সোমবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৫৭ পৌষ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

হালাল পথে উপার্জন ও খরচ করা ফরজ

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৩ মে ২০২৩, ১৭:৩২

শেয়ার করুনঃ
হালাল পথে উপার্জন ও খরচ করা ফরজ

বেঁচে থাকা এবং সুন্দরভাবে জীবন যাপনের জন্যে প্রত্যেক ব্যক্তিরই উপার্জন করতে হয়। তবে মুমিন-মুসলামানদেরকে অবশ্যই হালাল উপার্জন করতে হবে।হালাল  উপার্জন মানে- বৈধ ও ন্যায্য উপায়ে অর্থ সম্পদ আয় করা।একজন মুসলমানের জন্যে হালাল উপার্জন করা ফরজ। মুসলমানের জন্যে সুদের উপার্জন হারাম, ঘুষের উপার্জন হারাম।

আরও

আল্লাহর পরিচয় ও কর্তৃত্ব: কুরআনের আলোকে ব্যাখ্যা

আল্লাহর পরিচয় ও কর্তৃত্ব: কুরআনের আলোকে ব্যাখ্যা

চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই ইত্যাদির মাধ্যমে উপার্জন করা হারাম। ঠকবাজি ও ধোকা প্রতারণার মাধ্যমে উপার্জন করা হারাম। জুয়া ও জালিয়াতির মাধ্যমে উপার্জন করা হারাম। পরের হক আত্মসাতের কামাই হারাম।

এভাবে সকল প্রকার অন্যায়, অবৈধ ও জুলুমের উপার্জন হারাম। এমনকি সক্ষম লোকের জন্য ভিক্ষাবৃত্তির উপার্জনও হারাম।

মুসলমানের জন্যে হালাল উপার্জনের পথ হলো-

আরও

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

১. বৈধ উপায়ে হালাল ব্যবসা করা।

২. শ্রমদানের মাধ্যমে উপার্জন করা।

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

৩. চাকুরি করার মাধ্যমে উপার্জন করা।

হারাম উপার্জনকারী দুনিয়ায় অসৎ এবং আখেরাতে ক্ষতিগ্রস্ত। হালাল উপার্জনকারী দুনিয়ায় সৎ মানুষ এবং আখেরাতে সফল ও সৌভাগ্যবান।  

একজন মুসলিম যে অর্থ সম্পদ উপার্জন করেন, তা হালাল পথে খরচ করা অবশ্য কর্তব্য। হারাম পথে খরচ করলে সে জন্যে পরকালে কঠিন শাস্তি হবে। হালাল পথের খরচ হলো-

১. নিজের প্রয়োজনে খরচ করা।

২. সন্তানের জন্যে খরচ করা।

৩. স্ত্রীর জন্যে খরচ করা।

৪. পিতামাতার জন্যে খরচ করা।

৫. আত্মীয়-স্বজনের জন্যে খরচ করা।

৬. আল্লাহর পথে খরচ করা।

৭. গরীব-দুঃখীর জন্যে খরচ করা এবং

৮. অন্যান্য বৈধ কাজে খরচ করা।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

হালাল পথে উপার্জন করা এবং হালাল পথে খরচ করা দু’টোই নেকির কাজ।

খরচের ক্ষেত্রে নিষেধ হলো-

১. হারাম কাজে খরচ করা।

২. খরচের ক্ষেত্রে সীমালংঘন করা।

৩. অপচয় করা কিংবা অপব্যয় করা।

৪. কৃপণতা করা। প্রয়োজনে খরচ না করা।

৫. লোক দেখানোর জন্যে, কিংবা প্রশংসা পাওয়ার জন্যে দান করা।

হারাম পথে উপার্জন করা এবং হারাম পথে খরচ করা দু’টোই গোনাহের কাজ। এ প্রসঙ্গে হাদিসে হজরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘কিয়ামতের দিন পাঁচটি বিষয়ে জিজ্ঞাসিত হবার আগ পর্যন্ত মানব সন্তানের পা এক কদমও নড়বে না।

সেগুলো হলো-

১. সে নিজের জীবন কোন্ পথে পরিচালিত করেছে?

২. যৌবনের শক্তি সামর্থ্য কী কাজে লাগিয়েছে?

৩. অর্থ-সম্পদ কোন্ পথে উপার্জন করেছে?

৪. অর্থ-সম্পদ কোন্ পথে খরচ করেছে?

৫. যতোটুকু জ্ঞান অর্জন করেছে সে অনুযায়ী কতোটুকু চলেছে? –তিরমিজি, বর্ণনা- আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা.

ফলে সম্পদ উপার্জন এবং খরচ করার ক্ষেত্রে প্রত্যেক মুমিনকেই সতর্ক হওয়া উচিত। প্রত্যেকেরই উপার্জন ও খরচের ক্ষেত্রে হালাল পথ অবলম্বন এবং হারাম পথ ত্যাগ করা উচিত। আল্লাহ আমাদের তওফিক দান করুন। আমিন।

জনপ্রিয় সংবাদ

পরিশুদ্ধ অন্তরের মানুষ দুনিয়া ও আখিরাতে সর্বাধিক সম্মানিত হবে: ছারছীনার পীর ছাহেব

পরিশুদ্ধ অন্তরের মানুষ দুনিয়া ও আখিরাতে সর্বাধিক সম্মানিত হবে: ছারছীনার পীর ছাহেব

২০ ফেব্রুয়ারি শুরু হচ্ছে অমর একুশে বইমেলা ২০২৬

২০ ফেব্রুয়ারি শুরু হচ্ছে অমর একুশে বইমেলা ২০২৬

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে বিএনপিতে উৎসবের প্রস্তুতি, ৩০০ ফিটে সংবর্ধনা

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে বিএনপিতে উৎসবের প্রস্তুতি, ৩০০ ফিটে সংবর্ধনা

নির্বাচন ঘিরে ঢাকাস্থ দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তার আশ্বাস সরকারের

নির্বাচন ঘিরে ঢাকাস্থ দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তার আশ্বাস সরকারের

মৌলভীবাজারে র‌্যাবের অভিযানে ১১০ টি গুলিসহ দুটি এয়ারগান উদ্ধার

মৌলভীবাজারে র‌্যাবের অভিযানে ১১০ টি গুলিসহ দুটি এয়ারগান উদ্ধার

সর্বশেষ সংবাদ

এক ব্যালটে ইসলামপন্থি ভোট: আট দলের আসন সমঝোতা প্রায় চূড়ান্ত

এক ব্যালটে ইসলামপন্থি ভোট: আট দলের আসন সমঝোতা প্রায় চূড়ান্ত

শ্রীমঙ্গলে সাংবাদিক এহসানসহ ৫ জুলাই যোদ্ধাকে হত্যা করে লাশ গুমের হুমকি

শ্রীমঙ্গলে সাংবাদিক এহসানসহ ৫ জুলাই যোদ্ধাকে হত্যা করে লাশ গুমের হুমকি

জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে আজ শুরু ‘ভোটের গাড়ি’ প্রচারণা

জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে আজ শুরু ‘ভোটের গাড়ি’ প্রচারণা

পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপে নিবন্ধন ৫ লাখ ছাড়াল, পুরুষ ভোটার সংখ্যাগরিষ্ঠ

পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপে নিবন্ধন ৫ লাখ ছাড়াল, পুরুষ ভোটার সংখ্যাগরিষ্ঠ

নির্বাচনের আগে তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে নতুন সমীকরণ

নির্বাচনের আগে তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে নতুন সমীকরণ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত

‘রজব’ হলো আল্লাহ তায়ালার বিশেষ অনুগ্রহের মাস। রজব মাস বান্দার গুনাহ মাফের মাস। রজব মাসের সঙ্গে ইসলামের অতীত ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য জড়িয়ে আছে। হযরত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-রজব মাসে আকাশ পানে মেরাজে গমন করেছিলেন। হযরত নূহ (আ.) মহাপ্লাবনের আশঙ্কায় রজব মাসেই কিস্তিতে আরোহণ করেছিলেন। হযরত রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের- কাছে রজব মাসেই প্রথম ওহি আসে। এছাড়া রজব হলো জান্নাতের

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

রসুলুল্লাহ সা. বলেন, ‘জুমার দিন দিবসসমূহের মধ্যে শ্রেষ্ঠ, তা আল্লাহর নিকট অধিক সম্মানিত।’ (ইবনে মাজাহ: হাদিস ১০৮৪) সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় জুমার দিনের আমল অনেক বেশি ও গুরুত্বপূর্ণ। এ দিনের বিশেষ মর্যাদার কথা জানা যায় কোরআন-হাদিসের বিভিন্ন ব্যাখ্যায়। সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় জুমার দিনের আমল অনেক বেশি ও গুরুত্ত্বপূর্ণ। এ দিনের বিশেষ মর্যাদার কথা জানা যায় কুরআন-হাদিসের বিভিন্ন ব্যাখ্যায়। সপ্তাহের অন্যান্য দিনের

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

নাহমাদুহু ওয়া নুসাল্লি আলা রাসূলিহিল কারীম। আম্মা বা‘দ। ইসলামী দাওয়াত মানবজাতীর পরিবর্তন ও হেদায়াতের জন্য প্রয়োজন। আর এই মানবজাতীর মঙ্গলের জন্য মহান আল্লাহ তায়ালা অসংখ্য নবী রাসুল এই পৃথিবীতে প্রেরন করছেন। সেই নবী রাসুল মানবজাতীর নিকট গিয়ে মহান প্রভূর পরিচয় তুলে ধরে ইসলামের পথে দাওয়াত দিয়েছেন। সৎকাজের আদেশ অসৎ কাজের নিষেধ প্রদান করাই ছিল নবী রাসুলদের কাজ। সকল নবীই তার উম্মতকে

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

মানুষের একটি ভালো কথা যেমন একজনের মন জয় করে নিতে পারে,তেমনি একটু খারাপ বা অশোভন আচরণ মানুষের মনে কষ্ট আসে।সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ হিসেবে আমাদের উচিৎ সর্বদা মানুষের সঙ্গে ভালো ও সুন্দরভাবে কথা বলা। সুন্দর ব্যবহার ও আচার-আচরণ বলতে আমরা বুঝি কারও সঙ্গে ভালোভাবে কথা বলা,দেখা হলে সালাম দেওয়া,কুশলাদি জিজ্ঞেস করা,কর্কশ ভাষায় কথা না বলা, ঝগড়া-ফ্যাসাদে লিপ্ত না হওয়া,ধমক বা রাগের সুরে কথা

জমাদিউস সানি মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

জমাদিউস সানি মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

আরবি বর্ষপঞ্জির হিজরি সনের ষষ্ঠ মাস হলো জমাদিউস সানি। এর জোড়া মাস হলো ‘জমাদিউল আউয়াল’। এটি হিজরি সনের পঞ্চম মাস। এর বাংলা অর্থ হলো প্রথম জুমাদা ও দ্বিতীয় জুমাদা বা প্রথম শীত ও দ্বিতীয় শীত; অর্থাৎ শীতকালের প্রথম মাস ও শীতকালের দ্বিতীয় মাস। আরবে তৎকালে এই দুই মাস ছিল শীতকাল। আরবিতে মাস দুটির নাম হলো ‘আল জুমাদাল উলা’ ও ‘আল