মঙ্গলবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২৫১৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জাতীয়

ধৃষ্টতা নাকি সচেতনতা ?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ১৭:২৯

শেয়ার করুনঃ
ধৃষ্টতা নাকি সচেতনতা ?
বরিশাল
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

‘বিষ’ শব্দটি শুনলে আঁতকে ওঠার দিন বোধ হয় শেষ। বরং বিষের সঙ্গে এক ধরনের সখ্যতা গড়ে উঠেছে আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের। বিষ ছাড়া আমাদের চলেই না। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত গান ‘আমি জেনেশুনে বিষ করেছি পান, প্রাণের আশা ছেড়ে সঁপেছি প্রাণ।’ আমরা এখন কিন্তু প্রাণের আশা ছেড়ে বিষের শরণাপন্ন হই না, বরং জেনেশুনে বিষ খাই প্রাণ বাঁচানোর নামে, দাম্ভিকতা নিয়ে। ধনী দরিদ্র সব পরিবারের মধ্যে এখন দাম্ভিকতার অসুস্থ প্রতিযোগিতা চলছে। এই বিষ এমন বিষ, যা খেলে আমরা একবারে মরি না। বরং আমরা প্রতিদিন একটু একটু করে মরি। যার নাম মাদক।

আমাদের সন্তানেরা মাদক নামক সেই বিষের জ্বালায় প্রতিদিন নীল হয়। মাদকের বিষে বুদ হয়ে থাকা আমাদের সন্তানরাই আজ সমাজে তৈরী করছে “কিশোর গ্যাং” কিশোর কিলার। তারা ঘটাচ্ছে গ্যাং রেপ (ধর্ষণ)’র মতো জঘন্য অপরাধ। এছাড়া যুব সমাজের উচ্ছৃঙ্খলতা আজ আমাদের ভাবিয়ে তুলছে। এদিকে স্বাধীনতা বিরোধী চক্র সব সময়ই আমাদের দেশের প্রতি ভালবাসা ও উদারতার পরিবর্তে সমাজকে উস্কে দিচ্ছে। এদের কঠোর হাতে দমন করা না হলে এ ধরণের অপরাধ/ধৃষ্টতা আমাদের অনলে পুড়িয়ে মারবে। স¤প্রতি পত্রিকা অফিসের কাজ শেষে গভীর রাতে বাড়ি ফেরার পথে হঠাৎই চোখ পড়লো বরিশাল জেনারেল (সদর) হাসপাতালে মসজিদ লাগোয়া দেয়ালে। যেখানে লেখা রয়েছে “পুত্রের হাতে ধর্ষিতা তুমি, জননী বাংলাদেশ”। দেয়ালের ওই লেখাগুলো দেখে কেউ মিটি মিটি হাসেন, কেউ মুখ লুকিয়ে রাখেন লজ্জায়, কেউ বা দায় এড়িয়ে দেখেও না দেখার ভান করছেন। স্থানীয় কয়েকজন ওষুধ ব্যবসায়ীর সাথে কথা বলে জানা যায়, তারাও বিষয়টি গত ৭ দিন ধরে দেখছেন। তবে কে বা কাহারা কখন এ লেখা লিখেছে তা বলতে পারেননি কেউ। ধারণা করা হচ্ছে, গভীর রাতে শুনসান নিরবতায় কেউ হয়তো এ লেখাটা লিখেছেন। তবে লেখাটির অর্থ বুঝতে পারছিলাম না।

এটা কি ধৃষ্টতা, নাকি সচেতনতা। এ বিষয়ে পরিস্কার ধারণা নিতে আইনজীবী, প্রশাসন ও সংস্কৃতিজনদের সাথে আলোচনা করি। যে বা যারা এটা লিখেছে আসলে কি বোঝাতে চেয়েছেন তা না বুঝলেও কেউ কেউ ধারণা করছেন, স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিরা এ ধরণের উস্কানী বা ধৃষ্টতা দেখাচ্ছে। কেননা, জননী হলো মা, মা মানে মাতৃভ‚মি। আর মাতৃভ‚মির পুত্র হলেন মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে যারা অংশগ্রহণ করেছেন এবং যারা শহীদ হয়েছেন। যদি এই অর্থেই বোঝাতে এ ধরণের লেখা হয়ে থাকে তবে তা মারাত্মক অপরাধ, যা রাষ্ট্রদ্রোহীতার শামিল। অবশ্য মাদক আর ধর্ষণের মতো সামাজিক ব্যাধি যদি বোঝাতে চান তাহলেও আমাদের আরো সচেতন হওয়া প্রয়োজন। আকাশ সংস্কৃতিতে ভেসে বেড়ায় আমাদের সন্তানেরা। আর তার প্রভাব পড়ছে সমাজে। প্রকারন্তরে তার প্রভাব রাষ্ট্রের উপরেও পড়ে। তাই এখনই আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মকে রক্ষায় এক হয়ে কাজ করতে হবে। যে যার অবস্থান থেকে একটু সচেতন হলেই বেঁচে যেতে পারে আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম। যার শুরুটা হতে হবে পরিবার থেকেই।

আরও

খালেদা জিয়াকে অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ঘোষণা করল সরকার, প্রজ্ঞাপন জারি

খালেদা জিয়াকে অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ঘোষণা করল সরকার, প্রজ্ঞাপন জারি

বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ বরিশাল জেলা শাখার সভাপতি রাবেয়া খাতুন ধর্ষণ বেড়ে যাওয়ার পেছনে সরাসরি বিচার বিভাগকে দায়ী করে বলেন, ধর্ষকের বিচার কাজ ধীরগতিতে হওয়ায় অনেক সময় ধর্ষকরা আইনের ফাঁক-ফোকড় গলে বেরিয়ে আসে। তিনি বলেন, ধর্ষকের শাস্তি যত দ্রæত সম্ভব সম্পন্ন করা এবং ধর্ষকের ফাঁসি হওয়া উচিত। এছাড়া মাদক কারবারীদেরও বিচারকাজ দ্রæত শেষ করে শাস্তির ব্যবস্থা করা দরকার উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, আকাশ সংস্কৃতি রোধ করতে হবে, যে সকল চ্যানেল বা সাবসক্রাইবার যৌন বিষয়ে প্রদর্শন করে তা সরাসরি বন্ধ করা দরকার। তিনি বলেন, নারী সংগঠন, মানবাধিকার সংগঠন, আইনজীবী, আইন শৃঙ্খলা বাহিনী, শিক্ষক সমাজ, সাংবাদিক, জনগণ সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মাদক ও ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধ রোধ করা সম্ভব।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের জেলা সভাপতি নাট্যজন সৈয়দ দুলাল, এ ধরণের লেখা দ্বারা দেশটাকে যারা স্বাধীন করেছে তাদেরকেই বোঝানোর চেষ্টা করা হয়েছে, যা রাষ্ট্রদ্রোহীতার শামিল। এ ব্যাপারে অবশ্যই তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া উচিত। যে বা যাহারাই এটা লিখে থাকুক এটা কাম্য নয় উল্লেখ করে তিনি জানান, এ ধরণের দৃষ্টিকটু লেখাটি দ্রæত মুছে ফেলা দরকার। জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার প্রিন্স ইলাহী বলেন, যেহেতু কে বা কাহারা এ লেখা লিখেছে এটা জানা যায়নি, কাকে উদ্দেশ্য করে লেখা হয়েছে অথবা কি বোঝাতে চেয়েছে তাই এ বিষয়ে বলা মুশকিল। তবে শাব্দিক অর্থে যা বোঝায় তা হলো, পুত্র মানে মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদদের তথা যারা দেশটাকে স্বাধীন করেছে তাদেরকে বোঝানোর চেষ্টা করা হয়েছে। আর এই অর্থে যদি বলে থাকে তবে অবশ্যই এটা অনেক বড় অপরাধ। এতে মুক্তিযোদ্ধাদের ও শহীদদের অবমাননা করা হয়েছে, এটা অবশ্যই রাষ্ট্রদোহীতার মধ্যে পড়ে। তবে এই লেখা দ্বারা যদি “মাদক বা ধর্ষণ সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত” বোঝানো হয় তাহলেও একটি জনগুরুত্বপূর্ণ স্থানে এ ধরণের লেখা থাকা কাম্য নয়। যদি আমাদের শহীদদের বোঝানোর চেষ্টা করা হয়ে থাকে তবে আইনের যারা রক্ষক অর্থাৎ গোয়েন্দা সংস্থা তদন্তের মাধ্যমে এটা যারা লিখেছে তাদেরকে চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলেন তিনি।

এ ব্যাপারে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোঃ শাহাবুদ্দিন খান (বিপিএম-বার) বলেন, যদি উস্কানীর উদ্দেশ্যে কেউ এ ধরণের লেখা লিখে থাকে অবশ্যই তদন্তপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। তবে যেহেতু কে বা কাহারা লিখেছে তা স্পষ্ট নয় তাই এ ব্যাপারে মন্তব্য করা যাচ্ছেনা জানিয়ে তিনি বলেন, লেখাটি অবশ্যই দৃষ্টিকটু। এ বিষয়ে খোঁজ-খবর নিয়ে দ্রুততম সময়ের মধ্যে লেখাটি মুছে ফেলার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আরও

গ্যাস অনুসন্ধান থেকে সৌরবিদ্যুৎ, একনেকে ১৮ প্রকল্প অনুমোদন

গ্যাস অনুসন্ধান থেকে সৌরবিদ্যুৎ, একনেকে ১৮ প্রকল্প অনুমোদন

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়াকে অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ঘোষণা করল সরকার, প্রজ্ঞাপন জারি

খালেদা জিয়াকে অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ঘোষণা করল সরকার, প্রজ্ঞাপন জারি

সরকারের সদিচ্ছার অভাবই জনগণের উদ্বেগের মূল কারণ: অলি আহমেদ

সরকারের সদিচ্ছার অভাবই জনগণের উদ্বেগের মূল কারণ: অলি আহমেদ

প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি অব্যাহত, স্থগিত বার্ষিক পরীক্ষা

প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি অব্যাহত, স্থগিত বার্ষিক পরীক্ষা

জাতির ভবিষ্যৎ সিদ্ধান্তের সতর্ক আহ্বান ছারছীনার পীর ছাহেবের

জাতির ভবিষ্যৎ সিদ্ধান্তের সতর্ক আহ্বান ছারছীনার পীর ছাহেবের

যমুনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন— ২ ব্যবসায়ীকে জরিমানা

যমুনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন— ২ ব্যবসায়ীকে জরিমানা

জনপ্রিয় সংবাদ

স্বচ্ছতা নিশ্চিতেই প্রথমবার লটারিতে ৬৪ জেলার এসপি নির্ধারণ

স্বচ্ছতা নিশ্চিতেই প্রথমবার লটারিতে ৬৪ জেলার এসপি নির্ধারণ

সিইসির সঙ্গে বিএনপির বৈঠক: প্রবাসী ভোটার নিয়ে সময় বাড়ানোর দাবি

সিইসির সঙ্গে বিএনপির বৈঠক: প্রবাসী ভোটার নিয়ে সময় বাড়ানোর দাবি

গোয়ালন্দে দিনব্যাপী তারুণ্যের পিঠা উৎসব

গোয়ালন্দে দিনব্যাপী তারুণ্যের পিঠা উৎসব

গণভোটে চার প্রশ্ন, বুধবারের মধ্যেই গেজেট

গণভোটে চার প্রশ্ন, বুধবারের মধ্যেই গেজেট

টেকনাফ উপকূলে যৌথ অভিযানে ভেস্তে গেল মানবপাচার, উদ্ধার ২৮ জন

টেকনাফ উপকূলে যৌথ অভিযানে ভেস্তে গেল মানবপাচার, উদ্ধার ২৮ জন

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

খালেদা জিয়াকে অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ঘোষণা করল সরকার, প্রজ্ঞাপন জারি

খালেদা জিয়াকে অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ঘোষণা করল সরকার, প্রজ্ঞাপন জারি

সরকার বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ ঘোষণা করেছে। একইসঙ্গে তার নিরাপত্তার জন্য বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার (১ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের মহাপরিচালক (প্রশাসন) মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেন। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সরকার, বিশেষ নিরাপত্তা

গ্যাস অনুসন্ধান থেকে সৌরবিদ্যুৎ, একনেকে ১৮ প্রকল্প অনুমোদন

গ্যাস অনুসন্ধান থেকে সৌরবিদ্যুৎ, একনেকে ১৮ প্রকল্প অনুমোদন

দেশের সার্বিক উন্নয়ন ও অবকাঠামো শক্তিশালী করতে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ১৫ হাজার ৩৮৩ কোটি ৫১ লাখ টাকার ১৮টি গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন করেছে। মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। অনুমোদিত প্রকল্প ব্যয়ের মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ব্যয় হবে ৯ হাজার

পূর্বাচল দুর্নীতিতে শেখ হাসিনা-পরিবারের কারাদণ্ড ঘোষণা

পূর্বাচল দুর্নীতিতে শেখ হাসিনা-পরিবারের কারাদণ্ড ঘোষণা

রাজধানীর পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ১০ কাঠা প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার বোন শেখ রেহানা ও মেয়ে টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিকসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে করা মামলার রায় ঘোষণা করা হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত শেখ হাসিনাকে ৫ বছর, শেখ রেহানাকে ৭ বছর এবং টিউলিপকে ২ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন। সোমবার (১ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪

শুরু হয়েছে মহান বিজয়ের মাস: বাঙালির গৌরব, ত্যাগ ও শোকের স্মৃতি

শুরু হয়েছে মহান বিজয়ের মাস: বাঙালির গৌরব, ত্যাগ ও শোকের স্মৃতি

শুরু হয়েছে বাঙালি জাতির গৌরবময় ইতিহাসের সর্বশ্রেষ্ঠ অধ্যায়ের মাস—ডিসেম্বর। মহান বিজয়ের এই মাস বয়ে আনে বীর শহীদদের ত্যাগ, মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মোপলব্ধি এবং স্বাধীনতার লাল–সবুজ পতাকা অর্জনের চূড়ান্ত সাফল্যের স্মৃতি। ১৯৭১ সালের এই ডিসেম্বরেই বাঙালি জাতি অর্জন করে বহু কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা, বিশ্বের মানচিত্রে স্থান পায় স্বাধীন বাংলাদেশ। বিজয়ের মাস এলেই বাঙালির হৃদয়ে জেগে ওঠে এক বিশেষ আবেগ। লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়

পিলখানা হত্যাযজ্ঞ তদন্তে উঠল বহিঃশক্তি ও রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ

পিলখানা হত্যাযজ্ঞ তদন্তে উঠল বহিঃশক্তি ও রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ

বিডিআর বিদ্রোহের নামে ২০০৯ সালে পিলখানায় সংঘটিত নৃশংস হত্যাযজ্ঞের বিষয়ে জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে। রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের প্রধান মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমানসহ অন্যান্য সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার হাতে এ প্রতিবেদন তুলে দেন। দেশের ইতিহাসের অন্যতম ভয়াবহ এ ঘটনার তদন্ত-উপসংহার জাতীয় পর্যায়ে নতুন