বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর, ২০২৫২৪ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

স্বাস্থ্য

করোনা থেকে বাঁচতে বিজ্ঞানী ড. বিজন শীলের কিছু পরামর্শ

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৭ এপ্রিল ২০২০, ১৬:৫৫

শেয়ার করুনঃ
করোনা থেকে বাঁচতে বিজ্ঞানী ড. বিজন শীলের কিছু পরামর্শ
স্বাস্থ্য
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

চার দশকের বেশি সময়ের সাংবাদিকতার জীবনে এতটা অসহায় বোধ করিনি, বর্তমানে যেটা করছি। শুধু অসহায় নয়, একটা অপরাধ বোধও কাজ করছে। সাংবাদিকতা পেশায় এসেছিলাম মানুষের পাশে থাকবো বলে। অথচ মানুষের যখন সব থেকে বড় দুঃসময়, তখন ঘরে বসে আছি। মানুষের পাশে থাকতে পারছি না। এই চার দশকে যত প্রাকৃতিক ও রাজনৈতিক দুর্যোগ এসেছে, সব সময় চেষ্টা করেছি মানুষের পাশে থাকার। কতটুকু পেরেছি জানি না। কিন্তু এটা সত্য, বর্তমানের এই অবস্থায় কখনও পড়িনি। অর্থনীতি সচল রাখা ও করোনা পরবর্তী অর্থনীতিতে কী করা যাবে, সে সম্পর্কে লেখার চেষ্টা করছি। পাশাপাশি করোনা থেকে বাঁচতে মানুষ কী কী করতে পারে, তা নিয়ে কিছু লেখার জন্য চেষ্টা করছি।

আমরা সাংবাদিক। দুই-একটা বিষয়ে হয়তো আমরা কিছুটা লেখাপড়া করেছি বা সব সময় করি। সব বিষয়ে তো আমাদের জ্ঞান নেই। আমাদের কাজ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে সেটা মানুষকে সহজ ভাষায় জানানো। তাই করোনা নিয়ে এই মুহূর্তে ভারত, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কায় যে সব বিশেষজ্ঞ কাজ করছেন, তাদের ভেতর যারা পরিচিত তাদের সঙ্গে সব সময়ে কথা বলার চেষ্টা করছি। তারা সবাই এখন অত্যন্ত ব্যস্ত সময় পার করছেন। ফোন করে তাদের সঙ্গে কথা বলে সময় নষ্ট করা উচিত নয়। তারপরেও কথা বলছি। ভারত ও শ্রীলঙ্কার যে সব বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলেছি, তাদের সার্স ভাইরাস মোকাবিলা করার ওইভাবে প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা নেই। তবে ভারতে সার্স নিয়ে কাজ করেছেন এমন অনেকে আছেন। তাদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করে চলেছি। নিকট অতীতে ভারত সংক্রামক রোগের ভেতর এইডস মোকাবিলা করেছে। এইডসও অনেক বেশি সংক্রামক। ভারতের ডাক্তার ও গবেষকরা সম্মিলিতভাবে এইডস মোকাবিলায় সফল হয়েছিলেন।

যাহোক, এ অবধি ভারত, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার যে সব বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ও গবেষকের সঙ্গে কথা বলেছি, তাদের ভেতর ভারতের একজন ডাক্তারের সার্স নিয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে। বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ড. বিজন শীলেরও সার্স নিয়ে কাজ করার বিশাল অভিজ্ঞতা আছে। বর্তমানের এই করোনা বা কোভিড-১৯ মূলত সার্স-২। সার্স-২ বললে সার্সের ভয়াবহতার কথা মনে করে মানুষ আতঙ্কিত বেশি হবে বলে এটাকে কোভিড-১৯ বলা হয়েছিল।

আরও

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, ৪৭৩ জন হাসপাতালে ভর্তি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, ৪৭৩ জন হাসপাতালে ভর্তি

তবে এখন দেখা যাচ্ছে কোভিড-১৯ নিয়ে সবাই আতঙ্কিত। যাহোক, বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ড. বিজন শীলের সার্স নিয়ে প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা অনেক বেশি শুধু নয়, তার নামটিও সার্সের সঙ্গে জড়িয়ে আছে। কারণ, সার্সের কুইক টেস্টের আবিষ্কারক ড. বিজন শীল। তার নামেই এই টেস্টটি প্যাটেন্ট করানো। এটাই চীনসহ দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় সার্স রোগ টেস্টে ব্যবহার হয়। ড. বিজন শীল ইতোমধ্যে বাংলাদেশেও একটি পরিচিত নাম। তিনি কোভিড-১৯ বা করোনার কুইক টেস্ট পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন। প্রধানমন্ত্রী এ বিষয়ে তাকে সার্বিক সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছেন।

ড. বিজন শীলের বিস্তারিত পরিচয় আমি কয়েক সপ্তাহ আগে একটি লেখায় উল্লেখ করেছি। তাই এখানে আর বেশি কিছু লিখতে চাই না। শুধুমাত্র নতুন পাঠকদের জন্যে বলি, তিনি ব্ল্যাকবেঙ্গল প্রজাতির ছাগলের সংক্রামক রোগের ভ্যাকসিন আবিষ্কার করেন ’৯০-এর দশকে। এর পরে ২০০২-এ ডেঙ্গুর কুইক টেস্ট পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। যা সিঙ্গাপুরে তার নামে প্যাটেন্ট করানো হয়। ২০০৩ সালে সার্সের কুইক টেস্ট পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। এটাও সিঙ্গাপুরে তার নামে প্যাটেন্ট করানো। তাছাড়া সিঙ্গাপুরসহ দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় ওই সময়ে সার্স প্রতিরোধে যে ক’জন বড় ভূমিকা রেখেছেন, ড. বিজন শীল তাদের একজন। সার্স প্রতিরোধের পুরো সময়টি তিনি সিঙ্গাপুর সরকারের একজন বিজ্ঞানী হিসেবে কাজ করেছেন।

এখানে উল্লেখ করা দরকার, ড. বিজন শীলই প্রথম ‘হাইপার ইমিউন থেরাপি’ বা রক্তরস থেরাপি দিয়ে করোনা আক্রান্ত রোগীকে সুস্থ করা সম্ভব বলে জানান। তিনি ১২ ফেব্রুয়ারি এটি প্রকাশ করেন। আর আমেরিকা ২৫ ফেব্রুয়ারি থেকে সেটা ব্যবহার শুরু করে। এ থেরাপি এখন অনেক দেশ ব্যবহার করছে করোনা রোগীর চিকিৎসায়। আমাদেরও এ বিষয়ে প্রস্তুতি নেওয়া দরকার। সেজন্য প্রয়োজন প্রচুর টেস্ট করানো। এর ভেতর যাদের করোনা পজিটিভ পাওয়া যাবে, অথচ তাদের করোনার কোনও লক্ষণ দেখা যায়নি, এদের রক্তরস বা প্লাজমা করোনা আক্রান্ত রোগীর শরীরে দিতে হবে। তাতে করোনা আক্রান্ত রোগী সুস্থ হবে। এ লেখা যখন লিখছি, এ সময়ের মধ্যে ইরান সব থেকে বেশি এই পদ্ধতি ব্যবহার করে রোগী সুস্থ করেছে।

তবে ড. বিজন শীলের মতে সব থেকে ভালো হলো, করোনাকে অঙ্কুরে বিনাশ করা। কেউ যাতে করোনায় ভয়াবহভাবে আক্রান্ত না হন, সহজে সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন, তার জন্য ড. বিজন শীলের সঙ্গে আলাপ করে যে পরামর্শগুলো পেয়েছি, মনে করি এগুলো এ মুহূর্তে সবার পালন করা উচিত।

আরও

ডেঙ্গু পরিস্থিতি সংকটজনক,বরিশালের রোগী বেশি!

ডেঙ্গু পরিস্থিতি সংকটজনক,বরিশালের রোগী বেশি!

ড. বিজন শীল জানান, যেকোনও ধরনের গলা খুশ খুশ বা কাশি দেখা দিলেই আর অপেক্ষা করা উচিত হবে না। ওটা করোনা না করোনা নয়, এ নিয়ে চিন্তা করার কোনও দরকার নেই। বরং ওই মুহূর্ত থেকে যে কাজটি করতে হবে, তা হলো আদা (জিঞ্জার) ও লবঙ্গ (ক্লোব) একসঙ্গে পিষে সেটাকে গরম পানিতে সিদ্ধ করে তার সঙ্গে কিছুটা চা দিয়ে ওটা এক কাপ মতো নিয়ে গারগল করে খেতে হবে। দিনে অন্তত তিন-চারবার এক কাপ করে এটা খেতে হবে। এর ফলে গলার ভেতরের কোষগুলোতে রক্ত সঞ্চালন বাড়বে। এতে কোষগুলো শক্তিশালী হবে। কোষগুলোর ইমিউনিটি বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়বে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কোষগুলো সমর্থ হবে কোভিড-১৯ ভাইরাস যদি আক্রমণ করে, তাকে প্রতিরোধ করতে।

যাদের গলা খুশ খুশ করে না বা কোনও কাশি দেখা দেয়নি, তারাও এটা নিয়মিত দিনে দুইবার অন্তত দু’কাপ খাবেন। তাতে তাদেরও ইমিউনিটি বাড়বে। এর পাশাপাশি যাদের জোগাড় করা সম্ভব, বিশেষ করে যারা গ্রামে আছেন, তারা এখন নিমপাতা পাবেন। ড. বিজন শীলের পরামর্শ হলো, ওই নিমপাতা একটু পানি দিয়ে পিষতে হবে। পেষার ফলে যে সবুজ রঙের রসটি বের হবে সেটার সঙ্গে গরম পানি মিশিয়ে তা গারগল করে খেতে হবে। এর ফলে গলার কোষগুলোয় রক্ত সঞ্চালন বাড়বে, ইমিউনিটি বাড়বে। যা অনেক বেশি সমর্থ হবে করোনা বা কোভিড-১৯ ভাইরাসকে পরাজিত করতে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

ইতোমধ্যে আমরা বিভিন্ন ডাক্তারের আলোচনার মাধ্যমে জেনেছি করোনা আমাদের গলা থেকে ফুসফুসে গিয়ে আক্রমণ করে। এক পর্যায়ে ফুসফুসে পানি জমে যায়। তখন রোগী মৃত্যুর মুখে চলে যায়। ড. বিজন শীল বলেন, করোনার এই যে তিনটি পর্যায় অর্থাৎ প্রথমে গলায় আক্রমণ করা। অর্থাৎ গলায় খুশ খুশ কাশি হবে। এর পরে এটা আমাদের ফুসফুসের ব্রঙ্ক অ্যালভিয়োলিতে চলে যায়। ব্রঙ্ক অ্যালভিয়োলিতে যাওয়া দ্বিতীয় স্টেজ। তৃতীয় বা শেষ স্টেজ হচ্ছে ব্রঙ্ক অ্যালভিয়োলিতে পানি জমানো। ড. বিজন শীলের পরামর্শ হলো, করোনাকে প্রথম স্টেজেই অর্থাৎ গলা খুশ খুশ অবস্থাতে দমন করতে হবে। আর সেজন্য তিনি মনে করেন তার ওই আদা, লবঙ্গ এবং চা থেরাপি আর নিমপাতা থেরাপি অনেক কার্যকর হবে।

এর পাশাপাশি তিনি ইমিউনিটি বাড়ানোর জন্য প্রতিদিন একগ্রাম পরিমাণ ভিটামিন সি খাওয়ার পরামর্শ দেন। এই ভিটামিন সি’র সঙ্গে অবশ্যই কিছুটা পরিমাণ জিঙ্ক থাকতে হবে। যতদূর খোঁজ নিয়ে জেনেছি, বাজারে এ মুহূর্তে ভিটামিন সি ওইভাবে পাওয়া যাচ্ছে না। কারণ, প্রধানমন্ত্রীও তার ৩২টি সাবধানতার ভেতর এই ভিটামিন সি খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। এ কারণে বাজারে যা ভিটামিন সি ছিল, তার প্রায় সবই এখন বিক্রি হয়ে গেছে।

ড. বিজন শীল বলছেন, এই ভিটামিন সি’র সঙ্গে জিঙ্ক থাকতে হবে। কারণ, ভাইরাসের ‘আর ডি ডি’কে ব্লক করে দিতে সমর্থ হয় জিঙ্ক। যার ফলে ওই ভাইরাস সহজে রোগীকে আক্রান্ত করতে পারে না। খোঁজ নিয়ে যা জেনেছি, তাতে দেখতে পাই এই মুহূর্তে গণস্বাস্থ্য একটি ভিটামিন সি তৈরি করছে, যার সঙ্গে তারা জিঙ্ক দিচ্ছে। আমাদের স্কয়ার, বেক্সিমকো ফার্মা, ইনসেপ্টা, অপসোনিন এমনি অনেক বড় বড় ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানি রয়েছে। এ মুহূর্তে সরকারের উচিত হবে দ্রুততম সময়ে তারা যেন জিঙ্ক সমৃদ্ধ ভিটামিন সি উৎপাদন করে তার ব্যবস্থা নেওয়া, পাশাপাশি তারা যেন ন্যায্যদাম রাখে সেটিও পর্যবেক্ষণে রাখা। কারণ দুর্যোগে বাড়তি মুনাফা করার চেষ্টা যাতে কেউ না করে, সেটাও নিশ্চিত করতে হবে। বাজারে যাতে এগুলো সঠিক মূল্যে বিক্রি হয়, বিক্রেতারা বেশি দাম না নেন সেটা নিশ্চিত করতে হবে সরকারকে।

যুদ্ধকালীন প্রয়োজনের মতো জরুরি ভিত্তিতে এই জিঙ্ক সমৃদ্ধ ভিটামিন সি প্রস্তুত করে বাজারে দেওয়া প্রয়োজন। আবার এই ভিটামিন সি দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠী যাতে বিনামূল্যে বা কমমূল্যে পায়, তারও ব্যবস্থা নিতে হবে।

অন্যদিকে ড. বিজন শীল আরও বলেন, অস্ট্রেলিয়া তাদের দেশের নাগরিকদের ইমিউনিটি বাড়ানোর জন্যে জিঙ্ক ইনজেকশন দিচ্ছে। তার মতে এই ইনজেকশন কার্যকর হবে। বিল গেটসও বলেছেন এটা কার্যকরী। তাই সরকারের উচিত হবে, আমাদের বড় বড় ওষুধ কোম্পানিগুলোকে বলা তারা যেন দ্রুত এই ইনজেকশন তৈরিতে চলে যায়।এর পাশাপাশি ড. বিজন শীল মার্চ মাস থেকে তার ফেসবুক ও আমার ফেসবুকের মাধ্যমে একটি বিষয় সাবধান করে আসছেন, তা হলো টয়লেট পরিষ্কার রাখা। কারণ, কমোড, প্যান এবং বেসিন থেকে কফ, থুতু, প্রস্রাব ও পায়খানার মাধ্যমে করোনা বা কোভিড-১৯ ছড়ায় বেশি। রোগীর কফ ও থুতুর মাধ্যমে এই ভাইরাস ছড়ায়।

এছাড়া এই ভাইরাস যেমন শরীরের অ্যালভিয়োলিতে চলে যায়, তেমনি অন্ত্রনালিতেও যায়। আর অন্ত্রনালিতে গেলে তখন রোগীর ডায়রিয়া হয়। তখন মলের সঙ্গে এ ভাইরাস যায়। এ কারণেই এগুলো পরিষ্কার রাখা জরুরি। প্রত্যেকে বাড়িতে সব সময়ই এটা পরিষ্কার রাখে। কিন্তু সমস্যা হলো অফিস ও পাবলিক প্লেসগুলো নিয়ে। আমাদের দেশের সরকারি ও বেসরকারি অধিকাংশ অফিসে টয়লেট প্রয়োজনীয় পরিষ্কার করা হয় না। এগুলো এখন ঘণ্টায় ঘণ্টায় পরিষ্কারের ব্যবস্থা করানো দরকার। লকডাউনের মধ্যে যে সমস্ত জরুরি অফিস ও মিডিয়ার অফিস চলছে, তাদের এগুলো পরিষ্কার রাখতে হবে।

ড. বিজন শীল যে সব থেরাপির পরামর্শ দিচ্ছেন, তা সবই ভেষজ পদ্ধতির। এছাড়া তিনি দুই প্রকারের ভিটামিন খেতে বলছেন। এতে শরীরে ক্ষতি হওয়ার কোনও কারণ নেই। তাই এ বিষয়ে যেহেতু তিনি বিশেষজ্ঞ তার পরামর্শ আমাদের এখন থেকে মানা উচিত। কারণ, আমাদের করোনা রোগী প্রতিদিন বাড়ছে। পাশাপাশি আমরা এটাও জানি, যেখানে ইউরোপ আমেরিকার চিকিৎসা ব্যবস্থা পরাজিত হয়েছে, সেখানে আমাদের হাসপাতাল বা চিকিৎসা ব্যবস্থা দিয়ে মোকাবিলা করার কোনও সুযোগ নেই। বরং এসব পূর্ব সাবধানতার মাধ্যমে আগেই নিজেকে রক্ষার পথে আমাদের চলা উচিত।

সর্বশেষ সংবাদ

ওমানে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় ৭ বাংলাদেশির মৃত্যু

ওমানে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় ৭ বাংলাদেশির মৃত্যু

মৌলভীবাজারে প্রবাসীর কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে পালকপুত্র গ্রেফতার

মৌলভীবাজারে প্রবাসীর কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে পালকপুত্র গ্রেফতার

আওয়ামীলীগ ছেড়ে দুধ দিয়ে গোসল করা সেই ইউপি চেয়ারম্যান আটক

আওয়ামীলীগ ছেড়ে দুধ দিয়ে গোসল করা সেই ইউপি চেয়ারম্যান আটক

সাবের হোসেনের বাসায় রাষ্ট্রদূতদের বৈঠক, যা বললেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সাবের হোসেনের বাসায় রাষ্ট্রদূতদের বৈঠক, যা বললেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

তারেক রহমানের মার্জিত বক্তব্য বিএনপির শিক্ষণীয় উদাহরণ: রিজভী

তারেক রহমানের মার্জিত বক্তব্য বিএনপির শিক্ষণীয় উদাহরণ: রিজভী

জনপ্রিয় সংবাদ

দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে ১২৯ রানে গুটিয়ে দিল টাইগ্রেসরা

দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে ১২৯ রানে গুটিয়ে দিল টাইগ্রেসরা

মৌলভীবাজারে দুই যুবদল নেতা স্থায়ী বহিষ্কার

মৌলভীবাজারে দুই যুবদল নেতা স্থায়ী বহিষ্কার

নওগাঁতে আকস্মিক ঝড়-বৃষ্টিতে শতাধিক ঘরবাড়ি লণ্ডভণ্ড, মৃত্যু একজনের

নওগাঁতে আকস্মিক ঝড়-বৃষ্টিতে শতাধিক ঘরবাড়ি লণ্ডভণ্ড, মৃত্যু একজনের

নুরাল পাগলার বাড়ি থেকে লুট হওয়া খাটের চরাট সহ যুবক গ্রেফতার

নুরাল পাগলার বাড়ি থেকে লুট হওয়া খাটের চরাট সহ যুবক গ্রেফতার

দেশে আবারও বাড়লো সোনার দাম, ইতিহাস ব্রেক

দেশে আবারও বাড়লো সোনার দাম, ইতিহাস ব্রেক

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

চিকিৎসা বিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

চিকিৎসা বিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

চলতি বছরের চিকিৎসাবিজ্ঞান ও শারীরতত্ত্বে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের দুই বিজ্ঞানী মেরি ব্রাঙ্কো ও ফ্রেড রামসডেল এবং জাপানের শিমন সাগাগুচি। সোমবার (৬ অক্টোবর) বাংলাদেশ সময় বিকাল ৩টা ৩০ মিনিটে সুইডেনের স্টকহোম থেকে ক্যারোলিনস্কা ইনস্টিটিউট এ বছরের নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে। তিন বিজ্ঞানী পেরিফেরাল ইমিউন টলারেন্স নিয়ে অসামান্য গবেষণার জন্য এ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এটি মানবদেহের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া,

ডেঙ্গুর দাপট থামছেই না, ২৪ ঘন্টায় মৃত্যু ৯ আক্রান্ত ১০৪২

ডেঙ্গুর দাপট থামছেই না, ২৪ ঘন্টায় মৃত্যু ৯ আক্রান্ত ১০৪২

দেশজুড়ে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। গত ২৪ ঘণ্টায় এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১,০৪২ জন নতুন রোগী। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১২ জনে এবং শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে ৪৯ হাজার ৯০৭ জনে। রোববার (৫ অক্টোবর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদন

গাইবান্ধায় অ্যানথ্রাক্সে আক্রান্ত ১১ জন, আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে

গাইবান্ধায় অ্যানথ্রাক্সে আক্রান্ত ১১ জন, আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বেলকা ইউনিয়নের কিশামত সদর গ্রামে ১১ জনের শরীরে অ্যানথ্রাক্সের উপসর্গ দেখা দিয়েছে। এদের মধ্যে ৫ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। উপজেলার কিশামত সদর গ্রামের ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. হাফিজার রহমান জানিয়েছেন, গত সোমবার গ্রামের মাহবুর রহমানের একটি রোগাক্রান্ত গরু জবাই করা হয়। স্থানীয়রা মাংস কাটাকাটি করে নিয়ে যান। চারদিন পর, বৃহস্পতিবার ওই ১১

গ্রাম-গঞ্জেও ছড়িয়ে পড়ছে ডেঙ্গু, বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা

গ্রাম-গঞ্জেও ছড়িয়ে পড়ছে ডেঙ্গু, বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা

রাজধানীর বাইরে গ্রাম-গঞ্জেও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বর। প্রতিদিনই বাড়ছে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা, মৃত্যুর মিছিলও দীর্ঘ হচ্ছে। তবে প্রতিরোধমূলক উদ্যোগে যথাযথ তৎপরতা না থাকায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসছে না বলে অভিযোগ উঠেছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক সাপ্তাহিক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, চলতি সপ্তাহে (শনি থেকে শুক্রবার) দেশে ডেঙ্গুতে ২১ জন মারা গেছেন। এ সময় নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তিন হাজার ৯৮৩

ডেঙ্গুর ভয়ঙ্কর রূপ, ২৪ ঘণ্টায় ১২ জনের মৃত্যু

ডেঙ্গুর ভয়ঙ্কর রূপ, ২৪ ঘণ্টায় ১২ জনের মৃত্যু

দেশে ডেঙ্গুর পরিস্থিতি আবারও উদ্বেগজনক আকার ধারণ করেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় এই রোগে আক্রান্ত হয়ে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে ৭৪০ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। রবিবার (২১ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী শনিবার সকাল ৮টা থেকে রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত এই তথ্য সংগ্রহ