বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫৩ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

অর্থনীতি

বিশেষ সুবিধা পাচ্ছেন ঋণখেলাপিরা

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১২ মে ২০১৯, ২১:৪০

শেয়ার করুনঃ
বিশেষ সুবিধা পাচ্ছেন ঋণখেলাপিরা
বাংলাদেশ
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে ফেরত দেন না। হয়ে যান ঋণখেলাপি। খেলাপি ঋণের কারণে শাস্তির ভয়ে যেখানে তটস্থ থাকার কথা সেখানে আমাদের দেশে ঘটছে উল্টোটা। ঋণখেলাপি হলেই যেন খুলছে কপাল! সুদ মওকুফ, পুনঃতফসিল, পুনর্গঠন, স্বল্প সুদে ঋণ, অবলোপনসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে সরকার। রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ আর প্রভাবশালীদের চাপে অনিচ্ছা সত্ত্বেও এসব সুবিধা দিয়ে যাচ্ছে নিয়ন্ত্রণ সংস্থা কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নতুন সরকারের অর্থমন্ত্রী হিসেবে আ হ ম মুস্তফা কামাল দায়িত্ব নেয়ার পরই ঘোষণা দেন, খেলাপি ঋণ এক টাকাও বাড়বে না। প্রায় এক লাখ কোটি টাকার খেলাপি ঋণ কীভাবে কমিয়ে আনা যায়, তা নিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে আসে একের পর এক প্রস্তাব। অসহায়ের মতো যা বাস্তবায়ন করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

কাগজে-কলমে খেলাপি ঋণ কমাতে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ঋণ অবলোপন-সংক্রান্ত নীতিমালা শিথিল করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নতুন নীতিমালায়, তিন বছরের মন্দমানের খেলাপি ঋণ আর্থিক হিসাব থেকে বাদ দেয়া যাবে। এতে কাগজে–কলমে খেলাপি ঋণ কম দেখাতে পারবে ব্যাংকগুলো। একই সঙ্গে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ অবলোপনের ক্ষেত্রে মামলাও করতে হবে না। এছাড়া এসব ঋণের পুরোটার ওপর নিরাপত্তা সঞ্চিতিও না রাখার সুযোগ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর আগে কোনো ঋণ মন্দমানে শ্রেণিকৃত হওয়ার পাঁচ বছর পূর্ণ না হলে তা অবলোপন করা যেত না। আর মামলা না করে অবলোপন করা যেত সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকার ঋণ।

মন্দ বা ক্ষতিকর মানের খেলাপি ঋণকে স্থিতিপত্র (ব্যালান্সশিট) থেকে বাদ দেয়াই হলো ঋণ অবলোপন (রাইট অফ)। ২০০৩ সাল থেকে ঋণ অবলোপন করে আসছে ব্যাংকগুলো। সর্বশেষ ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরের হিসাব অনুযায়ী, ব্যাংকগুলো হল-মার্ক, বিসমিল্লাহসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ঋণ অবলোপন করেছে ৪৯ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা। অবলোপন করা ঋণ থেকে আদায় হয়েছে ১১ হাজার ৮৭৯ কোটি টাকা। ফলে এখন অবলোপন ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৩৭ হাজার ৮৬৬ কোটি টাকা।

আরও

আগস্টে দেশে এসেছে ২.২৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স !

আগস্টে দেশে এসেছে ২.২৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স !

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ব্যাংকগুলো যাচাই-বাছাই ছাড়াই ঋণ দেয়ায় খেলাপি হয়ে যাচ্ছে। অনেক সময় ঋণগ্রহীতাকে খুঁজেও পাওয়া যায় না। তাই ব্যালান্সশিট ভালো দেখাতে রাইট অফ করা হয়। তবে মামলা ছাড়াই যেসব ঋণ অবলোপন হবে, তা যেন মওকুফ না হয় সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। কারণ মামলা না থাকলে ওই ঋণের খোঁজ থাকবে না। এ রীতি চালু হলে ঋণ নিয়ে আর কেউ পরিশোধ করবে না। এজন্য নিয়ন্ত্রণ সংস্থাকে কঠোর হতে হবে।

এদিকে ঋণ অবলোপন নীতিমালা শিথিলের পরই ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ কমাতে অনাদায়ী ঋণের সংজ্ঞায় পরিবর্তন আনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। চলতি বছরের ২১ এপ্রিল খেলাপি ঋণ হিসাবায়নের ক্ষেত্রেও সময় বাড়ানো হয়। সব ধরনের চলতি ঋণ, ডিমান্ড ঋণ, ফিক্সড টার্ম লোন অথবা যেকোনো ঋণের কিস্তি তিন মাসের বেশি, কিন্তু নয় মাসের কম অনাদায়ী থাকলে তা সাব-স্ট্যান্ডার্ড ঋণ হিসেবে হিসাবায়ন করা হবে। আগে তিন মাসের বেশি অনাদায়ী থাকলে সাব-স্ট্যান্ডার্ড গণনা হতো।নয় মাসের বেশি কিন্তু ১২ মাসের কম অনাদায়ী থাকলে তা ডাউটফুল লোন বা সন্দেহজনক ঋণ হবে। আগে ছয় মাসের বেশি, নয় মাসের কম অনাদায়ী ঋণকে ডাউটফুল লোন বা সন্দেহজনক ঋণ বলা হতো। ১২ মাসের বেশি অনাদায়ী ঋণ ব্যাড ডেট বা মন্দ ঋণ হবে। আগে নয় মাসের বেশি অনাদায়ী ঋণ মন্দ ঋণ হিসেবে বিবেচিত হতো। তবে সার্কুলারে সাব-স্ট্যান্ডার্ড ঋণের একটা অংশ খেলাপি ঋণ হিসেবে দেখাতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগে সাব-স্ট্যান্ডার্ড ঋণ খেলাপি ঋণ হিসেবে গণ্য করা হতো না। ৩০ জুন থেকে এ পদ্ধতি কার্যকর হবে। এটি বাস্তবায়ন হলে কাগজে-কলমে খেলাপি ঋণ কমে আসবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০১৮ সালের ডিসেম্বর শেষে ব্যাংক খাতে ঋণ বিতরণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে নয় লাখ ১১ হাজার ৪৩০ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯৩ হাজার ৯১১ কোটি টাকা, যা ডিসেম্বর’১৭ শেষে ছিল ৭৪ হাজার ৩০৩ কোটি টাকা বা ৯ দশমিক ৩১ শতাংশ। অর্থাৎ বছরের ব্যবধানে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ১৯ হাজার ৬০৮ কোটি টাকা। এর আগে ২০১৬ সালে খেলাপি ঋণ ছিল ৬২ হাজার ১৭২ কোটি টাকা। ২০১৫ সালে ছিল ৫১ হাজার ৩৭১ কোটি টাকা। শুধু ঋণের পরিমাণ কমানোই নয়, ঋণ খেলাফিদের নানা সুযোগ-সুবিধা দিতেও বেশকিছু উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। ইতোমধ্যে তাদের বিশেষ সুযোগ দিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে একটি খসড়া পাঠিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এখানে ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট এবং ৯ শতাংশ সুদহারে ঋণ পুনঃতফসিলের জন্য ১০ বছরের প্রস্তাব রয়েছে। যা শিগগিরই সার্কুলার আকারে জারি করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিদ্যমান নিয়মে সবমিলিয়ে একটি মেয়াদে ঋণ সর্বোচ্চ তিনবার অর্থাৎ ৩৬ মাসের জন্য পুনঃতফসিল করা যায়। এজন্য ডাউন পেমেন্ট হিসাবে মোট বকেয়ার প্রথমবার ১০ শতাংশ, দ্বিতীয়বার ২০ শতাংশ এবং তৃতীয়বার ৩০ শতাংশ অর্থ জমা দিতে হয়। এর বাইরে কোনো গ্রাহককে অতিরিক্ত সুবিধা দিতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদন নিতে হয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংকে পাঠাতে হয়। জানা গেছে, ঋণখেলাপিদের সরকার বিশেষ সুবিধা দেবে- অর্থমন্ত্রীর এমন ঘোষণার পর অনেক নিয়মিত ও ভালো গ্রাহকও এখন ঋণখেলাপি হওয়ার সুযোগ খুঁজছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক শিল্পোদ্যোক্তা জানান, আমি যে লোন নিয়েছি তার সুদহার প্রায় সাড়ে ১২ শতাংশ। কিন্তু সরকার ঋণখেলাপিদের ৯ শতাংশ হারে ঋণ পুনঃতফসিলের সুযোগ দেবে। তাহলে আমি নিয়মিত গ্রহক হয়ে কি দোষ করলাম? খেলাপি হওয়াই ভালো। তাহলে ৯ শতাংশ হরে ঋণ পাব।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

আরও

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

এ বিষয়ে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, খেলাপিদের জন্য সরকার যে পদক্ষেপ নিচ্ছে, তা করলে ব্যাংক খাতে আরও বেশি সমস্যা দেখা দেবে। মোট ঋণের ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট দিয়ে ১০ বছরে বকেয়া টাকা পরিশোধের সুযোগ দেয়া হবে। তাদের ঋণের সুদ হবে ৯ শতাংশ। এটিই যদি হয় তাহলে যারা ঋণখেলাপি নয়, নিয়মিত গ্রাহক তাদের ক্ষেত্রে অবিচার করা হবে। তারা ১০ থেকে ১২ শতাংশ সুদে ঋণ নিয়ে পরিশোধ করছে। পরবর্তীতে এ ঋণ আর পরিশোধ করবে না। কারণ তারা বলবে, খেলাপি হলেই তো কম সুদে ঋণ পাওয়া যাবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এ প্রসঙ্গে জানান, ঋণ পুনর্গঠনের পূর্ব অভিজ্ঞতা খুব ভালো নয়।

ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পোদ্যোক্তাদের বিশেষ সুবিধা দিতে ২০১৫ সালে ঋণ পুনর্গঠনের নীতিমালা জারি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। যার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল, ঋণ পুনর্গঠনের মাধ্যমে শিল্পগ্রুপগুলোর লোকসান কাটিয়ে উঠবে এবং ঋণ পরিশোধ করবে। যেসব শিল্পগ্রুপের ৫০০ কোটি টাকার ওপরে খেলাপি ঋণ ছিল তাদের ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট দিয়ে এবং যেসব শিল্পগ্রুপের এক হাজার কোটি টাকার ওপরে খেলাপি ঋণ ছিল তাদের ১ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট দিয়ে ঋণ নবায়নের সুযোগ দেয়া হয়। ওই সময় ১১টি শিল্পগ্রুপ ১৫ হাজার কোটি টাকার ঋণ পুনর্গঠন করে। ফলে কাগজে-কলমে খেলাপি ঋণের পরিমাণও কমে। কিন্তু পুনর্গঠনের সুবিধার পরও সময় মতো ঋণ পরিশোধ না করায় পরবর্তীতে তা আবারও খেলাপি হয়ে যায়। তাই খেলাপিদের গণহারে সুবিধা দিলে আগামীতে ব্যাংক খাতে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মত দেন তিনি।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, খেলাপি ঋণ কমাতে পদ্ধতিগত বড় পরিবর্তন আনতে হবে। ঋণখেলাপিদের বড় ধরনের শাস্তি দিতে হবে, অথবা সামাজিকভাবে তাদের একঘরে করতে হবে। যেমনটি করা হয় চীন ও নেপালে। চীনে ঋণখেলাপিদের বিমানে ওঠায় নিষেধাজ্ঞা আছে, নেপালের মতো দেশে ঋণখেলাপিরা পাসপোর্ট সুবিধা পান না। এসব দেশ থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে। এখন সময় এসেছে খেলাপি ঋণ কমাতে হলে আমাদেরও এমন বড় কোনো সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তাতে তারা একটা বড় ধাক্কা খাবেন, সবাই সতর্ক হবেন। এ ধাক্কাটা দিতেই হবে। এছাড়া ব্যাংকগুলোর আগ্রাসী মুনাফার প্রবণতাও কমাতে হবে।

ইনিউজ ৭১/এম.আর

সর্বশেষ সংবাদ

আফগান-লঙ্কান লড়াই নির্ধারণ করবে টাইগারদের সুপার ফোর

আফগান-লঙ্কান লড়াই নির্ধারণ করবে টাইগারদের সুপার ফোর

মানবাধিকার অগ্রগতিতে বাংলাদেশকে প্রশংসা ইইউ দলের

মানবাধিকার অগ্রগতিতে বাংলাদেশকে প্রশংসা ইইউ দলের

চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, বজ্রসহ বৃষ্টি সারাদেশে

চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, বজ্রসহ বৃষ্টি সারাদেশে

তিন দিনের কর্মসূচিতে একত্রিত সাত ইসলামী দল, আজ শুরু

তিন দিনের কর্মসূচিতে একত্রিত সাত ইসলামী দল, আজ শুরু

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দিনের সাক্ষ্য

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দিনের সাক্ষ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

নেপালে ছয় মাসের ম্যান্ডেটে দায়িত্ব নিলেন অন্তর্বর্তী সরকার

নেপালে ছয় মাসের ম্যান্ডেটে দায়িত্ব নিলেন অন্তর্বর্তী সরকার

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

দেশের সোনার বাজারে নতুন রেকর্ড দাম, ভরিতে বাড়ল কত

দেশের সোনার বাজারে নতুন রেকর্ড দাম, ভরিতে বাড়ল কত

দেশের সোনার বাজারে আবারও মূল্যবৃদ্ধি হয়েছে। বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) রাতে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, সর্বোচ্চ মানের বা ২২ ক্যারেট সোনার প্রতি ভরিতে (১১.৬৬৪ গ্রাম) দাম ৩ হাজার ৬৭৫ টাকা বাড়িয়ে নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৮৯ হাজার ৬২২ টাকা। এ নিয়ে দেশের ইতিহাসে সোনার সর্বোচ্চ দাম ধার্য হলো। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার

রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ায় রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৮৯ বিলিয়ন ডলার

রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ায় রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৮৯ বিলিয়ন ডলার

বাংলাদেশে বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভ আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) পর্যন্ত দেশের বৈদেশিক মুদ্রার মজুত দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩০.৮৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বিপিএম-৬ পদ্ধতিতে হিসাব করলে এই অঙ্ক দাঁড়ায় ২৫.৯৮ বিলিয়ন ডলারে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, গত রোববার

টানা রদবদল–বরখাস্তে অস্থিরতা, চাপে এনবিআর কর্মকর্তা

টানা রদবদল–বরখাস্তে অস্থিরতা, চাপে এনবিআর কর্মকর্তা

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) আবারও ব্যাপক রদবদল করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে মোট ৫৫৫ জন সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি ও পদায়ন করা হয়েছে। এনবিআরের কাস্টমস ও ভ্যাট প্রশাসন শাখা–৩ এর দ্বিতীয় সচিব তানভীর আহম্মেদের সই করা প্রথম প্রজ্ঞাপনে ৪৫৯ জন কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়। অপর প্রজ্ঞাপনে আরও ৯৬ জন কর্মকর্তাকে বদলি ও পদায়ন করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে স্পষ্টভাবে

সিঙ্গাপুর থেকে আরও এক কার্গো এলএনজি আনছে সরকার

সিঙ্গাপুর থেকে আরও এক কার্গো এলএনজি আনছে সরকার

দেশের ক্রমবর্ধমান জ্বালানি চাহিদা পূরণে সরকার নতুন করে সিঙ্গাপুর থেকে আরও এক কার্গো তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এতে ব্যয় হবে ৪৯৯ কোটি ১৬ লাখ ৭৫ হাজার ৬৭৩ টাকা। মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। বৈঠক সূত্রে

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে নতুন হিসাব প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সর্বশেষ তথ্যে দেখা গেছে, দেশের গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ৩০ দশমিক ৬৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ আপডেট অনুযায়ী, ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত গ্রস রিজার্ভের এ অঙ্ক পাওয়া গেছে। তবে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব