বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫৭ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

সম্পাদকীয়

তেলতেলে খেলোয়াড়েরা এখনও অধরা

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১০ মে ২০২২, ২:৫৩

শেয়ার করুনঃ
তেলতেলে খেলোয়াড়েরা এখনও অধরা
অধরা
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

বাংলাদেশে সয়াবিন তেল মজুদের বিরুদ্ধে অভিযানে খুচরা বিক্রেতা এবং পাইকারি বিক্রেতারা ধরা পড়ছেন। কিন্তু সরবরাহ বিঘ্নিত করার মূল অভিযোগ যে আমদানিকারকদের বিরুদ্ধে তাদের ব্যাপারে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না।

বরং উল্টো তারা তেলের দাম আরো বাড়বে বলে ডিলারদের জানাচ্ছে।

আরও

“এই মুহূর্তটি একদিনে গড়ে ওঠেনি—এর পেছনে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ সময়ের হিসেব-নিকেশ।”

“এই মুহূর্তটি একদিনে গড়ে ওঠেনি—এর পেছনে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ সময়ের হিসেব-নিকেশ।”

বাংলাদেশে প্রতিদিন সয়াবিন তেলের চাহিদা কম বেশি সাড়ে ছয় লাখ লিটার। অভিযানে সোমবার দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে উদ্ধার হয়েছে এক লাখ লিটার। উদ্ধার করা তেল মাত্র এক দিনের চাহিদার ছয় ভাগের এক ভাগেরও কম। তাই এটা দেখে  সিদ্ধান্তে আসার কোনো উপায় নেই যে খুচরা বিক্রেতা ও পাইকারি বিক্রেতারাই তেল মজুত করে রেখেছে। এর পেছনে মূল খোলোয়াড় হলো আমদানিকারকেরা। ভোক্তা অধিদপ্তর সেকথা স্বীকারও করেছে ডয়চে ভেলের কাছে। কিন্তু তারা আইনগত ব্যবস্থা না নেয়ার পিছনে  সরবরাহ ব্যবস্থা আরো বিপর্যস্ত হওয়ার আশঙ্কার কথা বলছে।

তেলের নানা তেলেসমাতি

আরও

নতুন যুদ্ধ সমীকরণ: ইরানের পাল্টাঘাতে চূর্ণ ইসরায়েলের আধিপত্যের স্বপ্ন

নতুন যুদ্ধ সমীকরণ: ইরানের পাল্টাঘাতে চূর্ণ ইসরায়েলের আধিপত্যের স্বপ্ন

গত ২০ মার্চ সয়াবিনের দাম প্রতি লিটার ১৬৮ টাকা থেকে কমিয়ে ১৬০ টাকা নির্ধারণ করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। কিন্তু ওই দামে কখনোই বাজারে তেল পাওয়া যায়নি। যেটুকু পাওয়া গেছে  তা ১৫ দিন পর। আর তখন থেকেই বাজারে তেলের সংকট শুরু হয়। এখন লিটারে ৩৮ টাকা বাড়িয়ে ১৯৮ টাকা করার পরও বাজার স্বাভাবিক হয়নি। তবে বাজারে দ্রুত তেল আসছে। আবার বাজারে পুরনো বোতলে নতুন বিক্রয়মূল্য লিখে কেউ কেউ বিক্রি করছেন যা বেআইনি।

আমদানিকারকেরা তেল সরবরাহ করতে শুরু করেছেন। তবে এটা আগে আমদানি করা তেল যা তারা মজুত করে রেখেছিলেন সেই তেল বলে জানায় ভোক্তা অধিদপ্তর। বাজারে নতুন আমদানি করা তেল আসতে আরো সময় লাগবে। বাজারে এখনো নতুন দামেও তেল পাওয়া যাচ্ছে না। ২২০ টাকা দামেই প্রতি লিটার কিনতে হচেছ। কলাবাগানের দোকানদার মিন্টু মিয়া বলেন,"আমরা তো এখনো তেল পাচ্ছি না। সরবরাহ নাই। যাদের কাছে পুরনো তেল আছে তারা ২২০ টাকার নিচে প্রতি লিটার বিক্রি করছেন না।”

কারওয়ানবাজারের  পাইকারি বিক্রেতা  রহমান ট্রেডার্সের মালিক আবদুস সামাদ বলেন,"আমরা এখনো তেল পাইনি। বলা হচ্ছে  দ্রুতই সরবরাহ স্বাভাবিক হবে। আমাদের কাছে এখন সয়াবিন তেল নাই।”

তিনি বলেন,"১৫ রোজা থেকে আমরা কোনো তেল পাইনি। মিল  থেকে কোনো তেল দেয়া হয়নি।”

এখন যে সয়াবিন তেল উদ্ধার হচ্ছে সেব্যাপারে তিনি বলেন,"তেলের দাম বাড়বে এটা শুনে কেউ কেউ তেল ধরে রেখেছিলো। সেটাই উদ্ধার হচ্ছে।”

আসল খেলোয়াড় যারা

কনজ্যুমারস অ্যাসেসিয়েশন অব বালাদেশের (ক্যাব) সহ-সভাপতি এস এস নাজের হোসাইন বলেন, "এখন অভিযানে যে তেল উদ্ধার হচ্ছে তা মজুত করা তেলের খুবই সামান্য অংশ। আর যারা ধরা পড়ছেন তারা খুচরা ও পাইকারি বিক্রেতা বা আঞ্চলিক সাব ডিলার। কিন্তু মূল ডিলার বা ডিষ্ট্রিবিউটর এবং আমাদানিকারকরা ধরা ছোঁয়ার বাইরে। কারণ তারা ক্ষমতাধর এবং সরকার তাদের ধরতে চায় না। আর বাণিজ্যমন্ত্রী তার দায়িত্ব পালন না  করে আবেগি কথা বলছেন। তিনিও ব্যবসায়ীদের স্বার্থেই কাজ করেন।”

তিনি অভিযোগ করেন,"আমদানিকারকেরা দুইভাবে তেল মজুত করে সংকট তৈরি করে। প্রথমত তারা নিজেরাই মিলে তেল রেখে দেয়। আরেকটি হলো তাদের সিন্ডিকেটে সহায়তাকারী ডিলারদের গুদামে রেখে দেয়। সেই সব গুদাম বা মিলে অভিযান হচ্ছে না।”

ঈদের আগে ভোক্তা অধিদপ্তর মিল পর্যায়ে অভিযান চালিয়ে অনিয়ম পায়। তারা তখন ওই অনিয়ম নিয়ে তেল আমদানিকারকদের ডাকলেও কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিক্তি সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন,"আমরা আমাদের তদন্তের প্রতিটি পর্যায়েই সিন্ডিকেটের অস্তিত্ব পেয়েছি। খুচরা, পাইকারি, ডিলার এবং  আমদানিকারক সবখানেই সিন্ডিকেট কাজ করে। আমদানিকারক বা মিল পর্যায়ে বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য তিন ধরনের কৌশল অবলম্বন করা হয়। এসও ( সেল অর্ডার) ধরে রাখা, এসওতে বিক্রয় মূল না লেখা এবং পরিশোধন ( রিফাইন) কমিয়ে দেয়া।”

ডিলাররা আমদানিকারকদের কাছ থেকে এসও নিয়ে মিল থেকে তেলের সরবরাহ নেয়। ১৫ দিনের মধ্যে তাদের তেল পাওয়ার কথা থাকলেও তাদের অনেক দেরি করে তেল দেয়া হয়। এসওতে দাম লেখা না থাকায় ইচ্ছে মত দাম নেয়া যায়। আর উৎপাদন কমিয়ে তেল ধরে রাখা হয়।

তিনি বলেন,"আমদানিকারকেরা সব ডিলারকে তেল না দিয়ে তাদের সিন্ডিকেটের সদস্য ডিলারদের সরবরাহ করে তেল তাদের মাধ্যমে মজুত করে রাখে বলে যে অভিযোগ আছে সেটাও সত্য।

এই কর্মকর্তা বলেন,"আমাদের ক্ষমতা আছে , আমরা আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারতাম। কিন্তু অল্প কয়েকটি প্রতিষ্ঠান তেল আমদানি করায় আমাদের অশঙ্কা ছিলো আইনগত ব্যবস্থা নিলে সরবরাহ ব্যবস্থা আরো বিপর্যন্ত হতে পারে। তাই আমরা তাদের সঙ্গে আলোচনা করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা করেছি।”

আমদানিকারকেরা যা বলেন

বাংলাদেশে প্রতিমাসে সয়াবিন তেলের চাহিদা দুই লাখ টন। তেলের কোনো ঘাটতি নেই। এখন  যে তেল আছে তা কয়েক মাস আগে আমদানি করা। ফলে মজুত করেই সংকট সৃষ্টি করা হয়েছে।

কিন্তু টিকে গ্রুপের পরিচালক ও ভোজ্য তেল মিল মালিক সমিতির সাবেক সভাপতি মোস্তফা হায়দার  মিল পর্যায়ে তেল মজুত করে  কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন,"এখন যে তেল উদ্ধার হচ্ছে ডিলার বা পাইকারি বিক্রেতাদের কাছ থেকে তার দায় কিছুটা হলেও আমাদের আছে। আমাদের ডিলারেরা ঠিকমত বাজারে তেল দিচ্ছে কী না সেটা দেখাও আমাদের দায়িত্ব। তারা আমাদের কাছ থেকে তেল নিয়ে কী করে তা আমাদের দেখা উচিত।”

তেল আমদানির পর কতদিনের মধ্যে রিফাইন করতে হবে এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,"সেটাতো আমাদের বিষয়। এখানে কোনো সময় বেধে দেয়া যায়না। কারণ ঝুঁকিটা এককভাবে আমরা নিই।” আর ১৫ দিনের মধ্যে এসওর তেল তারা সরবরাহ করেন বলে দাবি করেন তিনি।  তিনি বলেন,"এসও বিক্রি করে  আবার ডিলারদের মাধ্যমে তেল জমিয়ে রেখে সেখান থেকে প্রফিট গেইন আসলে কেউ করে না।

বাণিজ্যমন্ত্রী তো ঈদের আগেই বলেছেন দাম সমন্বয় করবেন। এখন প্রতি লিটারে ৩৮ টাকা যদি বেশি দাম হয় এই লোভে কোনো কোনো বিক্রেতা তেল ধরে রাখবে এটা তো ধরেই নেয়া যায়।”

এই আমদানিকারক জানান,"আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিদিনই তেলের দাম বাড়ছে। তাই আবারও তেলের দাম বাড়তে পারে এই কথা অমূলক নয়। তবে আমাদের এখানে সমস্যা দাম সমন্বয়ে এক মাসের মত টাইম গ্যাপ হয় । ফলে ভোক্তাদের মধ্যে ভুল ধারণার সৃষ্টি হয়। তারা বলেন বিশ্ববাজারে যখন বাড়ে তখন দাম বাড়ে যখন কমে তখন কমে না। কিন্তু এটা নিশ্চিত করতে হবে যে বোতলের গায়ে যে দাম লেখা থাকবে যখনই বিক্রি করুক সেই দামই নিতে হবে। এটা আইন।”

অভিযান চলছে

এদিকে তেল মজুতের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত আছে। মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্ত আরো দুই লাখ লিটার তেল উদ্ধারের খবর পাওয়া গেছে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে। উদ্ধারের পর এই সব তেল গায়ে লেখা দামে ( আগের দামে) বিক্রি করে দেয়া হয়। তাই মজুতদারেরা এখন বোতলের তেল ঢেলে খোলা হিসেবে বিক্রির কৌশল নিচ্ছে বলে জানা গেছে।

সূত্র: ডি ডব্লিউ

জনপ্রিয় সংবাদ

অপসাংবাদিকতা রোধে বরিশাল প্রেসক্লাবের জোরালো অবস্থান, অ্যাকশন কমিটি গঠন

অপসাংবাদিকতা রোধে বরিশাল প্রেসক্লাবের জোরালো অবস্থান, অ্যাকশন কমিটি গঠন

দেবীদ্বার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ড্রেনে মিলল নবজাতকের অর্ধগলিত মরদেহ

দেবীদ্বার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ড্রেনে মিলল নবজাতকের অর্ধগলিত মরদেহ

দেবীদ্বার কলেজ মাঠের অবহেলা, জলাবদ্ধতা আর অব্যবস্থাপনায় বন্ধ খেলাধুলা

দেবীদ্বার কলেজ মাঠের অবহেলা, জলাবদ্ধতা আর অব্যবস্থাপনায় বন্ধ খেলাধুলা

হিলি শহরের গাছ “পেরেক সন্ত্রাসের” শিকার, পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত

হিলি শহরের গাছ “পেরেক সন্ত্রাসের” শিকার, পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত

জুলাই সনদে সই না করেও নীতিগত অবস্থানে অটল এনসিপি

জুলাই সনদে সই না করেও নীতিগত অবস্থানে অটল এনসিপি

সর্বশেষ সংবাদ

এপেক শীর্ষ সম্মেলনের আগে উত্তেজনা বৃদ্ধি, ক্ষেপনাস্ত্র নিক্ষেপ

এপেক শীর্ষ সম্মেলনের আগে উত্তেজনা বৃদ্ধি, ক্ষেপনাস্ত্র নিক্ষেপ

নজরদারির অভাবে ব্রহ্মপুত্র নদে ইলিশ শিকারের মহোৎসব

নজরদারির অভাবে ব্রহ্মপুত্র নদে ইলিশ শিকারের মহোৎসব

সাব-জেলে ১৫ সেনা কর্মকর্তার নিরাপত্তা নিশ্চিত: আইজি প্রিজন

সাব-জেলে ১৫ সেনা কর্মকর্তার নিরাপত্তা নিশ্চিত: আইজি প্রিজন

আইনের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে ট্রাইব্যুনালে সেনাদের উপস্থিতি প্রশংসনীয়

আইনের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে ট্রাইব্যুনালে সেনাদের উপস্থিতি প্রশংসনীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন: রোডম্যাপ ছাড়া স্বাক্ষর অর্থহীন: নাহিদ ইসলাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন: রোডম্যাপ ছাড়া স্বাক্ষর অর্থহীন: নাহিদ ইসলাম

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তপ্ত যুদ্ধের সম্ভাবনা: ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তপ্ত যুদ্ধের সম্ভাবনা: ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান উত্তেজনা ক্রমেই এক সর্বাত্মক যুদ্ধের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। ইসরায়েলের ওপর ইরানের নজিরবিহীন পাল্টা হামলার পর যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা চাওয়ায় আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক পরিমণ্ডলে উদ্বেগ ছড়িয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সরাসরি হস্তক্ষেপের ইঙ্গিত দিয়েছেন এবং ইরানকে ‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’ করতে বলেছেন, যা অঞ্চলজুড়ে যুদ্ধের শঙ্কা আরও ঘনীভূত করেছে। ইরান এই হুমকি প্রত্যাখ্যান করে হুঁশিয়ারি দিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র যদি সরাসরি যুদ্ধে নামে,

নতুন যুদ্ধ সমীকরণ: ইরানের পাল্টাঘাতে চূর্ণ ইসরায়েলের আধিপত্যের স্বপ্ন

নতুন যুদ্ধ সমীকরণ: ইরানের পাল্টাঘাতে চূর্ণ ইসরায়েলের আধিপত্যের স্বপ্ন

গাজার নিরস্ত্র মুসলমানদের উপর নির্মম হামলা চালিয়ে বিশ্বজুড়ে নিন্দার মুখে পড়া ইসরায়েল এবার নিজেই এক ভয়াবহ প্রতিপক্ষের মুখোমুখি। ফিলিস্তিনে গণহত্যার নেপথ্যে থাকা দখলদার রাষ্ট্র এবার পড়েছে ইরানের প্রতিশোধের মুখে। ভুলে গিয়েছিল তারা ইরানের সামরিক সক্ষমতা আর আধুনিক যুদ্ধ প্রযুক্তির বাস্তবতা। সম্প্রতি ইসরায়েল ইরানের গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনায় আগ বাড়িয়ে হামলা চালায়। কিন্তু ফলাফল হয় উল্টো। পাল্টা প্রতিরোধে নেমে ইরান একের

সীমান্তে ভারতীয় পুশ-ইন: বাংলাদেশে নতুন শরণার্থী সংকট আসছে কি ?

সীমান্তে ভারতীয় পুশ-ইন: বাংলাদেশে নতুন শরণার্থী সংকট আসছে কি ?

সম্প্রতি ভারত থেকে বাংলাদেশ সীমান্তে কথিত ‘পুশ-ইন’ বা জোরপূর্বক অনুপ্রবেশের ঘটনা বাড়ছে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করছি। দেশের নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, সীমান্তবর্তী অঞ্চলে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর পক্ষ থেকে পরিকল্পিতভাবে হাজার হাজার লোক বাংলাদেশে প্রবেশ করিয়ে দেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। যদি এই বিষয়টিকে এখনই সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখা না হয় এবং ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক পর্যায়ে জোরালো আলোচনা না হয়, তাহলে বাংলাদেশকে

ড.মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের পুনর্জাগরণ

ড.মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের পুনর্জাগরণ

বাংলাদেশের মানুষ আজ নতুন করে উপলব্ধি করছে—একজন জ্ঞানী, সম্মানিত ও বিশ্বস্বীকৃত রাষ্ট্রনায়কের নেতৃত্ব কেমন হয়, আর রাজনীতিকদের ক্ষমতালিপ্সু নেতৃত্বের মধ্যে পার্থক্য কতটা গভীর। নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ, শান্তিকামী নেতার মতোই রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবেও ড. মুহাম্মদ ইউনুস সামনে এনেছেন একেবারে নতুন এক বাংলাদেশ—যেখানে রাষ্ট্রচিন্তা কৌশলে ভরা, কূটনীতি সুদূরপ্রসারী এবং রাষ্ট্রের মর্যাদা পুনঃপ্রতিষ্ঠায় নিরলস চেষ্টা দৃশ্যমান। সম্প্রতি ইউরোপ-আমেরিকার রাষ্ট্রপ্রধানদের হাতে ‘জুলাই বিপ্লব’ নিয়ে প্রকাশিত দুর্লভ ছবির

“এই মুহূর্তটি একদিনে গড়ে ওঠেনি—এর পেছনে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ সময়ের হিসেব-নিকেশ।”

“এই মুহূর্তটি একদিনে গড়ে ওঠেনি—এর পেছনে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ সময়ের হিসেব-নিকেশ।”

এর পেছনে রয়েছে বহুদিনের ষড়যন্ত্র, বহু রাতের আঁধারে চলা গোপন আঁতাত। শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পরই শুরু সেই অধ্যায়—অজিত দোভালের সঙ্গে বৈঠক, নানা রকম ছক আঁকা, সংবিধান মেনে শপথ নেওয়া একটি  সরকারকে উৎখাতের নীলনকশা। প্রথমে ইউনূসকে জঙ্গি, মৌলবাদী আখ্যা দেওয়া হলো। তারপর গরু ছাগলের মতো ভিন্ন ভিন্ন সময়ে হিন্দু নির্যাতনের মিথ্যা গল্প সাজানো হলো। কোটি কোটি ডলার খরচ করে