আহতরা হলেন বোরহানউদ্দিনের মো. রিয়াজ (২৯), ইমাম হাসান (২৬), নুরুল ইসলাম (৩৫), রকিব (১২), মনির (১৭), রাকিব (১৫), মিজানুর রহমান (৩০), শাহান (১৭), নান্টু (৪০), মাকসুদুর রহমান (১৮), তানভীর (৩০), ওয়ালিউল্লাহ (২৪), সিদ্দিক (২৮), আবু তাহের (৩০), জামাল (২৫), আবুল কালাম (৩৮), কবির (৩৫), শামীম (১৮), সোহরাব (৩০), আল আমিন (১৮), আলাউদ্দিন (৪২), সোহেল (২৬), হান্নান (৪৫), হাসিব (১৪), তাজুল ইসলাম (৫৫), মুন্না (১৩), সবুজ (৩৫), জাহিদুল (২৫), সিদ্দিকুর রহমান (২৩) ও সুজন (৩৫)। এরা সবাই গুলি ও গুলির পিন বিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন শেবাচিম হাসপাতালের জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক আবুল হাসানাত রাসেল।
আহতদের মধ্যে মুদি ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান জানান, বোরহানউদ্দিন জামে মসজিদ সংলগ্ন এলাকায় একটি বিক্ষোভ সমাবেশ ছিল। যেখানে স্থানীয় লোকজন অংশগ্রহণ করেন। কোনো একটি বিষয় নিয়ে সমাবেশে আগতদের সঙ্গে পুলিশের বাক-বিতÐা হয়। এক পর্যায়ে পুলিশ গুলি ছুড়তে শুরু করে। সেখান দিয়ে দোকানে যাওয়ার সময় তিনি গুলিবিদ্ধ হন। বোরহানউদ্দিনের বাসিন্দা রিয়াজ বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি আপত্তিকর পোস্টের জের ধরে এ সমাবেশের ডাক দেওয়া হয়। তবে নির্দিষ্ট সময়ের আগে সমাবেশ শেষ হয়ে যায়। পরে আবার স্থানীয়দের সঙ্গে পুলিশের বাক-বিতÐার এক পর্যায়ে সংঘর্ষ বেধে যায়।