শুক্রবার, ৩ অক্টোবর, ২০২৫১৮ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

শিশুদের মসজিদমুখী করতে অভিভাবকের দায়িত্ব

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৫ ডিসেম্বর ২০২০, ৯:৫৩

শেয়ার করুনঃ
শিশুদের মসজিদমুখী করতে অভিভাবকের দায়িত্ব
মসজিদমুখী
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

পৃথিবীর প্রায় সব বাবা-মা ও অভিভাবকই চায়, তার সন্তান নামাজি ও সৎ চরিত্রের অধিকারী হোক। কিন্তু চাওয়ার সঙ্গে তাদের কর্মের মিল খুঁজে পাওয়া যায় না। নিজেরা নিয়মিত মসজিদে গেলেও নিজ সন্তানকে মসজিদে নিয়ে যেতে চান না। শিশু মসজিদে যেতে চাইলেও নানান অজুহাতে তাকে বাসায় রেখে যান।বাচ্চারা ছোটবেলা থেকে মসজিদে না এলে মসজিদে আসার ব্যাপারে উৎসাহিত হবে কি করে? জামাতের সঙ্গে নামাজ আদায়ের গুরুত্ব বুঝবে কি করে? এমনটি হলে কি সন্তান নামাজি হবে?

হ্যাঁ, মসজিদমুখী প্রজন্ম গড়ে তুলতে হলে, শিশু বয়স থেকেই তাকে সঙ্গে নিয়ে মসজিদে যেতে হবে। গড়ে তুলতে হবে মসজিদমুখী প্রজন্ম। তবেই সন্তান হবে নামাজি ও সৎ চরিত্রের অধিকারী। এ কারণেই সুন্দর ও অপরাধমুক্ত সমাজ গঠনে মসজিদমুখী প্রজন্ম গড়ে তোলার বিকল্প নেই।

আরও

বজ্রপাত ও অতিবৃষ্টি হলে ইসলামের নির্দেশনা

বজ্রপাত ও অতিবৃষ্টি হলে ইসলামের নির্দেশনা

শিশু বয়স থেকেই সন্তানকে মসজিদমুখী প্রজন্ম হিসেবে গড়ে তুলতে নিয়মিত নামাজসহ প্রত্যেক জুমআর দিন শিশুকে উত্তম পোশাক পরিয়ে মসজিদে নিয়ে যেতে হবে। শেখাতে হবে মসজিদের আদব, করণীয় ও বৈশিষ্ট্য। তবেই তারা পাবে একটি সুন্দর ও উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ।

মসজিদের পাশ্ববর্তী বাসা-বাড়ির শিশুরা আজান হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মসজিদে যেতে আত্মহারা হয়ে ওঠে। অনেক অভিভাবক নিজেরা নামাজে গেলেও শিশুদের মসজিদে নিতে চান না। আবার অনেক মানুষ আছেন যারা শিশুদের মসজিদে আসাকে বিরক্ত মনে করেন।

আরও

পবিত্র শুক্রবারে দোয়া ও ইবাদতের গুরুত্ব

পবিত্র শুক্রবারে দোয়া ও ইবাদতের গুরুত্ব

‘না’, এমনটি হলে মসজিদমুখী প্রজন্ম গড়ে ওঠবে না। বরং শিশুর ছুটাছুটি, চেঁচামেচি ও কান্নাকাটি ধৈর্যের সঙ্গে সহ্য করে তাদের বুঝাতে হবে যে, মসজিদ আল্লাহর ঘর। এখানে নিরবে সুন্দর ও উত্তম পরিবেশে আল্লাহর ইবাদত-বন্দেগি করতে হয়। তবেই শিশু শিখবে মসজিদের আদব। আর এসব শিশুদের পদচারণায় আবাদ হবে মসজিদ। গঠন হবে সুন্দর ও অপরাধমুক্ত শান্তিপূর্ণ সমাজ।

শিশুদের মসজিদমুখী করা অভিভাবকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজ। মসজিদে নিয়ে আসা থেকে বেঁচে থাকতে কোনোভাবেই শিশুর সামনে মিথ্যা অজুহাত দাঁড় করানো ঠিক নয়। কারণ একদিকে মিথ্যা অজুহাতে যেমন গোনাহ হয় আবার সন্তানও মসজিদবিমুখ হয়ে পড়ার আশংকা তৈরি হয়। বড় হওয়ার পর চাইলেও এ সন্তানের মসজিদমুখী হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।

মসজিদমুখী প্রজন্ম গড়ে তুলতে করণীয়

নিজ সন্তানকে সুন্দর পোশাক পরিয়ে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজসহ জুমআর নামাজে সঙ্গে করে নিয়ে আসতে হবে।

শিশুকে বাসা থেকে বুঝাতে হবে মসজিদে এসে যেন, কাউকে বিরক্ত না করে। চিৎকার, কান্নাকাটি বা দুষ্টুমি না করে। এভাবে নিয়মিত বুঝালে একসময় শিশু মসজিদের পরিবেশের সঙ্গে অভ্যস্ত হয়ে যাবে।

কোনো মুসল্লি বিরক্ত হলে তাকে বুঝাতে হবে।

শিশুরা মসজিদে দুষ্টুমি করলে, তার সঙ্গে খারাপ আচরণ না করে তাকে বুঝিয়ে দিতে হবে।

নিজ নিজ সন্তানকে নিজের সঙ্গে রাখতে হবে।

শিশুদের কাতারের মধ্য থেকে বের করে পেছনে পাঠানো যাবে না। কারণ পেছনে সব শিশু একত্র হলে চিৎকার কিংবা শোরগোল বেড়ে যাবে। আর তাতে পরিস্থিতি অস্বাভাবিক হয়ে ওঠবে।

মসজিদে আদব সম্পর্কে শিশুকে ধীরে ধীরে শেখাতে হবে।

সম্ভব হলে মসজিদেও শিশুবান্ধব পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

মসজিদে ইমাম-মুয়াজ্জিন কিংবা কমিটির সদস্যরা শিশুদের জন্য একটি আলাদা ভুবন তৈরি করতে পারেন।

মনে রাখতে হবে

মসজিদমুখী প্রজন্ম গড়ে তুলতে, শিশুদের পদচারণায় মসজিদ মুখরিত রাখতে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর জীবন থেকেই মুসলিম উম্মাহকে শিক্ষা নিতে হবে। তিনি মসজিদে শিশুদের নিয়ে আসতেন।নামাজ পড়াকালীন সময়ে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শিশুদের সঙ্গে কেমন আচরণ করেছেন তাও জানতে হবে। কেননা এসব বিষয় জানার মধ্যেই রয়েছে মসজিদমুখী প্রজন্ম গড়ে তোলার অনুপ্রেরণা।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

হাদিসের বর্ণনা থেকে জানা যায় যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর প্রিয় নাতি হজরত ইমাম হাসান ও হুসাইন নামাজ চলাকালীন সময়ে প্রিয় নবির সঙ্গে কী করতেন? রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন সেজদায় যেতেন, তখন তাঁরা প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর কাধে চড়তেন। যে কারণে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অনেক সময় সেজদায় দীর্ঘ সময় ব্যয় করতেন। এ কারণে কখনও তিনি নাতিদের সঙ্গে রাগ বা খারাপ আচরণ করেননি।

সম্প্রতি সময়ে শিশু-কিশোরদের মসজিদমুখী করতে দেশে কিংবা দেশের বাইরে নানা আয়োজনের খবর পাওয়া যায়। যদি ছোট্ট বয়স থেকে শিশুকে মসজিদমুখী করা যায়। শিশুদের পদচারণায় মসিজদ আবাদ করা যায় তবে কোনো কিশোর কিংবা যুবককে মসজিদমুখী করতে অনুষ্ঠান আয়োজনের প্রয়োজন হতো না।

আফসোসের বিষয়!

পাড়া, মহল্লা, উপজেলা, জেলা কিংবা বিভাগীয় শহরসহ অনেক স্থানে দৃষ্টিনন্দন মসজিদ প্রতিষ্ঠা হলেও শুক্রবার ছাড়া সপ্তাহের প্রায় প্রতিদিনই মুসল্লি শূন্য থাকে এসব মসজিদ। যে কারণে নানা পুরস্কার কিংবা অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়ে শিশু-কিশোরদের মসজিদমুখী করার আয়োজন করার প্রয়োজন হয়।

ছোট্ট বয়স থেকে শিশুদের পদচারণায় মসজিদ আবাদ হলে এমনিতেই মসজিদমুখী প্রজন্ম গড়ে ওঠবে। সুন্দর ও অপরাধমুক্ত সমাজ তৈরি হবে। সমাজে অশান্তি ও অন্যায় কমে যাবে। মাদকের ছোবল, হত্যা, ধর্ষণের মতো মারাত্মক জঘন্য অপরাধ থেকে মুক্ত হবে সমাজ।

মানসিকতা হোক এমন

শিশুদের জন্য মসজিদ শুধু নামাজের স্থানই নয়, বরং তারা মসিজদে খেলাধুলা করবে, দৌড়াদৌড়ি করবে, আনন্দ করবে। আর নামাজের সময় হলে ইমামের সঙ্গে জামাআতে অংশগ্রহণ করবে। পাড়া কিংবা মহল্লা সব শিশু মসজিদে এলে পরস্পরের সঙ্গে সুসম্পর্ক তৈরি হবে। মুরব্বিরা পাবে যথাযথ সম্মান। সুন্দর সামাজিক সুসম্পর্ক তৈরি হবে। পরস্পরের সহযোগিতায় এগিয়ে আসবে আজকের শিশু। যারা হবে আগামী দিনের ভবিষ্যৎ।

সুতরাং মসজিদে কোনো ছোট্ট শিশু আসলে তাকে অসহযোগিতা নয়, বরং উৎসাহ দিতে হবে। শিশুদের বিরক্তি ও বিভিন্ন বিষয়গুলো সহ্য করতে হবে।মসজিদমুখী প্রজন্ম গড়তে নোয়াখালীর এক ইমামের ঘোষণাকে আমরা নিজেদের জন্য উপদেশ হিসেবে নিতে পারি। তিনি মসজিদে ঘোষণা করেছিলেন-১২ বছরের নিচে যত বাচ্চা মসজিদে আসবে প্রত্যেক ওয়াক্তে তাদের জন্য থাকবে ২টি করে চকলেট। আবার যারা নিয়মিত আসবে তাদের জন্য থাকবে সপ্তাহিক পুরস্কার। যা প্রতি বৃহস্পতিবার বাদ ইশা ঘোষণা করা হবে।’

তার ভাষায়, ‘বাচ্চাদের মসজিদমুখী করে নামাজি ও অপরাধমুক্ত সুন্দর জীবন গঠনে এ উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। যদিও ভেবেছিলাম হয়তো এ আহ্বানে তেমন সাড়া পাবো না।কিন্তু আল্লাহর অশেষ শুকরিয়া যে, এ ঘোষণায় এক সপ্তাহ, দুই সপ্তাহ যেতে না যেতেই মসজিদে শিশুদের সংখ্যা বাড়তে থাকে। এক সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি চকলেট (৫৮) পাওয়া ৮ বছরের শিশু সালেহকে সাপ্তাহিক পুরস্কার হিসেবে জ্যামিতি বক্স প্রদান করি।

বাচ্চাদের উদ্দেশ্যে মসজিদে ইমাম আরও ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘শুধু নামাজ পড়ার জন্যই নয়, বরং মসজিদে নামাজ পড়ার পর তারা খেলবে, দৌড়াদৌড়ি করবে, আনন্দ করবে।’ইমামের এমন ঘোষণায় স্থানীয় কিছু মুসল্লি রেগে যায়। আবার কেউ কেউ মারাত্মক বিরক্তি প্রকাশ করলে মসজিদের ইমাম সরাসরি এসব মুসল্লিদের বলেন-‘যারা মসজিদে শিশুদের আসা-যাওয়া সহ্য করতে পারবে না, তারা চাইলে অন্য মসজিদে চলে যেতে পারেন। শিশুদের আসা-যাওয়ার কারণে যেসব মুসল্লি বিরক্তি কিংবা রেগে যাবেন আমি তাদের ইমামতি করব না। বরং যারা ধৈর্যশীল মুসল্লি, আমি শুধু তাদের ও শিশুদের ইমামতি করবো।’

কারণ শিশুরা ছোট থেকে নামাজে অভ্যস্ত হলে মসজিদ কখনো মুসল্লি শূন্য হবে না। যারা এখন শিশু, কম-বেশি দুষ্টুমি করলেও বড় হলে ঠিক হয়ে যাবে। তাদের বুঝানো এবং নামাজে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে সব মুসল্লির নৈতিক দায়িত্ব ও বুদ্ধিমানের কাজ।মসজিদে ইমামের এ ঘোষণা ফলে শুধু ছেলে শিশুরাই নয়, মেয়ে শিশুরাও বাবা-ভাইয়ের সঙ্গে মসজিদে আসা শুরু করে। এরই মধ্যে ৬ বছরের এক মেয়ে শিশু সবচেয়ে বেশি মসজিদে এসে চকলেটসহ সপ্তাহিক পুরস্কার হিসেবে পেয়েছেন অ্যালার্ম ঘড়ি।

দেশের প্রতিটি মসজিদে শিশুদের অংশগ্রহণ বাড়লে, শিশুদের পদচারণায় মসজিদ মুখরিত হলে, নিয়মিত নামাজে শিশুদের অংশগ্রহণে মসজিদ আবাদ হলে কমে যাবে অপরাধ প্রবণতা। কুরআনের আলোয় আলোকিত হবে ব্যক্তি পরিবার সমাজ ও দেশ।আসুন, মসজিদমুখী প্রজন্ম গড়ে তুলি। প্রতিদিনের নামাজসহ সাপ্তাহিক জুমআর নামাজে শিশুদের নিয়ে মসজিদে উপস্থিত হই। শিশুদের পদচারণায় মুখরিত হোক মসজিদ। সুন্দর শান্তিপূর্ণ সমাজ বিনির্মাণের কার্যক্রমে অশংগ্রহণ করি। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন। আমিন।

জনপ্রিয় সংবাদ

হঠাৎ যুক্তরাষ্ট্রে শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের জরুরি সমাবেশ

হঠাৎ যুক্তরাষ্ট্রে শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের জরুরি সমাবেশ

নির্বাচন না হলে দেশে ফের ফ্যাসিবাদ কায়েম হবে-গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

নির্বাচন না হলে দেশে ফের ফ্যাসিবাদ কায়েম হবে-গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

শেখ হাসিনার সঙ্গে যোগাযোগ ঠেকাতে টেলিগ্রাম ও বোটিম বন্ধ!

শেখ হাসিনার সঙ্গে যোগাযোগ ঠেকাতে টেলিগ্রাম ও বোটিম বন্ধ!

নির্বাচনে নীলনকশা জাতির জন্য দুর্ভাগ্যজনক-রিজভী

নির্বাচনে নীলনকশা জাতির জন্য দুর্ভাগ্যজনক-রিজভী

সাত জেলায় বন্যার পূর্বাভাস, বাড়ছে নদীর পানি

সাত জেলায় বন্যার পূর্বাভাস, বাড়ছে নদীর পানি

সর্বশেষ সংবাদ

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান: হঠাৎ গাড়ি পার্কিং বন্ধে বিপাকে পর্যটকরা

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান: হঠাৎ গাড়ি পার্কিং বন্ধে বিপাকে পর্যটকরা

খাগড়াছড়িতে শারদীয় দুর্গাপূজার মহোৎসব সম্পন্ন

খাগড়াছড়িতে শারদীয় দুর্গাপূজার মহোৎসব সম্পন্ন

মহাকাশেই হতে পারে বিয়ে আনা দে আরমাস'-টম ক্রুজের

মহাকাশেই হতে পারে বিয়ে আনা দে আরমাস'-টম ক্রুজের

ইসরাইলের হাতে আটকে গেলো গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ৩৯ জাহাজ

ইসরাইলের হাতে আটকে গেলো গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ৩৯ জাহাজ

দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে ১২৯ রানে গুটিয়ে দিল টাইগ্রেসরা

দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে ১২৯ রানে গুটিয়ে দিল টাইগ্রেসরা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ধৈর্যের শিক্ষা কোরআন ও হাদিসের আলোকে

ধৈর্যের শিক্ষা কোরআন ও হাদিসের আলোকে

ইসলাম মানবজীবনে ধৈর্যকে এমন এক মহান গুণ হিসেবে উপস্থাপন করেছে যা দুনিয়া ও আখেরাত উভয় ক্ষেত্রেই কল্যাণ বয়ে আনে। আল্লাহ তায়ালা কোরআনে বহুবার ধৈর্যের কথা উল্লেখ করেছেন এবং বলেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন। মানুষের জীবনে বিপদ, পরীক্ষা ও সংকট আসবে, আর এসব মোকাবিলার সর্বোত্তম উপায় হলো ধৈর্য ধারণ করা। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর জীবনেও ধৈর্যের অনন্য দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। তায়েফে অপমানিত

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

বর্তমান সমাজে দুর্নীতি, ঘুষ, প্রতারণা ও অনৈতিক কর্মকাণ্ড ভয়াবহ আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। ইসলামের দৃষ্টিতে এগুলো মারাত্মক গুনাহ এবং সমাজের স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি। ইসলাম সব ধরনের দুর্নীতি ও অনৈতিক কাজ কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করেছে এবং সৎপথে চলার শিক্ষা দিয়েছে। কুরআনে স্পষ্ট বলা হয়েছে যে যারা অন্যায়ের মাধ্যমে মানুষের অধিকার হরণ করে তাদের জন্য পরিণতি ভয়াবহ। কুরআনের সূরা আল-বাকারা’র ১৮৮ নম্বর আয়াতে আল্লাহ

সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমল বিমান ভাড়া

সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমল বিমান ভাড়া

২০২৬ সালের হজে সরকারি ব্যবস্থাপনায় অংশগ্রহণকারী হজযাত্রীদের জন্য তিনটি ভিন্ন প্যাকেজ ঘোষণা করেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে বিশেষ প্যাকেজ-১, তুলনামূলক সাশ্রয়ী প্যাকেজ-২ এবং নতুন সংযোজন সাশ্রয়ী প্যাকেজ-৩ অন্তর্ভুক্ত। খরচের পরিমাণ সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার ১৬৭ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৬ লাখ ৯০ হাজার ৫৯৭ টাকা পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়েছে। রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ

হাদিসের আলোকে দয়া ও মানবিকতা

হাদিসের আলোকে দয়া ও মানবিকতা

মানব জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান গুণগুলোর মধ্যে দয়া ও মানবিকতা অন্যতম। ইসলামে দয়া কেবল মানুষের প্রতি নয়, সমস্ত সৃষ্টির প্রতিই প্রদর্শন করার শিক্ষা দেওয়া হয়েছে। রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর জীবনে আমরা দেখতে পাই তিনি দয়া, সহানুভূতি ও মানবিকতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। হাদিসে এসেছে, আল্লাহ দয়ালু, আর তিনি দয়া প্রদর্শনকারীদের প্রতি দয়া করেন। সহিহ বুখারির এক হাদিসে রাসূল (সা.) বলেন, যারা পৃথিবীর প্রতি দয়া করবে,

ইসলামে জ্ঞান অর্জনের গুরুত্ব !

ইসলামে জ্ঞান অর্জনের গুরুত্ব !

ইসলামে জ্ঞান অর্জনকে অত্যন্ত মর্যাদার আসনে রাখা হয়েছে। কুরআনের প্রথম আয়াত নাজিল হয়েছিল “ইকরা” শব্দ দিয়ে যার অর্থ পড়। আল্লাহ তায়ালা বলেন, “বলুন, হে আমার প্রতিপালক! আমাকে জ্ঞান বৃদ্ধি করুন” (সূরা ত্বাহা: ১১৪)। এই আয়াত মুসলমানদের জন্য স্পষ্ট নির্দেশনা যে জ্ঞান অর্জন একটি ইবাদত। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “প্রত্যেক মুসলিম পুরুষ ও নারীর জন্য জ্ঞান অর্জন করা ফরজ” (ইবনে মাজাহ)। এই হাদিস