প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২০, ৫:১২
ইসলামের পঞ্চম স্তম্ভ পবিত্র হজ। প্রতি বছর বিশ্বের লাখো মুসলমান সৌদি আরবে গিয়ে এই মহিমান্বিত ইবাদত পালন করেন। চলতি বছর হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হতে যাচ্ছে আর মাত্র তিন দিন পর। ইতোমধ্যে ১০ লাখের বেশি হজযাত্রী সৌদি আরবে পৌঁছেছেন বলে জানিয়েছেন দেশটির হজবিষয়ক মন্ত্রী তৌফিক আল-রাবিয়াহ। জিলহজ মাসের ৮ থেকে ১৩ তারিখের মধ্যে হজের প্রধান ধর্মীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়। এই সময়
মুসলিম জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হজ্ব এবং কুরবানি। এই দুটি ইবাদত শুধুমাত্র আচার-অনুষ্ঠান নয়, বরং তা আত্মত্যাগ, মানবতা ও আল্লাহর প্রতি গভীর আনুগত্যের প্রতীক। কুরআন ও হাদিসে এর গুরুত্ব বহুবার বর্ণিত হয়েছে। প্রতি বছর জিলহজ মাসে হজ্ব ও কুরবানিকে কেন্দ্র করে সারা বিশ্বের মুসলমানরা এই দুটি আমল পালনে একত্র হন। এর মাধ্যমে মুসলিম জাতি আল্লাহর নৈকট্য লাভে নিজেদের নিয়োজিত করে। হজ্ব
জিলহজ মাস হিজরি বছরের অন্যতম পবিত্র মাস এবং এটি ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি স্তম্ভের একটি—হজের সঙ্গে সম্পৃক্ত। পবিত্র কুরআন ও হাদিসে এ মাসের প্রথম দশ দিনকে অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ বলা হয়েছে। এই সময়টিকে নবী কারিম (সা.) বছরের সেরা দিনসমূহ হিসেবে বর্ণনা করেছেন, যেখানে সৎকর্মের প্রতিদান অন্যান্য সময়ের চেয়ে বহুগুণ বেশি। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘‘জিলহজ মাসের প্রথম দশদিনে আল্লাহর কাছে নেক আমল যত
প্রতি বছর জিলহজ মাস শুরু হতেই মুসলিম উম্মাহ কুরবানি এবং হজ পালন নিয়ে বিশেষ প্রস্তুতি নেয়। কুরবানি হলো ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত, যা আল্লাহর প্রতি আনুগত্য এবং নবী ইবরাহিম (আঃ) এর ত্যাগের স্মৃতি হিসেবে পালন করা হয়। কুরবানি করা পশুর মাংস গরীব ও দরিদ্রদের মধ্যে বিতরণ করা হয়, যা মুসলিম সমাজে ঐক্য ও সৌহার্দ্য বাড়ায়। এটি শুধুমাত্র পশু কোরবানি নয়,
দেশের আকাশে পবিত্র হিজরি ১৪৪৬ সনের জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা গেছে। সেই অনুযায়ী বৃহস্পতিবার থেকে এই মাসের গণনা শুরু হবে এবং আগামী ৭ জুন, শুক্রবার (১০ জিলহজ) বাংলাদেশে ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অধীনে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়, যা অনুষ্ঠিত হয় বুধবার সন্ধ্যায় বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে। সভায় সভাপতিত্ব করেন ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ