সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫৭ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

বজ্রপাত ও অতিবৃষ্টি হলে ইসলামের নির্দেশনা

মাওলানা মোহাম্মাদ ছগির হোসেন-হেড অফ
মাওলানা মোহাম্মাদ ছগির হোসেন-হেড অফ, ধর্ম ডেস্ক

প্রকাশ: ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১০:৪৬

শেয়ার করুনঃ
বজ্রপাত ও অতিবৃষ্টি হলে ইসলামের নির্দেশনা
বজ্রপাত ইসলামের নির্দেশনাঝড়বৃষ্টি দোয়াপ্রাকৃতিক দুর্যোগ
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্যে বজ্রপাত ও অতিবৃষ্টি মানুষের জীবনকে বিপর্যস্ত করে দেয়। বাংলাদেশসহ অনেক দেশে প্রতিবছর শত শত মানুষ বজ্রপাত বা বন্যার কবলে পড়ে প্রাণ হারায়। ইসলাম এসব বিপর্যয়কে আল্লাহর পক্ষ থেকে পরীক্ষা ও সতর্কবার্তা হিসেবে দেখে। রাসূলুল্লাহ (সা.) শিখিয়েছেন, বিপর্যয় আসলে মুমিনদের ধৈর্যশীল হয়ে আল্লাহর দিকে বেশি করে ফিরে যেতে হবে এবং দোয়া করতে হবে।

হাদিসে এসেছে, আকাশে বজ্রপাত বা তীব্র ঝড়-বৃষ্টি হলে রাসূলুল্লাহ (সা.) আল্লাহর কাছে দোয়া করতেন। হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) বর্ণনা করেন, “রাসূলুল্লাহ (সা.) মেঘ বা বাতাস দেখলে তাঁর চেহারার রঙ পরিবর্তন হতো। আর বৃষ্টি হলে তিনি বলতেন, ‘হে আল্লাহ! এটি কল্যাণের বৃষ্টি করো’” (সহিহ বুখারি ও মুসলিম)। এর মাধ্যমে তিনি আমাদের শিখিয়েছেন বিপদ আসলে আতঙ্কিত না হয়ে আল্লাহর কাছে নিরাপত্তা চাইতে।

বজ্রপাত বা তীব্র বৃষ্টি শুরু হলে ঘরে অবস্থান করা এবং নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নেওয়া সুন্নতসিদ্ধ। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, “যখন তোমরা বজ্রপাত বা ঝড়ো হাওয়া দেখতে পাও, তখন আল্লাহর কাছে দোয়া করো এবং ঘরের ভেতরে অবস্থান করো” (মুসনাদ আহমদ)। এর মাধ্যমে বোঝা যায় প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় নিরাপত্তা নেওয়া ইবাদতের অংশ।

আরও

ঋণের বোঝায় আত্মহত্যা ও চল্লিশার কুসংস্কার নিয়ে আহমাদুল্লাহর বিবৃতি

ঋণের বোঝায় আত্মহত্যা ও চল্লিশার কুসংস্কার নিয়ে আহমাদুল্লাহর বিবৃতি

হাদিসে বজ্রপাতের শব্দ শোনার পর রাসূলুল্লাহ (সা.) যে দোয়া পড়তেন তা হলো: “সুবহানাল্লাযী যুবিহুর্ রা’দু বিহামদিহী ওয়াল মালায়িকাতু মিন খীফাতিহী” অর্থাৎ “পবিত্র তিনি যাঁকে ভয়ে বজ্রধ্বনি ও ফেরেশতারা তাঁর প্রশংসা করে” (মুয়াত্তা মালিক)। এটি পড়লে মুমিনের অন্তরে প্রশান্তি আসে।

বজ্রপাত ও অতিবৃষ্টির সময় নামাজের মাধ্যমে আল্লাহর সাহায্য কামনা করা গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ তায়ালা বলেন, “ধৈর্য ও নামাজের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা কর” (সূরা বাকারা: ১৫৩)। দুর্যোগময় সময়ে ইস্তেগফার ও তাওবা করাও ইসলামের অন্যতম নির্দেশনা। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি বেশি বেশি ইস্তেগফার করে, আল্লাহ তার জন্য প্রতিটি দুঃখ থেকে মুক্তির পথ সৃষ্টি করেন” (আবু দাউদ)।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় আতঙ্কিত হয়ে কুসংস্কার বা ভুল কাজ করা থেকে বিরত থাকা উচিত। ইসলাম এসব বিপর্যয়কে গুনাহ থেকে তওবা এবং জীবনকে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনার সুযোগ হিসেবে উল্লেখ করেছে। তাই বৃষ্টি বা বজ্রপাতের সময় ভয় না পেয়ে আল্লাহর কাছে বেশি বেশি ক্ষমা চাইতে হবে।

বজ্রপাত বা অতিবৃষ্টির সময়ে দরিদ্রদের সাহায্য করা এবং দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের সহযোগিতা করাও ইসলামের দিকনির্দেশনা। হাদিসে এসেছে, “মানুষের মধ্যে সে-ই উত্তম যে মানুষের উপকার করে” (মুসনাদ আহমদ)। বিপর্যয়ের সময় দান-সদকা ও মানবিক সহায়তা আল্লাহর রহমত লাভের বড় উপায়।

আরও

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সবশেষে বলা যায়, বজ্রপাত বা অতিবৃষ্টি হলে আতঙ্কিত না হয়ে নিরাপদ স্থানে থাকা, দোয়া করা, নামাজ আদায় করা, ইস্তেগফার ও তাওবা করা এবং মানুষের কল্যাণে এগিয়ে আসা ইসলামের মূল শিক্ষা। এই শিক্ষাগুলো মেনে চললে মুমিন ব্যক্তি শুধু নিরাপদই থাকবেন না বরং আল্লাহর রহমতের যোগ্য হবেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

ফরিদপুরে আসন পুনর্বিন্যাসে হাইকোর্টের রুল

ফরিদপুরে আসন পুনর্বিন্যাসে হাইকোর্টের রুল

২৯ সেপ্টেম্বর থেকে স্যাটেলাইট সম্প্রচারে সাময়িক ব্যাঘাত

২৯ সেপ্টেম্বর থেকে স্যাটেলাইট সম্প্রচারে সাময়িক ব্যাঘাত

রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ায় রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৮৯ বিলিয়ন ডলার

রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ায় রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৮৯ বিলিয়ন ডলার

দেবীদ্বারে নিরাপত্তাহীন পুকুরে ঝরে গেল দুটি ফুটফুটে প্রাণ

দেবীদ্বারে নিরাপত্তাহীন পুকুরে ঝরে গেল দুটি ফুটফুটে প্রাণ

প্রবাসে ভোট দিতে পারবেন না শেখ পরিবার

প্রবাসে ভোট দিতে পারবেন না শেখ পরিবার

সর্বশেষ সংবাদ

গাজায় হামলা জোরদার, এক পরিবারে নিহত ২৫

গাজায় হামলা জোরদার, এক পরিবারে নিহত ২৫

দেবীদ্বারে নিখোঁজ নাটকে স্বামীকে হত্যা

দেবীদ্বারে নিখোঁজ নাটকে স্বামীকে হত্যা

সাত জেলায় ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির সতর্কতা

সাত জেলায় ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির সতর্কতা

পর্তুগাল ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিলো

পর্তুগাল ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিলো

গাজায় নতুন করে হামলা, নিহতের সংখ্যা বাড়ছে

গাজায় নতুন করে হামলা, নিহতের সংখ্যা বাড়ছে

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

কোরআন ও হাদিসের আলোকে দান-সদকার গুরুত্ব

কোরআন ও হাদিসের আলোকে দান-সদকার গুরুত্ব

ইসলামে দান-সদকা এমন এক আমল যা শুধু দুনিয়ার নয়, আখিরাতের কল্যাণেরও মাধ্যম। আল্লাহ তাআলা কোরআনে বিভিন্ন স্থানে দান-সদকার গুরুত্ব ও ফজিলত উল্লেখ করেছেন। সূরা বাকারা, আয়াত ২৬১-এ আল্লাহ বলেন, যারা আল্লাহর পথে নিজেদের সম্পদ ব্যয় করে, তাদের উদাহরণ একটি শস্যদানা সদৃশ, যা থেকে সাতটি শীষ জন্মে এবং প্রতিটি শীষে থাকে একশত দানা। এভাবেই আল্লাহ যাকে ইচ্ছা বহুগুণ বৃদ্ধি করে দেন।

জুমার দিন: মুসলমানদের জন্য সর্বাধিক পবিত্র ও ফজিলতময় সময়

জুমার দিন: মুসলমানদের জন্য সর্বাধিক পবিত্র ও ফজিলতময় সময়

সপ্তাহের সাত দিনের মধ্যে মুসলমানদের জন্য সবচেয়ে পবিত্র দিন হলো জুমা। ইসলামে এই দিনটির গুরুত্ব অপরিসীম। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, পৃথিবীতে সূর্য উদিত হওয়ার মধ্যে সবচেয়ে বরকতময় দিন হলো জুমা। এই দিনে রয়েছে বিশেষ কিছু আমল, যা মুসলিম উম্মাহর জন্য পরকালীন মুক্তি ও অফুরন্ত সওয়াবের দ্বার খুলে দেয়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, “হে ঈমানদারগণ! জুমার দিনে যখন নামাজের জন্য আহ্বান জানানো

শুক্রবারের গুরুত্ব ও মুসলিম জীবনে এর তাৎপর্য

শুক্রবারের গুরুত্ব ও মুসলিম জীবনে এর তাৎপর্য

প্রতি সপ্তাহের শুক্রবার মুসলিমদের জন্য বিশেষ বরকতের দিন। ইসলামী ঐতিহ্যে শুক্রবারকে সপ্তাহের সেরা দিন বলা হয়েছে। কোরআনে সূরা জুমুআয় আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, “হে ঈমানদারগণ! যখন শুক্রবারের নামাজের জন্য আহ্বান করা হয়, তখন আল্লাহর স্মরণের দিকে দ্রুত এগিয়ে যাও এবং ক্রয়-বিক্রয় ত্যাগ কর”। এ আয়াত থেকেই বোঝা যায় শুক্রবার মুসলিমদের আধ্যাত্মিক উন্নয়ন ও সামাজিক বন্ধন দৃঢ় করার একটি অনন্য দিন। রাসূলুল্লাহ (সা.)

ঋণের বোঝায় আত্মহত্যা ও চল্লিশার কুসংস্কার নিয়ে আহমাদুল্লাহর বিবৃতি

ঋণের বোঝায় আত্মহত্যা ও চল্লিশার কুসংস্কার নিয়ে আহমাদুল্লাহর বিবৃতি

সম্প্রতি এক ঋণগ্রস্থ ব্যক্তির আত্মহত্যার পর তার পরিবার ঋণ করে চল্লিশা পালন করেছে। এ ঘটনাকে ধর্মীয় শিক্ষার অভাব হিসেবে উল্লেখ করেছেন জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ। তিনি তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ঋণের ভারে যিনি জীবন শেষ করলেন, সেই ব্যক্তির জন্য ঋণ করে চল্লিশা করা হলো। এই ঘটনার মাধ্যমে দীনি শিক্ষার অভাব এবং দীন সম্পর্কে অজ্ঞতার প্রভাব আমরা নতুন করে উপলব্ধি

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

বাংলাদেশের বর্তমান সামাজিক পরিস্থিতিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা নিয়ে নানা আলোচনা চলছে। এ প্রেক্ষাপটে ইসলামের নির্দেশনাগুলো আবারও প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠছে। ইসলাম কেবল ইবাদতের ধর্ম নয়, এটি একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা যা ন্যায় ও সাম্যের ভিত্তিতে সমাজ গঠনের শিক্ষা দেয়। কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ন্যায়বিচারের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। সূরা নিসা’র ৫৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, “নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের আদেশ দেন যে তোমরা