বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৫১৩ ভাদ্র, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

কথা কাজ ও ভাব-বিনিময়ে ইসলামের নির্দেশনা

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১ জানুয়ারি ২০১৯, ১৬:৩৩

শেয়ার করুনঃ
কথা কাজ ও ভাব-বিনিময়ে ইসলামের নির্দেশনা
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

ইংরেজি বছরের প্রথম দিন আজ। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ইংরেজি নতুন বছরের শুরুতে সবাইকে (মারহাবান বিকুম) শুভেচ্ছা। নতুন বছরের শুরুতে সব মুসলমানের ব্যক্তিগত ও পারস্পরিক কথা এবং ভাব বিনিময় এমনভাবে হওয়া উচিত, যে কথা ও ভাব বিনিময় প্রতিটি ব্যক্তির জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে। কথা, কাজ ও ভাব বিনিময়ের ক্ষেত্রে যে পরিভাষাগুলো কখনো ভুলা যাবে না। যেগুলোর ব্যবহারে রয়েছে অনেক কল্যাণ ও উপকার। মানুষের প্রতিনিয়ত ব্যবহারে এমনই কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিভাষা তুলে ধরা হলো। আর তাহলো-

‘তাউজ ও তাসমিয়া’ বলা

শয়তান ক্ষতি ও সব ধরণের অকল্যাণ থেকে আত্মরক্ষায় যে কোনো কাজ করার শুরুতে তাউজ পড়া-

আরও

সৎ ব্যবসায় বরকত, অসৎ পথে ধ্বংস

সৎ ব্যবসায় বরকত, অসৎ পথে ধ্বংস
أَعُوْذُ بِاللَّهِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيمِ

উচ্চারণ : ‘আউজুবিল্লাহি মিনাশ শায়ত্বানির রাজিম’

অর্থ : আমি অভিশপ্ত শয়তানের আক্রমণ থেকে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করছি।

বিশেষ করে আল্লাহ তাআলার নির্দেশ হলো কুরআন শরিফ পড়ার আগে তাউজ তথা আউজুবিল্লাহি মিনাশ শায়ত্বানির রাজিম’ পড়া।

আরও

গুনাহ মোচনের চার উপায় জানালেন-হাফিজ মাছুম আহমদ

গুনাহ মোচনের চার উপায় জানালেন-হাফিজ মাছুম আহমদ
অতঃপর যে কোনো কাজের শুরুতে বরকতের উদ্দেশ্যে তাসমিয়া পড়া-

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمنِ الرَّحِيْمِ

উচ্চারণ : ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’

অর্থ : পরম করুণাময় দয়াময় আল্লাহর নামে (শুরু করছি)।

কোনো ব্যক্তি যখন কাজের শুরুতে আউজুবিল্লাহ বলার পর বিসমিল্লাহ পড়ে তার সে কাজে শয়তান কোনো ধরনের আক্রমণ করতে পারে না। বরং ভয়ে পালিয়ে যায়। আল্লাহ তাআলা ওই ব্যক্তিকে শয়তানের যাবতীয় আক্রমণ থেকে হেফাজত করেন।

‘আলহামদুল্লিাহ’ বলা

জীবনের উন্নতি-অবনতি যা-ই হোক সর্বাবস্থায় আল্লাহর শুকরিয়া আদায়ে তার প্রশংসার্থে বলা-

اَلْحَمْدُ للهِ 

উচ্চারণ : ‘আলহামদুলিল্লাহ’

অর্থ : ‘সব প্রশংসা আল্লাহর জন্য।’

আল্লাহ তাআলা নিজেই বান্দাকে তার প্রশংসার জন্য কুরআন মাজিদে এ বাক্য শিক্ষা দিয়েছেন। যাতে বান্দা সুখে-দুঃখে সর্বাবস্থায় তার শেখানো ভাষায় প্রশংসা ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করতে পারে।

‘ইনশাআল্লাহ’ বলা

ভবিষ্যতে কোনো কাজ করবো, খাবো, ঘুমাবো, ঘুম থেকে ওঠে কোনো কিছু করবো ইত্যাদি কাজের পরিকল্পনা বা আশাবাদ ব্যক্ত করার সঙ্গে সঙ্গে বলা-

إنْ شَاءَ الله 

উচ্চারণ : ‘ইনশাআল্লাহ’

অর্থ : আল্লাহর ইচ্ছায় (এ কাজগুলো করবো) আল্লাহ তাআলা বলেন-

‘ইন্‌শা আল্লাহ না বলে কখনোই তুমি কোনো বিষয়ে বলো না, আমি এটি আগামীকাল করবো।’ (সুরা কাহফ : আয়াত ২৩-২৪)

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
‘ঝাযাকাল্লাহু খাইরান’ বলা

মানুষ পরস্পরের কোনো উপকার কিংবা সহযোগিতামূলক কোনো কাজ করলে সাধারণত যে কথাটি বেশি বলে থাকে তাহলো- থ্যাংকস (Thanks) বা ধন্যবাদ। এমনটি না বলে যে কোনো উপকার বা সহযোগিতায় প্রিয়নবির শেখানো ভাষায় বলা-

جَزَاكَ اللهُ خَيْرًا

উচ্চারণ : ঝাযাকাল্লাহু খাইরান (ফিদ দারাইন)

অর্থ : আল্লাহ (দুনিয়া ও আখেরাতে) আপনার বা আপনাদের উত্তম প্রতিদান দিন।

আফওয়ান

কারো সঙ্গে কোনো অন্যায় বা অসুবিধামূলক কোনো কাজ ঘটে গেলে আমরা সাধারণত ‘সরি (Sorry) বা দুঃখিত’ বলে থাকি। আপনি সরি (Sorry)বা দুঃক্ষিত বলার পরিবর্তে- ‫غَفْواً‬‎ ‘আফওয়ান বা মাফ করবেন’ বলার অভ্যাস গঠন করা উত্তম।‬

‘ইন্না লিল্লাহ’

যে কোনো জিনিসের ক্ষতি বা অপচয় ঘটলে কিংবা মৃত্যুর সংবাদ শুনলে হায়, হায়, কিংবা আফসোস না করে ঘটনা ঘটার কিংবা সংবাদ শোনার সঙ্গে সঙ্গেই বলা-

إِنَّا لِلَّهِ وَإِنَّا إِلَيْهِ رَاجِعُونَ

উচ্চারণ : ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন’

অর্থ : নিশ্চয়ই (সব কিছুই) আল্লাহর জন্য এবং নিশ্চয় তা (সব কিছুকেই) আল্লাহর কাছেই ফিরে যেতে হবে।’ বলা।

বিশেষ করে অভিবাদনে ‘আস্সালামু আলাইকুম’ বলা

মানুষ পরিচিত হোক আর অপরিচিত হোক এক মুসলমান অন্য মুসলমানের সঙ্গে দেখা সাক্ষাতে সালাম আদান-প্রদান করা। কেননা সালাম হলো প্রত্যেকের জন্য ভালো থাকার দোয়া।

اَلسَّلاَمُ عَلَيْكُم

উচ্চারণ : ‘আস্সালামু আলাইকুম’

অর্থ : আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক।

সালামের উত্তরেও বলা হয়-

وَعَلَيْكُمُ السَّلَامُ

উচ্চারণ : ওয়া আলাইকুমুস সালাম’

অর্থ : এবং আপনার ওপরও শান্তি বর্ষিত হোক।’

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে নতুন বছরের শুরুতে সব ভালো সঙ্গে নিজেদের সম্পর্ক অটুট রাখার তাওফিক দান করুন। ক্ষেত্র বিশেষ প্রত্যেক কথা ও কাজে- তাউজ, তাসিময়া, আলহামদুলিল্লাহ, ইনশাআল্লাহ, ঝাযাকাল্লাহ, আফওয়ান, ইন্না লিল্লাহ বলাসহ সালাম আদান-প্রদান করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

জনপ্রিয় সংবাদ

‘পৃথিবীর সবচেয়ে দয়ালু বিচারক’ ফ্রাঙ্ক ক্যাপ্রিও আর নেই

‘পৃথিবীর সবচেয়ে দয়ালু বিচারক’ ফ্রাঙ্ক ক্যাপ্রিও আর নেই

গৃহবধূ থেকে আপসহীন নেত্রী, দেশের রাজনীতিতে অম্লান পদচারণা

গৃহবধূ থেকে আপসহীন নেত্রী, দেশের রাজনীতিতে অম্লান পদচারণা

টেকনাফে লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে মাছ ব্যবসায়ী উদ্ধার

টেকনাফে লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে মাছ ব্যবসায়ী উদ্ধার

বরিশালে লিটু হত্যার মূল আসামি জাকির গাজী ঢাকায় গ্রেফতার

বরিশালে লিটু হত্যার মূল আসামি জাকির গাজী ঢাকায় গ্রেফতার

৫৩ জেলা ও দায়রা জজের বদলি, আইন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন

৫৩ জেলা ও দায়রা জজের বদলি, আইন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন

সর্বশেষ সংবাদ

চন্দ্রনাথ মন্দিরে মসজিদ নির্মাণের কোনো পরিকল্পনা নেই-ধর্ম উপদেষ্টা

চন্দ্রনাথ মন্দিরে মসজিদ নির্মাণের কোনো পরিকল্পনা নেই-ধর্ম উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের বৈঠকে ৫ দফা দাবি

অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের বৈঠকে ৫ দফা দাবি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান সাবেক প্রধানমন্ত্রীও !

তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান সাবেক প্রধানমন্ত্রীও !

মুলাদীতে যে দ্বন্দ্বে দুই ভাইয়ের হাতে ভাইয়ের চোখ উৎপাটন হল !

মুলাদীতে যে দ্বন্দ্বে দুই ভাইয়ের হাতে ভাইয়ের চোখ উৎপাটন হল !

বাংলাদেশে নগদবিহীন লেনদেন বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন গভর্নর মনসুর

বাংলাদেশে নগদবিহীন লেনদেন বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন গভর্নর মনসুর

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর জীবন ছিল মানবিকতা, দয়া এবং ক্ষমাশীলতার সর্বোচ্চ উদাহরণ। তিনি এমন এক সমাজে জন্মেছিলেন যেখানে কঠোরতা, প্রতিশোধ এবং অমানবিক আচরণ ছিল নিত্যনৈমিত্তিক। তবু তিনি মানুষের প্রতি দয়া, অসহায়দের প্রতি সহানুভূতি এবং শত্রুর প্রতিও ক্ষমার মাধ্যমে পৃথিবীকে দেখিয়েছেন প্রকৃত মানবিকতার পথ। আল্লাহর কিতাব কুরআনে বারবার মানবিকতার শিক্ষা এসেছে, যেমন সূরা আনবিয়ায় বলা হয়েছে, “আমি আপনাকে পাঠিয়েছি বিশ্ববাসীর জন্য রহমতস্বরূপ।” রাসূলুল্লাহ (সা.)

কোরআন-হাদিসে মুমিনদের জন্য সুসংবাদ

কোরআন-হাদিসে মুমিনদের জন্য সুসংবাদ

আজকের দিনে বিশ্বজুড়ে নানা প্রতিযোগিতা, জয়-পরাজয়ের খবর শোনা যায়। তবে ইসলামের দৃষ্টিতে প্রকৃত বিজয় হলো আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করা এবং জান্নাতের অধিকারী হওয়া। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তা’আলা ঘোষণা করেছেন যে, যারা ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে, তাদের জন্য জান্নাত সুসংবাদস্বরূপ নির্ধারিত। সূরা আহকাফে আল্লাহ বলেন, “যারা বলে, আমাদের পালনকর্তা আল্লাহ এবং এরপর সরল পথে অটল থাকে, তাদের কোন ভয় নেই এবং

মাহে রবিউল আউয়াল: নবীর আগমন ও বরকতের মাস

মাহে রবিউল আউয়াল: নবীর আগমন ও বরকতের মাস

মাহে রবিউল আউয়াল ইসলামী মাসগুলোর মধ্যে বিশেষ গুরুত্ব ও মহত্ত্বসম্পন্ন। এই মাসে সমগ্র জগতের জন্য রহমত হিসেবে শেষ নবী হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর আগমন আলোকিত মক্কার মরুপ্রান্তর ও চিরবাস্বর মদিনাতুল মুনাওয়ারাহের জন্য বিশেষ বরকত বয়ে এনেছে। কোরআনে আল্লাহ তা’আলা ইরশাদ করেছেন, রসূল (সা.) গোটা সৃষ্টি জগতের জন্য রহমত, যা তাঁর নবুয়তের মহত্ত্বকে প্রমাণ করে। রবিউল আউয়াল

সংকটময় সময়ে ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসায় রয়েছে স্বস্তি

সংকটময় সময়ে ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসায় রয়েছে স্বস্তি

মানুষের জীবনে সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা এবং সাফল্য-বিফল সবই একে অপরের পরিপূরক। কুরআনে আল্লাহ বলেছেন, “আমি অবশ্যই তোমাদের পরীক্ষা করব ভয়, ক্ষুধা, ধনসম্পদ, জীবন ও ফসলের ক্ষতি দ্বারা; আর ধৈর্যশীলদের জন্য সুসংবাদ রয়েছে” (সূরা বাকারা: ১৫৫)। সংকটের মুহূর্তে এই ধৈর্যই একজন মুমিনের জন্য প্রধান আশ্রয়। ধৈর্য মানে কেবল কষ্ট সহ্য করা নয়, বরং আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা রেখে তাঁর সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট থাকা। রাসূলুল্লাহ

ইসলামে দান-সদকার অপরিসীম গুরুত্ব

ইসলামে দান-সদকার অপরিসীম গুরুত্ব

দান ও সদকা ইসলামে অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইবাদত। কোরআন ও হাদিসে এ বিষয়ে অসংখ্যবার আলোচনা করা হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা কোরআনে ঘোষণা করেছেন, যারা আল্লাহর পথে ব্যয় করে তাদের সম্পদ কখনও ক্ষয়প্রাপ্ত হয় না, বরং বহুগুণে বৃদ্ধি পায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সদকা গুনাহ মুছে দেয় যেমন পানি আগুনকে নেভায়। এই হাদিসে দানের মাহাত্ম্য ও আধ্যাত্মিক সুফল স্পষ্টভাবে বোঝা যায়। সদকা শুধু সম্পদ দান