বৃহস্পতিবার, ৬ নভেম্বর, ২০২৫২১ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

সড়কে জন দুর্ভোগ ইসলামে নিষিদ্ধ

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২১ নভেম্বর ২০১৯, ১৬:১৪

শেয়ার করুনঃ
সড়কে জন দুর্ভোগ ইসলামে নিষিদ্ধ
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

দুর্ভোগ বা হয়রানি মানুষের জন্য অনেক কষ্টের। মানুষকে দুর্ভোগ বা হয়রানিতে ফেলে কষ্ট দেয়া ইসলামে সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। ইচ্ছায় হোক কিংবা অনিচ্ছায় কেউ কাউকে দুর্ভোগ বা হয়রানিতে ফেললে তার জন্য রয়েছে মারাত্মক গোনাহ। দেশে শান্তি ও নিরাপদ সড়ক ব্যবস্থাপনার জন্য সরকার নতুন সড়ক পরিবহন আইন প্রণয়ন করেছে। এ আইনে জরিমানা বা সাজার পরিমাণ তুলনামূলক বেশি হওয়ায় বাস অবরোধ আন্দোলনে নেমেছে যানবাহন শ্রমিক-মালিক সমিতি। আর এতে অসহনীয় কষ্টের শিকারে পরিণত হয়েছে দেশের সাধারণ মানুষ। 

আবার বাজার নিয়ন্ত্রণে বিভাগীয় দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা ব্যর্থ হয়েছে। পেঁয়াজে অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির ফলে মুষ্টিমেয় কিছু লোক ফায়েদা লুটে নিলেও অধিকাংশ মানুষই চরম সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে। কোনো কারণ ছাড়াই লবনের দাম বৃদ্ধির গুজব উঠেছে। এতেও হয়রানি ও কষ্টের শিকার হচ্ছে সাধারণ মানুষ। এসব ক্ষেত্রে মানুষকে কষ্ট দেয়াও ইসলামে সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। উন্নয়নের নামে মাসের পর মাস সড়কে খোঁড়াখুড়ির মাধ্যমে মানুষকে দুর্ভোগ ও হয়রানি করাও এর ব্যতিক্রম নয়। দুর্ভোগ ও হয়রানির মাধ্যমে মানুষকে বিনা অপরাধে কষ্ট দেয়াকে পাপ বলে ঘোষণা করেছেন আল্লাহ তাআলা। কুরআনে এসেছে-

‘যারা বিনা অপরাধে মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীদেরকে কষ্ট দেয়, তারা মিথ্যা অপবাদ ও প্রকাশ্য পাপের বোঝা বহন করে।’ (সুরা আহজাব : আয়াত ৫৮)

আরও

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

সড়ক অবরোধ কিংবা পণ্যদ্রব্যের দাম বাড়িয়েই নয় যে কোনো ভাবে মানুষের মনে কষ্ট দিলে এ অপরাধে অপরাধী হবে মানুষ। এ জন্য কারো মনে ব্যাথ্যা, কাউকে কটু কথা বলা, দেনাদারকে দেনা পরিশোধে অস্বাভাবিক চাপ প্রয়োগ করা, কাউকে স্বার্থের জন্য জুলুম অত্যাচার করা- এ সবাই ইসলামে নিষিদ্ধ। কাউকে অন্যায়ভাবে কষ্ট দিলে ঈমানহীন হয়ে পড়ে মানুষ। তাই মিথ্যা, প্রতরাণা, ধোঁকা, গিবত, গাল-মন্দসহ কোনো কাজেই মানুষকে কষ্ট দেয়া ঠিক নয়। এমনকি মানুষের মনের রাগ-ক্ষোভ ও অভিমান কারো ওপর প্রয়োগ না করা। যাতে যার সঙ্গে রাগ ক্ষোভ কিংবা অভিমান করা হয় সে যেন কষ্ট না পায়।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানুষকে অন্যায়ভাকে দুর্ভোগ বা হয়রানি করতে নিষেধ করেছেন। অন্যকে কষ্ট দেয়া থেকে বিরত থাকতে নির্দেশ দিয়েছেন। হাদিসে এসেছে- 

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে সে ব্যক্তি যেনো তার প্রতিবেশিকে কষ্ট না দে। যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস রাখে সে যেন মেহমানদের সম্মান করে। আর যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে সে যেন কথা বলে নতুবা চুপ থাকে।’ (মুসলিম)

মানুষকে কষ্ট দেয়া আল্লাহর কাছে অনেক বড় অপরাধ। এ অপরাধকে সুদের মতো মারাত্মক অপরাধের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। হাদিসে এসেছে-

আরও

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়
হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর সঙ্গী-সাথীদের উদ্দেশ্য করে বলেছেন, ‘তোমরা কী জানো সবচেয়ে বড় সুদ কী? সাহাবারা বললেন, আল্লাহ ও তাঁর রাসুলই ভালো জানেন। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন- 

‘কোনো মুসলমানের সম্মানহানি ও (তাকে) অপদস্ত করাই হচ্ছে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে বড় সুদ।’

প্রকৃত ঈমানদার কখনো কাউকে কষ্ট দিতে পারে না। প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সে সব মানুষকেই প্রকৃত ঈমানদার হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন, যাদের থেকে অন্য মুসলমান নিরাপদ। হাদিসে এসেছে-

‘ওই ব্যক্তিই হচ্ছে প্রকৃত মুসলমান যার হাত ও মুখ থেকে ওপর মুসলমান নিরাপদ থাকে।’ (বুখারি, মুসনাদে আহমদ, নাসাঈ)

অন্য হাদিসে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরও বলেন-

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
‘আল্লাহর কসম! সে ব্যক্তি প্রকৃত মোমিন হতে পারে না। এভাবে তিনবার বলার পর তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হলো- ‘হে আল্লাহর রাসুল! (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে সেই ব্যক্তি?

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উত্তরে বললেন- ‘যার অনিষ্টতা থেকে প্রতিবেশী নিরাপদ নয়।’ (বুখারি, মুসলিম, মুসনাদে আহমদ)

মনে রাখতে হবে

কাউকে কষ্ট দেয়া ব্যক্তি যদি নামাজি-রোজাদার ও দানসাদকারী হলে সে জাহান্নামে যাবে বলেছেন বিশ্বনবি। হাদিসে এসেছে-

‘এক ব্যাক্তি বললেন, হে আল্লাহ রাসুল! এক নারী বেশি বেশি নামাজ, রোজা এবং দান-সদকা করে। কিন্তু সে তার প্রতিবেশিকে তিরস্কার করে এবং কষ্ট দেয়। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, ‘এমন নারী জাহান্নামে যাবে। ওই আবার বললেন, ‘আরেক নারী নামাজ, রোজা এবং দান-সদকা কম করে, তবে সে তার প্রতিবেশীকে গালিগালাজ করে না এবং কষ্ট দেয় না। এবার রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, ‘সে নারী জান্নাতে যাবে।’ (মুননাদে আহমদ, মুসতাদরাকে হাকেম) 

কুরআন-সুন্নাহর আলোকে বুঝা যায়, ইসলাম শান্তি ও সহাবস্থানের দিকে মানুষকে আহ্বান করে। অন্যায় ও অপরাধ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দেয়। শান্তি ও সহাবস্থানে রয়েছে আল্লাহর রহমত। আর অন্যায় ও অপরাধে রয়েছে ধ্বংস ও অশান্তি।

ইসলামের নির্দেশনা মোতাবেক মানুষকে কষ্ট দেয়া যেমন ইসলামে নিষিদ্ধ। তাই কোনোভাবেই কোনো মানুষকে কষ্ট দেয়া যাবে না। শান্তি ও সহাবস্থানের লক্ষ্যে ব্যক্তি সমাজ রাষ্ট্র ও দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের উচিত, যে কোনো সমস্যার সমাধানে মানুষকে কষ্ট না দিয়ে সমাধানের সুপথ খুঁজে বের করা।

সড়কে যাত্রীদের হয়রানি না করা। আবার যাত্রীরা শ্রমিকদের হয়রানি করা থেকে বিরত থাকা। বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার ও দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করে শান্তি ও স্বস্থি ফেরানো। এসবই ঈমানের একান্ত দাবি। কুরআন-সুন্নাহর আলোকে সুষ্ঠু ও সুন্দর সমাধানের মাধ্যমে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইনসাফ প্রতিষ্ঠাই হোক ব্যক্তি পরিবার সমাজ ও রাষ্ট্রের একমাত্র কাজ। ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় আল্লাহ তাআলা সবার প্রতি রহম করুন। আমিন।

ইনিউজ ৭১/এম.আর

সর্বশেষ সংবাদ

ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড় কালমায়েগি: মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়ালো

ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড় কালমায়েগি: মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়ালো

একদিনে ডেঙ্গুতে আরও ১০ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৬৯ জন

একদিনে ডেঙ্গুতে আরও ১০ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৬৯ জন

সিআরআই অর্থ আত্মসাৎ মামলায় জয়-পুতুলসহ আটজন অভিযুক্ত

সিআরআই অর্থ আত্মসাৎ মামলায় জয়-পুতুলসহ আটজন অভিযুক্ত

বিএনপির মনোনয়ন চাইবেন অ্যাটর্নি জেনারেল

বিএনপির মনোনয়ন চাইবেন অ্যাটর্নি জেনারেল

নিষিদ্ধ রাজনীতিতে আ.লীগ সম্পৃক্ত হলেই সর্বোচ্চ আইনি ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

নিষিদ্ধ রাজনীতিতে আ.লীগ সম্পৃক্ত হলেই সর্বোচ্চ আইনি ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

জনপ্রিয় সংবাদ

স্বপ্ন শিক্ষক হওয়ার: দারিদ্র্য আর প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে মনার লড়াই

স্বপ্ন শিক্ষক হওয়ার: দারিদ্র্য আর প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে মনার লড়াই

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ১০ বছরের প্রতিরক্ষা কাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ১০ বছরের প্রতিরক্ষা কাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর

আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে পারবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে পারবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

ভূরুঙ্গামারীতে সন্দেহভাজন চার নারীকে পুলিশে সোপর্দ

ভূরুঙ্গামারীতে সন্দেহভাজন চার নারীকে পুলিশে সোপর্দ

‘জয় বাংলা ব্রিগেড’ রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় ২৬১ আসামিকে পলাতক ঘোষণা

‘জয় বাংলা ব্রিগেড’ রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় ২৬১ আসামিকে পলাতক ঘোষণা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

ইসলামে সপ্তাহের সাত দিনের মধ্যে জুমার দিনকে সর্বোচ্চ মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্ব দেওয়া হয়েছে। এ দিনকে বলা হয় সপ্তাহের ঈদ। পবিত্র কোরআন ও সহিহ হাদিসে জুমার দিনের বিশেষ ফজিলত, সম্মান, দোয়া কবুলের মুহূর্ত এবং ইবাদতের তাৎপর্য স্পষ্টভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। জুমার দিন মুসলমানদের জন্য শুধু জামাতের নামাজ আদায়ের সময় নয়; বরং এটি আত্মার পরিশুদ্ধি, তাকওয়া অর্জন, সামাজিক বন্ধন দৃঢ়করণ এবং আল্লাহর

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

বর্তমান দুনিয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্য মানুষের জীবনে অপরিহার্য। প্রতিদিনই বাজারে প্রতিযোগিতা বাড়ছে, লাভের লোভ মানুষকে নানা ভুল পথে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ইসলাম ব্যবসায় সততা ও ন্যায়পরায়ণতাকে ঈমানের অংশ হিসেবে দেখেছে। একজন মুসলমান শুধু নামাজে নয়, লেনদেনের ক্ষেত্রেও আল্লাহভীতি ধারণ করে চলবে—এটাই প্রকৃত ধর্মীয়তা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, মাপে ও ওজনে কম দিও না (সূরা হুদ, আয়াত ৮৪)। এই আয়াত আমাদের সততার মূল শিক্ষা দেয়।

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে মানুষ নানা রকম বিপদ, দুঃখ ও অনিশ্চয়তার মুখোমুখি হয়। কারো জীবনে আসে আর্থিক কষ্ট, কারো জীবনে আসে শারীরিক অসুস্থতা বা পারিবারিক সংকট। এসব অবস্থায় মানুষ প্রায়ই হতাশ হয়ে পড়ে। কিন্তু ইসলামের দৃষ্টিতে একজন মুমিনের উচিত প্রতিটি বিপদের সময় আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রাখা। আল্লাহ বলেন, “যে আল্লাহর উপর ভরসা করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট।” (সূরা আত-তালাক: ৩)।

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

আজকের দুনিয়ায় মানুষ সময়ের পেছনে ছুটছে। কাজ, ব্যবসা, মোবাইল, সামাজিক যোগাযোগ—সবকিছুই আমাদের জীবনকে এমনভাবে ব্যস্ত করে ফেলেছে যে নামাজের সময় এলে অনেকেই বলে, ‘একটু পর পড়ব’। কিন্তু এই ‘একটু পর’-এর মধ্যেই মানুষ ভুলে যায়, হারিয়ে ফেলে আল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগের সেই বরকতময় সম্পর্ক। ইসলামে নামাজকে শুধু একটি ফরজ কাজ নয়, বরং জীবনযাত্রার মূল কেন্দ্র হিসেবে দেখা হয়েছে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

জীবনের প্রতিটি পর্যায়েই মানুষ নানা সংকট, দুঃখ-কষ্ট ও পরীক্ষার সম্মুখীন হয়। কখনও তা অর্থনৈতিক, কখনও পারিবারিক, আবার কখনও মানসিক। এসব অবস্থায় একজন মুমিনের উচিত নিজের ধৈর্য ধরে আল্লাহর উপর সম্পূর্ণ ভরসা রাখা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।” (সূরা আল-বাকারা: ১৫৩) এ আয়াতই প্রমাণ করে যে কঠিন পরিস্থিতিতে ধৈর্যই মুমিনের প্রকৃত অস্ত্র। মানুষ সাধারণত বিপদের সময় উদ্বিগ্ন ও হতাশ