সোমবার, ৭ জুলাই, ২০২৫২৩ আষাঢ়, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JWDYBEN0YKRDEYVYW9JCHXDC.jpg
ধর্ম

সড়কে জন দুর্ভোগ ইসলামে নিষিদ্ধ

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২১ নভেম্বর ২০১৯, ১৬:১৪

শেয়ার করুনঃ
সড়কে জন দুর্ভোগ ইসলামে নিষিদ্ধ
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

দুর্ভোগ বা হয়রানি মানুষের জন্য অনেক কষ্টের। মানুষকে দুর্ভোগ বা হয়রানিতে ফেলে কষ্ট দেয়া ইসলামে সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। ইচ্ছায় হোক কিংবা অনিচ্ছায় কেউ কাউকে দুর্ভোগ বা হয়রানিতে ফেললে তার জন্য রয়েছে মারাত্মক গোনাহ। দেশে শান্তি ও নিরাপদ সড়ক ব্যবস্থাপনার জন্য সরকার নতুন সড়ক পরিবহন আইন প্রণয়ন করেছে। এ আইনে জরিমানা বা সাজার পরিমাণ তুলনামূলক বেশি হওয়ায় বাস অবরোধ আন্দোলনে নেমেছে যানবাহন শ্রমিক-মালিক সমিতি। আর এতে অসহনীয় কষ্টের শিকারে পরিণত হয়েছে দেশের সাধারণ মানুষ। 

আবার বাজার নিয়ন্ত্রণে বিভাগীয় দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা ব্যর্থ হয়েছে। পেঁয়াজে অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির ফলে মুষ্টিমেয় কিছু লোক ফায়েদা লুটে নিলেও অধিকাংশ মানুষই চরম সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে। কোনো কারণ ছাড়াই লবনের দাম বৃদ্ধির গুজব উঠেছে। এতেও হয়রানি ও কষ্টের শিকার হচ্ছে সাধারণ মানুষ। এসব ক্ষেত্রে মানুষকে কষ্ট দেয়াও ইসলামে সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। উন্নয়নের নামে মাসের পর মাস সড়কে খোঁড়াখুড়ির মাধ্যমে মানুষকে দুর্ভোগ ও হয়রানি করাও এর ব্যতিক্রম নয়। দুর্ভোগ ও হয়রানির মাধ্যমে মানুষকে বিনা অপরাধে কষ্ট দেয়াকে পাপ বলে ঘোষণা করেছেন আল্লাহ তাআলা। কুরআনে এসেছে-

‘যারা বিনা অপরাধে মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীদেরকে কষ্ট দেয়, তারা মিথ্যা অপবাদ ও প্রকাশ্য পাপের বোঝা বহন করে।’ (সুরা আহজাব : আয়াত ৫৮)

আরও

কবরের জীবনের ভয়াবহতা ও প্রস্তুতির গুরুত্ব

 কবরের জীবনের ভয়াবহতা ও প্রস্তুতির গুরুত্ব

সড়ক অবরোধ কিংবা পণ্যদ্রব্যের দাম বাড়িয়েই নয় যে কোনো ভাবে মানুষের মনে কষ্ট দিলে এ অপরাধে অপরাধী হবে মানুষ। এ জন্য কারো মনে ব্যাথ্যা, কাউকে কটু কথা বলা, দেনাদারকে দেনা পরিশোধে অস্বাভাবিক চাপ প্রয়োগ করা, কাউকে স্বার্থের জন্য জুলুম অত্যাচার করা- এ সবাই ইসলামে নিষিদ্ধ। কাউকে অন্যায়ভাবে কষ্ট দিলে ঈমানহীন হয়ে পড়ে মানুষ। তাই মিথ্যা, প্রতরাণা, ধোঁকা, গিবত, গাল-মন্দসহ কোনো কাজেই মানুষকে কষ্ট দেয়া ঠিক নয়। এমনকি মানুষের মনের রাগ-ক্ষোভ ও অভিমান কারো ওপর প্রয়োগ না করা। যাতে যার সঙ্গে রাগ ক্ষোভ কিংবা অভিমান করা হয় সে যেন কষ্ট না পায়।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানুষকে অন্যায়ভাকে দুর্ভোগ বা হয়রানি করতে নিষেধ করেছেন। অন্যকে কষ্ট দেয়া থেকে বিরত থাকতে নির্দেশ দিয়েছেন। হাদিসে এসেছে- 

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে সে ব্যক্তি যেনো তার প্রতিবেশিকে কষ্ট না দে। যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস রাখে সে যেন মেহমানদের সম্মান করে। আর যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে সে যেন কথা বলে নতুবা চুপ থাকে।’ (মুসলিম)

মানুষকে কষ্ট দেয়া আল্লাহর কাছে অনেক বড় অপরাধ। এ অপরাধকে সুদের মতো মারাত্মক অপরাধের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। হাদিসে এসেছে-

আরও

কবরের জীবনের ভয়াবহতা ও প্রস্তুতির গুরুত্ব

 কবরের জীবনের ভয়াবহতা ও প্রস্তুতির গুরুত্ব
হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর সঙ্গী-সাথীদের উদ্দেশ্য করে বলেছেন, ‘তোমরা কী জানো সবচেয়ে বড় সুদ কী? সাহাবারা বললেন, আল্লাহ ও তাঁর রাসুলই ভালো জানেন। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন- 

‘কোনো মুসলমানের সম্মানহানি ও (তাকে) অপদস্ত করাই হচ্ছে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে বড় সুদ।’

প্রকৃত ঈমানদার কখনো কাউকে কষ্ট দিতে পারে না। প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সে সব মানুষকেই প্রকৃত ঈমানদার হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন, যাদের থেকে অন্য মুসলমান নিরাপদ। হাদিসে এসেছে-

‘ওই ব্যক্তিই হচ্ছে প্রকৃত মুসলমান যার হাত ও মুখ থেকে ওপর মুসলমান নিরাপদ থাকে।’ (বুখারি, মুসনাদে আহমদ, নাসাঈ)

অন্য হাদিসে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরও বলেন-

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
‘আল্লাহর কসম! সে ব্যক্তি প্রকৃত মোমিন হতে পারে না। এভাবে তিনবার বলার পর তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হলো- ‘হে আল্লাহর রাসুল! (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে সেই ব্যক্তি?

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উত্তরে বললেন- ‘যার অনিষ্টতা থেকে প্রতিবেশী নিরাপদ নয়।’ (বুখারি, মুসলিম, মুসনাদে আহমদ)

মনে রাখতে হবে

কাউকে কষ্ট দেয়া ব্যক্তি যদি নামাজি-রোজাদার ও দানসাদকারী হলে সে জাহান্নামে যাবে বলেছেন বিশ্বনবি। হাদিসে এসেছে-

‘এক ব্যাক্তি বললেন, হে আল্লাহ রাসুল! এক নারী বেশি বেশি নামাজ, রোজা এবং দান-সদকা করে। কিন্তু সে তার প্রতিবেশিকে তিরস্কার করে এবং কষ্ট দেয়। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, ‘এমন নারী জাহান্নামে যাবে। ওই আবার বললেন, ‘আরেক নারী নামাজ, রোজা এবং দান-সদকা কম করে, তবে সে তার প্রতিবেশীকে গালিগালাজ করে না এবং কষ্ট দেয় না। এবার রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, ‘সে নারী জান্নাতে যাবে।’ (মুননাদে আহমদ, মুসতাদরাকে হাকেম) 

কুরআন-সুন্নাহর আলোকে বুঝা যায়, ইসলাম শান্তি ও সহাবস্থানের দিকে মানুষকে আহ্বান করে। অন্যায় ও অপরাধ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দেয়। শান্তি ও সহাবস্থানে রয়েছে আল্লাহর রহমত। আর অন্যায় ও অপরাধে রয়েছে ধ্বংস ও অশান্তি।

ইসলামের নির্দেশনা মোতাবেক মানুষকে কষ্ট দেয়া যেমন ইসলামে নিষিদ্ধ। তাই কোনোভাবেই কোনো মানুষকে কষ্ট দেয়া যাবে না। শান্তি ও সহাবস্থানের লক্ষ্যে ব্যক্তি সমাজ রাষ্ট্র ও দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের উচিত, যে কোনো সমস্যার সমাধানে মানুষকে কষ্ট না দিয়ে সমাধানের সুপথ খুঁজে বের করা।

সড়কে যাত্রীদের হয়রানি না করা। আবার যাত্রীরা শ্রমিকদের হয়রানি করা থেকে বিরত থাকা। বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার ও দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করে শান্তি ও স্বস্থি ফেরানো। এসবই ঈমানের একান্ত দাবি। কুরআন-সুন্নাহর আলোকে সুষ্ঠু ও সুন্দর সমাধানের মাধ্যমে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইনসাফ প্রতিষ্ঠাই হোক ব্যক্তি পরিবার সমাজ ও রাষ্ট্রের একমাত্র কাজ। ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় আল্লাহ তাআলা সবার প্রতি রহম করুন। আমিন।

ইনিউজ ৭১/এম.আর

জনপ্রিয় সংবাদ

গ্যাপ পদ্ধতিতে বিষমুক্ত চাষ, কৃষক নিরঞ্জনের আম বিদেশে রফতানি

গ্যাপ পদ্ধতিতে বিষমুক্ত চাষ, কৃষক নিরঞ্জনের আম বিদেশে রফতানি

সরাইলে রাজপথ কাঁপালো নবগঠিত ছাত্রদলের মিছিল

সরাইলে রাজপথ কাঁপালো নবগঠিত ছাত্রদলের মিছিল

আইএইএ’র নজরদারি ছিন্ন: ইরান-যুক্তরাষ্ট্র সংঘর্ষের প্রভাব

আইএইএ’র নজরদারি ছিন্ন: ইরান-যুক্তরাষ্ট্র সংঘর্ষের প্রভাব

ডেঙ্গুতে একদিনে সর্বোচ্চ ৪২৯ জন হাসপাতালে ভর্তি

ডেঙ্গুতে একদিনে সর্বোচ্চ ৪২৯ জন হাসপাতালে ভর্তি

কমলগঞ্জে অটোরিকশা চুরি, মূলহোতাসহ গ্রেফতার ৪

কমলগঞ্জে অটোরিকশা চুরি, মূলহোতাসহ গ্রেফতার ৪

সর্বশেষ সংবাদ

বসুন্ধরা মিডিয়াকে হুমকির ব্যাখ্যায় হাসনাতের পাল্টা মন্তব্য

বসুন্ধরা মিডিয়াকে হুমকির ব্যাখ্যায় হাসনাতের পাল্টা মন্তব্য

ইসলামি এনজিওদের সামাজিক ব্যবসায় উদ্যোগে যুক্ত হওয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

ইসলামি এনজিওদের সামাজিক ব্যবসায় উদ্যোগে যুক্ত হওয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

শ্রীমঙ্গলে জমি-জমা বিরোধে হামলা, গাছ কাটা ও লুটপাটের অভিযোগ, মামলা

শ্রীমঙ্গলে জমি-জমা বিরোধে হামলা, গাছ কাটা ও লুটপাটের অভিযোগ, মামলা

সীমান্তে আর বাহাদুরি সহ্য করা হবে না-নাহিদ ইসলাম

সীমান্তে আর বাহাদুরি সহ্য করা হবে না-নাহিদ ইসলাম

সিরাজগঞ্জে নদীভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

সিরাজগঞ্জে নদীভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

মহররম মাসের ফজিলত ও আশুরার তাৎপর্য

মহররম মাসের ফজিলত ও আশুরার তাৎপর্য

হিজরি সনের প্রথম মাস মহররম ইসলামের দৃষ্টিতে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও বরকতময় সময়। এই মাসকে আল্লাহর মাস বলা হয়েছে এবং এতে ইবাদত-বন্দেগির বিশেষ ফজিলত রয়েছে। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজে এই মাসে রোজা রাখতেন এবং সাহাবিদেরও রোজার প্রতি উৎসাহ দিতেন। বিশেষ করে আশুরার দিন, অর্থাৎ ১০ই মহররম, মুসলিম ইতিহাসে বহুবিধ তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনার দিন হিসেবে পরিগণিত হয়। রাসূলুল্লাহ সা. মদিনায় এসে দেখতে

রাসুল (সা.) এর সুন্নাহভিত্তিক খাবার: আধুনিক বিজ্ঞানেও প্রমাণিত উপকারিতা

রাসুল (সা.) এর সুন্নাহভিত্তিক খাবার: আধুনিক বিজ্ঞানেও প্রমাণিত উপকারিতা

বর্তমানে বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়ছে, আর সেই ধারায় মুসলিম বিশ্বে নবী করিম (সা.) এর খাদ্যাভ্যাস ও সুন্নাহভিত্তিক খাবারের প্রতি আগ্রহও বেড়েছে। গবেষণা বলছে, রাসুল (সা.) এর প্রিয় খাবারগুলোর মধ্যে রয়েছে খেজুর, মধু, যব, দুধ ও অলিভ অয়েল—যেগুলোর প্রতিটিই আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে উপকারিতার জন্য স্বীকৃত। এই অভ্যাসগুলো শুধু ধর্মীয় দিক থেকেই নয়, স্বাস্থ্যরক্ষার দিক থেকেও অত্যন্ত কার্যকর। রাসুল (সা.) খেজুর খুব পছন্দ

মৃত্যুর পর মুমিনের কবরের শান্তিময় জীবন

মৃত্যুর পর মুমিনের কবরের শান্তিময় জীবন

ইসলাম ধর্মে কবরকে বলা হয় ‘বারযাখ’ — যা মৃত্যুর পর ও কিয়ামতের আগে এক অন্তর্বর্তীকালীন জগৎ। একজন মুমিনের জন্য এই কবরের জীবন শান্তির, আর একজন কাফেরের জন্য এটি শাস্তির। আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, কবর হলো জান্নাতের বাগানসম একটি বাগান অথবা জাহান্নামের গর্তসম একটি গর্ত। কবরের এই জীবন সম্পর্কে জানা, আমাদের দুনিয়ার আচরণ ও আমল গঠনে গভীর প্রভাব ফেলে। মুমিন

পবিত্র কোরআন অবমাননা রোধে মুসলিম উম্মাহর করণীয় কী

পবিত্র কোরআন অবমাননা রোধে মুসলিম উম্মাহর করণীয় কী

সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন ইউরোপীয় দেশে পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় মুসলিম বিশ্বে চরম ক্ষোভ ও উদ্বেগ বিরাজ করছে। ডেনমার্ক, সুইডেন ও ফ্রান্সসহ কিছু দেশে প্রকাশ্যে কোরআন পোড়ানোর ঘটনা ঘটলেও এসব দেশের সরকার অভিব্যক্তির স্বাধীনতার কথা বলে এসব অপকর্মকে রুখতে কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে না। এর ফলে মুসলিমদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগছে এবং সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ছে। ইসলামের দৃষ্টিতে কোরআন শুধু একটি ধর্মগ্রন্থ নয়,

পবিত্র জুমার গুরুত্ব ও ফজিলত: মুমিনের সাপ্তাহিক ঈদ

পবিত্র জুমার গুরুত্ব ও ফজিলত: মুমিনের সাপ্তাহিক ঈদ

জুমার দিনকে ইসলাম বিশেষ মর্যাদা দিয়েছে। এটি সপ্তাহের সর্বোত্তম দিন এবং মুসলমানদের জন্য এক আত্মিক উজ্জীবনের দিন। হাদীসে এসেছে, জুমা হলো মুসলিম উম্মাহর জন্য ‘সপ্তাহের ঈদ’। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘সূর্য যে দিনটিতে উদিত হয়েছে, তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ দিন হলো জুমার দিন। এই দিনেই আদম (আ.) সৃষ্টি হয়েছিলেন, এই দিনেই তিনি জান্নাতে প্রবেশ করেন এবং এই দিনেই জান্নাত থেকে বের করে