভীষণ ক্ষুধার্ত হয়ে পড়েছিলাম, আর তখন আমাদের পাতিলগুলোতে (গাধার গোশত) টগবগ করে ফুটছিল।
তিনি (রাবী) বলেন, কোন কোন পাতিলের গোশত পাকানো হয়ে গিয়েছিল। এমন সময়ে নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লমের ঘোষণাকারী এসে ঘোষণা দিলেন- ‘তোমরা (গৃহপালিত) গাধার গোশত থেকে একটুও খাবে না এবং তা ঢেলে দেবে।’
(তখন) ইবনু আবি আওফা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, ‘ঘোষণা শুনে আমরা পরস্পর বলাবলি করলাম যে, যেহেতু গাধাগুলো থেকে খুমুস (এক-পঞ্চমাংশ) বের করা হয়নি এ কারণেই তিনি সেগুলো খেতে নিষেধ করেছেন।
(আবার) কেউ কেউ বললেন, তিনি চিরদিনের জন্যই গাধার গোশত খেতে নিষেধ করেছেন। কেননা গাধা অপবিত্র জিনিস খেয়ে থাকে।’ (বুখারি)

>> কুরআনেও কিছু পশুপ্রাণীর গোশ্ত হারাম করা হয়েছে। এর মধ্যে একটি হলো শুকর। আল্লাহ তাআলা বলেন-
‘তোমাদের জন্য মৃতপ্রাণী, রক্ত ও শূকরের গোশ্‌ত হারাম করা হয়েছে।’ (সুরা মায়েদা : আয়াত ৩)

অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন-
‘(হে রাসুল!) আপনি বলে দিন, যা কিছু বিধান ওহির মাধ্যমে আমার কাছে পৌঁছেছে, আহারকারী যা আহার করে তাতে তার জন্য আমি কোনো হারাম খাবার পাই না; কিন্তু মৃত অথবা প্রবাহিত রক্ত অথবা শুকরের মাংস—এটা অপবিত্র অথবা অবৈধ। (সুরা আনআম : আয়াত ১৪৫)

>> নোংরা ও অপবিত্র কোনো কিছু খাওয়াও হারাম। তাই যে সব পশু ও পাখির মধ্যে নোংরা ও অপবিত্রতা পাওয়া যাবে তা খাওয়া যাবে না। অন্য আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেন-
‘তাদের জন্য তিনি (রাসুল) পবিত্র বস্তু হালাল করেন আর অপবিত্র বস্তু হারাম করেন।’ (সুরা আরাফ : আয়াত ১৫৭)

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

>> এ ঘোষণায় যা অন্তর্ভূক্ত, তাহলো-
‘মৃত পশুপ্রাণী, পাখি, পোকা-মাকড়, কীট-পতঙ্গ, প্রবাহিত রক্ত এবং সেসব খাবারে কোনো ধরণের উপকাতিা নেই- বিষ, মদ, খড়কুটা, মাদকদ্রব্য, তামাক ও অন্যান্য নেশজাতীয় দ্রব্য ইত্যাদি।’

>> রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যেসব প্রাণী হত্যা করতে নিষেধ করেছেন কিংবা কোনো প্রাণীকে হত্যার নির্দেশ দিয়েছে ইসলাম। আবার হাদিসে যেসব পশুপাখীর ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা এসেছে সেগুলো খাওয়া বৈধ নয়। আর তাহলো-
‘ইঁদুর, সাপ, টিকটিকি, বিচ্ছু, কাক, চিল, হুদহুদ, দোয়েল, ব্যঙ, পিঁপড়া ও মৌমাছি ইত্যাদি।’

মনে রাখা জরুরি
>> যেসব পশুপ্রাণী ও পাখির গোশ্ত খাওয়াকে ইসলাম বৈধ ঘোষণা করেছে, সেসহ হালাল পশুপ্রাণী ও পাখি যদি আল্লাহর নামে জবাই করা না হয় তবে তা খাওয়াও হারাম। আল্লাহ তাআলা বলেন-
‘আর তোমরা তা থেকে আহার করো না যার উপর আল্লাহর নাম উচ্চারণ করা হয়নি এবং নিশ্চয় তা সীমা লঙ্ঘন।’ (সুরা আনআম : আয়াত ১২১)

>> যেসব পশুপ্রাণী ও পাখির শরীরের প্রবাহিত রক্ত নেই। সেগুলো খাওয়াও হারাম। যেমন- তেলাপোকা।

>> দুই ধরণের মৃত প্রাণী ও রক্ত (মাছ ও পঙ্গপাল এবং কলিজা ও প্লীহা) ছাড়া সব মৃত পশুপ্রাণী ও পাখির গোশ্ত এবং প্রবাহিত রক্ত খাওয়া হারাম। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন-
‘আমাদের জন্য দুই ধরণের মৃত প্রাণী ও দুই ধরণের রক্ত হালাল করা হয়েছে। মৃত প্রাণী হলো- মাছ ও পঙ্গপাল। আর রক্ত হলো- কলিজা ও প্লীহা।’ (মুসনাদে আহমদ, ইবনে মাজাহ)

>> হালাল প্রাণীর জবাই শুদ্ধ না হলে সে প্রাণীর গোশ্ত খাওয়াও হারাম। আবার জীবিত পশুকে জবাই করা ছাড়া তার গোশ্ত খাওয়াও মৃত প্রাণীর গোশ্ত খাওয়ার মতো হারাম।

>> >> পশু-পাখির মধ্যে যেগুলোর অধিকাংশ খাদ্য নাপাক, যেগুলোর ওপর আরোহন করা, সেগুলোর গোশ্ত ও ডিম খাওয়া এবং দুধ পান করাও হারাম।

উল্লেখ্য যে, কখনো কখনো হারাম পশুপ্রাণী ও পাখির গোশ্তা খাওয়া যাবে-
>> যদি কঠিন খাদ্য সংকট দেখা দেয় এবং কারো কাছে হালাল খাবার মজুদ না থাকে। আর খাবার না খেলে মারা যাবে তবে অনন্তর হারাম গোশ্তের প্রাণী থাকলে তার গোশ্ত খাওয়া যাবে।
তবে এক্ষেত্রে শর্ত হলো-
খাদ্য সংকটের এ অবস্থায় এমন পরিমাণ হারাম খাবার গ্রহণ করা যাবে, যতটুকু খেলে সে জীবিত থাকতে পারে। আল্লাহ তাআলা বলেন-
‘সুতরাং যে বাধ্য হবে, অবাধ্য বা সীমালঙ্গনকারী না হয়ে, তাহলে তার কোনো পাপ নেই। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ১৭৩)

আল্লাহ তাআলা মানুষের জন্য যেসব পশু-প্রাণী ও পাখির গোশ্তে কল্যাণ ও উপকার রেখেছেন, তাই বান্দার জন্য হালাল করেছেন। তাই পবিত্র, স্বাস্থ্যসম্মত ও উপকারি সবধরনের খাবার গ্রহণে ইসলাম উৎসাহ দিয়েছে। যেসব খাবার অপবিত্র ও অবৈধ তা ইসলাম নিষিদ্ধ করেছে।

আল্লাহ তআলা মুসলিম উম্মাহকে দুনিয়ার সব হারাম ঘোষিত পশুপ্রাণী ও পাখির গোশ্‌ত খাওয়া থেকে হেফাজত করুন। হালাল খাওয়ার তাওফিক দান করুন। কুরআন-সুন্নাহর ওপর যথাযথ আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

ইনিউজ ৭১/এম.আর

জনপ্রিয় সংবাদ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

নেপালে ছয় মাসের ম্যান্ডেটে দায়িত্ব নিলেন অন্তর্বর্তী সরকার

নেপালে ছয় মাসের ম্যান্ডেটে দায়িত্ব নিলেন অন্তর্বর্তী সরকার

সর্বশেষ সংবাদ

আফগান-লঙ্কান লড়াই নির্ধারণ করবে টাইগারদের সুপার ফোর

আফগান-লঙ্কান লড়াই নির্ধারণ করবে টাইগারদের সুপার ফোর

মানবাধিকার অগ্রগতিতে বাংলাদেশকে প্রশংসা ইইউ দলের

মানবাধিকার অগ্রগতিতে বাংলাদেশকে প্রশংসা ইইউ দলের

চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, বজ্রসহ বৃষ্টি সারাদেশে

চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, বজ্রসহ বৃষ্টি সারাদেশে

তিন দিনের কর্মসূচিতে একত্রিত সাত ইসলামী দল, আজ শুরু

তিন দিনের কর্মসূচিতে একত্রিত সাত ইসলামী দল, আজ শুরু

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দিনের সাক্ষ্য

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দিনের সাক্ষ্য

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ঋণের বোঝায় আত্মহত্যা ও চল্লিশার কুসংস্কার নিয়ে আহমাদুল্লাহর বিবৃতি

ঋণের বোঝায় আত্মহত্যা ও চল্লিশার কুসংস্কার নিয়ে আহমাদুল্লাহর বিবৃতি

সম্প্রতি এক ঋণগ্রস্থ ব্যক্তির আত্মহত্যার পর তার পরিবার ঋণ করে চল্লিশা পালন করেছে। এ ঘটনাকে ধর্মীয় শিক্ষার অভাব হিসেবে উল্লেখ করেছেন জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ। তিনি তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ঋণের ভারে যিনি জীবন শেষ করলেন, সেই ব্যক্তির জন্য ঋণ করে চল্লিশা করা হলো। এই ঘটনার মাধ্যমে দীনি শিক্ষার অভাব এবং দীন সম্পর্কে অজ্ঞতার প্রভাব আমরা নতুন করে উপলব্ধি

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

বাংলাদেশের বর্তমান সামাজিক পরিস্থিতিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা নিয়ে নানা আলোচনা চলছে। এ প্রেক্ষাপটে ইসলামের নির্দেশনাগুলো আবারও প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠছে। ইসলাম কেবল ইবাদতের ধর্ম নয়, এটি একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা যা ন্যায় ও সাম্যের ভিত্তিতে সমাজ গঠনের শিক্ষা দেয়। কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ন্যায়বিচারের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। সূরা নিসা’র ৫৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, “নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের আদেশ দেন যে তোমরা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততা ইসলাম ধর্মের মূল ভিত্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। একজন মুসলমানের জীবনে সততা শুধু একটি নৈতিক গুণ নয়, বরং এটি আল্লাহর নির্দেশিত একটি বাধ্যতামূলক আদর্শ। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বহু জায়গায় মুমিনদের সত্যবাদী ও সৎ হতে বলেছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে সততার অনন্য উদাহরণ রেখে গেছেন যা আজও মুসলমানদের জন্য আদর্শ হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। সৎ আচরণ মানুষের ব্যক্তিত্বকে উজ্জ্বল

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতা মানবসমাজের শান্তি নষ্ট করে এবং মানুষের নৈতিক চরিত্রকে ধ্বংস করে দেয়। ইসলাম এ বিষয়ে অত্যন্ত কঠোর অবস্থান নিয়েছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, “তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করো না এবং মানুষদের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করার জন্য বিচারকদের ঘুষ দিও না” (সুরা বাকারা: ১৮৮)। এই আয়াত সরাসরি দুর্নীতি ও ঘুষকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যিনি ঘুষ

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবার মানুষের জীবনের প্রথম বিদ্যালয়। এখানে একজন মানুষ নৈতিকতা, আচার-আচরণ ও মূল্যবোধ শিখে। ইসলাম পরিবারকে সমাজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখেছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, “তোমরা নিজেদের ও তোমাদের পরিবারকে আগুন থেকে বাঁচাও” (সুরা তাহরিম: ৬)। এই আয়াত প্রমাণ করে পরিবারের দায়িত্ব হলো সন্তানদের নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া। দাম্পত্য জীবনে ইসলামের মূল শিক্ষা হলো ভালোবাসা, সম্মান ও দায়িত্বশীলতা। কোরআনে বলা