রবিবার, ১১ মে, ২০২৫২৮ বৈশাখ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ1TK8B83CTTQWN3SJNRKSQ9.gif
লাইফস্টাইলবাংলাদেশ

নাড়িছেঁড়া ধনকে আগলে রাখতে পারেননি দম্পতি, দিলেন দত্তক

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৭ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১৭:৩৯

শেয়ার করুনঃ
নাড়িছেঁড়া ধনকে আগলে রাখতে পারেননি দম্পতি, দিলেন দত্তক
দত্তক
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

প্রিন্ট কারখানায় ৮ হাজার টাকা বেতনে কাজ করতেন স্বপন মিয়া। এ দিয়ে কোনো মতো চলত পাঁচ সদস্যের সংসার। এরই মধ্যে প্রিন্ট কারখানার কাজটাও চলে যায়। সংসারে দেখা দেয় অভাব-অনটন। তাইতো অভাবের তাড়নায় সদ্য ভূমিষ্ঠ হওয়া নাড়িছেঁড়া ধনকে বুকে আগলে রাখতে পারেননি একদিনও। তাই আরেক নিঃসন্তান দম্পতিকে দত্তক দিয়েছেন স্বপন-হালিমা দম্পতি।

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ থানার গোলাকান্দাইলের মাহনা এলাকায় আম্বিয়া হকের বাড়িতে ভাড়ায় থাকেন স্বপন-হালিমা দম্পতি। ৮ বছর আগে প্রণয় থেকে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হন তারা। পরিবার মেনে না নেওয়ায় ঘরছাড়া স্বপন মিয়া কখনো রিকশা চালিয়েছেন, কখনো দিনমজুরের কাজ করেছেন আবার প্রিন্ট কারখানায়ও কাজ করেছেন। তবে সংসারের অভাব মোচন করতে পারেননি। নিজেরা না খেয়ে বাচ্চাদের চিড়া আর গুড় দিয়ে কোনো মতো দিন পার করিয়েছেন। এর মাঝে তাদের ঘরে আসে চতুর্থ সন্তান। 

আরও

জীবনের শেষ বয়সে পাপড় বিক্রির টাকায় সংসার চালান ফজলুল হক

জীবনের শেষ বয়সে পাপড় বিক্রির টাকায় সংসার চালান ফজলুল হক

বড় সন্তান সাদিয়া আক্তারের বয়স সাড়ে ৬ বছর। এরপর মো. সানী মিয়ার বয়স সাড়ে ৪ বছর ও সাড়ে তিন বছরের মোস্তাকিম নামে আরেক সন্তান রয়েছে এই দম্পতির। তবে চতুর্থ সন্তানকে লালন-পালনের সামর্থ্য না থাকায় সাভারের এক নিঃসন্তান দম্পতিকে দত্তক দিয়েছেন তারা।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত ২ আগস্ট (শুক্রবার) রাত ২টায় প্রচণ্ড প্রসব বেদনায় কাতরাচ্ছিলেন হালিমা আক্তার (২১)। রাত ৩টায় স্বাভবিকভাবে হালিমা একটি কন্যাশিশু প্রসব করেন। এমন পরিস্থিতিতে হালিমার স্বামী স্বপন মিয়া ভোরে স্থানীয় স্মৃতি নামে এক প্রতিবেশীকে ডেকে শিশুর নাড়ি কাটেন। শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়েন হালিমা। যেখানে ‘নুন আনতে পান্তা ফুড়ায়’ অবস্থা তাদের, সেখানে হাসপাতালে যাওয়ার পয়সা না থাকায় বাড়িতেই পড়ে থাকেন হালিমা। পরে খবর পেয়ে স্থানীয় একটি দৈনিক পত্রিকার সাংবাদিক দায়িত্ব নিয়ে রূপগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান।

আরও

মানসিক স্বাস্থ্য এবং সঠিক নিদ্রার গুরুত্ব

মানসিক স্বাস্থ্য এবং সঠিক নিদ্রার গুরুত্ব

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হওয়া হালিমা আক্তার বলেন, এতদিন পেটে ধরে কেউ কি নিজের বাচ্চাকে দিয়ে দেয়? আমার স্বামীর কোনো কাজকর্ম নাই, চলতে কষ্ট হয়। আমাদের আর্থিক পরিস্থিতি খুবই খারাপ, তাই দিয়া দিসি। শুক্রবার রাতে জন্ম নিছে আর শনিবার বিকেল ৩টায় দিয়ে দিছি। শরীর খুব দুর্বল হয়ে গেছে, হাঁটতে পারছি না একেবারেই। সারা শরীরে ব্যথা, পেটে ও মেরুদণ্ডে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। এখানে আসার পর কিছুটা আরাম পাচ্ছি। খাবার থেকে শুরু করে ওষুধ যা লাগছে হাসপাতাল থেকে দিচ্ছে।

হালিমার স্বামী স্বপন মিয়া বলেন, যে বেতনে কাজ করতাম, সেই টাকা দিয়ে কোনো রকম খেয়ে না খেয়ে দিন পার করেছি। আমার গর্ভবতী স্ত্রীকে কখনো ভালো কোনো খাবার কিনে খাওয়াতে পারিনি। চার মাসের ঘর ভাড়া জমে গেছে। ৮ হাজার টাকা বেতনে একটা প্রিন্ট কারখানায় কাজ করতাম, কারখানায় কাজ না থাকায় সেখান থেকে চলে আসি। এরপর রাস্তায় রাস্তায় কাজের জন্য ঘুরেছি, কত রিকশার গ্যারেজে গিয়েছি। কিন্তু জামিনদার না পাওয়ায় সেই রিকশারও ব্যবস্থা হয়নি। সারা দিন রাস্তায় ঘুরে ঘরে গিয়ে নিজ বউয়ের মুখের দিকে তাকাতে পারি না লজ্জায়। বাচ্চারা ১০ টাকা চাইলেও দিতে পারি না, খুব কষ্ট লাগে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

তিনি বলেন, যে টাকা রোজগার করি, সেই টাকা দিয়ে নিজেরাই চলতে পারি না। দিনে একবেলা খাবার জোটে না।  সব বাবা-মায়ের আশা থাকে সন্তানকে ব্যারিস্টার কিংবা ডাক্তার বানানোর। আমারও স্বপ্ন ছিল। তবে মানবেতর জীবন-যাপনের কারণে তিন সন্তানকে স্কুল কিংবা মাদরাসায় পড়াতে পারছি না। তাই হঠাৎ করে সিদ্ধান্ত নিই সদ্য ভূমিষ্ট সন্তানকে পালক দিয়ে দেওয়ার। শুক্রবার রাতে সন্তান পৃথিবীতে আসে আর পরের দিন দুপুরে তাকে সাভারের আকরাম হোসেন নামে এক গার্মেন্টকর্মীর কাছে পালক দিয়েছি। চাইলে লাখ টাকাও চাওয়া যায়, কিন্তু এইটা তো গরু-ছাগল না যে বিক্রি করে দেবো। আমার তো সামর্থ্য নাই, তাই আরেকজনকে দিয়ে দিসি, যেন মানুষ হতে পারে।

সন্তানকে দিয়ে দিলেন, কষ্ট হয় না? এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, অভাবের জন্য নিজের সন্তানকে দিয়ে দিয়েছি, এর চেয়ে কষ্টের আর কী হতে পারে। কিন্তু এখন যেহেতু দিয়ে দিয়েছি আর কী করার আছে, তবে খোঁজ নিয়ে জেনেছি দত্তক নেওয়া আক্তার হোসেন দম্পতি ও আমার সন্তান ভালো আছে, সুখে আছে।

রূপগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রসূতি বিভাগে দায়িত্বরত এক নার্স জানান, হালিমার ঘটনা খুবই হৃদয়বিদারক। এটা আসলেই কষ্টের কথা। এক দিন কিংবা দুই দিন নয়, পুরো ১০ মাস ১০ দিন গর্ভেধারণ করে জন্ম দেওয়া সন্তানকে দিয়ে দেওয়া অনেক কষ্টের বিষয়। এই কষ্ট মা ছাড়া কেউ অনুভব করতে পারে না। স্বামীর আর্থিক পরিস্থিতি খারাপ হওয়ার কারণেই বাচ্চাকে দত্তক দিয়েছে। একজন মা বরাবরই নিজের জীবর দিয়ে সন্তানকে বাঁচানোর চেষ্টা করে। অভাবের কারণে নিজের সন্তানকে দিয়ে দেওয়ার মতো কষ্টের কিছু হতে পারে না।

তিনি বলেন, হাসপাতালের আরএমও, টিএসও, ডাক্তার ও আমরা আমাদের জায়গা থেকে যথেষ্ট চেষ্টা করছি তাকে সুস্থ করে তুলতে। মানসিক দিক থেকে ও শারীরিক দিক থেকে তিনি দুর্বল হয়ে পড়েছেন। তিনি যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন এই কামনা করি।

রূপগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার মোশারফ হোসেন  বলেন, হালিমা নামে একজন রোগী প্রসব পরবর্তী জটিলতা নিয়ে সোমবার হাসপাতালে আসেন। তার সঙ্গে কথা বলে জেনেছি, শুক্রবার রাতে তার নরমাল ডেলিভারি হয়। তাকে দেখে যেটা মনে হয়েছে, তিনি পুষ্টিহীনতায় ভুগছেন। হাসপাতাল থেকে তাকে ডাবল ডায়েট দেওয়া হচ্ছে এবং সব রকমের চিকিৎসা সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। সিভিল সার্জন ডা. এএফএম মুশিউর রহমান ও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আরিফ ফেরদৌসের তত্ত্বাবধানে তার যাবতীয় ওষুধপত্র থেকে শুরু করে পরীক্ষা-নিরীক্ষার সবই করা হচ্ছে হাসপাতাল থেকেই।

সর্বশেষ সংবাদ

অনলাইনেও নিষিদ্ধ হচ্ছে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম, ব্যবস্থা নিচ্ছে বিটিআরসি

অনলাইনেও নিষিদ্ধ হচ্ছে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম, ব্যবস্থা নিচ্ছে বিটিআরসি

কুয়াকাটায় ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যে পালিত হচ্ছে বুদ্ধ পূর্ণিমা ও শতবর্ষ উৎসব

কুয়াকাটায় ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যে পালিত হচ্ছে বুদ্ধ পূর্ণিমা ও শতবর্ষ উৎসব

খাগড়াছড়িতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার

খাগড়াছড়িতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার

নোয়াখালীতে আদালতের আদেশ অমান্য করে বিএনপি নেতার অবৈধ দালান নির্মাণ

নোয়াখালীতে আদালতের আদেশ অমান্য করে বিএনপি নেতার অবৈধ দালান নির্মাণ

আইন ও আদালতের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের পথে-বিএনপি

আইন ও আদালতের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের পথে-বিএনপি

জনপ্রিয় সংবাদ

গোয়ালন্দে প্রলোভনের ফাঁদে নারীদের সাথে সখ্যতা! ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

গোয়ালন্দে প্রলোভনের ফাঁদে নারীদের সাথে সখ্যতা! ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

গোয়ালন্দে উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি গ্রেফতার

গোয়ালন্দে উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি গ্রেফতার

খুড়িয়ে চলছে রাজনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ব্যাহত চিকিৎসা সেবা

খুড়িয়ে চলছে রাজনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ব্যাহত চিকিৎসা সেবা

হিজলায় ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন

হিজলায় ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন

রাজবাড়ীতে ৪ ট্রাক চালককে জরিমানা, অভিযান চলছে

রাজবাড়ীতে ৪ ট্রাক চালককে জরিমানা, অভিযান চলছে

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

নতুন প্রজন্মের ফ্যাশনে কী চলছে এখন?

নতুন প্রজন্মের ফ্যাশনে কী চলছে এখন?

আজকাল তরুণ-তরুণীরা ফ্যাশনে অনেকটাই স্বাধীনতা অনুভব করছেন। একসময় যেসব পোশাক শুধুমাত্র নির্দিষ্ট বয়সী মানুষদের জন্য ছিল, এখন সেগুলি নতুন প্রজন্মের কাছে তুমুল জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির পরিবর্তন সঙ্গে সঙ্গে, এখনকার তরুণরা তাদের নিজস্ব স্টাইল তৈরি করতে আগ্রহী। আধুনিকতা, আরামদায়ক পোশাক এবং সৃজনশীলতার সংমিশ্রণই হচ্ছে বর্তমান প্রজন্মের মূল প্রবণতা। তরুণদের মধ্যে এখন ক্যাজুয়াল ও স্পোর্টস স্টাইল বেশ জনপ্রিয়। টিশার্ট, জিন্স, হুডি,

গরমে ত্বক সুন্দর রাখতে যা করবেন

গরমে ত্বক সুন্দর রাখতে যা করবেন

গ্রীষ্মকালের তীব্র রোদে ত্বককে সুরক্ষিত রাখা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। তীব্র তাপ, শুষ্ক বাতাস, এবং সূর্যের অতি বেগবান রশ্মি ত্বকের নানা ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া, রুক্ষতা, তেলতেলে ভাব, একদিকে অকাল বুড়ো হওয়া, এমনকি র‍্যাশ বা সানবার্নের সমস্যাও দেখা দিতে পারে। কিন্তু সঠিক যত্ন নিলে ত্বক সুস্থ ও সুন্দর রাখা সম্ভব। গরমে ত্বক রক্ষা করার প্রথম এবং

স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রায় মনোযোগ: টেকনোলজির সাথে ব্যালান্স বজায় রাখা

স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রায় মনোযোগ: টেকনোলজির সাথে ব্যালান্স বজায় রাখা

বর্তমান যুগে, প্রযুক্তি এবং ডিজিটাল মাধ্যম আমাদের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে। তবে, এই সবকিছু প্রযুক্তির সুবিধা গ্রহণের সঙ্গে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন বজায় রাখা এক বড় চ্যালেঞ্জ। মানুষের দৈনন্দিন কাজকর্মের অনেকটাই প্রযুক্তির উপর নির্ভরশীল, কিন্তু এর প্রভাব সঠিকভাবে বুঝে চলা এবং ব্যালান্স করা অত্যন্ত জরুরি। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, প্রযুক্তি ব্যবহারের সময় মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্যকে প্রাধান্য দেওয়া উচিত। দীর্ঘক্ষণ স্ক্রীনের সামনে বসে থাকার

স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার জন্য সঠিক ডায়েট এবং ব্যায়ামের গুরুত্ব

স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার জন্য সঠিক ডায়েট এবং ব্যায়ামের গুরুত্ব

স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা অর্জন করতে হলে সঠিক ডায়েট এবং নিয়মিত ব্যায়াম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি ব্যালান্সড ডায়েট শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে, যা আমাদের শক্তি বাড়ায় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে। প্রতিদিনের খাবারে শাক-সবজি, ফলমূল, প্রোটিন, এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি অন্তর্ভুক্ত করা উচিত, কারণ এই উপাদানগুলি শরীরের সঠিক বিকাশে সহায়ক।  এছাড়া, নিয়মিত ব্যায়াম শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখার পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যেও ইতিবাচক প্রভাব

মানসিক স্বাস্থ্য এবং সঠিক নিদ্রার গুরুত্ব

মানসিক স্বাস্থ্য এবং সঠিক নিদ্রার গুরুত্ব

আজকালকার ব্যস্ত জীবনযাত্রায় মানসিক স্বাস্থ্য বজায় রাখা বেশ চ্যালেঞ্জিং হয়ে পড়েছে। দীর্ঘ কর্মঘণ্টা, স্ট্রেস, এবং প্রযুক্তির অতিরিক্ত ব্যবহার মানুষের মানসিক সুস্থতায় প্রভাব ফেলছে। তবে, সঠিক নিদ্রা মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষা করতে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি উপায়।  বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দৈনিক ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম মানুষের শরীর এবং মনের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। মানসিক চাপ কমাতে এবং শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে পর্যাপ্ত ঘুম প্রয়োজন। রাতে পর্যাপ্ত ঘুম না