সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫১৪ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

শিশু নির্যাতনকারীদের কি আল্লাহ ক্ষমা করবেন?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২০ সেপ্টেম্বর ২০২০, ১৭:৪৭

শেয়ার করুনঃ
শিশু নির্যাতনকারীদের কি আল্লাহ ক্ষমা করবেন?
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

পরিবার, সমাজ কিংবা প্রতিষ্ঠানে শিশু নির্যাতনের ঘটনা বা খবর গণমাধ্যমসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অহরহই ঘটতে দেখা যায়। এসব শিশু নির্যাতন কী ধরণের অপরাধ? এ অপরাধ কি আল্লাহ তাআলা ক্ষমা করবেন? এ সম্পর্কে ধর্মীয় নির্দেশনাই বা কী? বিশিষ্ট ইসলামিক স্কলার আল্লামা তকি উসমানি এ সম্পর্কে তুলে ধরেছেন গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা।তিনি বলেন, হজরত আশরাফ আলি থানবি রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেছেন, ‘রাগান্বিত অবস্থায় কখনও শিশুকে মারবে না। বাবা-মা  শিক্ষকদের জন্যও এ একই কথা। রাগ কমে যাওয়ার পর চিন্তা-ভাবনা করে শিশুদের উপযোগী শাস্তি দেয়া। প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষেত্রে শিশু ছাত্র-ছাত্রীদের উত্তম শাস্তি হলো- ছুটি মাফ করে দেয়া। শিশুর উপর এর খুব প্রতিক্রিয়া হয়ে থাকে।

মিয়াজি (শিক্ষকরা) সাধারণত ছাত্রদের শাস্তি (মার-ধর) দিতে এ জন্য স্বাধীন হয়ে যান যে, তাকে প্রশ্ন করার কেউ থাকে না। কেননা শিশুর তো শিক্ষকের সামনে প্রশ্ন করার সাহস বা যোগ্যতা কোনোটিই নেই। আর অভিভাবক মিয়াজীকে (শিক্ষক) এই বলে পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছেন যে- ‘হাড্ডি আমাদের, আর চামড়া মিয়াজীর’!

এ ক্ষেত্রে একটি বিষয় মনে রাখা জরুরি-

আরও

জুমার দিন: মুসলমানদের জন্য সর্বাধিক পবিত্র ও ফজিলতময় সময়

জুমার দিন: মুসলমানদের জন্য সর্বাধিক পবিত্র ও ফজিলতময় সময়
যার অধিকার সম্পর্কে প্রশ্ন করার কেউ থাকে না তার সম্পর্কে প্রশ্নকারী স্বয়ং আল্লাহ। এমনকি কোনো জিম্মী (মুসলিম দেশের অমুসলিম নাগরিক, যার নিরাপত্তা মুসলিম শাসকের জিম্মায়) কাফেরের উপর যদি কোনো শাসক জুলুম করে তাহলে হাদিস শরিফে এসেছে যে- ‘আল্লাহ ও তার রাসুলের কাছে এর জন্য জবাবদিহি করতে হবে।’ (আনফাসে ঈসা)সুতরাং কোমলমতি শিশুদের প্রতি বিবেকহীনভাবে মারধর কিংবা শারীরিক অত্যাচার-নির্যাতন মারাত্মক ভয়াবহ অপরাধ। শিশুদের প্রতি প্রহার করলে আল্লাহ তাআলা এ অপরাধের গোনাহ ক্ষমা করবেন না।

এ কারণে মুফতি শফি রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বলতেন, মানুষের অন্যান্য গোনাহ তো তওবার মাধ্যমে ক্ষমা হতে পারে। কিন্তু শিশুদের উপর জুলুম করার গোনাহ থেকে ক্ষমা পাওয়া খুবই দুষ্কর। কারণ এটা বান্দার হকের সঙ্গে শামিল। আর বান্দার হক শুধু তাওবাহ দ্বারা ক্ষমা হয় না। বরং যার হক নষ্ট হয়েছে কিংবা যে শিশু জুলুমের শিকার হয়েছে, সে শিশুকে ক্ষমা করতে হবে।

আর যে শিশুর ‍উপর মারধর তথা জুলুম করা হয়, সে শিশু যদি নাবেল বা অপ্রাপ্ত বয়স্ক হয়। তবে নাবালেগের ক্ষমা শরিয়তের দৃষ্টিতে গ্রহণযোগ্য নয়। এমনকি কোনো নাবালেগ শিশু যদি মুখে বলে যে- ‘আমি আমার শিক্ষক বা দায়িত্বশীল ব্যক্তিকে ক্ষমা করে দিয়েছি বা আমি মাফ করলাম, শিশু নাবালেগ হওয়ার কারণে তার এ কথাও গ্রহণযোগ্য হবে না।সুতরাং পারিবার, সমাজ কিংবা প্রতিষ্ঠানে যাদের দায়িত্বে নাবালেগ শিশু রয়েছে, তাদের উচিত, শিশুদের প্রতি কোমল আচরণ করা। শিশুদের সঙ্গে খারাপ আচরণে সাবধানতা অবলম্বন করা।

এ কথা ঠিক যে-

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

আরও

সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমল বিমান ভাড়া

সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমল বিমান ভাড়া
শিশুদের পড়ালেখা করানো অনেক কঠিক কাজ। শিশুদের নিয়ন্ত্রণে রাখা খুব সহজ নয়। তাই কখনও কখনও মারধরের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়ে যায়। সে কারণেই এমন পরিস্থিতিতে শিশুদের প্রতি মাথা গরম করে শাস্তি দেয়া ঠিক নয়। বরং এ সময় চুপ থাকা। রাগ দূরভীত করা। তারপর যখন মাথা ঠাণ্ডা হয় কিংবা পরিস্থিতি শান্ত হয় তখন চিন্তা-ভাবনা করে তাদের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত।শিক্ষা কিংবা কাজের পরিবেশে ভারসাম্য ঠিক রাখতে শাস্তি দেয়ার প্রয়োজন হলে তাও এমনভাবে দেয়া যাতে সেটা শিশুর জন্য ক্ষতি কিংবা মানসিক বিকারগ্রস্ত হওয়ার উপক্রম না হয়। এ কারণেই তাকে শারীরিক শাস্তি প্রয়োগ না করে এমন হালকা শাস্তি দেয়া যাতে তার মাঝে অপরাধ প্রবনতা কমে আসতে মানসিক চিন্তা-ভাবনার সুযোগ ঘটে।

রাগের মাথায় শিশুদের প্রতি শান্ত না থেকে অধৈর্য হয়ে যদি কোনো দায়িত্বশীল ব্যক্তি এক থাপ্পড়ের কাজে দশ থাপ্পড় বসিয়ে দেয় কিংবা হালকা এক-দুটো বেত্রাঘাতের পরিবর্তে অসংখ বেত্রাঘাত বসিয়ে দেয় তবে তা হবে হিতে বিপরীত। অর্থাৎ দায়িত্বশীলের এমন আচরণে ওই ব্যক্তি গোনাহগার হবে। আর শিশুও ক্ষতির সম্মুখীন হবে। আর সামাজিকভাবেও তাকে বিচারের মুখোমুখি কিংবা হেয় হতে হবে।

এ কারণেই হজরত মাওলানা আশরাফ আলি থানবি রাহমাতুল্লাহি আলাইহি নিয়ম করেছিলেন যে-মকতবে কোনো হুজুর বা শিক্ষক শিশুদের মারধর করতে পারবে না। কেউ তা করলে তাকে জবাবদিহি করতে হত এবং কখনও কখনও উল্টো শিক্ষককে শাস্তিও পেতে হতো।‘

একবার তিনি একথাও বলেছিলেন যে-

যদি জানা যায় যে, কোনো কারী সাহেব বা হুজুর কোনো শিশুকে মেরেছে তাহলে ওই কারী সাহেবকে মসজিদের বারান্দায় দাঁড় করিয়ে ওই শিশুর দ্বারা উল্টো বেত্রাঘাত করানো হবে। শিশুদের প্রতি মারধরের বিষয়টি খুবই নাজুক ও মারাত্মক। সে কারণেই আশরাফ আলি থানবি রাহমাতুল্লাহি আলাইহি এ বিষয়টি সম্পর্কে  অত্যন্ত কঠোর হয়েছিলেন।সুতরাং পারিবারিক, সামাজিক কিংবা প্রাতিষ্ঠানিক দায়িত্বশীলদের ব্যাপারেও এ কথা বিশেষভাবে প্রযোজ্য যে, কোনো শিশুকে মারধর করা নয়, বরং তাকে ইতিবাচক মানসিকতায় লালন-পালন করা। 

রাগের মাথায় শিশুর প্রতি অত্যাচার না করে শালীন ও মার্জিত উপায়ে হালকা শাস্তি কিংবা মানসিক পরিবর্তনে সহায়ক কাজ করা।যেহেতু আল্লাহ তাআলা শিশুর প্রতি অন্যায় আচরণের বিষয়টি ক্ষমা করবেন না সেহেতু শিশুর প্রতি মানবিক হওয়ার বিকল্প নেই। তাই রাগের মাথায় শিশুর প্রতি অমানবিক আচরণ না করে ঠাণ্ডা মাথায় ইতিবাচক আচরণ করাই শ্রেয়।

জনপ্রিয় সংবাদ

জাতীয় নাগরিক পার্টি ৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে: পাটওয়ারী

জাতীয় নাগরিক পার্টি ৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে: পাটওয়ারী

ট্রাইব্যুনালে প্রকাশ পেলো শেখ হাসিনার বোম্বিং নির্দেশের অডিও

ট্রাইব্যুনালে প্রকাশ পেলো শেখ হাসিনার বোম্বিং নির্দেশের অডিও

রাজনৈতিক চাপে এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না নির্বাচন কমিশন: সারজিস

রাজনৈতিক চাপে এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না নির্বাচন কমিশন: সারজিস

বিএনপি নেতা আউয়াল খাঁনসহ ৮ নেতার কারামুক্তি

বিএনপি নেতা আউয়াল খাঁনসহ ৮ নেতার কারামুক্তি

জাতিসংঘকে ব্যর্থ বললেন ট্রাম্প, জলবায়ু পরিবর্তনকে প্রতারণা আখ্যা

জাতিসংঘকে ব্যর্থ বললেন ট্রাম্প, জলবায়ু পরিবর্তনকে প্রতারণা আখ্যা

সর্বশেষ সংবাদ

স্থগিত হলো অমর একুশে বইমেলা ২০২৬

স্থগিত হলো অমর একুশে বইমেলা ২০২৬

গুইমারায় দুষ্কৃতকারীদের হামলা: নিহত ৩, আহত সেনা-পুলিশসহ অনেকে

গুইমারায় দুষ্কৃতকারীদের হামলা: নিহত ৩, আহত সেনা-পুলিশসহ অনেকে

তিন পাহাড়ি নিহত, ১৩ সেনা-পুলিশসহ আহত অনেকে

তিন পাহাড়ি নিহত, ১৩ সেনা-পুলিশসহ আহত অনেকে

ড. ইউনূসের বক্তব্যে প্রেরণা পেল শহীদ জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন: ফখরুল

ড. ইউনূসের বক্তব্যে প্রেরণা পেল শহীদ জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন: ফখরুল

বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবসে সরাইলে অর্ধশত কুকুর ও বিড়ালকে টিকা প্রদান

বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবসে সরাইলে অর্ধশত কুকুর ও বিড়ালকে টিকা প্রদান

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমল বিমান ভাড়া

সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমল বিমান ভাড়া

২০২৬ সালের হজে সরকারি ব্যবস্থাপনায় অংশগ্রহণকারী হজযাত্রীদের জন্য তিনটি ভিন্ন প্যাকেজ ঘোষণা করেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে বিশেষ প্যাকেজ-১, তুলনামূলক সাশ্রয়ী প্যাকেজ-২ এবং নতুন সংযোজন সাশ্রয়ী প্যাকেজ-৩ অন্তর্ভুক্ত। খরচের পরিমাণ সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার ১৬৭ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৬ লাখ ৯০ হাজার ৫৯৭ টাকা পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়েছে। রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ

হাদিসের আলোকে দয়া ও মানবিকতা

হাদিসের আলোকে দয়া ও মানবিকতা

মানব জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান গুণগুলোর মধ্যে দয়া ও মানবিকতা অন্যতম। ইসলামে দয়া কেবল মানুষের প্রতি নয়, সমস্ত সৃষ্টির প্রতিই প্রদর্শন করার শিক্ষা দেওয়া হয়েছে। রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর জীবনে আমরা দেখতে পাই তিনি দয়া, সহানুভূতি ও মানবিকতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। হাদিসে এসেছে, আল্লাহ দয়ালু, আর তিনি দয়া প্রদর্শনকারীদের প্রতি দয়া করেন। সহিহ বুখারির এক হাদিসে রাসূল (সা.) বলেন, যারা পৃথিবীর প্রতি দয়া করবে,

ইসলামে জ্ঞান অর্জনের গুরুত্ব !

ইসলামে জ্ঞান অর্জনের গুরুত্ব !

ইসলামে জ্ঞান অর্জনকে অত্যন্ত মর্যাদার আসনে রাখা হয়েছে। কুরআনের প্রথম আয়াত নাজিল হয়েছিল “ইকরা” শব্দ দিয়ে যার অর্থ পড়। আল্লাহ তায়ালা বলেন, “বলুন, হে আমার প্রতিপালক! আমাকে জ্ঞান বৃদ্ধি করুন” (সূরা ত্বাহা: ১১৪)। এই আয়াত মুসলমানদের জন্য স্পষ্ট নির্দেশনা যে জ্ঞান অর্জন একটি ইবাদত। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “প্রত্যেক মুসলিম পুরুষ ও নারীর জন্য জ্ঞান অর্জন করা ফরজ” (ইবনে মাজাহ)। এই হাদিস

পবিত্র শুক্রবারে দোয়া ও ইবাদতের গুরুত্ব

পবিত্র শুক্রবারে দোয়া ও ইবাদতের গুরুত্ব

শুক্রবার মুসলিম উম্মাহর জন্য সপ্তাহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিন। রাসূলুল্লাহ (সা.) হাদিসে বলেছেন, শুক্রবার হলো সপ্তাহের সেরা দিন, যেদিন আদম (আ.) সৃষ্টি হয়েছিলেন এবং যেদিন কিয়ামত সংঘটিত হবে। তাই এদিনকে ইসলামে বিশেষ মর্যাদার আসনে বসানো হয়েছে এবং মুসলমানদের জীবনে এর তাৎপর্য গভীর। শুক্রবারের সকাল থেকেই মুসলমানদের মধ্যে বিশেষ প্রস্তুতির আবহ দেখা যায়। ফজরের পর কোরআন তিলাওয়াত, জিকির এবং দোয়ার মাধ্যমে দিনটি শুরু

শিক্ষাক্ষেত্রে নৈতিকতা ও ইসলামী দিকনির্দেশনা

শিক্ষাক্ষেত্রে নৈতিকতা ও ইসলামী দিকনির্দেশনা

বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে শিক্ষা ব্যবস্থার মূল লক্ষ্য হচ্ছে জ্ঞানার্জনের পাশাপাশি একজন মানুষকে সৎ, নৈতিক ও দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা। ইসলাম শিক্ষা ও নৈতিকতার এই সমন্বয়কে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে। পবিত্র কোরআন ও রাসূল (সা.)-এর হাদিসে বারবার জোর দিয়ে বলা হয়েছে, কেবল জ্ঞান অর্জন নয়, বরং সেই জ্ঞানকে সঠিক পথে কাজে লাগানোই একজন প্রকৃত শিক্ষার্থীর গুণ। এ কারণেই ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থায় নৈতিক