মঙ্গলবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২৫১৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

রাজনীতিবাংলাদেশ

বুঝে-শুনে নির্বাচনের ফাঁদে পা দেয় বিএনপি !

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২০ মে ২০২২, ২:৩৩

শেয়ার করুনঃ
বুঝে-শুনে নির্বাচনের ফাঁদে পা দেয় বিএনপি !
বিএনপি
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না- এমন অভিযোগ করে ২০১৪ সালের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জন করে বিএনপি। দলটির দাবি ছিল- নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার। একই দাবি ছিল ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও। কিন্তু, নির্বাচনের আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি থেকে হঠাৎ সরে আসে। বদরুদ্দোজা চৌধুরী ও ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যোগ দেয় বিএনপি। পরে বদরুদ্দোজা চৌধুরী জোট থেকে বের হয়ে গেলেও ডা. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে নির্বাচনে যায় দলটি।

আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়ার কারণে বরাবরই দলের হাইকমান্ডকে দুষছে তৃণমূলের একাংশ। ড. কামালের পাতা ফাঁদ বুঝতে না পারার জন্য হাইকমান্ডকে দোষারোপ করেন। তবে বিএনপির একটি সূত্র জানিয়েছে হাইকমান্ডের নজর ছিল সুদূরপ্রসারী। ঐক্যফ্রন্টের ব্যাপারে ভালোভাবেই জানতেন তারা। দলের ভাঙন ঠেকাতে সে সময় ঐক্যফ্রন্টের মাধ্যমে নির্বাচনে যাওয়া। বিএনপিকে ভাঙার যে ষড়যন্ত্র তখন হয়েছিল তা বানচাল করতেও সক্ষম হয়।

আরও

খালেদা জিয়ার অবস্থায় সামান্য উন্নতি, তবুও কাটেনি সংকট

খালেদা জিয়ার অবস্থায় সামান্য উন্নতি, তবুও কাটেনি সংকট

দলটির একটি সূত্র জানান, নির্বাচনে না গেলে বিএনপির থেকে কিছু নেতা বের হয়ে যেত। আমরা ১৪ সালের নির্বাচন বর্জন করি। স্বাভাবিকভাবে ১৮ সালের নির্বাচনে যাওয়ার ব্যাপারে মাঠ-পর্যায়ের নেতাকর্মীদের একাংশের চাপ ছিল। বাংলাদেশের রাজনীতিই হচ্ছে নির্বাচনমূখী। কয়েকজন নেতা নির্বাচনে যেতে উদগ্রীব ছিলেন।

বদরুদ্দোজা চৌধুরী- ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট হয়। সেখানে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন, আ স ম আবদুর রবসহ বেশ কিছু বিশিষ্ট ব্যক্তি ছিলেন। ফলে বিএনপি নির্বাচনে না গেলে আওয়ামী লীগের বিপক্ষে এরা শক্তিশালী বিরোধী দল হিসাবে আত্মপ্রকাশ করত। অন্যদিকে বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্যের একটা অংশ ঐক্যফ্রন্টে যোগ দিতে ইচ্ছুক ছিলেন। এই সংখ্যাটা প্রায় ৫০ থেকে ৬০ জনের মত। এর বাইরেও কিছু দ্বিতীয় ও তৃতীয় সারির নেতা ছিলেন। সে সময়ে ঐক্যফ্রন্টে যাওয়া ছাড়া বিএনপির সামনে কোনো রাস্তা ছিল না। দলের ভাঙন ঠেকাতে ঐক্যফ্রন্টে যাওয়া অপরিহার্য ছিল। এক রকম জেনেশুনে, বুঝে ফাঁদে পা দেয় বিএনপি।

আরও

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবি জামায়াত সেক্রেটারির

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবি জামায়াত সেক্রেটারির

বিএনপির আরেক দায়িত্বশীল সূত্র জানান, নির্বাচনে না গেলে আমাদের কিছু সাবেক সংসদ সদস্য ও তৃণমূল নেতাকর্মী ঐক্যফ্রন্টে চলে যেত। ঐক্যফ্রন্ট শক্তিশালী হত। নির্বাচনের পরিবেশও সহজ করে দিত আওয়ামী লীগ। ঐক্যফ্রন্টকে ৪০-৫০টি আসনও হয়ত দিয়ে দিত। দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হয় এটাও বোঝাতে সক্ষম হত আওয়ামী লীগ। বিএনপির ভবিষ্যৎ রাজনীতি এখানের থেকে আরো বেশি চ্যালেঞ্জিং হয়ে যেত।

বিএনপি নেতাদের দাবি, বর্তমান পরিস্থিতির পরিবর্তন হয়েছে। বর্তমান অবস্থা ২০১৮ সালের মতো না। দেশের সকল মানুষ জেনে গেছে আওয়ামী লীগের অধীনে কোনো নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। বিএনপি, এমনকি আওয়ামী লীগের লোকজনও জানে শেখ হাসিনা সরকার নির্বাচন সুষ্ঠু করতে পারবে না। আমরা দীর্ঘদিন ধরে এটাই বোঝাতে চেয়েছি। আমরা সফলও হয়েছি। এটা বোঝানোর জন্য মাঝে কয়েকটি নির্বাচনেও অংশগ্রহণ করতে হয়েছে। এবার তৃণমূল থেকে নির্বাচনে যাওয়ারও কোনো চাপ নেই। দলের কেউ চায় না আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচন করতে। সবাই মনে করে বিএনপির বাইরে কোনো জোট হলে সেটা আওয়ামী লীগের বি-টিম হবে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। এটা তৃণমূলের দাবি, তৃণমূলের মতামতের উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নিয়েছে হাইকমান্ড।

২০১৮ সালে বিএনপির ভরাডুবি হলেও দীর্ঘ মেয়াদি লাভবান হয়েছে দলটি। সুশীল ও নাগরিক সমাজকে বোঝানো গেছে দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব না। নির্বাচনে গিয়েই এটা বোঝানো গেছে। নির্বাচনে না গেলে এটা বোঝানো যেত না। পাশাপাশি নেতাকর্মীদের বোঝাতে সক্ষম হয়েছে আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। নেতাকর্মীও বুঝেছে। তৃণমূল থেকে হাইকমান্ড-এক সিদ্ধান্তে অটল। অতীতের তুলনায় বেশি সংগঠিত। এক দফায় সবাই অটল। এটাই বিএনপির অর্জন।

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ২০১৪ সালের নির্বাচন বর্জন করার পর আমরা স্থানীয় সরকার পৌরসভার, উপজেলা, সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনগুলোতে গিয়েছিলাম। সেখানে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠাতা বিএনপি প্রতীকধারীরা পেয়েছিল। কিন্তু তাদেরকে গায়েবি-ভুয়া মামলা দিয়ে এলজিআরডি মন্ত্রণালয় থেকে বরখাস্ত করা হয়। ঠিকঠাক মত তাদেরকে কাজ করতে দেয়া হয় নাই। কারাগারে অনেক মারাও যান। নির্বাচন বর্জন, নির্বাচনে যাওয়া, নির্বাচিত হয়েও তো কিছু হচ্ছে না। সবটাই করে দেখেছি আমরা।

তিনি আরো বলেন, সুশীল সমাজ, দেশ নিয়ে চিন্তা করেন এমন কিছু ভালো মানুষ আমাদেরকে নির্বাচনে যেতে বলেছিল। বলেছিল আপনারা আগের নির্বাচনে যাননি, এবার যান, যেয়ে দেখেন। প্রধানমন্ত্রীও বলেছিল নির্বাচন সুষ্ঠু হবে। কিন্তু আমারা দেখেছি উল্টোটা হয়েছে।

নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও বিএনপির উল্লেখযোগ্য কোনো নেতা দল ছেড়ে যায়নি বলে মনে করে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল। তিনি বলেন, গত ১৪ বছরে জুলুম-নির্যাতনের মধ্যেও উল্লেখযোগ্য কোনো বিএনপি নেতা দল ছেড়ে যায়নি।

২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগের সভানেত্রী আমাদের কথা দিয়েছিলেন যে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে। সকল রাজনৈতিক নেতাদের সামনেই কথা দিয়েছিলেন। আমরা বিশ্বাস করে তখন নির্বাচনে গিয়েছিলাম। কিন্তু সেই নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি। ভয়ংকরভাবে কারচুপি হয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

স্বচ্ছতা নিশ্চিতেই প্রথমবার লটারিতে ৬৪ জেলার এসপি নির্ধারণ

স্বচ্ছতা নিশ্চিতেই প্রথমবার লটারিতে ৬৪ জেলার এসপি নির্ধারণ

সিইসির সঙ্গে বিএনপির বৈঠক: প্রবাসী ভোটার নিয়ে সময় বাড়ানোর দাবি

সিইসির সঙ্গে বিএনপির বৈঠক: প্রবাসী ভোটার নিয়ে সময় বাড়ানোর দাবি

গোয়ালন্দে দিনব্যাপী তারুণ্যের পিঠা উৎসব

গোয়ালন্দে দিনব্যাপী তারুণ্যের পিঠা উৎসব

গণভোটে চার প্রশ্ন, বুধবারের মধ্যেই গেজেট

গণভোটে চার প্রশ্ন, বুধবারের মধ্যেই গেজেট

টেকনাফ উপকূলে যৌথ অভিযানে ভেস্তে গেল মানবপাচার, উদ্ধার ২৮ জন

টেকনাফ উপকূলে যৌথ অভিযানে ভেস্তে গেল মানবপাচার, উদ্ধার ২৮ জন

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়াকে অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ঘোষণা করল সরকার, প্রজ্ঞাপন জারি

খালেদা জিয়াকে অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ঘোষণা করল সরকার, প্রজ্ঞাপন জারি

সরকারের সদিচ্ছার অভাবই জনগণের উদ্বেগের মূল কারণ: অলি আহমেদ

সরকারের সদিচ্ছার অভাবই জনগণের উদ্বেগের মূল কারণ: অলি আহমেদ

প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি অব্যাহত, স্থগিত বার্ষিক পরীক্ষা

প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি অব্যাহত, স্থগিত বার্ষিক পরীক্ষা

জাতির ভবিষ্যৎ সিদ্ধান্তের সতর্ক আহ্বান ছারছীনার পীর ছাহেবের

জাতির ভবিষ্যৎ সিদ্ধান্তের সতর্ক আহ্বান ছারছীনার পীর ছাহেবের

যমুনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন— ২ ব্যবসায়ীকে জরিমানা

যমুনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন— ২ ব্যবসায়ীকে জরিমানা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

সরকারের সদিচ্ছার অভাবই জনগণের উদ্বেগের মূল কারণ: অলি আহমেদ

সরকারের সদিচ্ছার অভাবই জনগণের উদ্বেগের মূল কারণ: অলি আহমেদ

লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) সভাপতি অলি আহমেদ মন্তব্য করেছেন, দেশের নির্বাচনের বিষয় নিয়ে জনমনে যে সন্দেহ তৈরি হয়েছে, তা অমূলক নয়। তিনি বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে সদিচ্ছার ঘাটতি স্পষ্ট এবং এর ফলে জনগণের উদ্বেগ প্রকৃত। সোমবার (১ ডিসেম্বর) রাজধানীর মগবাজারে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় আয়োজিত দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে অলি আহমেদ এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, “নির্বাচন নিয়ে জনগণের

আবারও ৫ আগস্টের বিপ্লবের হুঁশিয়ারি জামায়াতের

আবারও ৫ আগস্টের বিপ্লবের হুঁশিয়ারি জামায়াতের

খুলনায় আন্দোলনরত ৮ দলের বিভাগীয় সমাবেশে অংশ নিয়ে জামায়াতে ইসলামী আমির ডা. শফিকুর রহমান বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নানা উদ্বেগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তিনি অভিযোগ করেন, দেশে এখনো চাঁদাবাজি, দুর্নীতি এবং ক্ষমতার অযথা দাপট অব্যাহত রয়েছে—এমনকি যারা ক্ষমতায় আসেননি, তারাও প্রশাসনিক ক্যু করার চেষ্টা করছেন। তার ভাষায়, “আগের চেয়ে চাঁদার রেট বেড়ে গেছে, ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের

তারেক রহমানই স্থিতিশীল রাজনীতির বড় বাধা—রুমিনের মন্তব্যে নতুন বিতর্ক

তারেক রহমানই স্থিতিশীল রাজনীতির বড় বাধা—রুমিনের মন্তব্যে নতুন বিতর্ক

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে যারা নির্বাচিত সরকার ও স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ চান না, তাদের জন্য ‘সবচেয়ে বড় বাধা’ বলে মন্তব্য করেছেন দলটির সহ–আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক রুমিন ফারহানা। একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টকশোতে তিনি বলেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে তারেক রহমান এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ ‘পলিটিক্যাল ফ্যাক্টর’, যার উপস্থিতি বা অনুপস্থিতি দেশের রাজনৈতিক গতিপথকে প্রভাবিত করবে। রুমিন ফারহানা বলেন, তারেক রহমানকে শুধুমাত্র বিএনপির নেতৃত্ব

সংকটাপন্ন খালেদা জিয়া, হাসপাতালে পৌঁছেছেন বিদেশী মেডিকেল টিম

সংকটাপন্ন খালেদা জিয়া, হাসপাতালে পৌঁছেছেন বিদেশী মেডিকেল টিম

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার অবস্থা আবারও সংকটাপন্ন হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান আহমেদ আজম খান। সোমবার (১ ডিসেম্বর) দুপুরে গণমাধ্যমে তিনি জানান, “গতকাল রাত থেকে বেগম জিয়া আবারও ক্রিটিক্যাল কন্ডিশনে চলে গেছেন। তিনি আমাদের মাঝে ফিরে আসার জন্য লড়াই করছেন।” তার এমন বক্তব্যের পর বিএনপি নেতাকর্মীদের মাঝে নতুন করে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে। এর আগে সকালে বিএনপি মহাসচিব মির্জা

বহুদলীয় ঘুরপাক শেষে রেজা কিবরিয়ার বিএনপি যোগদান

বহুদলীয় ঘুরপাক শেষে রেজা কিবরিয়ার বিএনপি যোগদান

সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়ার ছেলে রেজা কিবরিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন। সোমবার (১ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপির চেয়ারপার্সনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তার যোগদান সম্পন্ন হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। অনুষ্ঠানে বিএনপিতে যোগ দিয়ে রেজা কিবরিয়া জানান, তিনি হবিগঞ্জ-১ আসন থেকে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে আগামী জাতীয়