শুক্রবার, ৭ নভেম্বর, ২০২৫২২ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জাতীয়

ধৃষ্টতা নাকি সচেতনতা ?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ১৭:২৯

শেয়ার করুনঃ
ধৃষ্টতা নাকি সচেতনতা ?
বরিশাল
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

‘বিষ’ শব্দটি শুনলে আঁতকে ওঠার দিন বোধ হয় শেষ। বরং বিষের সঙ্গে এক ধরনের সখ্যতা গড়ে উঠেছে আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের। বিষ ছাড়া আমাদের চলেই না। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত গান ‘আমি জেনেশুনে বিষ করেছি পান, প্রাণের আশা ছেড়ে সঁপেছি প্রাণ।’ আমরা এখন কিন্তু প্রাণের আশা ছেড়ে বিষের শরণাপন্ন হই না, বরং জেনেশুনে বিষ খাই প্রাণ বাঁচানোর নামে, দাম্ভিকতা নিয়ে। ধনী দরিদ্র সব পরিবারের মধ্যে এখন দাম্ভিকতার অসুস্থ প্রতিযোগিতা চলছে। এই বিষ এমন বিষ, যা খেলে আমরা একবারে মরি না। বরং আমরা প্রতিদিন একটু একটু করে মরি। যার নাম মাদক।

আমাদের সন্তানেরা মাদক নামক সেই বিষের জ্বালায় প্রতিদিন নীল হয়। মাদকের বিষে বুদ হয়ে থাকা আমাদের সন্তানরাই আজ সমাজে তৈরী করছে “কিশোর গ্যাং” কিশোর কিলার। তারা ঘটাচ্ছে গ্যাং রেপ (ধর্ষণ)’র মতো জঘন্য অপরাধ। এছাড়া যুব সমাজের উচ্ছৃঙ্খলতা আজ আমাদের ভাবিয়ে তুলছে। এদিকে স্বাধীনতা বিরোধী চক্র সব সময়ই আমাদের দেশের প্রতি ভালবাসা ও উদারতার পরিবর্তে সমাজকে উস্কে দিচ্ছে। এদের কঠোর হাতে দমন করা না হলে এ ধরণের অপরাধ/ধৃষ্টতা আমাদের অনলে পুড়িয়ে মারবে। স¤প্রতি পত্রিকা অফিসের কাজ শেষে গভীর রাতে বাড়ি ফেরার পথে হঠাৎই চোখ পড়লো বরিশাল জেনারেল (সদর) হাসপাতালে মসজিদ লাগোয়া দেয়ালে। যেখানে লেখা রয়েছে “পুত্রের হাতে ধর্ষিতা তুমি, জননী বাংলাদেশ”। দেয়ালের ওই লেখাগুলো দেখে কেউ মিটি মিটি হাসেন, কেউ মুখ লুকিয়ে রাখেন লজ্জায়, কেউ বা দায় এড়িয়ে দেখেও না দেখার ভান করছেন। স্থানীয় কয়েকজন ওষুধ ব্যবসায়ীর সাথে কথা বলে জানা যায়, তারাও বিষয়টি গত ৭ দিন ধরে দেখছেন। তবে কে বা কাহারা কখন এ লেখা লিখেছে তা বলতে পারেননি কেউ। ধারণা করা হচ্ছে, গভীর রাতে শুনসান নিরবতায় কেউ হয়তো এ লেখাটা লিখেছেন। তবে লেখাটির অর্থ বুঝতে পারছিলাম না।

এটা কি ধৃষ্টতা, নাকি সচেতনতা। এ বিষয়ে পরিস্কার ধারণা নিতে আইনজীবী, প্রশাসন ও সংস্কৃতিজনদের সাথে আলোচনা করি। যে বা যারা এটা লিখেছে আসলে কি বোঝাতে চেয়েছেন তা না বুঝলেও কেউ কেউ ধারণা করছেন, স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিরা এ ধরণের উস্কানী বা ধৃষ্টতা দেখাচ্ছে। কেননা, জননী হলো মা, মা মানে মাতৃভ‚মি। আর মাতৃভ‚মির পুত্র হলেন মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে যারা অংশগ্রহণ করেছেন এবং যারা শহীদ হয়েছেন। যদি এই অর্থেই বোঝাতে এ ধরণের লেখা হয়ে থাকে তবে তা মারাত্মক অপরাধ, যা রাষ্ট্রদ্রোহীতার শামিল। অবশ্য মাদক আর ধর্ষণের মতো সামাজিক ব্যাধি যদি বোঝাতে চান তাহলেও আমাদের আরো সচেতন হওয়া প্রয়োজন। আকাশ সংস্কৃতিতে ভেসে বেড়ায় আমাদের সন্তানেরা। আর তার প্রভাব পড়ছে সমাজে। প্রকারন্তরে তার প্রভাব রাষ্ট্রের উপরেও পড়ে। তাই এখনই আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মকে রক্ষায় এক হয়ে কাজ করতে হবে। যে যার অবস্থান থেকে একটু সচেতন হলেই বেঁচে যেতে পারে আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম। যার শুরুটা হতে হবে পরিবার থেকেই।

আরও

বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে ভারতের নতুন সামরিক ঘাঁটি স্থাপন

বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে ভারতের নতুন সামরিক ঘাঁটি স্থাপন

বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ বরিশাল জেলা শাখার সভাপতি রাবেয়া খাতুন ধর্ষণ বেড়ে যাওয়ার পেছনে সরাসরি বিচার বিভাগকে দায়ী করে বলেন, ধর্ষকের বিচার কাজ ধীরগতিতে হওয়ায় অনেক সময় ধর্ষকরা আইনের ফাঁক-ফোকড় গলে বেরিয়ে আসে। তিনি বলেন, ধর্ষকের শাস্তি যত দ্রæত সম্ভব সম্পন্ন করা এবং ধর্ষকের ফাঁসি হওয়া উচিত। এছাড়া মাদক কারবারীদেরও বিচারকাজ দ্রæত শেষ করে শাস্তির ব্যবস্থা করা দরকার উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, আকাশ সংস্কৃতি রোধ করতে হবে, যে সকল চ্যানেল বা সাবসক্রাইবার যৌন বিষয়ে প্রদর্শন করে তা সরাসরি বন্ধ করা দরকার। তিনি বলেন, নারী সংগঠন, মানবাধিকার সংগঠন, আইনজীবী, আইন শৃঙ্খলা বাহিনী, শিক্ষক সমাজ, সাংবাদিক, জনগণ সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মাদক ও ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধ রোধ করা সম্ভব।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের জেলা সভাপতি নাট্যজন সৈয়দ দুলাল, এ ধরণের লেখা দ্বারা দেশটাকে যারা স্বাধীন করেছে তাদেরকেই বোঝানোর চেষ্টা করা হয়েছে, যা রাষ্ট্রদ্রোহীতার শামিল। এ ব্যাপারে অবশ্যই তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া উচিত। যে বা যাহারাই এটা লিখে থাকুক এটা কাম্য নয় উল্লেখ করে তিনি জানান, এ ধরণের দৃষ্টিকটু লেখাটি দ্রæত মুছে ফেলা দরকার। জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার প্রিন্স ইলাহী বলেন, যেহেতু কে বা কাহারা এ লেখা লিখেছে এটা জানা যায়নি, কাকে উদ্দেশ্য করে লেখা হয়েছে অথবা কি বোঝাতে চেয়েছে তাই এ বিষয়ে বলা মুশকিল। তবে শাব্দিক অর্থে যা বোঝায় তা হলো, পুত্র মানে মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদদের তথা যারা দেশটাকে স্বাধীন করেছে তাদেরকে বোঝানোর চেষ্টা করা হয়েছে। আর এই অর্থে যদি বলে থাকে তবে অবশ্যই এটা অনেক বড় অপরাধ। এতে মুক্তিযোদ্ধাদের ও শহীদদের অবমাননা করা হয়েছে, এটা অবশ্যই রাষ্ট্রদোহীতার মধ্যে পড়ে। তবে এই লেখা দ্বারা যদি “মাদক বা ধর্ষণ সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত” বোঝানো হয় তাহলেও একটি জনগুরুত্বপূর্ণ স্থানে এ ধরণের লেখা থাকা কাম্য নয়। যদি আমাদের শহীদদের বোঝানোর চেষ্টা করা হয়ে থাকে তবে আইনের যারা রক্ষক অর্থাৎ গোয়েন্দা সংস্থা তদন্তের মাধ্যমে এটা যারা লিখেছে তাদেরকে চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলেন তিনি।

এ ব্যাপারে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোঃ শাহাবুদ্দিন খান (বিপিএম-বার) বলেন, যদি উস্কানীর উদ্দেশ্যে কেউ এ ধরণের লেখা লিখে থাকে অবশ্যই তদন্তপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। তবে যেহেতু কে বা কাহারা লিখেছে তা স্পষ্ট নয় তাই এ ব্যাপারে মন্তব্য করা যাচ্ছেনা জানিয়ে তিনি বলেন, লেখাটি অবশ্যই দৃষ্টিকটু। এ বিষয়ে খোঁজ-খবর নিয়ে দ্রুততম সময়ের মধ্যে লেখাটি মুছে ফেলার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আরও

ঐক্যমত্য কমিশনের বাজেট ৭.২৩ কোটি, ব্যয় স্বল্প: কমিশন

ঐক্যমত্য কমিশনের বাজেট ৭.২৩ কোটি, ব্যয় স্বল্প: কমিশন

জনপ্রিয় সংবাদ

স্বপ্ন শিক্ষক হওয়ার: দারিদ্র্য আর প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে মনার লড়াই

স্বপ্ন শিক্ষক হওয়ার: দারিদ্র্য আর প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে মনার লড়াই

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ১০ বছরের প্রতিরক্ষা কাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ১০ বছরের প্রতিরক্ষা কাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর

আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে পারবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে পারবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

ভূরুঙ্গামারীতে সন্দেহভাজন চার নারীকে পুলিশে সোপর্দ

ভূরুঙ্গামারীতে সন্দেহভাজন চার নারীকে পুলিশে সোপর্দ

‘জয় বাংলা ব্রিগেড’ রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় ২৬১ আসামিকে পলাতক ঘোষণা

‘জয় বাংলা ব্রিগেড’ রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় ২৬১ আসামিকে পলাতক ঘোষণা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ঐক্যমত্য কমিশনের বাজেট ৭.২৩ কোটি, ব্যয় স্বল্প: কমিশন

ঐক্যমত্য কমিশনের বাজেট ৭.২৩ কোটি, ব্যয় স্বল্প: কমিশন

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন আপ্যায়ন বাবদ ৮৩ কোটি টাকা ব্যয় করেছে—সম্প্রতি একটি মহল কর্তৃক প্রচারিত এমন দাবি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্যমূলক অপপ্রচার বলে জানিয়েছে কমিশন। কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তাদের কার্যক্রম শুরুর পর থেকে ২০২৪-২৫ ও ২০২৫-২৬ অর্থবছরে কমিশনের মোট বরাদ্দ ছিল ৭ কোটি ২৩ লাখ ৩১ হাজার ২৬ টাকা। এর মধ্যে ৩১ অক্টোবর ২০২৫ পর্যন্ত মোট ব্যয় হয়েছে মাত্র

বারডেমে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যু

বারডেমে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যু

সাবেক অর্থমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী আর নেই। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বারডেম হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। তিনি দীর্ঘদিন কিডনি জটিলতাসহ বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন এবং গত ১৩ দিন ধরে আইসিইউতে ভর্তি ছিলেন। আবুল হাসান মাহমুদ আলী দিনাজপুর-৪ আসন থেকে নির্বাচিত হয়ে দীর্ঘ রাজনৈতিক

বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে ভারতের নতুন সামরিক ঘাঁটি স্থাপন

বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে ভারতের নতুন সামরিক ঘাঁটি স্থাপন

বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সীমান্ত নিরাপত্তা পরিস্থিতিকে সামনে রেখে ভারত দ্রুতগতিতে নতুন সামরিক স্থাপনা বাড়াচ্ছে। সর্বশেষ পশ্চিমবঙ্গের উত্তর দিনাজপুর জেলার চোপড়ায় একটি নতুন সামরিক ঘাঁটি চালু করেছে ভারতের সেনাবাহিনী। এটি বাংলাদেশের সীমান্ত থেকে খুব কাছেই অবস্থিত। বৃহস্পতিবার ভারতীয় সেনাবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ড প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল আর সি তিওয়ারি নতুন ঘাঁটিটি পরিদর্শন করেন এবং সৈন্যদের প্রস্তুতি পর্যবেক্ষণ করেন। ইস্টার্ন কমান্ড এক্স নামের

সংবিধান স্বাধীনতার প্রতীক, একতরফা পরিবর্তন অগ্রহণযোগ্য: ড. কামাল হোসেন

সংবিধান স্বাধীনতার প্রতীক, একতরফা পরিবর্তন অগ্রহণযোগ্য: ড. কামাল হোসেন

সংবিধান সংস্কার একটি অত্যন্ত সংবেদনশীল জাতীয় বিষয় উল্লেখ করে বাংলাদেশের সংবিধানের অন্যতম প্রণেতা ও গণফোরামের ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেছেন, সংবিধান পরিবর্তন বা সংস্কারের প্রক্রিয়া অবশ্যই জনগণের মতামতের ভিত্তিতে হতে হবে। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে ‘বাংলাদেশের সংবিধান ও সংস্কার প্রস্তাব’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান। অসুস্থতার কারণে তাঁর লিখিত বক্তব্য

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস আজ

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস আজ

শুক্রবার সারাদেশে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হবে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস। ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বরের সেই স্বতঃস্ফূর্ত সিপাহী-জনতার ঐতিহাসিক বিপ্লবের পঞ্চাশ বছর পূর্তি এ বছর। পঞ্চাশ বছর আগে জাতি যখন রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, অস্থিতিশীলতা ও বিভক্তির সংকটে নিমজ্জিত ছিল—তখন সশস্ত্র বাহিনীর দেশপ্রেমিক সদস্য এবং সাধারণ জনগণের সম্মিলিত বিপ্লবের মধ্য দিয়ে অরাজকতার অন্ধকার ভেদ করে নতুন এক রাষ্ট্রীয় দিকনির্দেশনার সূচনা হয়। ইতিহাসের

সর্বশেষ সংবাদ

ঐক্যমত্য কমিশনের বাজেট ৭.২৩ কোটি, ব্যয় স্বল্প: কমিশন

ঐক্যমত্য কমিশনের বাজেট ৭.২৩ কোটি, ব্যয় স্বল্প: কমিশন

বারডেমে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যু

বারডেমে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যু

ডাকসু নির্বাচনে ব্যয় তিনগুণেরও বেশি, বিতর্কের জন্ম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে

ডাকসু নির্বাচনে ব্যয় তিনগুণেরও বেশি, বিতর্কের জন্ম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে

আইনজীবী সমাজকে কটূক্তি: ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলেন সাবেক এমপি ফরহাদ

আইনজীবী সমাজকে কটূক্তি: ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলেন সাবেক এমপি ফরহাদ

বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে ভারতের নতুন সামরিক ঘাঁটি স্থাপন

বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে ভারতের নতুন সামরিক ঘাঁটি স্থাপন