দুদকের অনুসন্ধান টিমের নেতৃত্বে থাকা উপপরিচালক রাম প্রসাদ মন্ডলের স্বাক্ষরিত চিঠিতে এনবিআরকে এসব ব্যক্তির ই-টিআইএন, আয়কর রিটার্ন ও অন্যান্য প্রাসঙ্গিক নথি জমা দিতে বলা হয়েছে। চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, সুইস ব্যাংকসহ বিভিন্ন বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে অর্থ পাচার করে দুবাইয়ে এসব সম্পত্তি কেনা হয়েছে।
অভিযুক্তদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকজন হলেন—আহসানুল করীম, আনজুমান আরা শহীদ, হেফজুল বারী মোহাম্মদ ইকবাল, হুমায়রা সেলিম, জুরান চন্দ্র ভৌমিক, মো. রাব্বী খান, মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা, মোহাম্মদ অলিউর রহমান, এস এ খান ইখতেখারুজ্জামান, সাইফুজ্জামান চৌধুরী, সৈয়দ ফাহিম আহমেদ, সৈয়দ হাসনাইন, সৈয়দ মাহমুদুল হক, সৈয়দ রুহুল হক প্রমুখ।
এছাড়াও তালিকায় রয়েছেন গোলাম মোহাম্মদ ভূঁইয়া, হাজী মোস্তফা ভূঁইয়া, মনজ কান্তি পাল, মো. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী, মো. মাহবুবুল হক সরকার, মো. সেলিম রেজা, মোহাম্মদ ইলিয়াস বজলুর রহমান, শেহতাজ মুন্সী খান, এ কে এম ফজলুর রহমান, আবু ইউসুফ মো. আবদুল্লাহ, চৌধুরী নাফিজ সরাফাত, হাসান আশিক তাইমুর ইসলাম, খালেদ মাহমুদ, মোহাম্মদ ইয়াসিন আলী, মোস্তফা আমির ফয়সাল, রিফাত আলী ভূঁইয়া, সালিমুল হক ঈসা, সৈয়দ এ কে আনোয়ারুজ্জামান, সৈয়দ সাইমুল হক, আহমেদ সামীর পাশা, ফাহমিদা শবনম চৈতি, মোহাম্মদ আল রুমান খান, মায়নুল হক সিদ্দিকী, মুনিয়া আওয়ান, সাদিক হোসেন মো. শাকিল, মোহাম্মদ আরমান হোসেন, মোস্তফা জামাল নাসের, আহমেদ ইমরান চৌধুরী, বিল্লাল হোসেন, নাতাশা নূর মুমু, সৈয়দ মিজান মোহাম্মদ আবু হানিফ সিদ্দিকী, সায়েদা দুররাক সিনদা জারা, ফারহানা মোনেম, ফারজানা আনজুম খান, কে এইচ মশিউর রহমান, মোহাম্মদ ইমদাদুল হক ভরসা, মোহাম্মদ রোহেন কবীর, মনজিলা মোর্শেদ, মোহাম্মদ সানাউল্যাহ চৌধুরী, সৈয়দ রফিকুল আলম ও আনিসুজ্জামান চৌধুরী।