বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫৪ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

সড়কে জন দুর্ভোগ ইসলামে নিষিদ্ধ

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২১ নভেম্বর ২০১৯, ১৬:১৪

শেয়ার করুনঃ
সড়কে জন দুর্ভোগ ইসলামে নিষিদ্ধ
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

দুর্ভোগ বা হয়রানি মানুষের জন্য অনেক কষ্টের। মানুষকে দুর্ভোগ বা হয়রানিতে ফেলে কষ্ট দেয়া ইসলামে সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। ইচ্ছায় হোক কিংবা অনিচ্ছায় কেউ কাউকে দুর্ভোগ বা হয়রানিতে ফেললে তার জন্য রয়েছে মারাত্মক গোনাহ। দেশে শান্তি ও নিরাপদ সড়ক ব্যবস্থাপনার জন্য সরকার নতুন সড়ক পরিবহন আইন প্রণয়ন করেছে। এ আইনে জরিমানা বা সাজার পরিমাণ তুলনামূলক বেশি হওয়ায় বাস অবরোধ আন্দোলনে নেমেছে যানবাহন শ্রমিক-মালিক সমিতি। আর এতে অসহনীয় কষ্টের শিকারে পরিণত হয়েছে দেশের সাধারণ মানুষ। 

আবার বাজার নিয়ন্ত্রণে বিভাগীয় দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা ব্যর্থ হয়েছে। পেঁয়াজে অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির ফলে মুষ্টিমেয় কিছু লোক ফায়েদা লুটে নিলেও অধিকাংশ মানুষই চরম সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে। কোনো কারণ ছাড়াই লবনের দাম বৃদ্ধির গুজব উঠেছে। এতেও হয়রানি ও কষ্টের শিকার হচ্ছে সাধারণ মানুষ। এসব ক্ষেত্রে মানুষকে কষ্ট দেয়াও ইসলামে সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। উন্নয়নের নামে মাসের পর মাস সড়কে খোঁড়াখুড়ির মাধ্যমে মানুষকে দুর্ভোগ ও হয়রানি করাও এর ব্যতিক্রম নয়। দুর্ভোগ ও হয়রানির মাধ্যমে মানুষকে বিনা অপরাধে কষ্ট দেয়াকে পাপ বলে ঘোষণা করেছেন আল্লাহ তাআলা। কুরআনে এসেছে-

‘যারা বিনা অপরাধে মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীদেরকে কষ্ট দেয়, তারা মিথ্যা অপবাদ ও প্রকাশ্য পাপের বোঝা বহন করে।’ (সুরা আহজাব : আয়াত ৫৮)

আরও

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের জীবনের আসল সাফল্য

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের জীবনের আসল সাফল্য

সড়ক অবরোধ কিংবা পণ্যদ্রব্যের দাম বাড়িয়েই নয় যে কোনো ভাবে মানুষের মনে কষ্ট দিলে এ অপরাধে অপরাধী হবে মানুষ। এ জন্য কারো মনে ব্যাথ্যা, কাউকে কটু কথা বলা, দেনাদারকে দেনা পরিশোধে অস্বাভাবিক চাপ প্রয়োগ করা, কাউকে স্বার্থের জন্য জুলুম অত্যাচার করা- এ সবাই ইসলামে নিষিদ্ধ। কাউকে অন্যায়ভাবে কষ্ট দিলে ঈমানহীন হয়ে পড়ে মানুষ। তাই মিথ্যা, প্রতরাণা, ধোঁকা, গিবত, গাল-মন্দসহ কোনো কাজেই মানুষকে কষ্ট দেয়া ঠিক নয়। এমনকি মানুষের মনের রাগ-ক্ষোভ ও অভিমান কারো ওপর প্রয়োগ না করা। যাতে যার সঙ্গে রাগ ক্ষোভ কিংবা অভিমান করা হয় সে যেন কষ্ট না পায়।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানুষকে অন্যায়ভাকে দুর্ভোগ বা হয়রানি করতে নিষেধ করেছেন। অন্যকে কষ্ট দেয়া থেকে বিরত থাকতে নির্দেশ দিয়েছেন। হাদিসে এসেছে- 

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে সে ব্যক্তি যেনো তার প্রতিবেশিকে কষ্ট না দে। যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস রাখে সে যেন মেহমানদের সম্মান করে। আর যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে সে যেন কথা বলে নতুবা চুপ থাকে।’ (মুসলিম)

মানুষকে কষ্ট দেয়া আল্লাহর কাছে অনেক বড় অপরাধ। এ অপরাধকে সুদের মতো মারাত্মক অপরাধের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। হাদিসে এসেছে-

আরও

আজ মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

আজ মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর সঙ্গী-সাথীদের উদ্দেশ্য করে বলেছেন, ‘তোমরা কী জানো সবচেয়ে বড় সুদ কী? সাহাবারা বললেন, আল্লাহ ও তাঁর রাসুলই ভালো জানেন। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন- 

‘কোনো মুসলমানের সম্মানহানি ও (তাকে) অপদস্ত করাই হচ্ছে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে বড় সুদ।’

প্রকৃত ঈমানদার কখনো কাউকে কষ্ট দিতে পারে না। প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সে সব মানুষকেই প্রকৃত ঈমানদার হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন, যাদের থেকে অন্য মুসলমান নিরাপদ। হাদিসে এসেছে-

‘ওই ব্যক্তিই হচ্ছে প্রকৃত মুসলমান যার হাত ও মুখ থেকে ওপর মুসলমান নিরাপদ থাকে।’ (বুখারি, মুসনাদে আহমদ, নাসাঈ)

অন্য হাদিসে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরও বলেন-

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
‘আল্লাহর কসম! সে ব্যক্তি প্রকৃত মোমিন হতে পারে না। এভাবে তিনবার বলার পর তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হলো- ‘হে আল্লাহর রাসুল! (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে সেই ব্যক্তি?

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উত্তরে বললেন- ‘যার অনিষ্টতা থেকে প্রতিবেশী নিরাপদ নয়।’ (বুখারি, মুসলিম, মুসনাদে আহমদ)

মনে রাখতে হবে

কাউকে কষ্ট দেয়া ব্যক্তি যদি নামাজি-রোজাদার ও দানসাদকারী হলে সে জাহান্নামে যাবে বলেছেন বিশ্বনবি। হাদিসে এসেছে-

‘এক ব্যাক্তি বললেন, হে আল্লাহ রাসুল! এক নারী বেশি বেশি নামাজ, রোজা এবং দান-সদকা করে। কিন্তু সে তার প্রতিবেশিকে তিরস্কার করে এবং কষ্ট দেয়। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, ‘এমন নারী জাহান্নামে যাবে। ওই আবার বললেন, ‘আরেক নারী নামাজ, রোজা এবং দান-সদকা কম করে, তবে সে তার প্রতিবেশীকে গালিগালাজ করে না এবং কষ্ট দেয় না। এবার রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, ‘সে নারী জান্নাতে যাবে।’ (মুননাদে আহমদ, মুসতাদরাকে হাকেম) 

কুরআন-সুন্নাহর আলোকে বুঝা যায়, ইসলাম শান্তি ও সহাবস্থানের দিকে মানুষকে আহ্বান করে। অন্যায় ও অপরাধ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দেয়। শান্তি ও সহাবস্থানে রয়েছে আল্লাহর রহমত। আর অন্যায় ও অপরাধে রয়েছে ধ্বংস ও অশান্তি।

ইসলামের নির্দেশনা মোতাবেক মানুষকে কষ্ট দেয়া যেমন ইসলামে নিষিদ্ধ। তাই কোনোভাবেই কোনো মানুষকে কষ্ট দেয়া যাবে না। শান্তি ও সহাবস্থানের লক্ষ্যে ব্যক্তি সমাজ রাষ্ট্র ও দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের উচিত, যে কোনো সমস্যার সমাধানে মানুষকে কষ্ট না দিয়ে সমাধানের সুপথ খুঁজে বের করা।

সড়কে যাত্রীদের হয়রানি না করা। আবার যাত্রীরা শ্রমিকদের হয়রানি করা থেকে বিরত থাকা। বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার ও দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করে শান্তি ও স্বস্থি ফেরানো। এসবই ঈমানের একান্ত দাবি। কুরআন-সুন্নাহর আলোকে সুষ্ঠু ও সুন্দর সমাধানের মাধ্যমে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইনসাফ প্রতিষ্ঠাই হোক ব্যক্তি পরিবার সমাজ ও রাষ্ট্রের একমাত্র কাজ। ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় আল্লাহ তাআলা সবার প্রতি রহম করুন। আমিন।

ইনিউজ ৭১/এম.আর

সর্বশেষ সংবাদ

বিএনপি কখনও কোনো দল নিষিদ্ধের পক্ষে নয়—মির্জা ফখরুল

বিএনপি কখনও কোনো দল নিষিদ্ধের পক্ষে নয়—মির্জা ফখরুল

শায়েখে চরমোনাই হুঁশিয়ারি—পিআর পদ্ধতি ছাড়লে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন

শায়েখে চরমোনাই হুঁশিয়ারি—পিআর পদ্ধতি ছাড়লে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন

প্রেমিকের সাথে পালাল মা, বাবার বিয়ে আয়োজন করল ছেলে !

প্রেমিকের সাথে পালাল মা, বাবার বিয়ে আয়োজন করল ছেলে !

মাদক সম্রাট স্বপনের স্ত্রীর সাজানো মামলায় নতুন মোড়

মাদক সম্রাট স্বপনের স্ত্রীর সাজানো মামলায় নতুন মোড়

দেবীদ্বারে নিখোঁজ নাটকের অবসান, সেফটি ট্যাঙ্কি থেকে জামাইয়ের লাশ উদ্ধার

দেবীদ্বারে নিখোঁজ নাটকের অবসান, সেফটি ট্যাঙ্কি থেকে জামাইয়ের লাশ উদ্ধার

জনপ্রিয় সংবাদ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

নেপালে ছয় মাসের ম্যান্ডেটে দায়িত্ব নিলেন অন্তর্বর্তী সরকার

নেপালে ছয় মাসের ম্যান্ডেটে দায়িত্ব নিলেন অন্তর্বর্তী সরকার

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ঋণের বোঝায় আত্মহত্যা ও চল্লিশার কুসংস্কার নিয়ে আহমাদুল্লাহর বিবৃতি

ঋণের বোঝায় আত্মহত্যা ও চল্লিশার কুসংস্কার নিয়ে আহমাদুল্লাহর বিবৃতি

সম্প্রতি এক ঋণগ্রস্থ ব্যক্তির আত্মহত্যার পর তার পরিবার ঋণ করে চল্লিশা পালন করেছে। এ ঘটনাকে ধর্মীয় শিক্ষার অভাব হিসেবে উল্লেখ করেছেন জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ। তিনি তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ঋণের ভারে যিনি জীবন শেষ করলেন, সেই ব্যক্তির জন্য ঋণ করে চল্লিশা করা হলো। এই ঘটনার মাধ্যমে দীনি শিক্ষার অভাব এবং দীন সম্পর্কে অজ্ঞতার প্রভাব আমরা নতুন করে উপলব্ধি

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

বাংলাদেশের বর্তমান সামাজিক পরিস্থিতিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা নিয়ে নানা আলোচনা চলছে। এ প্রেক্ষাপটে ইসলামের নির্দেশনাগুলো আবারও প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠছে। ইসলাম কেবল ইবাদতের ধর্ম নয়, এটি একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা যা ন্যায় ও সাম্যের ভিত্তিতে সমাজ গঠনের শিক্ষা দেয়। কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ন্যায়বিচারের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। সূরা নিসা’র ৫৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, “নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের আদেশ দেন যে তোমরা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততা ইসলাম ধর্মের মূল ভিত্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। একজন মুসলমানের জীবনে সততা শুধু একটি নৈতিক গুণ নয়, বরং এটি আল্লাহর নির্দেশিত একটি বাধ্যতামূলক আদর্শ। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বহু জায়গায় মুমিনদের সত্যবাদী ও সৎ হতে বলেছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে সততার অনন্য উদাহরণ রেখে গেছেন যা আজও মুসলমানদের জন্য আদর্শ হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। সৎ আচরণ মানুষের ব্যক্তিত্বকে উজ্জ্বল

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতা মানবসমাজের শান্তি নষ্ট করে এবং মানুষের নৈতিক চরিত্রকে ধ্বংস করে দেয়। ইসলাম এ বিষয়ে অত্যন্ত কঠোর অবস্থান নিয়েছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, “তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করো না এবং মানুষদের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করার জন্য বিচারকদের ঘুষ দিও না” (সুরা বাকারা: ১৮৮)। এই আয়াত সরাসরি দুর্নীতি ও ঘুষকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যিনি ঘুষ

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবার মানুষের জীবনের প্রথম বিদ্যালয়। এখানে একজন মানুষ নৈতিকতা, আচার-আচরণ ও মূল্যবোধ শিখে। ইসলাম পরিবারকে সমাজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখেছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, “তোমরা নিজেদের ও তোমাদের পরিবারকে আগুন থেকে বাঁচাও” (সুরা তাহরিম: ৬)। এই আয়াত প্রমাণ করে পরিবারের দায়িত্ব হলো সন্তানদের নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া। দাম্পত্য জীবনে ইসলামের মূল শিক্ষা হলো ভালোবাসা, সম্মান ও দায়িত্বশীলতা। কোরআনে বলা