পটুয়াখালীর গলাচিপায় বনবিভাগের উপকারভোগী ভাগ্যের জট আজও খোলেনী। উপকারভোগী রাবেয়া খাতুন(৫৬) হচ্ছেন গোলখালী ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের মালেক হাওলাদারের স্ত্রী।
রাবেয়া খাতুন জানান, বনবিভাগের গলাচিপা রেঞ্জের ৪৩/২বি পোল্ডারের আওতায় বদরপুর খেয়াঘাট হতে বড়বাড়ি পর্যন্ত ৯.০ সিকিমি ভেড়িবাধ বাগানের বদরপুর খেয়াঘাট হতে চৌকিদারবাড়ি গ্রুপ নং ১ এর উপকারভোগী একজন সদস্য, ২৩ নম্বর সদস্য ছিলাম। আমাদের উপকারভোগী বনায়নরে সভাপতি ছিলেন সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম গাউছ নিপু।
অন্যান্য সদস্যরা উপকারভোগীর টাকা পেলেও রাবেয়া খাতুনের বাগ্যে জোটেনি আজও তার ভাগ্যে জোটেনি উপকারভোগীর টাকা। রাবেয়া খাতুন টাকা না পেয়ে পথে পথে ঘুরছেন। এ বিষয়ে গোলখালী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও বনবিভাগের উপকারভোগীর সভাপতি গোলাম গাউছ নিপু বলেন, আসলেই রাবেয়া খাতুন ওয়াপদার একজন উপকারভোগী সদস্য কেনই বা তিনি টাকা পাচ্ছে না আমি বুঝি না। গোলাখালী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ নাসির উদ্দিন হাওলাদার বলেন, রাবেয়া খাতুন একজন অসহায় নারি।
বনবিভাগের উপকারভোগীর বিষয়ে আমি তাকে প্রত্যায়ন পত্র দিয়েছি। তার পরিবারে মানবেতর জীবন যাপন করছে। হয়ত বনবিভাগের উপকারভোগীর এই টাকা পেলে রাবেয়া খাতুন পেলে একটু সাবলম্বি হতে পারবে।
এ বিষয়ে গলাচিপা বনবিভাগের বীট কর্মকর্তা মশিউর রহমান বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি কাগজপত্র পর্যাবেক্ষন করে কর্তৃপক্ষকে জানাব।
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।