বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫৯ পৌষ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

স্বাস্থ্য

রুটি-পরোটায় অ্যামোনিয়াম সালফেট ও ইউরিয়া

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, ১৯:১০

শেয়ার করুনঃ
রুটি-পরোটায় অ্যামোনিয়াম সালফেট ও ইউরিয়া

সকালের নাস্তায় কিংবা হালকা ক্ষুধায় রুটি কিংবা পরোটা অনেকেরই পছন্দ। দামে কম এবং সহজলভ্য হওয়ায় বেশির ভাগ মানুষই অনায়াসে ঘরের কাছের দোকান থেকে নানরুটি কিংবা পরোটা দিয়ে সকাল-বিকালের নাস্তার পর্ব সেরে ফেলেন। কিন্তু এই রুটি-পরোটা এতো নরম কেন? কারণ, এতে ব্যবহার করা হচ্ছে কৃষিকাজে ব্যবহৃত অজৈব সারের এক ধরনের মিশ্রণ। হোটেল-রেস্তোরাঁয় কর্মীর ভাষায় এর নাম ‘সাল্টু’। এটি পাওয়া যায় মশলার দোকানে। অ্যামোনিয়াম সালফেট এবং ইউরিয়া সার একসঙ্গে মিশিয়ে গুঁড়ো করে এই সাল্টু বানানো হচ্ছে। সরকারি সংস্থা নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ইতোমধ্যে এই রাসায়নিকের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠিয়েছে।

লবণের মতো দেখতে দানাদার এই রাসায়নিক পদার্থ নানরুটি, পরোটা, বনরুটি তৈরিতে ব্যবহৃত হচ্ছে অহরহ। সাল্টু নামক এই সার রুটি-পরোটা তৈরির আগে আটার খামিতে মিশিয়ে রাখা হয়। তারপর ভাজা হয় রুটি কিংবা পরোটা। এতে পরোটার ওপরের অংশ মচমচে হলেও ভেতরটা হয় নরম। একই উপায়ে বানানো হয় নানরুটি। রাজধানীর বিভিন্ন হোটেল-রেস্তোরাঁতে এই পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে।

Image result for রুটি-পরোটায় অ্যামোনিয়াম সালফেট ও ইউরিয়া

আরও

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, ৯২৮ ভর্তি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, ৯২৮ ভর্তি

বিষয়টি একটি ফেসবুক পোস্ট দিয়ে নজরে নিয়ে আসেন সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাক্টিভিস্ট আকরামুল হক। ফেসবুকে তিনি ছবি এবং ভিডিও পোস্ট করে লেখেন, ‘নির্বাচনি কাজে কুড়িগ্রাম গিয়েছিলাম। ফেরার পথে রাজীবপুর উপজেলার বালিয়ামারী বাজারে ভোরে নাস্তা করতে গিয়ে দেখতে পাই হোটেলের পরোটা অনেক নরম। এতো নরম কেন? জিজ্ঞেস করায় হোটেলের কর্মচারীর উত্তর, “পরোটায় সাল্টু আছে।” সাল্টু কী? জিজ্ঞেস করায়, সামনে ভান্ড আনতেই দেখি তার ভেতর রয়েছে অ্যামোনিয়া সারের গুঁড়ো। ভান্ডের মুখ খুলে সামনে ধরে শ্বাস নিতে গিয়ে দেখি দম বন্ধ হয়ে আসছে। বালিয়ামারী বাজারে তিনটি হোটেলেই সাল্টু নামের অ্যামোনিয়া সারের ব্যবহার দেখেছি। কুড়িগ্রাম থেকে জামালপুর পর্যন্ত আসতে নানা হোটেলে চা পানের জন্য নেমেছি। সবখানেই সাল্টুর ব্যবহার সম্পর্কে হোটেল মালিকরা অবগত। কেউ স্বীকার করছেন, কেউ করছেন না।’

এ বিষয়ে আরও জানতে চাইলে আকরামুল হক বলেন, ‘কুড়িগ্রাম থেকে ঢাকায় ফেরার পথে এই জিনিস দেখে, ঢাকায় ফিরে নানান হোটেলে নরম পরোটা ও তন্দুর রুটির খোঁজে নেমে দেখি কেউ সাল্টুর বিষয়টি স্বীকার করছে না। মোহাম্মদপুরে দুটি হোটেলের দুই কর্মচারী আভাসে-ইঙ্গিতে বিষয়টি স্বীকার করলেন। তাদের ভাষ্য,  ‘রুটি বা পরোটা নরম চায় কাস্টমাররা, তাই অ্যামোনিয়া সারের এই সাল্টু নামের মিশ্রণের ব্যবহার চলছে। পুরনো ঢাকায়ও একই কারবার, কেউ স্বীকার করছে না। টেবিলবয়দের পটিয়ে টিপস দিয়ে জানা গেল, সাল্টুই ব্যবহার হচ্ছে পরোটা ও তন্দুরি নান নরম করতে।’   

স্বাস্থ্য
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

বিষয়টি জানার পর ঢাকার বিভিন্ন হোটেল ঘুরে দেখেন এই প্রতিবেদক। কয়েকটি রেস্তোরাঁর কর্মচারী মুখ খুললেও অনেকেই এ বিষয়ে কথা বলতে চায়নি। রাজধানীর রায়ের বাজার, হাজারীবাগ, লালবাগসহ রাস্তার পাশে গড়ে ওঠা বেশ কয়েকটি হোটেলের কর্মচারীর সঙ্গে কথা বলে এর সত্যতা মিলেছে। পুরনো ঢাকার কাজী আলাউদ্দিন রোডের একটি হোটেলের রুটির কারিগর জানান, সাল্টু না দিলে কাস্টমার রুটি শক্ত কেন জানতে চায়। তারা মনে করে বাসি রুটি গরম করে দেওয়া হয়েছে। সাল্টু ব্যবহার করলে রুটি বেশি ফোলে এবং ভেতরটা নরম হয়।

রাজধানী ঘুরে আরও জানা যায়,  রাস্তার পাশের খাবার হোটেলগুলোতে চিকেন বন বিক্রি করা হয়। আটার খামির ভেতর সামান্য মশলা ঢুকিয়ে দিয়ে তেলে ভেজে সাজিয়ে রাখা হয়। এই বনরুটি তৈরির খামিতেও  ব্যবহার করা হয় সাল্টু। যার কারণে চিকেন বনের ভেতরটা খুব নরম হয়। সাল্টুর বদলে ‘ব্রেড ইমপ্রুভার’ কেন ব্যবহার করা হয় না?  জানতে চাইলে রায়েরবাজার এলাকার এক রেস্তোরাঁর ম্যানেজার জানান, বিদেশি জিনিসের দাম বেশি। এটি সস্তায় পাওয়া যায়, তাই সবাই এটিই ব্যবহার করে।  এটা তো আজ থেকে না, অনেক দিন ধরেই সবাই ব্যবহার করে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

আরও

একদিনে ডেঙ্গুতে আরও ১০ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৬৯ জন

একদিনে ডেঙ্গুতে আরও ১০ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৬৯ জন

তবে সাল্টু নামক এই সার কোত্থেকে সংগ্রহ করা হয় সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলতে রাজি হননি তিনি। তবে কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পাইকারি বাজারের মশলার দোকানে খোলা পাওয়া যায়। আবার অনেক বেকারিতে স্টক করেও অ্যামোনিয়া রাখা হয়। শুধু রুটিজাতীয় খাবার নয়, বেকারির সামগ্রী, যেমন– বিস্কুটেও অ্যামোনিয়ার ব্যবহার করার সত্যতা পাওয়া গেছে। ২০১৬ সালে অ্যামোনিয়ার সবচেয়ে বড় স্টক ধরা পড়ে চট্টগ্রামের বনফুল অ্যান্ড কোম্পানির কারখানায়।  তাদের তৈরি বিস্কুটে মানবস্বাস্থ্যের জন্যে ক্ষতিকর রাসায়নিক অ্যামোনিয়ার উপস্থিতি পেয়েছিলেন র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ানের (র‌্যাব) পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় প্রতিষ্ঠানটিকে ১৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। সেই সঙ্গে বনফুলের কারখানা থেকে ৮৩ বস্তা অ্যামোনিয়া জব্দ করা হয়। প্রতি বস্তায় ২৫ কেজি অ্যামোনিয়া ছিল। পরে সেগুলোকে ধ্বংস করা হয়। এরপরও পুরান ঢাকার শহীদনগরে অনেক বেকারিতে অভিযান চালিয়ে তাদের পণ্যে অ্যামোনিয়ার উপস্থিতি পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন র‍্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলম।

সারওয়ার আলম বলেন, ‘বেকারিতে এই অ্যামোনিয়ার ব্যবহার হয় সবচেয়ে বেশি। আমরা পুরনো ঢাকার শহীদনগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে কয়েকশ’ বস্তা বিস্কুট ধ্বংস করেছি।’  নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতের লক্ষ্যে সরকার ২০১৩ সালে সরকার নিরাপদ খাদ্য আইন প্রণয়ন করে। নিরাপদ খাদ্য আইনের ৩০ ধারায় উল্লেখ করা হয়েছে– ‘কোনও ব্যক্তি বা তাহার পক্ষে নিয়োজিত অন্য কোনও ব্যক্তি, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে, প্রবিধান দ্বারা বা আপাতত বলবৎ অন্য কোনও আইনের অধীন নির্ধারিত মাত্রার অতিরিক্ত পরিমাণ কীটনাশক বা বালাইনাশকের অবশিষ্টাংশ পশু বা মৎস্য-রোগের ঔষধের অবশিষ্টাংশ, হরমোন, অ্যান্টিবায়োটিক বা বৃদ্ধি প্রবর্ধকের অবশিষ্টাংশ, দ্রাবকের অবশিষ্টাংশ, ওষুধপত্রের সক্রিয় পদার্থ, অণুজীব বা পরজীবী কোনও খাদ্যদ্রব্য বা খাদ্যোপকরণে ব্যবহার বা অন্তর্ভুক্ত করিতে পারিবেন না বা উক্তরূপ দ্রব্য মিশ্রিত কোনও খাদ্যদ্রব্য বা খাদ্যোপকরণ মজুদ, বিপণন বা বিক্রয় করিতে পারিবেন না।’

নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সদস্য ও অতিরিক্ত সচিব মাহবুব কবিরের কাছে রুটিতে সারের প্রয়োগ সম্পর্কে অবগত আছেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘যতটুকু শুনলাম, সাল্টু হচ্ছে অ্যামোনিয়াম সালফেট সার। অসম্ভব এসিডিক এই সার। যতটুকু ঘাঁটাঘাঁটি করলাম, মনে হচ্ছে অ্যামোনিয়াম সালফেট এবং ইউরিয়া সার একসঙ্গে মিশিয়ে গুঁড়ো করে সাল্টু বানানো হচ্ছে। তার মানে আমরা সাল্টু নামে খাদ্যের সঙ্গে দুটি রাসায়নিক সার খাচ্ছি। অনেকদিন আগে সোডিয়াম সাইক্লামেট বা অবৈধ ঘন চিনি ধরতে গিয়ে বের করেছিলাম ঘন চিনির সঙ্গে ম্যাগনেসিয়াম সালফেট সার মিশিয়ে পুরান ঢাকা, ইসলামপুর, মৌলভী বাজারে বিক্রি হচ্ছে। ফার্মগেট মৃত্তিকা গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে ল্যাব পরীক্ষা করে দেখেছিলাম ঘন চিনির সঙ্গে ম্যাগনেসিয়াম সার মেশানোর কাহিনী।’

তিনি আরও বলেন, ‘এটা আমাদের দৃষ্টিতে আছে। আমরা এ নিয়ে কাজ করছি। এগুলো অবৈধভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। আমরা এর বিরুদ্ধেও অভিযানে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছি। শিগগিরই প্রত্যেককে ধরা হবে। খাবারের বিষয়ে কোনও আপস নেই। ইতোমধ্যে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে, পরীক্ষা করা হবে।’ পুষ্টিবিদরা বলছেন এ ধরনের রাসায়নিক সার মিশ্রিত খাবার খেয়ে প্রাথমিকভাবে পেট খারাপ হতে পারে এবং ভবিষ্যতে ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ড. সিরাজুল ইসলাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিফ কনসালটেন্ট ডায়েটিশান সুকৃতি সামিরা বলেন, ‘এই ধরনের রাসায়নিক মিশ্রিত খাবার খেয়ে প্রাথমিকভাবে ডায়রিয়া হতে পারে, বমি হতে পারে কিংবা ফুড পয়জনিং। এছাড়া ক্যানসার ও চর্মরোগ হতে পারে। অনেক সময় এই খাবারগুলো লিভারকে অকার্যকর করে দেয়। আজকাল ক্যানসারটা খুব বেশি হচ্ছে। শিশু থেকে শুরু করে সব বয়সের মানুষই এই ঝুঁকিতে আছে।’    

ইনিউজ ৭১/এম.আর

সর্বশেষ সংবাদ

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে ঢাকায় জনসমুদ্রের অপেক্ষা

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে ঢাকায় জনসমুদ্রের অপেক্ষা

প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেলেন জুবায়ের রহমান চৌধুরী

প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেলেন জুবায়ের রহমান চৌধুরী

দেড় দশক পর দেশে ফিরছেন তারেক রহমান, আজ লন্ডন ছাড়ছেন

দেড় দশক পর দেশে ফিরছেন তারেক রহমান, আজ লন্ডন ছাড়ছেন

ভারতজুড়ে বিক্ষোভে বাংলাদেশ–ভারত সম্পর্কে টানাপড়েন

ভারতজুড়ে বিক্ষোভে বাংলাদেশ–ভারত সম্পর্কে টানাপড়েন

তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন: ঐতিহাসিক সংবর্ধনার প্রস্তুতি ঢাকায়

তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন: ঐতিহাসিক সংবর্ধনার প্রস্তুতি ঢাকায়

জনপ্রিয় সংবাদ

পরিশুদ্ধ অন্তরের মানুষ দুনিয়া ও আখিরাতে সর্বাধিক সম্মানিত হবে: ছারছীনার পীর ছাহেব

পরিশুদ্ধ অন্তরের মানুষ দুনিয়া ও আখিরাতে সর্বাধিক সম্মানিত হবে: ছারছীনার পীর ছাহেব

২০ ফেব্রুয়ারি শুরু হচ্ছে অমর একুশে বইমেলা ২০২৬

২০ ফেব্রুয়ারি শুরু হচ্ছে অমর একুশে বইমেলা ২০২৬

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে বিএনপিতে উৎসবের প্রস্তুতি, ৩০০ ফিটে সংবর্ধনা

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে বিএনপিতে উৎসবের প্রস্তুতি, ৩০০ ফিটে সংবর্ধনা

নির্বাচন ঘিরে ঢাকাস্থ দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তার আশ্বাস সরকারের

নির্বাচন ঘিরে ঢাকাস্থ দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তার আশ্বাস সরকারের

মৌলভীবাজারে র‌্যাবের অভিযানে ১১০ টি গুলিসহ দুটি এয়ারগান উদ্ধার

মৌলভীবাজারে র‌্যাবের অভিযানে ১১০ টি গুলিসহ দুটি এয়ারগান উদ্ধার

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ডেঙ্গুতে আরও তিন মৃত্যু, আক্রান্তের ঢেউ থামছে না

ডেঙ্গুতে আরও তিন মৃত্যু, আক্রান্তের ঢেউ থামছে না

দেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ কমলেও মৃত্যুর মিছিল থামছে না। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪০১ জনে। একই সময়ে নতুন করে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪২১ জন রোগী। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো দৈনিক ডেঙ্গু পরিস্থিতি প্রতিবেদনে এই

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু, ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৪৯০

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু, ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৪৯০

সারা দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ফের অবনতি হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে ৪৯০ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয়েছেন। বুধবার (৩ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের পাঠানো প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ভর্তি হওয়া

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, ভর্তি ৭৭৮

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, ভর্তি ৭৭৮

দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি আবারও জটিল আকার ধারণ করেছে। শনিবার সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত মাত্র ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে সারা দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ৭৭৮ জন রোগী। রোববার (২২ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের পাঠানো দৈনিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়। বিজ্ঞপ্তিতে

একদিনে ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৮৮

একদিনে ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৮৮

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ৭৮৮ জন নতুন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত প্রাপ্ত এই তথ্য তুলে ধরা হয়েছে বুধবার (১৯ নভেম্বর) হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিভাগ হিসাবে বরিশালে ৮৭ জন, চট্টগ্রামে

দেশে ডেঙ্গুর ভয়াবহ বিস্তার, নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ সমন্বয়

দেশে ডেঙ্গুর ভয়াবহ বিস্তার, নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ সমন্বয়

রাজধানীসহ সারা দেশে ডেঙ্গু জ্বর ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। প্রতি বছর মৌসুমি রোগ হিসেবে দেখা দিলেও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ডেঙ্গু সারা বছর ব্যাপী ছড়িয়ে পড়ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন, সিটি করপোরেশন এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সমন্বিত উদ্যোগের ঘাটতি রয়েছে। ফলে পরিস্থিতি ধীরে ধীরে মহামারির দিকে যাচ্ছে। সাধারণত বর্ষা মৌসুমে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব দেখা যেতো। কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে শুষ্ক মৌসুমেও রোগীর