শুক্রবার, ৯ মে, ২০২৫২৭ বৈশাখ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ1TK8B83CTTQWN3SJNRKSQ9.gif
ধর্ম

কেয়ামতের দিন খেয়ানতকারীর অবস্থা কেমন হবে?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৬ অক্টোবর ২০২২, ১৬:৪০

শেয়ার করুনঃ
কেয়ামতের দিন খেয়ানতকারীর অবস্থা কেমন হবে?

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

উহুদ যুদ্ধের সময় যে তীরন্দাজরা ঘাঁটি ছেড়ে গনীমতের মাল একত্রিত করার জন্য চলে এসেছিলেন, তাঁদের ধারণা ছিল, আমরা যদি (মাল জমা করার জন্য) পৌঁছতে না পারি, তাহলে সমস্ত গনীমতের মাল অন্যরা নিয়ে নেবে। তাই তাঁদেরকে চেতনা দেওয়া হচ্ছে যে, গনীমতের মালে তোমাদের কোনো অংশ থাকবে না এ রকম ধারণা তোমরা কীভাবে করে নিলে? তোমাদের কি মহান নেতা মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আমানতদারী ও তাঁর বিশ্বস্ততার উপর ভরসা নেই? মনে রেখো,

আরও

আল্লাহর রহমত কখনোই শেষ হয় না

আল্লাহর রহমত কখনোই শেষ হয় না

একজন নবীর দ্বারা কোনো প্রকারের খেয়ানত হওয়া সম্ভব নয়। কারণ, খেয়ানত হল নবুয়তপরিপন্থী জিনিস। যদি নবিই খেয়ানতকারী ও আত্মসাৎকারী হয়ে যান, তাহলে তাঁর নবুয়তের উপর বিশ্বাস কিভাবে করা যেতে পারে? খেয়ানত করা হলো মহাপাপ। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদিসসমূহে কঠোরভাবে খেয়ানতের নিন্দা করা হয়েছে। কোরআনের আয়াতে বিষয়টি এভাবে ওঠে এসেছে-

وَ مَا کَانَ لِنَبِیٍّ اَنۡ یَّغُلَّ ؕ وَ مَنۡ یَّغۡلُلۡ یَاۡتِ بِمَا غَلَّ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ ۚ ثُمَّ تُوَفّٰی کُلُّ نَفۡسٍ مَّا کَسَبَتۡ وَ هُمۡ لَا یُظۡلَمُوۡنَ

আর কোন নবির জন্য উচিত নয় যে, সে খেয়ানত করবে। আর যে খেয়ানত করবে, কেয়ামতের দিনে উপস্থিত হবে তা নিয়ে; যা সে খেয়ানত করেছে। এরপর প্রত্যেক ব্যক্তিকে পুরোপুরি দেওয়া হবে যা সে উপার্জন করেছে এবং তাদের প্রতি জুলুম করা হবে না।’ (সুরা আল-ইমরান : আয়াত ১৬১)

আরও

আল্লাহর রহমত কখনোই শেষ হয় না

আল্লাহর রহমত কখনোই শেষ হয় না

আয়াতের সারসংক্ষেপ

আর নবির পক্ষে শোভনীয় নয় যে, তিনি খেয়ানত করবেন (নাউজুবিল্লাহ)। অথচ যে লোক খেয়ানতকারী কেয়ামতের ময়দানে সে লাঞ্ছিত হবে। কারণ, যে লোক খেয়ানত করবে সে তার খেয়ানতকৃত বস্তু নিয়ে কেয়ামতের দিন (হাশরের ময়দানে) উপস্থিত করবে। (যাতে সমগ্র সৃষ্টি তার খেয়ানতের বিষয়টি অবহিত হতে পারে এবং সবার সামনে যেন সে লাঞ্ছিত হতে পারে। এরপর (কেয়ামত অনুষ্ঠিত হওয়ার পর) এই খেয়ানতকারীদের প্রত্যেক ব্যক্তি তার কৃতকর্মের বদলা (জাহান্নামের মধ্যে) পাবে। আর তাদের উপর একটুও অন্যায় করা হবে না। অপরাধের অতিরিক্ত শাস্তি দেওয়া হবে না।

আয়াতে গলুলের এক অর্থ হলো- খেয়ানত করা, জোর করে দখল করে নেওয়া। সে হিসেবেই এক হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আল্লাহর কাছে বড় গলুল তথা খেয়ানত হলো এক বিঘত জমিন নেওয়া। তোমরা দুজন লোককে কোন জমিনের বা ঘরের প্রতিবেশি দেখতে পাবে। তারপর তাদের একজন তার সঙ্গীর অংশের এক বিঘত জমিন কেটে নেয়। যদি কেউ এভাবে জমিন কেটে নেয় তবে সে কেয়ামতের দিন পর্যন্ত সাত জমিন গলায় পেঁচিয়ে থাকবে।’ (মুসনাদে আহমাদ)

غلول ‘গলুল’ এর অন্য অর্থ সরকারী সম্পত্তি থেকে কোনো কিছু গোপন করা। গনীমতের মালও সরকারি সম্পদ। সুতরাং তা থেকে চুরি করা মহাপাপ। কোনো নবির পক্ষে এমন পাপের সম্ভাব্যতা নেই। আয়াতটি একটি বিশেষ ঘটনার প্রেক্ষিতে নাজিল হয়েছে। এ প্রসঙ্গে গনীমতের মাল চুরি করার বিষয়টিও এসে গেছে। ঘটনাটি ছিল এই যে, বদরের যুদ্ধের পর যুদ্ধলব্ধ গনীমতের মালের মধ্যে থেকে একটি চাদর খোয়া যায়। কোনো কোনো লোক বললো, হয়ত সেটি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিয়ে থাকবেন।’(তিরমিজি ৩০০৯, আবু দাউদ ৩৯৭১) এসব কথা যারা বলত তারা যদি মুনাফেক হয়ে থাকে, তবে তাতে আশ্চর্যের কিছুই নেই। আর তা কোন অবুঝ মুসলমানের পক্ষে বলাও অসম্ভব নয়।

তবে সেক্ষেত্রে বুঝতে হবে যে, সে হয়ত মনে করে থাকবে যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের তা করার পূর্ণ অধিকার রয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে এ আয়াত নাজিল হয়, যাতে غلول বা গনীমতের মালের ব্যাপারে অনধিকার চর্চার ভয়াবহতা এবং কেয়ামতের দিন সে জন্য কঠিন শাস্তির কথা আলোচনা করা হয়েছে। আরো বলা হয়েছে যে, কোন নবি সম্পর্কে এমন ধারণা করা যে, তিনিই এহেন পাপ কাজ করে থাকবেন, একান্তই অনর্থক ধৃষ্টতা। কারণ, নবিগণ যাবতীয় পাপ থেকে মুক্ত।

এখানে একটা বিষয় জানা আবশ্যক যে, গনীমতের মাল চুরি করা কিংবা তাতে খেয়ানত করা বা সরকারী সম্পদ থেকে কোনো কিছু আত্মসাৎ করা, সাধারণ চুরি অথবা খেয়ানত অপেক্ষা বেশি পাপের কাজ। কারণ, এ সম্পদের সাথে রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিকের অধিকার সংযুক্ত থাকে। কাজেই যে লোক এতে চুরি করবে, সে চুরি করবে শত-সহস্ৰ লোকের সম্পদ। যদি কখনো কোনো সময় তার মনে তা সংশোধন করার খেয়াল হয়, তখন সবাইকে তাদের অধিকার ফিরিযে দেওয়া কিংবা সবার কাছ থেকে ক্ষমা নেওয়া একান্তই দুরূহ ব্যাপার।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

পক্ষান্তরে অন্যান্য সাধারণ চুরির মালের মালিক সাধারণত পরিচিত ও নির্দিষ্ট হয়ে থাকে। কখনও কোনো সময় আল্লাহ যদি তওবাহ করার তাওফিক দান করেন, তবে তার হক আদায় করে কিংবা তার কাছ থেকে ক্ষমা নিয়ে মুক্ত হতে পারে। সে কারণেই কোনো এক যুদ্ধে এক লোক যখন কিছু পশম নিজের কাছে লুকিয়ে রেখেছিল, গনীমতের মাল বন্টন করার কাজ শেষ হয়ে গেলে যখন তার মনে হল, তখন সেগুলো নিয়ে গিয়ে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সমীপে উপস্থিত হল। তিনি রহমাতুললিল আলামীন এবং উম্মতের জন্য পিতা-মাতা অপেক্ষা সদয় হওয়া সত্বেও তাকে এই বলে ফিরিয়ে দিলেন যে, এখন এগুলো কেমন করে আমি সমস্ত সেনাবাহিনীর মাঝে বন্টন করবো? কাজেই কেয়ামতের দিনই তুমি এগুলো নিয়ে উপস্থিত হইও।’ (ইবনে হিব্বান ৪৮৫৮, মুসনাদে আহমাদ ২/২১৩, ৬/৪২৮)

তাছাড়া গনীমতের মাল বা সরকারী সম্পদ আত্মসাৎ করার ব্যাপারটি অন্যান্য চুরি অপেক্ষা কঠিন পাপ হওয়ার আরও একটি কারণ এই যে, হাশরের ময়দানে যেখানে সমগ্র সৃষ্টি সমবেত হবে, সবার সামনে তাকে সেখানে এমনভাবে লাঞ্ছিত করা হবে যে, চুরি করা বস্তু-সামগ্রী তার কাঁধে চাপানো থাকবে। হাদিসে পাকে এসেছে-

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেছেন, ‘দেখো, কেয়ামতের দিন কারো কাঁধে একটি উট চাপানো অবস্থায় থাকবে এবং ঘোষণা করা হবে যে, এ লোক গনীমতের মালের উট চুরি করেছিল, এমন যেন না হয়। যদি সে লোক আমার শাফায়াত কামনা করে, তবে আমি তাকে পরিস্কার ভাষায় জবাব দিয়ে দেব যে, আমি আল্লাহর যা কিছু নির্দেশ পেয়েছিলাম, তা সবই পৌঁছে দিয়েছিলাম, এখন আমি কিছুই করতে পারব না।’ (বুখারি ৩০৭৩)

মনে রাখা জরুরি

মসজিদ, মাদরাসা এবং ওয়াকফের মালের অবস্থাও একই রকম, যাতে হাজার-হাজার মুসলিমের চাঁদা বা দান অন্তর্ভুক্ত। ক্ষমাও যদি করাতে হয়, তবে কার কাছ থেকে ক্ষমা করাবে? রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘সরকারি কর্মচারীদের প্রাপ্ত হাদিয়া বা উপঢৌকণ গলুলের শামিল।’ (মুসনাদে আহমাদ)

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একবার এক ব্যক্তিকে জাকাত আদায়ের জন্য নিয়োগ দেন। সে ফিরে এসে বলল, এগুলো তোমাদের আর এগুলো আমাকে হাদিয়া দেওয়া হয়েছে। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মিম্বরে দাঁড়ালেন এবং বললেনঃ কি হলো কর্মচারীর তাকে আমরা কোনো কাজে পাঠাই পরে সে এসে বলে, এগুলো তোমাদের আর ওগুলো আমাকে হাদিয়া দেওয়া হয়েছে। সে কেন তার বাবা-মায়ের ঘরে বসে দেখে না যে, তার জন্য হাদিয়া আসে কিনা? যার হাতে মুহাম্মাদের জীবন তার শপথ করে বলছি, যে কেউ এর থেকে কিছু নেবে কেয়ামতের দিন সেটাই সে তার কাঁধে নিয়ে আসবে।’ (বুখারি ৬৯৭৯, মুসলিম ১৮৩২)

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরো বলেছেন, ‘হে মানুষ সকল! তোমাদের কাউকে কোনো কাজে লাগালে যদি সে আমাদের থেকে কিছু লুকায় তবে সে তা কেয়ামতের দিন সঙ্গে নিয়ে আসবে।’ (মুসলিম ১৮৩৩)

হজরত আবদুল্লাহ ইবন আমর বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জিনিসপত্রের দায়িত্বে এক লোক ছিল, তাকে কারকারাহ বলা হতো, হঠাৎ করে সে মারা গেল, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, সে তো জাহান্নামে গেছে। লোকেরা তার জিনিসপত্র তল্লাশী করে দেখতে পেল যে, সে একটি জামা চুরি করেছে।’ (বুখারি ৩০৭৪)আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে আয়াতের শিক্ষা নিজেদের বাস্তব জীবনে আমল করার তাওফিক দান করুন। খেয়ানত থেকে হেফাজত করুন। আমিন।

জনপ্রিয় সংবাদ

গোয়ালন্দে প্রলোভনের ফাঁদে নারীদের সাথে সখ্যতা! ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

গোয়ালন্দে প্রলোভনের ফাঁদে নারীদের সাথে সখ্যতা! ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

মৎস্য সম্পদ রক্ষায় সফল অভিযানে মোহাম্মদ আলমের দায়িত্বশীলতা

মৎস্য সম্পদ রক্ষায় সফল অভিযানে মোহাম্মদ আলমের দায়িত্বশীলতা

গোয়ালন্দে উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি গ্রেফতার

গোয়ালন্দে উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি গ্রেফতার

লক্ষ্মীছড়িতে ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ, দুই যুবক গ্রেপ্তার

লক্ষ্মীছড়িতে ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ, দুই যুবক গ্রেপ্তার

হিজলায় ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন

হিজলায় ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতের স্বীকারোক্তি: পাকিস্তানের হামলায় লক্ষ্য হয়েছিল যেঁ ১৫টি শহর

ভারতের স্বীকারোক্তি: পাকিস্তানের হামলায় লক্ষ্য হয়েছিল যেঁ ১৫টি শহর

ফুলবাড়ীতে অটো রিকশা চোর চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার, উদ্ধার মালামাল

ফুলবাড়ীতে অটো রিকশা চোর চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার, উদ্ধার মালামাল

দেবীদ্বারে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল বিক্ষোভ

দেবীদ্বারে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল বিক্ষোভ

শাহবাগ অবরোধে অচল রাজধানী, এনসিপির আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি

শাহবাগ অবরোধে অচল রাজধানী, এনসিপির আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি

কুয়াকাটায় জমি বিরোধে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, ১০ জন আহত

কুয়াকাটায় জমি বিরোধে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, ১০ জন আহত

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

দোয়ার শক্তি ও প্রভাব: ইসলামে প্রার্থনার গুরুত্ব

দোয়ার শক্তি ও প্রভাব: ইসলামে প্রার্থনার গুরুত্ব

ইসলাম ধর্মে দোয়া একটি অসাধারণ শক্তিশালী ইবাদত হিসেবে গণ্য হয়। আল্লাহর প্রতি আমাদের আশ্রয়, নির্ভরতা ও ভালোবাসা প্রকাশের অন্যতম মাধ্যম হলো দোয়া। কুরআন ও হাদীসের অসংখ্য স্থানে দোয়ার গুরুত্ব, ফলপ্রসূতা এবং তা কবুল হওয়ার পদ্ধতি ব্যাখ্যা করা হয়েছে। দোয়া শুধু ইবাদত নয়, এটি বান্দা ও আল্লাহর মধ্যে সরাসরি এক হৃদ্যতা ও সংযোগের পথ। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “দোয়া ইবাদতের মূল” (তিরমিজি)। অর্থাৎ

হজের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত সৌদি আরব, সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিতের উদ্যোগ

হজের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত সৌদি আরব, সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিতের উদ্যোগ

সৌদি আরব সরকার এবছরের হজ মৌসুমকে ঘিরে নিয়েছে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি, পবিত্র হজ পালনকারীদের জন্য নিরাপত্তা ও সেবার ক্ষেত্রে জোরালো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। পবিত্র মক্কা ও মদিনা নগরীতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে নজরদারি ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে, যেন কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা বা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধ করা যায়। হজযাত্রীদের আগমন শুরু হওয়ায় বিমানবন্দর ও বন্দরে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে, যেখানে

মানবজীবনে দোয়ার শক্তি ও গুরুত্ব

মানবজীবনে দোয়ার শক্তি ও গুরুত্ব

মানবজীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে দোয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ ও শক্তিশালী অস্ত্র। এটি শুধু একটি ইবাদতই নয়, বরং আল্লাহর সাথে সম্পর্ক স্থাপনের অন্যতম মাধ্যম। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, “দোয়া ইবাদতের মজ্জা।” (তিরমিজি)। দোয়া আল্লাহর প্রতি আস্থা, নির্ভরতা ও বিনয় প্রকাশের একটি রূপ। একজন মুমিন যখন দোয়া করে, তখন সে আল্লাহর দয়ার প্রত্যাশায় নিজেকে সঁপে দেয়। এই আত্মসমর্পণ একজন বান্দার শ্রেষ্ঠ গুণগুলোর একটি। পবিত্র

প্রতিদিন হাদিস জানার অভ্যাস বাড়াচ্ছে ধর্মচর্চা

প্রতিদিন হাদিস জানার অভ্যাস বাড়াচ্ছে ধর্মচর্চা

ইসলামী সমাজে হাদিসের গুরুত্ব অপরিসীম। কোরআনের পর হাদিসই হচ্ছে মুসলমানদের দ্বিতীয় প্রধান জীবনপথনির্দেশক। সাম্প্রতিক সময়ে ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা প্রতিদিন একটি করে হাদিস জানার অভ্যাস গড়ে তুলছে, যা ধর্মীয় সচেতনতা বৃদ্ধিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। বিশেষ করে শহরাঞ্চলের তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ইসলামিক জ্ঞান আহরণে আগ্রহ বেড়েছে। অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ও মোবাইল অ্যাপে প্রতিদিন হাদিস পাঠের সুবিধা সহজলভ্য হওয়ায় এই প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। অনেকেই সকাল

রাতে ঘুমানোর আগে যে দোয়াটি পড়লে দূর হবে দুশ্চিন্তা !

রাতে ঘুমানোর আগে যে দোয়াটি পড়লে দূর হবে দুশ্চিন্তা !

রাতে ঘুমানোর আগে অনেকেই নানা চিন্তায় অস্থির হয়ে পড়েন। মানসিক অস্থিরতা, উদ্বেগ কিংবা দুশ্চিন্তা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। অথচ ইসলাম আমাদেরকে এমন একটি সহজ দোয়া শিখিয়েছে, যা পড়লে আল্লাহর রহমতে মানসিক শান্তি ফিরে আসে এবং ঘুম গভীর হয়। রাসুল (সা.) বিভিন্ন সময়ে সাহাবিদের এমন কিছু দোয়া শিক্ষা দিয়েছেন, যা ঘুমানোর আগে পড়া অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ। হাদিসে এসেছে, এই দোয়াটি পড়লে রাতভর ফেরেশতারা