রবিবার, ২ নভেম্বর, ২০২৫১৭ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

কারও বিপদ হলে ‘আল্লাহ বিচার করেছেন’ বলা যাবে কি?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১২ মার্চ ২০২৩, ১৭:২

শেয়ার করুনঃ
কারও বিপদ হলে ‘আল্লাহ বিচার করেছেন’ বলা যাবে কি?

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

কখনো কখনো মানুষের বালা-মুসিবত, বিপদ-আপদ এবং জটিল ও কঠিন রোগব্যাধি হয়। কিন্তু মানুষের এসব রোগ-ব্যাধি বা বিপদ হলে এটাকে ‘আল্লাহর বিচার বা অভিশাপ’ হিসেবে মন্তব্য করা যাবে কি?

না, সুনির্দিষ্টভাবে কাউকে উদ্দেশ্য করে এ কথা বলা যাবে না। কেউ অসুস্থ হলে বা কঠিন বিপদের মুখোমুখি হলে ‘আল্লাহ নাফরমানির বিচার করেছেন’ এ কথা বলা যাবে না। কেননা কোনো সুনির্দিষ্ট ব্যক্তির অসুস্থতা বা বিপদের বিষয়টি ঐশী বাণী কোরআন বা হাদিস দ্বারা প্রমাণিত নয়।

আরও

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

কোরআন-সুন্নাহর আলোকে ইসলামিক স্কলারদের মত হলো- নির্দিষ্ট কোনো ব্যক্তি বিপদে আক্রান্ত হলে, তার ব্যাপারে এভাবে সিদ্ধান্ত দেওয়া যাবে না যে, অমুক কাজটির কারণেই তার এমন হয়েছে। কারণ এটি অজানা বিষয়। আল্লাহ তো আমাদের বলেননি যে, অমুক লোককে অমুক অপরাধের কারণে ওই শাস্তিটি দিয়েছি। তাই, এমনটি করা থেকে সতর্ক থাকতে হবে।

কোরআন-সুন্নাহর সতর্কতা

আরও

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

কঠিন রোগ-ব্যাধি ও বিপদ-আপদ সম্পর্কে কোরআন-সুন্নাহর বক্তব্য সুস্পষ্ট। আল্লাহ তাআলা মানুষকে তার অন্যায়-অপরাধের কারণে শাস্তি দেন যেমন সত্য, তেমনি অনেককে তিনি পরীক্ষা করার জন্যও রোগশোক, বিপদ-আপদ দিয়ে থাকেন। উভয় ব্যাপারে কোরআন ও সুন্নায় সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেওয়া আছে। আল্লাহ তাআলা মানুষকে পরীক্ষা করার বিষয়ে কুরআনে পাকে উল্লেখ করেন-

وَ لَنَبۡلُوَنَّکُمۡ بِشَیۡءٍ مِّنَ الۡخَوۡفِ وَ الۡجُوۡعِ وَ نَقۡصٍ مِّنَ الۡاَمۡوَالِ وَ الۡاَنۡفُسِ وَ الثَّمَرٰتِ ؕ وَ بَشِّرِ الصّٰبِرِیۡنَ الَّذِیۡنَ اِذَاۤ اَصَابَتۡهُمۡ مُّصِیۡبَۃٌ ۙ قَالُوۡۤا اِنَّا لِلّٰهِ وَ اِنَّاۤ اِلَیۡهِ رٰجِعُوۡنَ

‘‌নিশ্চয় আমি তোমাদেরকে কিছু ভয় ও ক্ষুধা দ্বারা এবং কিছু ধন-সম্পদ-প্রাণ ও ফলের ক্ষতির মাধ্যমে পরীক্ষা করব। আর আপনি ধৈর্যশীলদের সুসংবাদ দিন। যারা তাদের ওপর কোনো বিপদ-আপদ আসে; তখন তারা বলে, নিশ্চয় আমরা আল্লাহর জন্য এবং নিশ্চিতভাবে তার দিকেই ফিরে যাব।' (সুরা বাকারা : আয়াত ১৫৫-১৫৬)

আর এ সব কঠিন বিপদে ওই বান্দা সবর করার পাশাপাশি ‘ইন্না লিল্লাহ’ পড়ে এবং আল্লাহর দরবারে মুসিবতের ধরণ অনুযায়ী সওয়াবের আশা করে। আল্লাহ তাআলা তাকে যে মুসিবতে আক্রান্ত করেন, তা সে মেনে নেয়। আর তখনই সে বান্দার জন্য বিপদ পরিমাণ সন্তুষ্টি ও পরিপূর্ণ সওয়াব নির্ধারিত হবে। হাদিসে পাকে এসেছে-

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘নিশ্চয় বড় পুরষ্কার বড় মুসিবত তথা বিপদের বিনিময়ে পাওয়া যায়। আর নিশ্চয়ই আল্লাহ যখন কোনো জাতিকে ভালোবাসেন তখন তার ওপর বিপদাপদ চাপিয়ে দেন। সুতরাং (বিপদের সময়) যে সন্তুষ্ট হবে, তার জন্য সন্তুষ্টি থাকবে; আর যে অসন্তুষ্ট হবে, তার জন্য (আল্লাহর পক্ষ থেকে) অসন্তুষ্টিই থাকবে।’ (তিরমিজি)

হজরত আবু সাঈদ খুদরি ও হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহুমা বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, মুসলিম ব্যক্তির ওপর যেসব যাতনা রোগ ব্যধি উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা দুঃশ্চিন্তা কষ্ট ও পেরেশানি আপতিত হয়। এমন কি যে কাটা তার দেহে বিদ্ধ হয় এ সবের দ্বারা আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তার গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দেন। (বুখারি)

নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরও বলেন, ‘কোনো মুসলিম যখন কোনো কষ্টের মুখোমুখি হয়, তখন আল্লাহ তাআলা তার গোনাহগুলো এমনভাবে ঝেড়ে ফেলে দেন, যেমন গাছের পাতাগুলো ঝরে যায়।’ (বুখারি ও মুসলিম)

আবার মানুষের কৃতকর্মের জন্য তাদের ওপর বিপদ-আপদ নেমে আসে এ সম্পর্কেও কোরআন-সুন্নায় সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা রয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন-

ظَهَرَ الۡفَسَادُ فِی الۡبَرِّ وَ الۡبَحۡرِ بِمَا کَسَبَتۡ اَیۡدِی النَّاسِ لِیُذِیۡقَهُمۡ بَعۡضَ الَّذِیۡ عَمِلُوۡا لَعَلَّهُمۡ یَرۡجِعُوۡنَ

মানুষের কৃতকর্মের দরুন জলে-স্থলে বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়েছে; যাতে ওদের কোনো কোনো কর্মের শাস্তি ওদের আস্বাদন করানো হয়। যাতে ওরা (সৎপথে) ফিরে আসে।’ (সুরা রূম : আয়াত ৪১)

হাদিসে পাকে কিছু অন্যায়ের সুস্পষ্ট শাস্তির কথা এভাবে ওঠে এসেছে-

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

হজরত ইমরান ইবনু হুসাইন রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘এই উম্মতের জন্য (আজাব হিসেবে) ভূমিধ্বস, চেহারা বিকৃতি এবং পাথরবর্ষণ ঘটবে।’ এক ব্যক্তি প্রশ্ন করলো, হে আল্লাহর রাসুল! এগুলো কখন হবে? তিনি বলেন, ‘যখন (গায়ক) গায়িকা ও বাদ্যযন্ত্র বিস্তৃতি লাভ করবে এবং মদ্যপানের সয়লাব হবে।’ (তিরমিজি ২২১২)

তাই কোনো ব্যক্তিকে আক্রমণ করে বা দোষারোপ করে ‘আল্লাহর বিচার’ বলে আখ্যায়িত করা যাবে না। এভাবে ব্যক্তি বিশেষের অসুস্থতা ও বিপদের উপর কোরআন-সুন্নাহর প্রয়োগ করা গর্হিত কাজ। এটা কখনও আল্লাহর পক্ষ থেকে শাস্তি হিসেবে আবার কখনও পরীক্ষা হিসেবেও আসতে পারে। আল্লাহ অনেক সময় বান্দাকে বড় ধরনের বিপদে ফেলে তার গুনাহ ক্ষমা করেন, তার মর্যাদা বৃদ্ধি করেন।

বিপদ থেকে বেঁচে থাকার দোয়া

নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দুনিয়ার যাবতীয় বিপদ ও মুসিবতে আল্লাহর দরবারে ধরণা দিতে শিখিয়েছেন। হাদিসে এসেছে-‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যখন কোনো মুসলিম ভাই মুসিবতে আক্রান্ত হয়; তারপর আল্লাহ তাকে যে নির্দেশ দিয়েছেন তা বলে-

اِنَّا لِلَّهِ وَ اِنَّا اِلَيْهِ رَاجِعُوْنَ – اَللَّهُمَّ اَجِرْنِىْ فِىْ مُصِيْبَتِىْ وَ اَخْلِفْ لِىْ خَيْرًا مِنْهَا

উচ্চারণ : ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আল্লাহুম্মা আজিরনি ফি মুসিবাতি ওয়া আখলিফলি খাইরাম মিনহা।’

অর্থ : ‘আমরা আল্লাহর জন্য এবং আল্লাহর দিকেই ফিরে যাব। হে আল্লাহ! তুমি আমাকে আমার মুসিবতে সাওয়াব দান কর, আর আমার জন্য এর চেয়ে উত্তম বদলা দাও!।’

তাহলে আল্লাহ তাআলা তাকে আগের তুলনায় উত্তম প্রতিদান এবং বদলা দান করবেন।’অনুরূপভাবে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মুমিন বান্দাকে আরও শিখিয়েছেন যে, যখন সে কোনো বিপদগ্রস্ত লোককে দেখবে, তখন এ দোয়া করবে-

اَلْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِىْ عَافَانِىْ مِمَّا ابْتَلَاكَ بِهِ – وَ فَضَّلَنِىْ عَلَى كَثِيْرٍ مِّمَنْ خَلَقَ تَفْضِيْلَا

উচ্চারণ : আলহামদুলিল্লাহিল্লাজি আফানি মিম্মানিবতালাকা বিহি; ওয়া ফাদ্দালানি আলা কাছিরিম মিম্মান খালাকা তাফদিলা।’

অর্থ : সব প্রশংসা আল্লাহর জন্য যিনি তোমাকে বিপদাক্রান্ত করেছেন; তা থেকে আমাকে নিরাপদ রেখেছেন এবং আমাকে তিনি তার মাখলুক থেকে মাখলুকের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন।’

তখন তাকে এ মুসিবত কখনো স্পর্শ করবে না।’ (তিরমিজি)

আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার প্রতিটি ঘটনা, অসুস্থতা ও বিপদ-আপনকে মুসলিম উম্মাহর হেদায়েতের উপলক্ষ হিসেবে কবুল করুন। সবাইকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুন। সবাইকে সদা সুস্থ রাখুন এবং ঈমানের উপর মৃত্যু দিন। আমিন।

জনপ্রিয় সংবাদ

নির্বাচন সামনে রেখে বৃহৎ জোট গঠনের পরিকল্পনা বিএনপির

নির্বাচন সামনে রেখে বৃহৎ জোট গঠনের পরিকল্পনা বিএনপির

নতুন দেশ বিনির্মিাণের মাধ্যমে জবাবদিহীতার রাষ্ট্র সৃষ্টি করতে হবে: সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার

নতুন দেশ বিনির্মিাণের মাধ্যমে জবাবদিহীতার রাষ্ট্র সৃষ্টি করতে হবে: সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ আঘাত হেনেছে অন্ধ্রপ্রদেশে

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ আঘাত হেনেছে অন্ধ্রপ্রদেশে

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের শেষ বৈঠক, মঙ্গলবার সুপারিশ হস্তান্তর

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের শেষ বৈঠক, মঙ্গলবার সুপারিশ হস্তান্তর

বিপিএল ১২: ফ্র্যাঞ্চাইজি আবেদন জমা শেষ, ১০ প্রতিষ্ঠান আগ্রহী

বিপিএল ১২: ফ্র্যাঞ্চাইজি আবেদন জমা শেষ, ১০ প্রতিষ্ঠান আগ্রহী

সর্বশেষ সংবাদ

জামায়াতের আদর্শ নিয়ে বিএনপি নেতার ক্ষোভ

জামায়াতের আদর্শ নিয়ে বিএনপি নেতার ক্ষোভ

আন্তর্জাতিক অটিস্টিক স্পিকিং ডে: নতুন দিগন্তে বাংলাদেশের স্পিচ-ল্যাঙ্গুয়েজ থেরাপি

আন্তর্জাতিক অটিস্টিক স্পিকিং ডে: নতুন দিগন্তে বাংলাদেশের স্পিচ-ল্যাঙ্গুয়েজ থেরাপি

আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে পারবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে পারবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

স্বপ্ন শিক্ষক হওয়ার: দারিদ্র্য আর প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে মনার লড়াই

স্বপ্ন শিক্ষক হওয়ার: দারিদ্র্য আর প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে মনার লড়াই

১৮ কোটি মানুষের ই-মেইল ও পাসওয়ার্ড ফাঁস: সাইবার হামলার আশঙ্কা

১৮ কোটি মানুষের ই-মেইল ও পাসওয়ার্ড ফাঁস: সাইবার হামলার আশঙ্কা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

ইসলামে সপ্তাহের সাত দিনের মধ্যে জুমার দিনকে সর্বোচ্চ মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্ব দেওয়া হয়েছে। এ দিনকে বলা হয় সপ্তাহের ঈদ। পবিত্র কোরআন ও সহিহ হাদিসে জুমার দিনের বিশেষ ফজিলত, সম্মান, দোয়া কবুলের মুহূর্ত এবং ইবাদতের তাৎপর্য স্পষ্টভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। জুমার দিন মুসলমানদের জন্য শুধু জামাতের নামাজ আদায়ের সময় নয়; বরং এটি আত্মার পরিশুদ্ধি, তাকওয়া অর্জন, সামাজিক বন্ধন দৃঢ়করণ এবং আল্লাহর

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

বর্তমান দুনিয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্য মানুষের জীবনে অপরিহার্য। প্রতিদিনই বাজারে প্রতিযোগিতা বাড়ছে, লাভের লোভ মানুষকে নানা ভুল পথে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ইসলাম ব্যবসায় সততা ও ন্যায়পরায়ণতাকে ঈমানের অংশ হিসেবে দেখেছে। একজন মুসলমান শুধু নামাজে নয়, লেনদেনের ক্ষেত্রেও আল্লাহভীতি ধারণ করে চলবে—এটাই প্রকৃত ধর্মীয়তা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, মাপে ও ওজনে কম দিও না (সূরা হুদ, আয়াত ৮৪)। এই আয়াত আমাদের সততার মূল শিক্ষা দেয়।

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে মানুষ নানা রকম বিপদ, দুঃখ ও অনিশ্চয়তার মুখোমুখি হয়। কারো জীবনে আসে আর্থিক কষ্ট, কারো জীবনে আসে শারীরিক অসুস্থতা বা পারিবারিক সংকট। এসব অবস্থায় মানুষ প্রায়ই হতাশ হয়ে পড়ে। কিন্তু ইসলামের দৃষ্টিতে একজন মুমিনের উচিত প্রতিটি বিপদের সময় আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রাখা। আল্লাহ বলেন, “যে আল্লাহর উপর ভরসা করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট।” (সূরা আত-তালাক: ৩)।

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

আজকের দুনিয়ায় মানুষ সময়ের পেছনে ছুটছে। কাজ, ব্যবসা, মোবাইল, সামাজিক যোগাযোগ—সবকিছুই আমাদের জীবনকে এমনভাবে ব্যস্ত করে ফেলেছে যে নামাজের সময় এলে অনেকেই বলে, ‘একটু পর পড়ব’। কিন্তু এই ‘একটু পর’-এর মধ্যেই মানুষ ভুলে যায়, হারিয়ে ফেলে আল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগের সেই বরকতময় সম্পর্ক। ইসলামে নামাজকে শুধু একটি ফরজ কাজ নয়, বরং জীবনযাত্রার মূল কেন্দ্র হিসেবে দেখা হয়েছে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

জীবনের প্রতিটি পর্যায়েই মানুষ নানা সংকট, দুঃখ-কষ্ট ও পরীক্ষার সম্মুখীন হয়। কখনও তা অর্থনৈতিক, কখনও পারিবারিক, আবার কখনও মানসিক। এসব অবস্থায় একজন মুমিনের উচিত নিজের ধৈর্য ধরে আল্লাহর উপর সম্পূর্ণ ভরসা রাখা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।” (সূরা আল-বাকারা: ১৫৩) এ আয়াতই প্রমাণ করে যে কঠিন পরিস্থিতিতে ধৈর্যই মুমিনের প্রকৃত অস্ত্র। মানুষ সাধারণত বিপদের সময় উদ্বিগ্ন ও হতাশ