সোমবার, ৬ অক্টোবর, ২০২৫২২ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

মৃত্যুর পর সুখ-শান্তি কিংবা শাস্তি কখন শুরু হবে?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১, ৯:৫২

শেয়ার করুনঃ
মৃত্যুর পর সুখ-শান্তি কিংবা শাস্তি কখন শুরু হবে?
ইসলাম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

পরকালের প্রথম মনজিল হলো কবর। কবর থেকেই কি মানুষ তার কৃতকর্মের সুখ-শান্তি কিংবা শাস্তি ভোগ করবে? এ সম্পর্কে ইসলামের দিকনির্দেশনাই বা কী? হ্যাঁ, মৃত্যুর পর কবর থেকেই কর্মকাণ্ডের ওপর ভিত্তি করে সুখ-শান্তি কিংবা শাস্তি ভোগ করবে মানুষ। মৃত্যুর পর কবরের জিজ্ঞাসাবাদ, সেখানের সুখ-শান্তি এবং শাস্তিভোগ ইত্যাদি মুমিন মুসলমানের ঈমান বা বিশ্বাসের মানদণ্ড।

কবরের সুখ-শান্তি ও শাস্তির ব্যাপারে কুরআন-সুন্নায় অসংখ্য প্রমাণ পাওয়া যায়। আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমে ঘোষণা করেন-‘আল্লাহ মুমিনদের দুনিয়ার জীবন ও পরকালে সুদৃঢ় বাক্য দ্বারা শক্তিশালী করবেন। অপরদিকে আল্লাহ জালিমদের পথভ্রষ্ট করবেন। তাঁর যা ইচ্ছা তিনি তা-ই করেন।’ (সুরা ইবরাহিম : আয়াত ২৭)

আরও

ইসলামে জ্ঞান অর্জনের গুরুত্ব !

ইসলামে জ্ঞান অর্জনের গুরুত্ব !

এ আয়াত দু’টি বিষয় সুস্পষ্ট। একটি হলো আল্লাহ মুমিন বান্দাকে কবরে জিজ্ঞাসাবাদের সময় সুদৃঢ় বাক্য দ্বারা সঠিক উত্তর দেয়ার জন্য শক্তিশালী করবেন। তারা মুক্তি পাবে। আর যারা সঠিক উত্তর দিতে পারবে না, তারাই জালিম বা পথভ্রষ্ট। কাজেই কবরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে এ বিষয়টি সুস্পষ্ট। এ প্রসঙ্গে হাদিসে এসেছে-

হাদিসের বিখ্যাত গ্রন্থ বুখারির বর্ণনায় হজরত বারা ইবনে আজেব রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, কবরে একজন মুসলিমকে যখন জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে, তখন তিনি সাক্ষ্য দিয়ে বলবেন, ‘আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহরই রাসুল।’কবরের জিজ্ঞাসাবাদ ও সেখানেই সুখ-শান্তি ও শাস্তির বিষয়টি হাদিস দ্বারাই প্রমাণিত। অন্য এক বর্ণনায় এসেছে-

আরও

আত্মসংযম: ইসলামী জীবনের মূল ভিত্তি

আত্মসংযম: ইসলামী জীবনের মূল ভিত্তি

হজরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘কোনো ব্যক্তিকে কবরে রেখে তার স্বজনরা যখন চলে যায়, সে (মৃতব্যক্তি) তখন তাদের চলার শব্দ শুনতে পায়। এমন সময় দুই জন ফেরেশতা আসেন এবং তাকে উঠিয়ে বসান। এরপর হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দিকে ইঙ্গিত দিয়ে প্রশ্ন করেন- এ ব্যক্তি সম্পর্কে তোমার মতামত কি ছিল?

মৃতব্যক্তি যদি মুমিন হয় তবে সঙ্গে সঙ্গেই বলবে- ‘আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, তিনি আল্লাহর বান্দা ও তাঁর রাসুল। তখন তাকে বলা হবে, জাহান্নামে তোমার স্থানটি লক্ষ্য কর এবং এ যন্ত্রণাময় স্থানের পরিবর্তে আল্লাহ তাআলা তোমাকে জান্নাতের সুখময় জায়গা উপহার দিয়েছেন। তখন সে দুটি স্থানই অবলোকন করবে।

তারপর মৃতব্যক্তি যদি কাফের বা মুনাফিক হয় তবে তাকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে- তুমি এ ব্যক্তির সম্পর্কে কি ধারণা পোষণ করতে? উত্তরে সে বলবে- আমি তো মনে করতে পারছি না। তবে লোকে যা বলে আমিও তাই বলতাম। তখন তাকে বলা হবে- তুমি জাননি এবং কুরআনও পাঠ করনি।

তারপর তাকে লোহার হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করা হবে; তখন সে এত উচ্চ স্বরে চিৎকার করতে থাকবে যে, জ্বীন ও মানুষ ছাড়া সবাই (সব প্রাণী) সে চিৎকার শুনতে পাবে।’ (বুখারি ও মুসলিম) মৃত্যুর পর কবরেই যে সুখ কিংবা আজাব হয়, তা হাদিসের অন্য একটি বর্ণনা থেকেও প্রমাণিত। হাদিসে এসেছে-

হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, একদিন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দুইটি কবরের পাশ দিয়ে হেটে যাওয়ার সময় বললেন, ‘এ কবরে যে দুইজনকে রাখা হয়েছে, তারা শাস্তি ভোগ করছে। তবে তাদের কোনো কবিরা গোনাহের জন্য শাস্তি দেয়া হচ্ছে না। বরং তাদের একজন পেশাবের সময় গোপনীয়তা ও সতর্কতা অবলম্বন করতো না। আর অপরজন চোগলখুরী করতো।’ (বুখারি)

সুতরাং এ বিষয়টি সুস্পষ্ট যে, কবরের সুখ-শান্তি এবং শাস্তি সত্য। তা মানুষকে কবরে দাফনের পরপরই শুরু হয়। কেননা রাসুলে আরাবি অন্য একটি হাদিসে সুস্পষ্টভাবে এ ঘোষণা দিয়েছেন এভাবে-হজরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু এ হাদিসটিও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণনা করেছেন- ‘আমি যদি এ আশংকা না করতাম যে, তোমাদের দাফন করবে (হবে) না। তবে আমি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতাম; যাতে তিনি তোমাদের কবরের আজাব বা শাস্তি শুনান; যা আমি শুনতে পাই।’ (মুসলিম)

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

কবরের আজাব থেকে বাঁচার দোয়া

কবরের শাস্তি সত্য। সে কারণেই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কবরের শাস্তি থেকে বাঁচার জন্য বেশি বেশি আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনার কথা বলেছেন। তিনি কবরের আজাব থেকে বাঁচার ভাষা ও দোয়া শিখিয়েছেন। হাদিসে এসেছে-

হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাদের সবাইকে কুরআন শেখানোর মতোই এ দোয়াটিও শিখিয়েছেন। তাহলো-

اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ عَذَابِ جَهَنَّمَ ، وَ أَعُوذُ بِكَ مِنْ عَذَابِ الْقَبْرِ، وَ أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ فِتْنَةِ الْمَسِيحِ الدَّجَّالِ، وَ أَعُوذُ بِكَ مِنْ فِتْنَةِ الْمَحْيَا وَالْمَمَاتِ ،

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা আউজুবিকা মিন আজাবি ঝাহান্নাম। ওয়া আউজুবিকা মিন আজাবিল ক্ববর। ওয়া আউজুবিকা মিন ফিতনাতিল মাসিহিদ দাজ্জাল। ওয়া আউজুবিকা মিন ফিতনাতিল মাহইয়া ওয়াল মামাতি।’

অর্থ : হে আল্লাহ! আপনার কাছে জাহান্নামের শাস্তি, কবরের আজাব (শাস্তি), দাজ্জালের ফেতনা-ফাসাদ থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। সঙ্গে সঙ্গে জন্ম-মৃত্যুর ফেতনা থেকেও তোমার কাছে আশ্রয় কামনা করি।’ (বুখারি ও মুসলিম)

এভাবে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কবরের আজাব ও ফেতনা থেকে বেঁচে থাকতে আরও অনেক দোয়া করতেন।

সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, কবরের আজাব থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করা। কেননা পরকালের প্রথম মনজিলে যদি কবরের আজাব থেকে মুক্তি পাওয়া যায়; তবে আশা করা যায়, পরবর্তী মনজিলগুলোও আল্লাহ তাআলা নিজ দয়ায় নাজাত দান করবেন।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে মৃত্যু পরবর্তী জীবন ও কবরের আজাব থেকে আশ্রয় চাওয়া ও নাজাত পাওয়ার তাওফিক দান করুন। কবরের সুখ-শান্তি ও শাস্তির বিষয়ে বিশ্বাস স্থাপন করে পরিপূর্ণ মুমিন হওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

আজ মধ্যরাতে আকাশে বিরল সুপারমুনের দেখা

আজ মধ্যরাতে আকাশে বিরল সুপারমুনের দেখা

দেশে আবারও বাড়লো সোনার দাম, ইতিহাস ব্রেক

দেশে আবারও বাড়লো সোনার দাম, ইতিহাস ব্রেক

যারা নির্বাচিত হলেন বিসিবির নতুন পরিচালনা পর্ষদে

যারা নির্বাচিত হলেন বিসিবির নতুন পরিচালনা পর্ষদে

আমিনুল বুলবুল বাংলাদেশের নতুন বিসিবি সভাপতি নির্বাচিত

আমিনুল বুলবুল বাংলাদেশের নতুন বিসিবি সভাপতি নির্বাচিত

নুরাল পাগলার বাড়ি থেকে লুট হওয়া খাটের চরাট সহ যুবক গ্রেফতার

নুরাল পাগলার বাড়ি থেকে লুট হওয়া খাটের চরাট সহ যুবক গ্রেফতার

জনপ্রিয় সংবাদ

সাত জেলায় বন্যার পূর্বাভাস, বাড়ছে নদীর পানি

সাত জেলায় বন্যার পূর্বাভাস, বাড়ছে নদীর পানি

দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে ১২৯ রানে গুটিয়ে দিল টাইগ্রেসরা

দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে ১২৯ রানে গুটিয়ে দিল টাইগ্রেসরা

গোয়ালন্দে আশ্রয়ণে ক্ষতিগ্রস্ত ১০ পরিবারের পাশে এ্যাড. আসলাম মিয়া

গোয়ালন্দে আশ্রয়ণে ক্ষতিগ্রস্ত ১০ পরিবারের পাশে এ্যাড. আসলাম মিয়া

দৌলতদিয়ায় মেলা বন্ধ করে দিল উপজেলা প্রশাসন

দৌলতদিয়ায় মেলা বন্ধ করে দিল উপজেলা প্রশাসন

দেবীদ্বারে আন্তঃজেলা ডাকাত চক্রের ১৪ সদস্য গ্রেফতার, অস্ত্র উদ্ধার

দেবীদ্বারে আন্তঃজেলা ডাকাত চক্রের ১৪ সদস্য গ্রেফতার, অস্ত্র উদ্ধার

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

নামাজে খুশু অর্জনের সহজ উপায়

নামাজে খুশু অর্জনের সহজ উপায়

ইবাদতের সর্বোচ্চ রূপ নামাজ, আর নামাজের আত্মা হলো খুশু বা বিনয়। খুশু মানে মনোযোগ ও অন্তরের উপস্থিতি, যা আল্লাহর সঙ্গে মানুষের সরাসরি সংযোগ সৃষ্টি করে। কিন্তু আজকের ব্যস্ত জীবনে অধিকাংশ মানুষ নামাজে দাঁড়ালেও মন থাকে অন্যত্র। ইসলামে খুশু অর্জনের গুরুত্ব তাই অপরিসীম, কারণ রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “মানুষের জন্য নামাজ থেকে শুধু সেই অংশই গণনা হবে, যেখানে সে মনোযোগী ছিল।” (আবু

ইসলামে পরোপকার ও মানবসেবা

ইসলামে পরোপকার ও মানবসেবা

ইসলাম এমন এক পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা, যা মানুষের কল্যাণকেই মূল লক্ষ্য হিসেবে স্থাপন করেছে। এই ধর্ম শুধু ইবাদত বা নামাজ-রোজার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং সমাজে অন্য মানুষের জন্য কল্যাণকর কাজ করাকে সমানভাবে গুরুত্ব দিয়েছে। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেছেন, “তোমরা একে অপরকে সৎকাজ ও আল্লাহভীতিতে সহযোগিতা করো” (সূরা মায়িদা: ২)। অর্থাৎ ইসলামে মানবসেবা ও পরোপকার কেবল সামাজিক দায়িত্ব নয়, বরং এটি ইমানের

আত্মসংযম: ইসলামী জীবনের মূল ভিত্তি

আত্মসংযম: ইসলামী জীবনের মূল ভিত্তি

আত্মসংযম এমন এক গুণ যা একজন মানুষকে নৈতিকভাবে দৃঢ় করে তোলে এবং তাকে পাপ ও অশুদ্ধতা থেকে রক্ষা করে। ইসলাম আত্মসংযমকে শুধু একটি নৈতিক মূল্য নয়, বরং আল্লাহর নিকট প্রিয়তম বৈশিষ্ট্য হিসেবে ঘোষণা করেছে। কুরআনে বলা হয়েছে, “যে ব্যক্তি নিজের প্রবৃত্তিকে সংযত করেছে, নিশ্চয়ই সে সফল হয়েছে” (সূরা আশ-শামস, আয়াত ৯-১০)। এ আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, প্রকৃত

ধৈর্যের শিক্ষা কোরআন ও হাদিসের আলোকে

ধৈর্যের শিক্ষা কোরআন ও হাদিসের আলোকে

ইসলাম মানবজীবনে ধৈর্যকে এমন এক মহান গুণ হিসেবে উপস্থাপন করেছে যা দুনিয়া ও আখেরাত উভয় ক্ষেত্রেই কল্যাণ বয়ে আনে। আল্লাহ তায়ালা কোরআনে বহুবার ধৈর্যের কথা উল্লেখ করেছেন এবং বলেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন। মানুষের জীবনে বিপদ, পরীক্ষা ও সংকট আসবে, আর এসব মোকাবিলার সর্বোত্তম উপায় হলো ধৈর্য ধারণ করা। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর জীবনেও ধৈর্যের অনন্য দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। তায়েফে অপমানিত

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

বর্তমান সমাজে দুর্নীতি, ঘুষ, প্রতারণা ও অনৈতিক কর্মকাণ্ড ভয়াবহ আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। ইসলামের দৃষ্টিতে এগুলো মারাত্মক গুনাহ এবং সমাজের স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি। ইসলাম সব ধরনের দুর্নীতি ও অনৈতিক কাজ কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করেছে এবং সৎপথে চলার শিক্ষা দিয়েছে। কুরআনে স্পষ্ট বলা হয়েছে যে যারা অন্যায়ের মাধ্যমে মানুষের অধিকার হরণ করে তাদের জন্য পরিণতি ভয়াবহ। কুরআনের সূরা আল-বাকারা’র ১৮৮ নম্বর আয়াতে আল্লাহ