রবিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৫১ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

বিশেষ প্রতিবেদন

দেবীদ্বারে কালের সাক্ষী আড়াইশো বছরের বটগাছ, নেই পুটিয়ার মেলা !

শফিউল আলম রাজীব
শফিউল আলম রাজীব, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২২ মে ২০২৫, ২১:৫০

শেয়ার করুনঃ
দেবীদ্বারে কালের সাক্ষী আড়াইশো বছরের বটগাছ, নেই পুটিয়ার মেলা !
দেবীদ্বারে কালের সাক্ষী আড়াইশো বছরের বটগাছ
কালের সাক্ষীবটগাছপুটিয়ার মেলাদেবীদ্বার
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার সুবিল ইউনিয়নের পুটিয়াপাড়া গ্রামে দাঁড়িয়ে থাকা আড়াইশো বছরের প্রাচীন এক বটগাছ আজও গ্রামীণ ঐতিহ্যের স্মারক হয়ে মাথা উঁচু করে আছে। এক সময় এই বটবৃক্ষকে ঘিরে চলতো ঐতিহ্যবাহী পুটিয়ার মেলা—যা এখন শুধুই স্মৃতির অংশ।

স্থানীয় প্রবীণদের ভাষ্যমতে, এই বটবৃক্ষটির বয়স প্রায় ২৫০ থেকে ৩০০ বছরেরও বেশি। বটগাছটির নিচে প্রতি বছর সরস্বতী পূজার সময় বসতো ‘পুটিয়ার মেলা’। গ্রামটির নামানুসারে মেলার নামকরণ করা হয়েছিল “পুটিয়ার মেলা”। ঐ সময় গ্রামটি ছিল হিন্দু-অধ্যুষিত। সরস্বতী পূজাকে ঘিরে শুধু ধর্মীয় উৎসবই নয়, গড়ে উঠতো সামাজিক মিলনমেলা।

গ্রামের প্রবীণ মোবারক হোসেন জানালেন, "মেলার সময় এমন উৎসবের আমেজ বিরাজ করতো যে মনে হতো ঈদের আনন্দ চলছে। আত্মীয়-স্বজনরা দূর দূরান্ত থেকে চলে আসতেন। খাবার, খেলনা, মাটির জিনিস, কাঠ ও বেতের সামগ্রীসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হতো। ঘোড়া দৌড়, গরুর গাড়ির প্রতিযোগিতাও হতো—যা ছিলো মেলার প্রধান আকর্ষণ।"

আরও

হিলি শহরের গাছ “পেরেক সন্ত্রাসের” শিকার, পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত

হিলি শহরের গাছ “পেরেক সন্ত্রাসের” শিকার, পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত
আতিকুর রহমান নামে এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, “আমরা ছোটবেলায় এই মেলায় যেতাম। মেলার দিনটা ছিল এক উৎসবের মত। এখনো বাবাদের মুখে শোনা গল্পগুলো কানে বাজে।”

তবে ১৯৮২ সালে ডিপ টিউবওয়েল প্রকল্পের আওতায় মেলার আশপাশের জমিগুলো চাষের আওতায় আনায় মেলার জায়গা সংকুচিত হয়ে পড়ে। ক্রমে সেখানে কৃষিকাজ শুরু হয় এবং ধীরে ধীরে পুটিয়ার মেলার সমাপ্তি ঘটে। এ ছাড়াও সময়ের পরিক্রমায় হিন্দু জনগোষ্ঠীর অনেকেই দেশ ত্যাগ করে ভারতে চলে যান। বর্তমানে গ্রামটির জনসংখ্যার বড় অংশ মুসলিম।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
বৃহস্পতিবার (২২ মে) সকালে সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা যায়, সেই প্রাচীন বটগাছটি এখনও দাঁড়িয়ে রয়েছে, তবে গাছটিকে ঘিরে রয়েছে লতাপাতা এবং গাছের গোড়ার চারপাশে কোন প্রকার রক্ষণাবেক্ষণের ছাপ নেই। স্থানীয়দের মতে, এ গাছটি শুধু প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অংশ নয়, এটি পুটিয়াপাড়া গ্রামের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের জীবন্ত সাক্ষী।

স্থানীয় বাসিন্দারা এই বটগাছকে প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন হিসেবে সংরক্ষণের দাবি জানিয়েছেন। তাঁরা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, “এই গাছটি যেন কুসংস্কারের বলি হয়ে বিলুপ্ত না হয়ে যায়, সে দিকটি প্রশাসনকে গুরুত্ব সহকারে দেখতে হবে।”

আরও

ভারতীয় বিষটোপে জুড়ী নদীর পানি দূষিত, হুমকিতে হাকালুকি হাওর

ভারতীয় বিষটোপে জুড়ী নদীর পানি দূষিত, হুমকিতে হাকালুকি হাওর
পুটিয়ার মেলা আর ফিরে না এলেও এই বটবৃক্ষ এখনও স্মরণ করিয়ে দেয় এক সময়কার প্রাণবন্ত, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে অংশগ্রহণমূলক গ্রামীণ উৎসবের ইতিহাস। এটি শুধু একটি গাছ নয়, বরং এক যুগের প্রতিনিধিত্বকারী ইতিহাসের জীবন্ত দলিল, যা সংরক্ষণের দাবিদার।

সর্বশেষ সংবাদ

হজযাত্রী নিবন্ধন সম্পন্ন, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন ৭৮,৫০০ জন

হজযাত্রী নিবন্ধন সম্পন্ন, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন ৭৮,৫০০ জন

এইচএসসি: ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে নতুন করে জিপিএ-৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী

এইচএসসি: ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে নতুন করে জিপিএ-৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী

জুলাই গণহত্যা মামলার রায়: বিশ্ববাসীর জন্য থাকবে সরাসরি সম্প্রচার

জুলাই গণহত্যা মামলার রায়: বিশ্ববাসীর জন্য থাকবে সরাসরি সম্প্রচার

সুস্পষ্ট লেভেল প্লেয়িংয়ের প্রতিশ্রুতি দিলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার

সুস্পষ্ট লেভেল প্লেয়িংয়ের প্রতিশ্রুতি দিলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার

মেক্সিকো সিটিতে সহিংস বিক্ষোভ, প্রেসিডেন্ট ভবনে হামলার চেষ্টা

মেক্সিকো সিটিতে সহিংস বিক্ষোভ, প্রেসিডেন্ট ভবনে হামলার চেষ্টা

জনপ্রিয় সংবাদ

রায়গঞ্জে গরুব্যবসায়ীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার

রায়গঞ্জে গরুব্যবসায়ীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার

গোয়ালন্দে মহাসড়কে নিরাপত্তা জোরদার, যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

গোয়ালন্দে মহাসড়কে নিরাপত্তা জোরদার, যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

বরিশালে সতর্ক পুলিশ, সাজোয়া গাড়ি-মটরসাইকেল নিয়ে মহড়া

বরিশালে সতর্ক পুলিশ, সাজোয়া গাড়ি-মটরসাইকেল নিয়ে মহড়া

কুমিল্লায় জাতীয় ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

কুমিল্লায় জাতীয় ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের রেললাইনে স্লিপার ফেলে দুর্ঘটনা চেষ্টা

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের রেললাইনে স্লিপার ফেলে দুর্ঘটনা চেষ্টা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

চুম্বক মামুন: বর্জ্য থেকে জীবিকা গড়ে তোলার গল্প

চুম্বক মামুন: বর্জ্য থেকে জীবিকা গড়ে তোলার গল্প

বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার মামুন শেখ, সকলের পরিচিত ‘চুম্বক মামুন’, এক অভিনব পেশার মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করছেন। রাস্তার পাশে ছড়িয়ে থাকা ধাতব বর্জ্য—তারকাঁটা, নাট-বল্টু, পেরেক, ভাঙা লোহার টুকরো—সবই তাঁর জন্য সোনার খনি। তাঁর হাতে ৫০০ গ্রাম ওজনের একটি বিশেষ চুম্বক এবং দড়ি। চুম্বকের সাহায্যে তিনি এগুলো তুলে বিক্রি করে মাসে প্রায় ৬০ হাজার টাকা আয় করেন। প্রতিদিন গড়ে ৩০ থেকে ৪০ কেজি

কোটি টাকার লেনদেন হয় যে ভাসমান সবজির হাটে, বিক্রি সবজি-মাছ

কোটি টাকার লেনদেন হয় যে ভাসমান সবজির হাটে, বিক্রি সবজি-মাছ

পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলায় বেলুয়া নদীর বৈঠাকাটা ভাসমান হাট দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের অর্থনীতি ও সংস্কৃতির প্রাণকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। ভোরের আলোয় নদীর শান্ত জলে নৌকা ভেসে ওঠে, আর সাথে সাথে শুরু হয় ক্রেতা-বিক্রেতাদের প্রাণবন্ত হাঁকডাক। শতাধিক নৌকা নিয়ে ভাসমান হাটে বিক্রি হয় শাকসবজি, চালডাল, মাছ, হাঁস-মুরগি থেকে শুরু করে চা-পিঠা ও নাশতার দোকান। মাঝির বৈঠার ছলাৎ ছলাৎ শব্দ, ট্রলারের ইঞ্জিনের চিৎকার এবং ক্রেতা-বিক্রেতার

ভারতীয় বিষটোপে জুড়ী নদীর পানি দূষিত, হুমকিতে হাকালুকি হাওর

ভারতীয় বিষটোপে জুড়ী নদীর পানি দূষিত, হুমকিতে হাকালুকি হাওর

ভারত থেকে মৌলভীবাজার হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করা জুড়ী নদী বহুদিন ধরেই আঞ্চলিক পর্যায়ে মাছ ও জলজ প্রাণীর অন্যতম উৎস হিসেবে পরিচিত। প্রতিবছর ভারত অংশ থেকে স্রোতের সঙ্গে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ এ নদী দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ভারতীয় অংশে জেলেদের ব্যবহৃত বিষটোপের কারণে জুড়ী নদীর পানি মারাত্মকভাবে দূষিত হচ্ছে। নদীর এই দূষিত পানি ধীরে ধীরে দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম

মণিপুরি তাঁতশিল্পের ২০০ বছরের ঐতিহ্য হারানোর পথে

মণিপুরি তাঁতশিল্পের ২০০ বছরের ঐতিহ্য হারানোর পথে

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলা, দেশের “মণিপুরী রাজধানী” হিসেবে পরিচিত। এখানে প্রতিটি মণিপুরী পরিবারই তাঁত শিল্পের সঙ্গে যুক্ত, যা এক সময় তাদের জীবন-জীবিকার প্রধান অবলম্বন ছিল। আদমপুর, তিলকপুর, মাধবপুর এবং রামনগর এলাকায় বসবাসরত মণিপুরীরা ২০০ বছরের বেশি সময় ধরে এই শিল্প চালিয়ে আসছেন। তবে আধুনিক পোশাক কারখানার সঙ্গে প্রতিযোগিতা এবং নকল পণ্যের বাজারজাতকরণের কারণে তাঁতশিল্প এখন ধ্বংসের মুখে। স্থানীয় হস্তশিল্পী এবং ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন,

স্বপ্ন শিক্ষক হওয়ার: দারিদ্র্য আর প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে মনার লড়াই

স্বপ্ন শিক্ষক হওয়ার: দারিদ্র্য আর প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে মনার লড়াই

সমাজের আর দশটা সাধারণ মানুষের মতো স্বাভাবিক নয় মনার জীবন। জন্মগতভাবেই শারীরিক প্রতিবন্ধী তিনি। প্রতিবন্ধী হয়েও স্বপ্ন দেখেন আকাশ ছোঁয়ার। বাঁ হাত, বাঁ পা ও কোমরে শক্তি না থাকায় সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারেন না মনা (১৮)। ডান হাত ও ডান পায়ের শক্তিতে হামাগুড়ি দিয়ে চলাফেরা করেন তিনি। তবুও জীবনযুদ্ধে থেমে যাননি। অদম্য ইচ্ছাশক্তি নিয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষাজীবন চালিয়ে