রবিবার, ৬ জুলাই, ২০২৫২৩ আষাঢ়, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JWDYBEN0YKRDEYVYW9JCHXDC.jpg
বিশেষ প্রতিবেদন

পাখির চোখে রুহিয়ায় রেললাইন যেনো লাল গালিচা

আলমগীর হোসেন
আলমগীর হোসেন

প্রকাশ: ২১ মে ২০২৫, ১৭:৫৯

শেয়ার করুনঃ
পাখির চোখে রুহিয়ায় রেললাইন যেনো লাল গালিচা
পাখির চোখলাল গালিচারুহিয়া রেলস্টেশন
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

পাখির চোখে দেখলে ঠাকুরগাঁওয়ের রুহিয়া রেলস্টেশন এলাকার রেললাইন দেখে প্রথমে বোঝার উপায় নেই যে এটি আসলে একটি যোগাযোগমাধ্যম। বরং মনে হবে যেন লালগালিচায় ঢাকা কোনো রাজপথ। কাছে গেলে বোঝা যায়, এটি মরিচ শুকানোর বিস্তৃত মাঠে পরিণত হয়েছে। রেললাইনের দুই পাশ ও মাঝখানে মাদুর ও পাটি বিছিয়ে শুকানো হচ্ছে হাজার হাজার কেজি মরিচ। প্রতিদিন ভোরে এলাকার কৃষকরা মরিচ নিয়ে হাজির হন এই রেলপথে। এমন দৃশ্য রীতিমতো চমকপ্রদ।

চাষি এরশাদ আলী জানালেন, কাঁচা মরিচের দাম কম থাকায় তারা শুকিয়ে বিক্রি করেন। এতে বাজারে ভালো দাম পাওয়া যায়। প্রতি বছর মরিচ শুকিয়ে প্রক্রিয়াজাত করে দেশের নানা প্রান্তে পাঠানো হয়। এ প্রক্রিয়ায় মরিচের মান যেমন বজায় থাকে, তেমনি কৃষকরাও পান ন্যায্য মূল্য। এর ফলে রেললাইনজুড়ে গড়ে উঠেছে মরিচের অস্থায়ী হাট।

মরিচ কিনতে আসা ব্যবসায়ী রমজান আলী বলেন, “ঠাকুরগাঁওয়ের মরিচ আকারে বড়, রঙে গাঢ় আর ঝাঁজে তীব্র হওয়ায় এর কদর সারাদেশে। এ অঞ্চলের মরিচ বাছাই করে আমরা ট্রাকে করে দেশের বিভিন্ন জায়গায় পাঠাই।” তাঁর মতে, প্রতিদিন ২৫ থেকে ৩০ লাখ টাকার মরিচ কেনাবেচা হয় এই স্টেশন এলাকা থেকেই। এতে স্থানীয় কৃষকের আর্থিক স্বচ্ছলতা বেড়েছে।

আরও

দেবীদ্বারে কালের সাক্ষী আড়াইশো বছরের বটগাছ, নেই পুটিয়ার মেলা !

দেবীদ্বারে কালের সাক্ষী আড়াইশো বছরের বটগাছ, নেই পুটিয়ার মেলা !
বগুড়া থেকে আসা ব্যবসায়ী মহসিন আলী জানান, “এই এলাকার মরিচ রঙ ও ঘ্রাণে অনন্য। গৃহিণীরা এই মরিচ চেনেন শুধু রঙ দেখেই। এখানে আসার কারণ একটাই—বিশ্বস্ত মান।”

রেললাইনের ধারে মরিচ শুকাতে আসা স্থানীয় কৃষক জাহাঙ্গীর আলম জানান, প্রতি বিঘায় তিনি ১০ থেকে ১২ মণ পর্যন্ত মরিচ পেয়েছেন। বর্তমান বাজারে প্রতি মণ বিক্রি হচ্ছে ৬ হাজার ৫শ থেকে ৭ হাজার টাকায়। তাঁর হিসাবে বিঘাপ্রতি খরচ ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা হলেও লাভের অঙ্ক যথেষ্ট সন্তোষজনক।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
এই মরিচ উৎপাদন শুধু রুহিয়া স্টেশন ঘিরেই নয়, বরং জেলার হরিপুর, রাণীশংকৈল, পীরগঞ্জের বিস্তীর্ণ মাঠজুড়ে চলছে মরিচ চাষ। বিভিন্ন জাতের মরিচের মধ্যে বাঁশ গাইয়া, জিরা, মল্লিকা, হট মাস্টারসহ হাইব্রিড জাতের চাষ বেশি হচ্ছে।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে ১ হাজার ৯৭০ হেক্টর জমিতে মরিচ চাষ হয়েছে এবং এর মধ্যে ১ হাজার ৩২২ হেক্টরের মরিচ ইতিমধ্যে কাটা হয়েছে। গড় উৎপাদন হেক্টরপ্রতি ১.৯২ মেট্রিক টন।

আরও

মৌলভীবাজারে ঝুলে রয়েছে ৬শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভবণ নির্মাণ কাজ, পাঠদান ব্যাহত

মৌলভীবাজারে ঝুলে রয়েছে ৬শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভবণ নির্মাণ কাজ, পাঠদান ব্যাহত
কৃষি বিভাগের অতিরিক্ত উপপরিচালক আলমগীর কবীর বলেন, “আমরা কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করেছি। ফলন ভালো হয়েছে, দামও ভালো। কৃষকরাও খুশি। ঠাকুরগাঁওয়ের মাটি ও জলবায়ু মরিচ চাষের জন্য অত্যন্ত উপযোগী।”

এই সাফল্য কেবল কৃষকের লাভ বাড়াচ্ছে না, বরং পুরো এলাকার অর্থনীতিকেও করছে গতিশীল।

সর্বশেষ সংবাদ

গোপালপুরে জুলাই বিপ্লবে শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ

গোপালপুরে জুলাই বিপ্লবে শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ

বরিশাল সাংবাদিক ফোরামের দায়িত্ব নিলো নতুন কমিটি, ঐক্যের ডাক

বরিশাল সাংবাদিক ফোরামের দায়িত্ব নিলো নতুন কমিটি, ঐক্যের ডাক

বন্ধুর বাড়ি, বাজার, চা: মফস্বলে এনসিপি নেতাদের আকস্মিক সফর

বন্ধুর বাড়ি, বাজার, চা: মফস্বলে এনসিপি নেতাদের আকস্মিক সফর

কমলগঞ্জে অটোরিকশা চুরি, মূলহোতাসহ গ্রেফতার ৪

কমলগঞ্জে অটোরিকশা চুরি, মূলহোতাসহ গ্রেফতার ৪

সরাইলে মসজিদের দোতলায় মিলল ৯ বছরের শিশুর লাশ

সরাইলে মসজিদের দোতলায় মিলল ৯ বছরের শিশুর লাশ

জনপ্রিয় সংবাদ

গ্যাপ পদ্ধতিতে বিষমুক্ত চাষ, কৃষক নিরঞ্জনের আম বিদেশে রফতানি

গ্যাপ পদ্ধতিতে বিষমুক্ত চাষ, কৃষক নিরঞ্জনের আম বিদেশে রফতানি

ঠাকুরগাঁওয়ে নিজ অর্থে রাস্তা মেরামত করলেন বিএনপি নেতা

ঠাকুরগাঁওয়ে নিজ অর্থে রাস্তা মেরামত করলেন বিএনপি নেতা

সরাইলে রাজপথ কাঁপালো নবগঠিত ছাত্রদলের মিছিল

সরাইলে রাজপথ কাঁপালো নবগঠিত ছাত্রদলের মিছিল

জুন মাসে রেমিট্যান্সে নতুন চাঙ্গাভাব, এসেছে ৩১ হাজার কোটি টাকার বেশি

জুন মাসে রেমিট্যান্সে নতুন চাঙ্গাভাব, এসেছে ৩১ হাজার কোটি টাকার বেশি

আইএইএ’র নজরদারি ছিন্ন: ইরান-যুক্তরাষ্ট্র সংঘর্ষের প্রভাব

আইএইএ’র নজরদারি ছিন্ন: ইরান-যুক্তরাষ্ট্র সংঘর্ষের প্রভাব

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

অতিথি পাখিদের স্বর্গভূমি ‘সোয়াম্প ভিলেজ’ বর্ষা-শীতের বৈচিত্র্যময় রূপ

অতিথি পাখিদের স্বর্গভূমি ‘সোয়াম্প ভিলেজ’ বর্ষা-শীতের বৈচিত্র্যময় রূপ

মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার অন্তেহরি গ্রাম বর্ষা ও শীতকালে একেবারে বদলে যায় প্রকৃতির চমৎকার এক ভিন্ন রূপে। বর্ষার সময়, জুন থেকে নভেম্বর পর্যন্ত অন্তেহরি গ্রামের প্রায় পুরো এলাকা পানির নিচে ডুবে যায়। ফলে গ্রামটি পানির ওপর ভাসমান অবস্থায় দাঁড়িয়ে থাকে, যা অনেকেই ‘জলের গ্রাম’ নামে চেনে। বর্ষাকালে এখানকার খাল, বিল, পুকুর, রাস্তা সব মিশে যায় কাছাকাছি কাউয়াদিঘি হাওরের পানির সঙ্গে। তখন

গ্যাপ পদ্ধতিতে বিষমুক্ত চাষ, কৃষক নিরঞ্জনের আম বিদেশে রফতানি

গ্যাপ পদ্ধতিতে বিষমুক্ত চাষ, কৃষক নিরঞ্জনের আম বিদেশে রফতানি

দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার গোহাড়া গ্রামের কৃষক নিরঞ্জন চন্দ্র রায় গ্যাপ পদ্ধতি অনুসরণ করে আম চাষ করে প্রথমবারের মতো ইউরোপে রফতানি করে স্থানীয় কৃষিক্ষেত্রে এক অনন্য মাইলফলক স্থাপন করেছেন। গ্যাপ বা গুড অ্যাগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিস এবং ফ্রুট ব্যাগিং পদ্ধতি ব্যবহার করে চাষ করা বারি-৪ জাতের আম ৪৫০ কেজি রফতানি হয়েছে ইউরোপীয় বাজারে। উপজেলা কৃষি অফিসের সার্বিক সহযোগিতা, তত্ত্বাবধান ও পরামর্শের মাধ্যমে নিরঞ্জন রায়

রাজস্ব আয় বাড়লেও উন্নয়নের ছোঁয়া নেই হিলি স্থলবন্দর সড়কে

রাজস্ব আয় বাড়লেও উন্নয়নের ছোঁয়া নেই হিলি স্থলবন্দর সড়কে

দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর এলাকার প্রধান সড়কের বেহাল দশা স্থানীয় বাসিন্দা ও যানবাহন চালকদের জন্য চরম দুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে সড়ক সংস্কারের কাজ বন্ধ থাকায় বর্ষাকালে কাদা ও শুকনো মৌসুমে ধুলাবালিতে নাকাল হিলিবাসী। হিলি থেকে জয়পুরহাট হয়ে ঢাকাগামী একমাত্র সড়কটির এমন অবস্থায় সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়ছেন স্কুলগামী শিক্ষার্থী, রোগী ও সাধারণ পথচারীরা। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হিলি জিরোপয়েন্ট থেকে স্থলবন্দর

কালিঘাটে চা-শ্রমিকের অর্থে ‘মাইক্রো’ দুর্নীতি! দীর্ঘশ্বাস

কালিঘাটে চা-শ্রমিকের অর্থে ‘মাইক্রো’ দুর্নীতি! দীর্ঘশ্বাস

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার কালিঘাট ইউনিয়নে চা-শ্রমিকদের জন্য সরকার নির্ধারিত এককালীন ছয় হাজার টাকা প্রাপ্তিতে ব্যাপক অনিয়ম ও ভোগান্তির অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় ব্যাংক এশিয়া লিমিটেডের দুইজন মাইক্রো মার্চেন্ট আশিশ কর্মকার ও অপূর্ব তাতীর বিরুদ্ধে এই অনিয়মের অভিযোগ করেছেন উপকারভোগীরা। শ্রমিকদের অভিযোগ, তারা আঙুলের ছাপসহ বায়োম্যাট্রিক পদ্ধতির প্রক্রিয়া শেষ করেও নির্ধারিত টাকা পুরোপুরি পাচ্ছেন না এবং ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করেও টাকা

মৌলভীবাজারে ঝুলে রয়েছে ৬শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভবণ নির্মাণ কাজ, পাঠদান ব্যাহত

মৌলভীবাজারে ঝুলে রয়েছে ৬শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভবণ নির্মাণ কাজ, পাঠদান ব্যাহত

মেয়াদ শেষ হলেও মৌলভীবাজার জেলায় বছরের পর বছর ঝুলে রয়েছে জেলার রাজনগর সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, জুড়ী তৈমুছ আলী টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, শ্রীমঙ্গল সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, বর্মাছড়া টি গার্টেন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, কমলগঞ্জের আবুল ফজল চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয় এবং গোবিন্দশ্রী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অক্যাডেমিক ভবণ নির্মাণের কাজ। এর মধ্যে ৫টি প্রতিষ্ঠানে কাজের মেয়াদোত্তীর্ণের ৫বছর এবং ১টি প্রতিষ্ঠানে