প্রকাশ: ১৪ মে ২০২৫, ১৬:৩১
কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পঞ্চম সমাবর্তন অনুষ্ঠানটি পরিণত হয় এক অনন্য শিক্ষা-উৎসবে। এবারের সমাবর্তনে অংশ নেন ২২ হাজার ৫৬০ জন গ্র্যাজুয়েট, যাদের পদচারণায় প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি শুধু অতিথি হিসেবেই নয়, সমাবর্তন বক্তা হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভাষণও প্রদান করেন। তার অনুপ্রেরণাদায়ী বক্তব্যে তরুণদের মধ্যে সমাজ পরিবর্তনের অঙ্গীকার ও উদ্ভাবনী চেতনা জাগিয়ে তোলে।
এদিন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সম্মানসূচক ডি-লিট ডিগ্রি প্রদান করে। সামাজিক ব্যবসা ও দারিদ্র্য বিমোচনের ক্ষেত্রে তার অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ এ ডিগ্রি প্রদান করা হয় বলে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়।
সমাবর্তনে দেওয়া হয় ২২ জন গবেষককে পিএইচডি এবং ১৭ জনকে এমফিল ডিগ্রি। এছাড়া স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা নিজ হাতে উপাচার্যের স্বাক্ষর করা সনদ গ্রহণ করেন। শিক্ষার্থীদের মাঝে ছিল আনন্দ, গর্ব ও ভবিষ্যতের স্বপ্ন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার এবং বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস. এম. এ. ফায়েজ। তারা শিক্ষার্থীদের দেশের উন্নয়নে অবদান রাখার আহ্বান জানান।
ড. ইউনূস তার বক্তব্যে শিক্ষার প্রকৃত উদ্দেশ্য তুলে ধরেন এবং বলেন, “শুধু চাকরি পাওয়ার জন্য নয়, নতুন কিছু তৈরি করতে হবে—যা সমাজে পরিবর্তন আনবে।”
অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানসহ আরও কয়েকজন উপদেষ্টা। তাদের উপস্থিতি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও শিক্ষার্থীদের জন্য ছিল বিশেষ সম্মানের।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এ সমাবর্তন শুধু একটি আনুষ্ঠানিকতা নয়, এটি ছিল এক প্রজন্মের স্বীকৃতির দিন—যেখানে মেধা, শ্রম ও ভবিষ্যতের স্বপ্ন একত্রিত হয়ে উদযাপন পেল এক আনন্দঘন আয়োজনে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে ড. ইউনূসকে ডি-লিট ডিগ্রি, গ্র্যাজুয়েটদের মিলনমেলায় উৎসবমুখর ক্যাম্পাস
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পঞ্চম সমাবর্তন অনুষ্ঠানটি পরিণত হয় এক অনন্য শিক্ষা-উৎসবে। এবারের সমাবর্তনে অংশ নেন ২২ হাজার ৫৬০ জন গ্র্যাজুয়েট, যাদের পদচারণায় প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি শুধু অতিথি হিসেবেই নয়, সমাবর্তন বক্তা হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভাষণও প্রদান করেন। তার অনুপ্রেরণাদায়ী বক্তব্যে তরুণদের মধ্যে সমাজ পরিবর্তনের অঙ্গীকার ও উদ্ভাবনী চেতনা জাগিয়ে তোলে।
এদিন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সম্মানসূচক ডি-লিট ডিগ্রি প্রদান করে। সামাজিক ব্যবসা ও দারিদ্র্য বিমোচনের ক্ষেত্রে তার অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ এ ডিগ্রি প্রদান করা হয় বলে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়।
সমাবর্তনে দেওয়া হয় ২২ জন গবেষককে পিএইচডি এবং ১৭ জনকে এমফিল ডিগ্রি। এছাড়া স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা নিজ হাতে উপাচার্যের স্বাক্ষর করা সনদ গ্রহণ করেন। শিক্ষার্থীদের মাঝে ছিল আনন্দ, গর্ব ও ভবিষ্যতের স্বপ্ন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার এবং বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস. এম. এ. ফায়েজ। তারা শিক্ষার্থীদের দেশের উন্নয়নে অবদান রাখার আহ্বান জানান।
ড. ইউনূস তার বক্তব্যে শিক্ষার প্রকৃত উদ্দেশ্য তুলে ধরেন এবং বলেন, “শুধু চাকরি পাওয়ার জন্য নয়, নতুন কিছু তৈরি করতে হবে—যা সমাজে পরিবর্তন আনবে।”
অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানসহ আরও কয়েকজন উপদেষ্টা। তাদের উপস্থিতি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও শিক্ষার্থীদের জন্য ছিল বিশেষ সম্মানের।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এ সমাবর্তন শুধু একটি আনুষ্ঠানিকতা নয়, এটি ছিল এক প্রজন্মের স্বীকৃতির দিন—যেখানে মেধা, শ্রম ও ভবিষ্যতের স্বপ্ন একত্রিত হয়ে উদযাপন পেল এক আনন্দঘন আয়োজনে।