মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫২ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

জান্নাতে বিশ্বনবির সঙ্গী হবেন যারা

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৩ জুলাই ২০১৯, ১৬:৩৪

শেয়ার করুনঃ
জান্নাতে বিশ্বনবির সঙ্গী হবেন যারা
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

মা-বাবার জন্য সন্তান-সন্তুতি মহান আল্লাহর শ্রেষ্ঠ উপহার। যদি তাদের কুরআন-সুন্নাহর শিক্ষায় গড়ে তোলা যায়। ইসলামে সুমহান আদর্শে বড় হওয়া কন্যা সন্তানও বাবা-মাসহ তার লালন-পালনকারী ভাই কিংবা আত্মীয়-স্বজনের জন্য হয়ে উঠে অনেক উপকারী। হাদিসের ঘোষণায় কন্যা সন্তান তার লালন-পালনকারী জন্য ৩টি সর্বোত্তম পুরস্কার নিয়ে দুনিয়ায় আসে। কন্যা সন্তানের সুন্দর ও সঠিক লালন-পালনের ওপর নির্ভর করে সুসভ্য ও উন্নত জাতি। কেননা এ কন্যা সন্তানই একদিন মা হিসেবে আত্ম প্রকাশ করে। আর মায়েদের কাছেই কাটে সন্তানের শৈশবকাল। মায়েদের কাছেই সে নীতি-নৈতিকতা ও ইসলামের সুমহান শিক্ষা পেয়ে থাকে।

কন্যা সন্তানের হাতে থাকে তার লালন-পালনকারীর জন্য জান্নাতের সুনিশ্চিত দাওয়াতনামা। কুরআনুল কারিমে কন্যা সন্তানের সংবাদকে ‘সুসংবাদ’ বলা হয়েছে। যাতে কন্যা সন্তান লাভে কেউ অখুশী না হয়।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কন্যা সন্তান লালন-পালনকারীর জন্য ৩টি সুসংবাদের ঘোষণা দিয়েছেন। বিশ্বনবির সে সুসংবাদ ৩টি হলো-

আরও

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের জীবনের আসল সাফল্য

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের জীবনের আসল সাফল্য
>> জাহান্নাম থেকে মুক্তি।

>> জান্নাতে প্রবেশের নিশ্চয়তা।

>> জান্নাতে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সঙ্গী হওয়ার সৌভাগ্য লাভ।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

তবে বাবা-মাকে সঠিকভাবে কন্যা সন্তান লালন-পালন করতে হবে। তাকে ইসলামের সুমহান আদর্শ শেখাতে হবে। যাতে তার মাধ্যমে ইসলামের সুমহান শিক্ষা ব্যক্তি পরিবার ও সমাজে বিস্তৃত হতে থাকে। হাদিসে ঘোষিত সেসব লোকরাই এ পুরস্কার লাভ করবে যারা তার কন্যা সন্তানকে ইসলামের সঠিক আদর্শে বড় করে তুলবে। কুরআন ও হাদিসের শিক্ষায় শিক্ষিত করবে। আর তারাই হবে জান্নাত লাভের উপায়। হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তিকে কন্যাসন্তান লালন-পালনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে এবং সে ধৈর্যের সঙ্গে তা সম্পাদন করেছে, সেই কন্যা সন্তান তার জন্য জাহান্নাম থেকে মুক্তির আড় (প্রতিবন্ধক) হবে। (তিরমিজি)

আরও

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

মনে রাখা জরুরি

সন্তান-সন্ততি (ছেলে-মেয়ে উভয়েই) আল্লাহ তায়ালার নেয়ামত ও শ্রেষ্ঠ উপহার। ইসলাম উভয়কেই আলাদা সম্মান ও মর্যাদা দিয়েছে। কাউকে কারও থেকে ছোট করা হয়নি কিংবা অবজ্ঞার চোখে দেখা হয়নি। তবে কন্যা সন্তানের মাধ্যমে আল্লাহ পরিবারে সুখ ও বরকত দান করেন বলে হাদিসে বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। যাতে কোনো মা-বাবা বা পরিবার যেন কন্যা সন্তানের উপর নাখোশ না হন। কিংবা কন্যা সন্তান ভূমিষ্ঠের ফলে অসন্তোষ প্রকাশ না করেন। কেননা এ মনোভাব প্রকাশ করা জাহেলি যুগের কুপ্রথার শামিল। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে কন্যা সন্তানসহ সব শিশুকে কুরআন-সুন্নাহর আলোকে সুশিক্ষিত করার তাওফিক দান করুন। সন্তান-সন্তুতিকে জান্নাত লাভের ও জাহান্নামের প্রতিবন্ধক হিসেবে পাওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।

ইনিউজ ৭১/এম.আর

জনপ্রিয় সংবাদ

ঢাবি শিবিরকে কয়েকঘন্টার শুভেচ্ছা পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর!

ঢাবি শিবিরকে কয়েকঘন্টার শুভেচ্ছা পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর!

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

ডাকসু ভোট গণনায় ছাত্রদলের কারচুপির অভিযোগে টিএসসিতে উত্তেজনা

ডাকসু ভোট গণনায় ছাত্রদলের কারচুপির অভিযোগে টিএসসিতে উত্তেজনা

আমি কোটি টাকার মালিক নই: আদালতকে সাবেক প্রধান বিচারপতি

আমি কোটি টাকার মালিক নই: আদালতকে সাবেক প্রধান বিচারপতি

আশাশুনি হাটে কৃষি ডাক্তারদের ফসল ক্লিনিকের নতুন উদ্ভাবন

আশাশুনি হাটে কৃষি ডাক্তারদের ফসল ক্লিনিকের নতুন উদ্ভাবন

সর্বশেষ সংবাদ

ঘাটাইলে ধর্ষণ মামলার ভিকটিম উদ্ধার, অভিযুক্ত গ্রেফতার

ঘাটাইলে ধর্ষণ মামলার ভিকটিম উদ্ধার, অভিযুক্ত গ্রেফতার

ফরিদপুরে আসন পুনর্বিন্যাসে হাইকোর্টের রুল

ফরিদপুরে আসন পুনর্বিন্যাসে হাইকোর্টের রুল

সিলেট-সুনামগঞ্জ-মৌলভীবাজারে বন্যার আশঙ্কা, বিপদসীমা ছুঁইছে নদী

সিলেট-সুনামগঞ্জ-মৌলভীবাজারে বন্যার আশঙ্কা, বিপদসীমা ছুঁইছে নদী

সিঙ্গাপুর থেকে আরও এক কার্গো এলএনজি আনছে সরকার

সিঙ্গাপুর থেকে আরও এক কার্গো এলএনজি আনছে সরকার

কমলগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স যেন নিজেই রোগী, ভোগান্তিতে জনসাধারণ

কমলগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স যেন নিজেই রোগী, ভোগান্তিতে জনসাধারণ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

বাংলাদেশের বর্তমান সামাজিক পরিস্থিতিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা নিয়ে নানা আলোচনা চলছে। এ প্রেক্ষাপটে ইসলামের নির্দেশনাগুলো আবারও প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠছে। ইসলাম কেবল ইবাদতের ধর্ম নয়, এটি একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা যা ন্যায় ও সাম্যের ভিত্তিতে সমাজ গঠনের শিক্ষা দেয়। কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ন্যায়বিচারের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। সূরা নিসা’র ৫৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, “নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের আদেশ দেন যে তোমরা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততা ইসলাম ধর্মের মূল ভিত্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। একজন মুসলমানের জীবনে সততা শুধু একটি নৈতিক গুণ নয়, বরং এটি আল্লাহর নির্দেশিত একটি বাধ্যতামূলক আদর্শ। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বহু জায়গায় মুমিনদের সত্যবাদী ও সৎ হতে বলেছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে সততার অনন্য উদাহরণ রেখে গেছেন যা আজও মুসলমানদের জন্য আদর্শ হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। সৎ আচরণ মানুষের ব্যক্তিত্বকে উজ্জ্বল

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতা মানবসমাজের শান্তি নষ্ট করে এবং মানুষের নৈতিক চরিত্রকে ধ্বংস করে দেয়। ইসলাম এ বিষয়ে অত্যন্ত কঠোর অবস্থান নিয়েছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, “তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করো না এবং মানুষদের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করার জন্য বিচারকদের ঘুষ দিও না” (সুরা বাকারা: ১৮৮)। এই আয়াত সরাসরি দুর্নীতি ও ঘুষকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যিনি ঘুষ

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবার মানুষের জীবনের প্রথম বিদ্যালয়। এখানে একজন মানুষ নৈতিকতা, আচার-আচরণ ও মূল্যবোধ শিখে। ইসলাম পরিবারকে সমাজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখেছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, “তোমরা নিজেদের ও তোমাদের পরিবারকে আগুন থেকে বাঁচাও” (সুরা তাহরিম: ৬)। এই আয়াত প্রমাণ করে পরিবারের দায়িত্ব হলো সন্তানদের নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া। দাম্পত্য জীবনে ইসলামের মূল শিক্ষা হলো ভালোবাসা, সম্মান ও দায়িত্বশীলতা। কোরআনে বলা

 জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

শুক্রবারের দিন মুসলমানদের জন্য ইবাদত, দোয়া ও রহমতের পাশাপাশি সাদকা ও দানের জন্যও বিশেষ মর্যাদার দিন। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “মুসলমানের প্রতিটি ভালো কাজই সদকা” (মুসলিম)। আর শুক্রবারের দিন দান করলে এর সওয়াব অন্যান্য দিনের চেয়ে বেশি হয়। ইসলামের ইতিহাসে দেখা যায় সাহাবিরা জুমার দিনে বিশেষভাবে দান করতে পছন্দ করতেন। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “যে ব্যক্তি উত্তম কাজ করবে, তার জন্য দশগুণ প্রতিদান