নদীর পার থেকে কাউকেই বালি উত্তোলন করতে দিবেন না। নদীর পার থেকে বালি উত্তোলনের কারণে নদী ভাঙ্গার প্রবণতা বেড়ে যায়। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী এ কাজটি করে দেশের ক্ষতি করছে। এদেরকে পুলিশে দিন। নদী ভাঙ্গন এলাকার মানুষের ব্যথায় আমি ব্যথিত। যত দ্রুত সম্ভব ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বর্ষার আগেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। নদী ভাঙ্গন রোধে স্থায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ জন্য সবাইকে আরেকটু ধৈর্যের পরিচয় দিতে হবে। ২০২০ সালের জুন মাসে এ প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে। ২ মার্চ শনিবার বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার উলানিয়া-গবিন্দপুর এলাকার নদী তীর রক্ষার ৩৮৬ কোটি ৩৮ লক্ষ টাকা ব্যয়ে নির্মিত প্রকল্পের উদ্বোধন কালে বক্তব্যে পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্ণেল (অবঃ) জাহিদ ফারুক শামীম একথা বলেন।
এ প্রকল্পের উদ্বোধন ছাড়াও মেহেন্দিগঞ্জের শ্রীপুর, চর হোগলা, জাঙ্গালিয়া, রোকনদী এবং চানপুরের নদী ভাঙা এলাকা লঞ্চযোগে পরিদর্ষন করেন। এপর মন্ত্রী হিজলা উপজেলার বাউশিয়া, পুরাতন হিজলার নদী ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শন শেষে, হিজলা উপজেলার হরিনাথপুর ইউনিয়ন কমপ্লেক্স, লঞ্চঘাট ও এর কাছাকাছি এলাকার নির্মিত নদী তীর রক্ষা প্রকল্প উদ্বোধন করেন এবং হরিনাথপুর ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজনে একটি পথ সভায় তিনি বক্তব্য রাখেন। এসময় তার সাথে উপস্থিত ছিলেন, বরিশাল-৪ আসনের এমপি, পংকজ নাথ। সাথে আরো উপস্থিত ছিলেন, বরিশাল জেলা প্রশাসক এস.এম অজিয়ার রহমান, বরিশাল পানি উন্নয়ন বোর্ড প্রকৌশলী জুলফিকার আলী, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী রমজান আলী, মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার দীপক কুমার রায় প্রমুখ।
ইনিউজ ৭১/এম.আর
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।