প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২০, ৫:১২
ঈদের নামাজ ইসলামের অন্যতম বিশেষ ইবাদত, যা দুই রাকাত বিশিষ্ট এবং নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করে আদায় করা হয়। ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার নামাজের মধ্যে সামান্য পার্থক্য থাকলেও উভয় নামাজের মৌলিক নিয়ম এক। নিয়ত করে তাকবিরে তাহরিমা বলার পর হাত বাঁধতে হয় এবং সূরা ফাতিহার পূর্বে অতিরিক্ত ছয়টি তাকবির বলা হয়। প্রথম রাকাতের তিনটি তাকবিরের পর হাত বাঁধতে হয় এবং
রমজানের অন্যতম শিক্ষা তাকওয়া অর্জনের পাশাপাশি পারস্পরিক সহমর্মিতা ও ভ্রাতৃত্ববোধ জাগ্রত করা। ২৮তম রোজা পার হয়ে মাহে রমজানের শেষ দশকও সমাপ্তির পথে। আমাদের তারাবিহ, তেলাওয়াত, দোয়া ও ইবাদত আল্লাহর দরবারে কবুল হয়েছে কি না, সে প্রশ্ন থেকেই যায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) হাদিসে বলেছেন, অনেকে রোজা রাখলেও কেবল উপোস থাকা ছাড়া তাদের কিছুই অর্জিত হয় না, অনেকে রাত জেগে ইবাদত করলেও নিদ্রাহীনতা
পবিত্র রমজানের শেষ শুক্রবারকে বলা হয় জুমাতুল বিদা। এ দিনটি মুসলিম উম্মাহর জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। এটি রোজাদারদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে মহিমান্বিত এ মাস বিদায়ের পথে। তাই দিনটির যথাযথ মূল্যায়ন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জুমাতুল বিদা উপলক্ষে মুসল্লিরা মসজিদে বিশেষ ইবাদত ও দোয়ায় মশগুল থাকেন। জুমার দিনের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। রাসুল (সা.) বলেছেন, এটি সপ্তাহের সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। এই দিনে আদম (আ.)-কে
রাজধানীতে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যে পালিত হচ্ছে পবিত্র শবে কদর। আল্লাহর রহমত ও বরকত লাভের আশায় মুসল্লিরা দলে দলে মসজিদে জড়ো হচ্ছেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন মসজিদে উপচেপড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। বিশেষত জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম, ইস্কাটন, বেইলি রোড ও পুরান ঢাকার বেশ কিছু মসজিদে মুসল্লিদের ঢল নামে। বায়তুল মোকাররম মসজিদে দেখা যায়, মুসল্লিরা উত্তর-দক্ষিণ গেট দিয়ে প্রবেশ করছেন।
রমজানের শেষ দশকে মহিমান্বিত লাইলাতুল কদরের সন্ধানে লাখো মুসল্লি জমায়েত হয়েছেন পবিত্র আল আকসা মসজিদে। সারা রাত ইবাদত-বন্দেগিতে মগ্ন থেকে তারা আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করেন এবং মুসলিম উম্মাহর শান্তির জন্য দোয়া করেন। আল আকসা মসজিদ দেখভালের দায়িত্বে থাকা ইসলামিক ট্রাস্টের তথ্যমতে, বুধবার রাতে প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজার মানুষ সেখানে নামাজ আদায় করেন। তুরস্কের সংবাদমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সি এ তথ্য নিশ্চিত