
প্রকাশ: ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, ১৭:৫৫

বিশ্ব ইজতেমা ২০১৯-এর প্রথম পর্ব শেষ হয় ১৬ ফেব্রুয়ারি। কাকরাইল মারকাজ থেকে এবার ১৫৭৫ জামাত দাওয়াতে দ্বীনের কাজে ময়দানে বের হয়েছে। দেশ ও বিদেশের এসব জামাত দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছেন। ইজতেমা ময়দান থেকেই তাদেরকে আগামী এক বছরের জন্য দিক-নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। সম্প্রতি কাকরাইল মারকাজ কর্তৃক পরিচালিত সারাদেশের তাবলিগের সাথীদের কর্মপন্থায় ঘোষণা করে বিশেষ দিক-নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। কাকরাইল মারকাজের বিশিষ্ট মুরব্বি ও আহলে শুরা মাওলানা রবিউল হক স্বাক্ষরিত ১১টি নির্দেশনা জারি করা হয়। দিক-নির্দেশনাগুলো হলো-
১. আগামী টঙ্গী ইজতেমার প্রথমভাগ ১০, ১১ ও ১২ই জানুয়ারি ও দ্বিতীয়ভাগ ১৭, ১৮ ও ১৯ই জানুয়ারী ২০২০ ইং তারিখে এবং তিন চিল্লাওয়ালা সাথীদের ৫ দিনের জোড় ২ নভেম্বর থেকে ৩ ডিসেম্বর ২০১৯ ইং তারিখে অনুষ্ঠিত হবে ইন্শাআল্লাহ।
২. টঙ্গী ইজতেমা থেকে যে সমস্ত দেশি ও বিদেশি জামাত আপনাদের জেলায় পৌঁছেছে, তাদের মোনাসেব সাথীদের দ্বারা নুসরতের ইন্তেজাম করে কাজ শিখানোর চেষ্টা করা। ইজতেমা থেকে যেসব ভাইদের বের হবার ইচ্ছা ছিল কিন্তু কোনো কারণে বের হতে পারেননি, তাদের কাছে আবার উসুলী গাশ্ত করে বের করার চেষ্টা করা।
তাছাড়া যে সব ভাইয়েরা ইজতেমায় এসেছিলেন চাহে শুধু দোয়ার জন্য হলেও, তাদের মসজিদের আমালে জোড়ায়ে ধীরে ধীরে ৩ দিন, ১ চিল্লা, ৩ চিল্লার জন্য বের করার চেষ্টা করা। আপনাদের জেলা, থানা বা ইউনিয়ন থেকে যেসব ভাইয়েরা আল্লাহর রাস্তায় বের হয়েছেন, তাদের বাড়ী ঘরের নুসরতের ইন্তেজাম করা।

ইনিউজ ৭১/এম.আর