রবিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৫২৪ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

আল্লাহ কি অতীতের গুনাহ ক্ষমা করবেন?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৫ জানুয়ারি ২০২৩, ১৭:৩

শেয়ার করুনঃ
আল্লাহ কি অতীতের গুনাহ ক্ষমা করবেন?

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

একদিন কিছু সংখ্যক মুশরিক লোক, যারা মুশরিক অবস্থায় হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে, যেনা-ব্যভিচারে লিপ্ত ছিল, তারা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে এসে বলল, আপনি যা বলেন এবং যে দিকে আহবান করেন তা খুবই উত্তম। তবে আমাদেরকে বলুন, অতীত জীবনে আমরা যে সমস্ত মন্দ কাজ (গুনাহ) করেছি তা মুছে যাবে কিনা?

অমুসলিমদের অতীত জীবনের গুনাহ মাফ হওয়া প্রসঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদিস রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বর্ণনা করেছেন। যা মুসলিমদের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। হাদিসটি এখানে তুলে ধরা হলো-

আরও

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، أَنَّ نَاسًا، مِنْ أَهْلِ الشِّرْكِ قَتَلُوا فَأَكْثَرُوا وَزَنَوْا فَأَكْثَرُوا ثُمَّ أَتَوْا مُحَمَّدًا صلى الله عليه وسلم فَقَالُوا إِنَّ الَّذِي تَقُولُ وَتَدْعُو لَحَسَنٌ وَلَوْ تُخْبِرُنَا أَنَّ لِمَا عَمِلْنَا كَفَّارَةً فَنَزَلَ ‏{‏ وَالَّذِينَ لاَ يَدْعُونَ مَعَ اللَّهِ إِلَهًا آخَرَ وَلاَ يَقْتُلُونَ النَّفْسَ الَّتِي حَرَّمَ اللَّهُ إِلاَّ بِالْحَقِّ وَلاَ يَزْنُونَ وَمَنْ يَفْعَلْ ذَلِكَ يَلْقَ أَثَامًا‏}‏ وَنَزَلَ ‏{‏ يَا عِبَادِيَ الَّذِينَ أَسْرَفُوا عَلَى أَنْفُسِهِمْ لاَ تَقْنَطُوا مِنْ رَحْمَةِ اللَّهِ‏{‏ ‏.‏

হজরত ইবনু আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, একদিন কিছু সংখ্যক মুশরিক লোক, যারা মুশরিক অবস্থায় হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে, যেনা-ব্যভিচারে লিপ্ত ছিল, তারা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে এসে বলল, আপনি যা বলেন এবং যে দিকে আহবান করেন তা খুবই উত্তম। তবে আমাদেরকে বলুন, অতীত জীবনে আমরা যে সমস্ত মন্দ কাজ (গুনাহ) করেছি তা মুছে যাবে কিনা? (তাহলে আমরা ইসলাম গ্রহণ করবো)। তখন এ আয়াত অবতীর্ণ হলো-

আরও

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

‘এবং যারা আল্লাহর সাথে অন্য উপাস্যের ইবাদাত করে না, আল্লাহ যার হত্যা অবৈধ করেছেন, সঙ্গত কারণ ব্যতিত তাকে হত্যা করে না এবং ব্যভিচার করে না। যারা একাজ করে, তারা শাস্তির সম্মুখীন হবে। (সুরা ফুরক্বান : আয়াত ৬৮)

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

আরও অবতীর্ণ হলো- ‘বলুন, হে আমার বান্দাগণ যারা নিজেদের উপর জুলুম করেছ তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ সমস্ত গুনাহ মাফ করেন। তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (সুরা যুমার : আয়াত ৫৩) (মুসলিম)

এ হাদিস থেকে বুঝা যায় যে, কোনো অমুসলিম যদি উক্ত অন্যায়গুলো করার পর ইসলাম গ্রহণ করে তবে আল্লাহ তাআলা তাদের ক্ষমা করে দিবেন। শুধু অমুসলিমদের এসব গুনাহই নয় বরং কোনো মুসলিম যদি কোনো গুনাহ করার পর ক্ষমা পাওয়ার শর্তগুলো পূর্ণ করে মহান আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায় তবে মহান আল্লাহ ‍মুসলিমদেরও ক্ষমা করে দেবেন। আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া এবং এর উপর অটল থাকাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় বিষয়। কারণ আল্লাহ তাআলাই বলেছেন, তাঁর রহমত থেকে নিরাশ না হওয়ার জন্য।

আর যারা মুসলিম এবং ইসলাম থেকে দূরে সরে গেছে, তারাও যত অন্যায় ও পাপ করুক না কেন, যদি তাওবা করে আর গুনাহ না করার ওয়াদা করে আল্লাহ কাছে ক্ষমা চায় এবং উক্ত হাদিস মোতাবেক আল্লাহর রহমতের উপর ভরসা করে, আশা করা যায়, আল্লাহ তাআলা উম্মাতে মুসলিমাকেও অতীতের সকল গুনাহ থেকে ক্ষমা করে দেবেন। আল্লাহ তাআলা আমাদের কবুল করুন। আমিন।

জনপ্রিয় সংবাদ

বগুড়া-৬ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তারেক রহমান

বগুড়া-৬ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তারেক রহমান

ফেনী-বগুড়া-দিনাজপুরে লড়বেন খালেদা জিয়া

ফেনী-বগুড়া-দিনাজপুরে লড়বেন খালেদা জিয়া

গোয়ালন্দে মোটরসাইকেলের চাকায় বোরকা পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

গোয়ালন্দে মোটরসাইকেলের চাকায় বোরকা পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

মণিপুরি তাঁতশিল্পের ২০০ বছরের ঐতিহ্য হারানোর পথে

মণিপুরি তাঁতশিল্পের ২০০ বছরের ঐতিহ্য হারানোর পথে

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন: ২৩৭ আসনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা দিল বিএনপি

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন: ২৩৭ আসনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা দিল বিএনপি

সর্বশেষ সংবাদ

স্ত্রীকে শেষবার ফোনে বিদায় বলে নিভে গেল জীবন প্রদীপ

স্ত্রীকে শেষবার ফোনে বিদায় বলে নিভে গেল জীবন প্রদীপ

সেন্টমার্টিনে কোস্ট গার্ডের বিশেষ অভিযান, ১৯ জন আটক

সেন্টমার্টিনে কোস্ট গার্ডের বিশেষ অভিযান, ১৯ জন আটক

দেবীদ্বারে নাশকতা ও সাব্বির হত্যা মামলায় আ’লীগের ৪ নেতা-কর্মী আটক

দেবীদ্বারে নাশকতা ও সাব্বির হত্যা মামলায় আ’লীগের ৪ নেতা-কর্মী আটক

ড. ইউনূসকে সংযত থাকার আহ্বান ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

ড. ইউনূসকে সংযত থাকার আহ্বান ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

‘শাপলা কলি’ প্রতীক বরাদ্দে দেবীদ্বারে এনসিপির আনন্দ মিছিল

‘শাপলা কলি’ প্রতীক বরাদ্দে দেবীদ্বারে এনসিপির আনন্দ মিছিল

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

পবিত্র শুক্রবার: রহমত, বরকত ও ক্ষমার বার্তা

পবিত্র শুক্রবার: রহমত, বরকত ও ক্ষমার বার্তা

ইসলামে শুক্রবারকে বলা হয় ‘সপ্তাহের সেরা দিন’। এই দিনে মহান আল্লাহ তায়ালা বান্দাদের জন্য বিশেষ রহমত, বরকত ও মাফের দরজা খুলে দেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সূর্য উদয় হয়েছে এমন দিনের মধ্যে সর্বোত্তম দিন হলো শুক্রবার। এই দিনে আদম (আ.) সৃষ্টি হয়েছেন, এই দিনেই তিনি জান্নাতে প্রবেশ করেছেন এবং এই দিনেই পৃথিবীতে নামানো হয়েছে।’ (সহিহ মুসলিম)। এই হাদিস থেকেই বোঝা যায়,

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

ইসলামে সপ্তাহের সাত দিনের মধ্যে জুমার দিনকে সর্বোচ্চ মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্ব দেওয়া হয়েছে। এ দিনকে বলা হয় সপ্তাহের ঈদ। পবিত্র কোরআন ও সহিহ হাদিসে জুমার দিনের বিশেষ ফজিলত, সম্মান, দোয়া কবুলের মুহূর্ত এবং ইবাদতের তাৎপর্য স্পষ্টভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। জুমার দিন মুসলমানদের জন্য শুধু জামাতের নামাজ আদায়ের সময় নয়; বরং এটি আত্মার পরিশুদ্ধি, তাকওয়া অর্জন, সামাজিক বন্ধন দৃঢ়করণ এবং আল্লাহর

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

বর্তমান দুনিয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্য মানুষের জীবনে অপরিহার্য। প্রতিদিনই বাজারে প্রতিযোগিতা বাড়ছে, লাভের লোভ মানুষকে নানা ভুল পথে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ইসলাম ব্যবসায় সততা ও ন্যায়পরায়ণতাকে ঈমানের অংশ হিসেবে দেখেছে। একজন মুসলমান শুধু নামাজে নয়, লেনদেনের ক্ষেত্রেও আল্লাহভীতি ধারণ করে চলবে—এটাই প্রকৃত ধর্মীয়তা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, মাপে ও ওজনে কম দিও না (সূরা হুদ, আয়াত ৮৪)। এই আয়াত আমাদের সততার মূল শিক্ষা দেয়।

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে মানুষ নানা রকম বিপদ, দুঃখ ও অনিশ্চয়তার মুখোমুখি হয়। কারো জীবনে আসে আর্থিক কষ্ট, কারো জীবনে আসে শারীরিক অসুস্থতা বা পারিবারিক সংকট। এসব অবস্থায় মানুষ প্রায়ই হতাশ হয়ে পড়ে। কিন্তু ইসলামের দৃষ্টিতে একজন মুমিনের উচিত প্রতিটি বিপদের সময় আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রাখা। আল্লাহ বলেন, “যে আল্লাহর উপর ভরসা করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট।” (সূরা আত-তালাক: ৩)।

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

আজকের দুনিয়ায় মানুষ সময়ের পেছনে ছুটছে। কাজ, ব্যবসা, মোবাইল, সামাজিক যোগাযোগ—সবকিছুই আমাদের জীবনকে এমনভাবে ব্যস্ত করে ফেলেছে যে নামাজের সময় এলে অনেকেই বলে, ‘একটু পর পড়ব’। কিন্তু এই ‘একটু পর’-এর মধ্যেই মানুষ ভুলে যায়, হারিয়ে ফেলে আল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগের সেই বরকতময় সম্পর্ক। ইসলামে নামাজকে শুধু একটি ফরজ কাজ নয়, বরং জীবনযাত্রার মূল কেন্দ্র হিসেবে দেখা হয়েছে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই