শুক্রবার, ৯ মে, ২০২৫২৬ বৈশাখ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ1TK8B83CTTQWN3SJNRKSQ9.gif
সম্পাদকীয়

সদরঘাট-গুলিস্তান ‘সরাসরি’ সড়ক চাই

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ২:১১

শেয়ার করুনঃ
সদরঘাট-গুলিস্তান ‘সরাসরি’ সড়ক চাই
সদরঘাট-গুলিস্তানসড়ক দাবী
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

ঢাকার প্রধান নদী পথ সদরঘাট থেকে প্রতিদিন প্রায় ৮০ থেকে ১৫০টি ডাবল ডেকার লঞ্চ দেশের দক্ষিণ, দক্ষিণ- পূর্ব ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোতে ছেড়ে যায় এবং সমপরিমাণ লঞ্চ ফিরে আসে। অথচ এই সদরঘাট যাবার জন্য নেই একটি ভালো রাস্তা বা সরাসরি যোগাযোগের কোন পথ । তার মধ্যে যতটুক রাস্তা রয়েছে তার অধিকাংশ থাকে দখলে । 

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সদরঘাট টার্মিনাল, শ্যামবাজার থেকে সদরঘাট টার্মিনাল এবং বাবু বাজার ব্রিজ থেকে সদরঘাট টার্মিনাল পর্যন্ত রাস্তার বেশিরভাগ জায়গা হকার, ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ী, ও অলস যানবাহন রাখার ফলে যাতায়াতে ‘চরম’ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা, যা ঈদের সময় কয়েকগুণ বাড়ে।

আরও

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন: নতুন প্রজন্মের পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন: নতুন প্রজন্মের পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা

এ বন্দর দিয়ে সারাদেশে প্রতিদিন লক্ষাধিক যাত্রী চলাচল করেন এবং প্রচুর পণ্য ও নৌপথের পরিবহন হয়ে থাকে। দিনের অন্য সময়ে অন্যান্য রুটের পাশাপাশি প্রতিদিন সকাল সাড়ে পাঁচটা থেকে রাত সাড়ে বারোটা পর্যন্ত এক ঘন্টা পর পর চাঁদপুর নদী বন্দরের উদ্দেশ্যে বড় নৌযান চলাচল করে।

এছাড়া নিম্নবিত্ত কর্মজীবী মানুষের একটা বড় অংশ সদরঘাটের কাছে বুড়িগঙ্গা নদীর উভয় পাড়ে বসবাস করেন, যাদের বড় অংশ নৌকায় করে বন্দর দিয়ে সহজে ও স্বল্পসময়ের মধ্যে যাতায়াত করেন। সড়কপথে যানজট, ফেরি সংকটসহ নানা প্রতিবন্ধকতা থাকলেও নৌপথে এ ধরনের কোনো প্রতিবন্ধকতা না থাকায় দ্রুত গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য নৌপথ অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

আরও

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন: নতুন প্রজন্মের পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন: নতুন প্রজন্মের পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা

অথচ সদরঘাটের সামনের রাস্তা কম প্রশস্ত হওয়ায় সেখানে ‘প্রচণ্ড যানজট সৃষ্টি হয়’ এমনকি  নদীবন্দরে পর্যাপ্ত পার্কিং সুবিধাও নেই। ফলে মালবাহী ট্রাক ও যাত্রীদের ব্যক্তিগত গাড়ি যত্রতত্র পার্কিংয়ের ফলে যানজট আরও বাড়ে।

তারপরও অনেক সমস্যার মধ্যে ও এ বন্দরের টার্মিনালে যাত্রী ও মালামাল পরিবহন আগের তুলনায় বহুগুণে বেড়েছে। লঞ্চেও বিভিন্ন শ্রেণির আসন যুক্ত করায় সব শ্রেণি পেশার মানুষ নিয়মিত লঞ্চে যাতায়াত করছেন।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

এমন প্রেক্ষাপটে সদরঘাটের সঙ্গে যাতায়াতে যেসব রাস্তা ব্যবহার করা হয়, সেগুলোতে প্রায় সবসময় যানজট লেগে থাকে। আবার ঘাটের আশেপাশে বিভিন্ন পাইকারি বাজার থাকায় এসব এলাকায় ব্যবসায়িক কাজেও প্রচুর মানুষ আসা-যাওয়া করেন। ফলে সদরঘাটকেন্দ্রীক যাত্রী ও পণ্য পরিবহনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। ফলে নৌযান যাত্রীদের প্রতিদিনই যাতায়াতে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়।

যাত্রীদের সুবিধার জন্য ও সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য প্রথম দরকার সদরঘাট ও পুরান ঢাকার পাইকারি বাজার অন্য স্থানে সরিয়ে নেওয়া । কারন রাস্তা প্রশস্ত করা ছাড়া ওই এলাকার যানজট দূর করা যাবে না। 

এছাড়াও আরও দরকার , নদী বন্দরের বাম পাশে শ্মশানঘাট থেকে অত্যাধুনিক টার্মিনাল ঘাট নির্মাণ । ‘বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, শীতলক্ষ্যা ও বালু নদীর তীরভূমিতে পিলার স্থাপন, তীররক্ষা ওয়াকওয়ে ও জেটিসহ আনুষঙ্গিক অবকাঠামো নির্মাণ: দ্বিতীয় পর্যায়’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ঢাকার চারপাশে ওয়াকওয়ে নির্মাণ, সীমানা পিলার, বিনোদন পার্ক, নির্মাণ যার কিছুটা কার্যক্রম চলছে।

এছাড়া ‘আনুষঙ্গিক সুবিধাসহ বিশেষ ধরনের পন্টুন নির্মাণ’ শীর্ষক আরেক প্রকল্পের আওতায় নৌযানে যাত্রীদের সহজে ওঠানামা এবং নৌপথে নৌযানের সহজ বার্থিংয়ের সুবিধার্থে পন্টুন ও গ্যাংওয়ে জেটি এবং দৃষ্টিনন্দন বুকিং কাউন্টার স্থাপন করা। যা বিমানবন্দর বা বাস কাউন্টার গুলোতে দেখা যায় কেবল এই নদীবন্দর নেই । 

ঢাকা থেকে প্রতিদিন অত্যাধুনিক ও নান্দনিক লঞ্চ নামছে অথচ এই লঞ্চ গুলোতে যাবার মতো একটি সরাসরি পথ নেই তাই উত্তর ঢাকার অধিকাংশ মানুষ গাড়িতে যেতে বাধ্য হয়ে যাচ্ছেন তাদের গন্তব্যে।অথচ তাদের ১ম পছন্দের যানবাহন হচ্ছে এই লঞ্চ যাত্রা। ঢাকা থেকে দক্ষিণের সকল যাত্রীদের কাছে নির্ভেজাল বা আরামে গন্তব্যর নাম হচ্ছে লঞ্চ ভ্রমণে যাওয়া । তাই অচিরেই  সদরঘাট থেকে সরাসরি গুলিস্তান মুখি উড়াল সড়কের দাবি করছেন এই লঞ্চ যাত্রার সাথে সংযুক্ত সকলে । তাতে এই দক্ষিণের মুখী যাত্রীদের বহু সময় এবং কষ্ট দুর হবে ।

প্রতিনিয়ত ঢাকা থেকে বরিশাল মুখী অত্যাধুনিক লঞ্চ নামছে যা ভ্রমণে খুব আরামদায়ক এবং লাক্সারিয়েস কিন্তু এই রাস্তা আর জ্যামের জন্য মানুষ কষ্ট করে যেতে চায় না । একটি সরাসরি রাস্তা হলে বরিশাল তথা কুয়াকাটা মুখী পর্যটকের ঢল নামবে আশার আলো দেখছি। এই সরকারের মেগা প্রকল্পের মতো করে না হলে ও ছোট করে হলেও  এই একটি নির্ভেজাল রাস্তা বানিয়ে দিবেন দক্ষিণের মানুষের জন্য । সেই প্রত্যাশায় বরিশাল বিভাগের মানুষ অপেক্ষা করছেন। 

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ড.মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের পুনর্জাগরণ

ড.মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের পুনর্জাগরণ

বাংলাদেশের মানুষ আজ নতুন করে উপলব্ধি করছে—একজন জ্ঞানী, সম্মানিত ও বিশ্বস্বীকৃত রাষ্ট্রনায়কের নেতৃত্ব কেমন হয়, আর রাজনীতিকদের ক্ষমতালিপ্সু নেতৃত্বের মধ্যে পার্থক্য কতটা গভীর। নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ, শান্তিকামী নেতার মতোই রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবেও ড. মুহাম্মদ ইউনুস সামনে এনেছেন একেবারে নতুন এক বাংলাদেশ—যেখানে রাষ্ট্রচিন্তা কৌশলে ভরা, কূটনীতি সুদূরপ্রসারী এবং রাষ্ট্রের মর্যাদা পুনঃপ্রতিষ্ঠায় নিরলস চেষ্টা দৃশ্যমান। সম্প্রতি ইউরোপ-আমেরিকার রাষ্ট্রপ্রধানদের হাতে ‘জুলাই বিপ্লব’ নিয়ে প্রকাশিত দুর্লভ ছবির

“এই মুহূর্তটি একদিনে গড়ে ওঠেনি—এর পেছনে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ সময়ের হিসেব-নিকেশ।”

“এই মুহূর্তটি একদিনে গড়ে ওঠেনি—এর পেছনে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ সময়ের হিসেব-নিকেশ।”

এর পেছনে রয়েছে বহুদিনের ষড়যন্ত্র, বহু রাতের আঁধারে চলা গোপন আঁতাত। শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পরই শুরু সেই অধ্যায়—অজিত দোভালের সঙ্গে বৈঠক, নানা রকম ছক আঁকা, সংবিধান মেনে শপথ নেওয়া একটি  সরকারকে উৎখাতের নীলনকশা। প্রথমে ইউনূসকে জঙ্গি, মৌলবাদী আখ্যা দেওয়া হলো। তারপর গরু ছাগলের মতো ভিন্ন ভিন্ন সময়ে হিন্দু নির্যাতনের মিথ্যা গল্প সাজানো হলো। কোটি কোটি ডলার খরচ করে

"ঈদের খুশিতে রেমিট্যান্সের ছোঁয়া: প্রবাসীদের অবদান ও অর্থনীতির প্রভাব"

"ঈদের খুশিতে রেমিট্যান্সের ছোঁয়া: প্রবাসীদের অবদান ও অর্থনীতির প্রভাব"

ঈদ মানেই আনন্দ, ঈদ মানেই বন্ধন ,ঈদ মানে  উৎসব ও পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর সুখস্মৃতি। আর এই আনন্দের অন্তরালে রয়েছে লাখো প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিরলস পরিশ্রম ও ত্যাগ। দেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি হিসেবে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বিশেষ করে ঈদের আগে বাজারে প্রাণসঞ্চার করেছে। পরিবারের মুখে হাসি ফোটানোর পাশাপাশি অর্থনীতি চাকা সচল রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহ বৃদ্ধির ফলে দেশের

রাজনীতির নীতি: ভুলের খেসারত দেশকে কী দেয়?

রাজনীতির নীতি: ভুলের খেসারত দেশকে কী দেয়?

রাজনীতি, রাজার নীতি। এটি একটি গভীর অর্থপূর্ণ উক্তি যা আমাদের দেশের রাজনৈতিক পরিবেশের বাস্তবতা তুলে ধরে। রাজনীতির জগতে কোনো একটি ভুল সিদ্ধান্ত বা আচরণ কেবল ব্যক্তিগত ক্ষতি নয়, এটি দেশের জনগণের ভবিষ্যতকেও বিপদে ফেলে দিতে পারে। একটি অল্প সময়ের ভুল কিংবা অসাবধানতা সমস্ত সিস্টেমকে বিপর্যস্ত করে দিতে পারে। ২০২৪ এর  ২৪ আগস্ট মাসে ঘটেছে তেমনই একটি ঘটনা যা রাজনীতি এবং

৯০ এর গণআন্দোলনের পর বাংলাদেশে ড. ইউনুসের মতো নেতার প্রয়োজন ছিল।

৯০ এর গণআন্দোলনের পর বাংলাদেশে ড. ইউনুসের মতো নেতার প্রয়োজন ছিল।

১৯৯০-এ এরশাদের পতন ছিল গণতন্ত্রের বড় বিজয়। সাধারণ জনগণের জন্য ভাবার সময় বহু মতের একটি সার্বজনীন দেশ হওয়ার কথা ছিল। তবে এ দেশের রাষ্ট্রনায়করা দেশের জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। তারা এসেছিলেন শুধু ক্ষমতায় থাকার জন্য, আর দীর্ঘদিন থাকার জন্য যা করার দরকার তাই করেছেন, যা আসলে জনগণের সঙ্গে প্রতারণার সামিল ছিল । বারবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হওয়া, স্বজনপ্রীতি করা, দেশের সম্পদ

জনপ্রিয় সংবাদ

গোয়ালন্দে প্রলোভনের ফাঁদে নারীদের সাথে সখ্যতা! ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

গোয়ালন্দে প্রলোভনের ফাঁদে নারীদের সাথে সখ্যতা! ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

মৎস্য সম্পদ রক্ষায় সফল অভিযানে মোহাম্মদ আলমের দায়িত্বশীলতা

মৎস্য সম্পদ রক্ষায় সফল অভিযানে মোহাম্মদ আলমের দায়িত্বশীলতা

গোয়ালন্দে উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি গ্রেফতার

গোয়ালন্দে উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি গ্রেফতার

লক্ষ্মীছড়িতে ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ, দুই যুবক গ্রেপ্তার

লক্ষ্মীছড়িতে ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ, দুই যুবক গ্রেপ্তার

হিজলায় ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন

হিজলায় ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন

সর্বশেষ সংবাদ

পাকিস্তান সেনার হাতে ধ্বংস ৩০টি ভারতীয় কামিকাজে ড্রোন, প্রাণ গেল দুজনের

পাকিস্তান সেনার হাতে ধ্বংস ৩০টি ভারতীয় কামিকাজে ড্রোন, প্রাণ গেল দুজনের

বাজারে নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে, বিপাকে নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা

বাজারে নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে, বিপাকে নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মানুষের মননে ও ভাবনায় প্রাসঙ্গিক থাকবেন চিরকাল

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মানুষের মননে ও ভাবনায় প্রাসঙ্গিক থাকবেন চিরকাল

ধনবাড়ীতে পিতার বিরুদ্ধে কন্যা ধর্ষণের মর্মান্তিক অভিযোগ

ধনবাড়ীতে পিতার বিরুদ্ধে কন্যা ধর্ষণের মর্মান্তিক অভিযোগ

বনানী বিশ্ববিদ্যালয় হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত নারী শিক্ষার্থী গ্রেফতার!

বনানী বিশ্ববিদ্যালয় হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত নারী শিক্ষার্থী গ্রেফতার!