তিন পাহাড়ি নিহত, ১৩ সেনা-পুলিশসহ আহত অনেকে

মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, হামলার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে অতি শিগগিরই তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কোনো অপরাধীকেই ছাড় দেওয়া হবে না। মন্ত্রণালয় জনগণকে ধৈর্য ধরার ও শান্ত থাকার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শুক্রবার সন্ধ্যার পর গুইমারার নির্দিষ্ট এলাকা অচেনা দুষ্কৃতকারীরা হঠাৎ হামলা চালায়। সংঘর্ষে সেনা ও পুলিশ সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করলেও বিপুল সংখ্যক দুষ্কৃতকারী ওসির দিকেও ধাওয়া চালায়। এই ঘটনায় আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

স্থানীয় প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। মন্ত্রণালয় বলেছে, পরিস্থিতি নিয়ে জনগণ আতঙ্কিত না হয়ে দায়িত্বশীলভাবে তথ্য গ্রহণ করবে।

মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ঘটনার তদন্ত অব্যাহত রয়েছে। সংশ্লিষ্ট সবাইকে সহযোগিতা করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। এছাড়া, নিহতদের পরিবারকে সরকারিক ও মানসিক সহায়তা প্রদানের উদ্যোগ নেওয়া হবে।

এই হামলা স্থানীয় নিরাপত্তা এবং জনজীবনের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে ধরা হচ্ছে। মন্ত্রণালয় জনগণকে সতর্ক থাকার পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নির্দেশনা মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছে।