বুধবার, ৮ অক্টোবর, ২০২৫২৩ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

ইসলামে মৃত মানুষের সম্মান

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৬ এপ্রিল ২০২০, ১৫:৫৮

শেয়ার করুনঃ
ইসলামে মৃত মানুষের সম্মান
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারির প্রাদুর্ভাবের পর থেকে গাণিতিক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে মানুষের মৃত্যুহার। সংক্রামক ব্যাধিটি মৃত ব্যক্তি থেকে ছড়িয়ে পড়ার কোনো তথ্য আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে এখনো পাওয়া যায়নি। বরং সুরক্ষিতভাবে দাফনকার্য সমাপ্তের জন্য সংস্থার পক্ষ থেকে অবশ্য পালনীয় কিছু নীতিমালা প্রকাশ করা হয়েছে। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় হলো, অনেকে মৃত মুসলিমের গোসল ও কাফন-দাফনের ব্যবস্থার ব্যাপারে অবহেলা করছেন।

আবার অনেকে মৃতের দেহকে পুড়িয়ে ফেলার পরামর্শ দিচ্ছেন, যা ইসলামী শরিয়াহ মতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল। অথচ মৃতের দাফনকার্য সম্পর্কে ইসলামে সুস্পষ্ট নীতিমালা আছে। মানুষ হিসেবে মৃত ব্যক্তির সম্মান সুনিশ্চিত করা ইসলামের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।মানবজাতির সম্মান : সৃষ্টিকুলের মধ্যে সবচেয়ে সম্মানিত ও মর্যাদাবান প্রাণী হলো মানুষ। মানবজাতির প্রতি সম্মান জানিয়ে পৃথিবীতে মানুষের প্রয়োজনীয় সব কিছুর ব্যবস্থা করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি আদমের সন্তানকে সম্মান দিয়েছি, স্থলে ও সমুদ্রে তাদের চলাচলের জন্য বাহন দিয়েছি, তাদের উত্তম রিজিক দিয়েছি এবং যাদের সৃষ্টি করেছি, তাদের অনেকের ওপর তাদের শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি।’ (সুরা : বনি ইসরাঈল, আয়াত : ৭০)

মৃত্যুর পর মানুষের সম্মান : ব্যক্তির সম্মান ও মর্যাদা শুধু জীবিত থাকাকালেই সীমাবদ্ধ নয়। বরং মৃত্যুর পরও এ সম্মান অব্যাহত থাকবে। ইসলামী শরিয়ায় মানুষ হলো এক অনন্য সৃষ্টি, সে জীবিত হোক বা মৃত—একই সম্মান ও মর্যাদা লাভ করবে। তাই ইসলামী আইনের একটি নীতি হলো, ‘মানবসন্তান জীবিত বা মৃত হোক সম্মানের পাত্র বলে গণ্য হবে।’ (আল মাবসুত, ৫৯/২)তাই ‘সতর’ তথা নারী ও পুরুষের সুনির্দিষ্ট অঙ্গ ঢেকে রাখা জীবিত মানুষের অন্যতম ভূষণ, তেমনি মৃত্যুর পরও গোসলের সময় সতর ঢেকে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যাতে মৃত ব্যক্তির সম্মান মৃত্যুর পরও অটুট থাকে। অতএব, অপ্রয়োজনে মৃতদেহ বিকৃত করা বা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ কেটে ফেলা ইসলামী শরিয়া মতে নিষিদ্ধ।

আরও

হাদিসের আলোকে দয়া ও মানবিকতা

হাদিসের আলোকে দয়া ও মানবিকতা
মৃতের প্রতি জীবিতের দায়িত্ব : ইসলামী শরিয়তে দাফনের আগ পর্যন্ত মৃতের দৈহিক মর্যাদা সুনিশ্চিত করা জীবিতদের দায়িত্ব। তেমনি দাফনের পর কবরস্থানের দেখাশোনা করাও সবার কর্তব্য। জীবিতাবস্থার মতো মারা যাওয়ার পরও মৃতদেহের সম্মান ও সুরক্ষা নিশ্চিত করা জীবিতদের কর্তব্য। তাই মৃত ব্যক্তিকে সযত্নে কাফন দেওয়া, জানাজা ও দাফনের ব্যবস্থা করা মুসলিম সমাজের অত্যাবশ্যকীয় একটি বিধান। মৃতদের কবর দেওয়ার স্থানও সংরক্ষণ করা অতি জরুরি। কবরস্থানের অসম্মান হয় এমন কাজ থেকে বিরত থাকা কর্তব্য। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তিনি তাকে (মানুষকে) মৃত করেন এবং কবরস্থ করেন।’ (সুরা : আবাসা, আয়াত : ২১)

মৃত ব্যক্তিকে গোসল দেওয়া : গোসল মৃত ব্যক্তির অন্যতম অধিকার। পৃথিবীতে সর্বপ্রথম আদম (আ.)-কে মৃত্যুর পর ফেরেশতারা গোসল দিয়েছেন। জীবিতদের জন্য তা অনেক বড় সওয়াবের কাজ। রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, “আদম (আ.)-কে ফেরেশতারা পানি ও বরইপাতা দিয়ে গোসল দিয়েছেন। তারা তাঁকে কাফন দিয়েছে, ‘লাহদ’ কবরে তাঁকে দাফন করেছে এবং তারা বলেছে, হে আদমের সন্তানরা, মৃতদের ব্যাপারে এটা তোমাদের সুন্নত তথা করণীয়।” (তাবরানি, হাদিস ৮২৬১)

কবর খনন সওয়াবের কাজ : মৃত ব্যক্তির জন্য কবর খনন করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ। খননকারীর জন্য তা প্রভূত সওয়াব বয়ে আনে। তেমনি গোসল দেওয়া, দোষ-ত্রুটি গোপন রাখা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে মৃতের গোসল দেয় ও তার দোষ-ত্রুটি গোপন রাখে, আল্লাহ তাকে ৪০ বার ক্ষমা করেন। আর যে ব্যক্তি মৃতকে কাফন পরায়, আল্লাহ তাআলা তাকে জান্নাতের রেশমের কাপড় পরিধান করাবেন। যে ব্যক্তি মৃত ব্যক্তির জন্য কবর খনন করে তাতে কবর দেয়, আল্লাহ তাআলা তাকে কিয়ামত পর্যন্ত মৃতের জন্য ঘরের বসবাসের ব্যবস্থা করে দেওয়ার প্রতিদান দেন।’ (মুসতাদরাকে হাকিম, ১/৫০৫)

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
কবরস্থানের সম্মান নিশ্চিত করা : কবরের ওপর বসা ও মলমূত্র ত্যাগ করা অত্যন্ত ঘৃণিত কাজ। কেননা এতে করে মৃতদের অবজ্ঞা করা হয়। এমনকি কবরের ওপর দিয়ে হাঁটা-চলা করা ও হেলান দেওয়াও নিষিদ্ধ। জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল (সা.) কবরকে প্লাস্টার করতে, কবরে লিখতে, তার ওপর দালান নির্মাণ ও হাঁটা-চলা করতে নিষেধ করেছেন।’ (মুসলিম, হাদিস ৮৯১১)

আরও

সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমল বিমান ভাড়া

সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমল বিমান ভাড়া
কবরের ওপর বসা নিষেধ : অন্য হাদিসে এসেছে, আমর বিন হিজাম (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুল (সা.) আমাকে কবরের ওপর হেলান দিয়ে বসে থাকতে দেখে বলেন, ‘তুমি কবরের অধিবাসীকে কষ্ট দিয়ো না বা তোমরা তাকে কষ্ট দিয়ো না।’ (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস ৮৯০৬) কবর থেকে চুরি করা পাপ :  কবর দেওয়ার পর আবার কবর খুঁড়ে মৃতদেহ থেকে কাফন, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ইত্যাদি কেটে নেওয়া জঘন্য পাপ। নতুন কবরের ক্ষেত্রে অনেক চোর এমনটি করে থাকে। তবে অপ্রয়োজনে এমন কাজ করা বড় গোনাহ। কেননা

এর দ্বারা মৃত ব্যক্তিকে লাঞ্ছিত করা হয়। আয়েশা (রা.) বলেন, ‘আমাদের মৃতদের যে চুরে করে, সে যেন আমাদের জীবিত করল।’ (নাসবুর রায়াহ, ৩৭৬/৩) মৃতদের গালমন্দ করা নিষিদ্ধ : ইসলামে মৃতদের গালমন্দ করাও নিষিদ্ধ। তাই মৃত ব্যক্তিকে তিরস্কার করা, দোষ-ত্রুটি বর্ণনা করা বা অযাচিত কথা বলা গোনাহর কাজ। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা মৃতদের গালমন্দ কোরো না, তারা যা করেছে তারা তা পেয়েছে।’ (বুখারি, হাদিস ১৩২৯)

ইনিউজ ৭১/ জি.হা

সর্বশেষ সংবাদ

পাকিস্তানকে যুক্তরাষ্ট্রের এয়ার-টু-এয়ার ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ অনুমোদন

পাকিস্তানকে যুক্তরাষ্ট্রের এয়ার-টু-এয়ার ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ অনুমোদন

পদ্মা নদীতে মা ইলিশ রক্ষায় অভিযান, দুই জেলে আটক

পদ্মা নদীতে মা ইলিশ রক্ষায় অভিযান, দুই জেলে আটক

চট্টগ্রামে গুলিতে নিহত বিএনপি কর্মী হাকিম

চট্টগ্রামে গুলিতে নিহত বিএনপি কর্মী হাকিম

আশাশুনিতে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস পালন

আশাশুনিতে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস পালন

ভূরুঙ্গামারীর চরের নারীদের বেকারত্ব ঘোচাতে সেলাই প্রশিক্ষণ

ভূরুঙ্গামারীর চরের নারীদের বেকারত্ব ঘোচাতে সেলাই প্রশিক্ষণ

জনপ্রিয় সংবাদ

সাত জেলায় বন্যার পূর্বাভাস, বাড়ছে নদীর পানি

সাত জেলায় বন্যার পূর্বাভাস, বাড়ছে নদীর পানি

দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে ১২৯ রানে গুটিয়ে দিল টাইগ্রেসরা

দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে ১২৯ রানে গুটিয়ে দিল টাইগ্রেসরা

গোয়ালন্দে আশ্রয়ণে ক্ষতিগ্রস্ত ১০ পরিবারের পাশে এ্যাড. আসলাম মিয়া

গোয়ালন্দে আশ্রয়ণে ক্ষতিগ্রস্ত ১০ পরিবারের পাশে এ্যাড. আসলাম মিয়া

দৌলতদিয়ায় মেলা বন্ধ করে দিল উপজেলা প্রশাসন

দৌলতদিয়ায় মেলা বন্ধ করে দিল উপজেলা প্রশাসন

দেবীদ্বারে আন্তঃজেলা ডাকাত চক্রের ১৪ সদস্য গ্রেফতার, অস্ত্র উদ্ধার

দেবীদ্বারে আন্তঃজেলা ডাকাত চক্রের ১৪ সদস্য গ্রেফতার, অস্ত্র উদ্ধার

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

দোয়ার শক্তি: মুমিনের অদৃশ্য অস্ত্র

দোয়ার শক্তি: মুমিনের অদৃশ্য অস্ত্র

দোয়া আল্লাহর সঙ্গে মানুষের সবচেয়ে সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত, যা মানুষকে হতাশা থেকে মুক্তি দেয় এবং আত্মাকে শান্ত করে। আল্লাহ কুরআনে বলেছেন, “তোমরা আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব” (সূরা গাফির: ৬০)। এই আয়াত স্পষ্ট করে দেয়, দোয়া শুধু চাওয়া নয়—এটি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও ভালোবাসার প্রকাশ। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “দোয়া ইবাদতের মূল” (তিরমিজি)। অর্থাৎ, নামাজ, রোজা,

নামাজে খুশু অর্জনের সহজ উপায়

নামাজে খুশু অর্জনের সহজ উপায়

ইবাদতের সর্বোচ্চ রূপ নামাজ, আর নামাজের আত্মা হলো খুশু বা বিনয়। খুশু মানে মনোযোগ ও অন্তরের উপস্থিতি, যা আল্লাহর সঙ্গে মানুষের সরাসরি সংযোগ সৃষ্টি করে। কিন্তু আজকের ব্যস্ত জীবনে অধিকাংশ মানুষ নামাজে দাঁড়ালেও মন থাকে অন্যত্র। ইসলামে খুশু অর্জনের গুরুত্ব তাই অপরিসীম, কারণ রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “মানুষের জন্য নামাজ থেকে শুধু সেই অংশই গণনা হবে, যেখানে সে মনোযোগী ছিল।” (আবু

ইসলামে পরোপকার ও মানবসেবা

ইসলামে পরোপকার ও মানবসেবা

ইসলাম এমন এক পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা, যা মানুষের কল্যাণকেই মূল লক্ষ্য হিসেবে স্থাপন করেছে। এই ধর্ম শুধু ইবাদত বা নামাজ-রোজার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং সমাজে অন্য মানুষের জন্য কল্যাণকর কাজ করাকে সমানভাবে গুরুত্ব দিয়েছে। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেছেন, “তোমরা একে অপরকে সৎকাজ ও আল্লাহভীতিতে সহযোগিতা করো” (সূরা মায়িদা: ২)। অর্থাৎ ইসলামে মানবসেবা ও পরোপকার কেবল সামাজিক দায়িত্ব নয়, বরং এটি ইমানের

আত্মসংযম: ইসলামী জীবনের মূল ভিত্তি

আত্মসংযম: ইসলামী জীবনের মূল ভিত্তি

আত্মসংযম এমন এক গুণ যা একজন মানুষকে নৈতিকভাবে দৃঢ় করে তোলে এবং তাকে পাপ ও অশুদ্ধতা থেকে রক্ষা করে। ইসলাম আত্মসংযমকে শুধু একটি নৈতিক মূল্য নয়, বরং আল্লাহর নিকট প্রিয়তম বৈশিষ্ট্য হিসেবে ঘোষণা করেছে। কুরআনে বলা হয়েছে, “যে ব্যক্তি নিজের প্রবৃত্তিকে সংযত করেছে, নিশ্চয়ই সে সফল হয়েছে” (সূরা আশ-শামস, আয়াত ৯-১০)। এ আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, প্রকৃত

ধৈর্যের শিক্ষা কোরআন ও হাদিসের আলোকে

ধৈর্যের শিক্ষা কোরআন ও হাদিসের আলোকে

ইসলাম মানবজীবনে ধৈর্যকে এমন এক মহান গুণ হিসেবে উপস্থাপন করেছে যা দুনিয়া ও আখেরাত উভয় ক্ষেত্রেই কল্যাণ বয়ে আনে। আল্লাহ তায়ালা কোরআনে বহুবার ধৈর্যের কথা উল্লেখ করেছেন এবং বলেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন। মানুষের জীবনে বিপদ, পরীক্ষা ও সংকট আসবে, আর এসব মোকাবিলার সর্বোত্তম উপায় হলো ধৈর্য ধারণ করা। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর জীবনেও ধৈর্যের অনন্য দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। তায়েফে অপমানিত