শুক্রবার, ৯ মে, ২০২৫২৭ বৈশাখ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ1TK8B83CTTQWN3SJNRKSQ9.gif
ধর্ম

ইসলামে সালামের গুরুত্ব ও ফজিলত

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৩০ আগস্ট ২০২৩, ১৭:৯

শেয়ার করুনঃ
ইসলামে সালামের গুরুত্ব ও ফজিলত

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

ইসলামে সালামের গুরুত্ব ও ফজিলত অনেক। শান্তির ধর্ম ইসলাম আর ইসলামে আছে সব ধরনের দিকনির্দেশনা। মানব জীবনের সব সমাধান নির্ধারিত আছে ইসলামে। ইসলামের শান্তির প্রতীকগুলোর মধ্যে আছে সালাম এবং সালাত। ‘আসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাাহি ওয়াবারাকাতুহ’র অর্থ হচ্ছে আপনার ওপর আল্লাহর শান্তি, রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক। সালামকে আমরা সংক্ষেপে ‘আসসালামু আলাইকুম’ বলি। সালামের উত্তর হলো ‘ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়ারহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।’ অর্থাৎ আপনার ওপরেও আল্লাহর শান্তি, রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক। যার সংক্ষেপ ‘ওয়ালাইকুমুস সালাম।’

সালাম দেওয়া-নেওয়া কোনো ব্যক্তি বিশেষের সঙ্গে সীমাবদ্ধ নয়। পরস্পর দেখা হলে একে অপরকে সালাম বিনিময় করে থাকি। সালাম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একজন মুসলমানের সঙ্গে যখন অন্য মুসলমানের দেখা হয়; তখন প্রথমে সালাম দেওয়া উচিত। সালাম আরবি শব্দ। এর অর্থ হচ্ছে শান্তি, প্রশান্তি, কল্যাণ, দোয়া, শুভ কামনা। সালাম একটি সম্মানজনক, অভ্যর্থনামূলক, অভিনন্দনজ্ঞাপক, উচ্চমর্যাদাসম্পন্ন পরিপূর্ণ ইসলামি অভিবাদন। ‘সালাম’ আল্লাহর সুন্দর নামসমূহের মধ্যে অন্যতম। (সুরা হাশর, আয়াত: ২৪)

আরও

দোয়ার শক্তি ও প্রভাব: ইসলামে প্রার্থনার গুরুত্ব

দোয়ার শক্তি ও প্রভাব: ইসলামে প্রার্থনার গুরুত্ব

আল্লাহ তাআলা প্রথমে আদি মানব হজরত আদমকে (আ.) সালাম শিক্ষা দেন। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা হজরত আদমকে (আ.) সৃষ্টি করে বলেন, যাও ফেরেশতাদের সালাম দাও। তারা তোমার সালামের কী উত্তর দেন, মন দিয়ে শোনো। এটিই হবে তোমার এবং তোমার সন্তানদের সালাম। সে অনুযায়ী হজরত আদম (আ.) ফেরেশতাদের বলেন, আসসালামু আলাইকুম। অর্থ- আপনাদের ওপর শান্তি বর্ষিত হোক। ফেরেশতারা উত্তরে বলেন, আসলামু আলাইকা ওয়া রহমাতুল্লাহ। অর্থ- আপনার ওপর শান্তি এবং আল্লাহর রহমত বর্ষিত হোক। অন্যের ঘরে সালাম না দিয়ে প্রবেশ করা নিষেধ। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, হে মুমিনগণ! তোমরা নিজেদের ঘর ছাড়া অন্য ঘরে প্রবেশ করো না, যে পর্যন্ত আলাপ-পরিচয় না করো এবং তাদের সালাম না করো। এটাই তোমাদের জন্য উত্তম, যাতে তোমরা স্মরণ রাখো। (সুরা নূর, আয়াত: ২৭)

সালামের ফজিলত বর্ণনা করতে গিয়ে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যখন দুজন মুসলমানের মধ্যে সাক্ষাৎ হয় সালাম-মুসাফাহা (করমর্দন) করে; তখন একে অপর থেকে পৃথক হওয়ার আগেই তাদের সব গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়। এছাড়া সালামের দ্বারা পরস্পরের হিংসা-বিদ্বেষ দূর হয়। অহংকার থেকেও বেঁচে থাকা যায়। সর্বত্র সালামের মাধ্যমে সৃষ্টি হবে একে অপরের মধ্যে ভালোবাসা ও সৌহার্দ। বিশেষ পরিস্থিতিতে সালাম দেওয়া মাকরুহ এবং জবাব দেওয়া জরুরি নয়। যেমন- নামাজরত, কোরআন শরিফ তিলাওয়াতকারী, জিকিরকারী, হাদিস পাঠদানকারী, খুতবাদানকারী এবং শ্রবণকারী, ফিকহ নিয়ে আলোচনাকারী, বিচারকাজে ব্যস্ত বিচারক, আজানরত মুয়াজ্জিন, ইকামতদানকারী যখন ইকামত দেন, পাঠদানে ব্যস্ত শিক্ষক, বিবস্ত্র লোক ও প্রাকৃতিক কাজে লিপ্ত ব্যক্তিকে সালাম দেওয়ার প্রয়োজন নেই। সালামের উত্তর দেওয়া ওয়াজিব। আল্লাহ তাআলা বলেন, আর যখন তোমাদের সালাম দেওয়া হবে; তখন তোমরা তার চেয়ে উত্তম সালাম দেবে অথবা জবাবে তা-ই দেবে। (সুরা নিসা, আয়াত: ৮৬)

আরও

প্রতিদিন হাদিস জানার অভ্যাস বাড়াচ্ছে ধর্মচর্চা

প্রতিদিন হাদিস জানার অভ্যাস বাড়াচ্ছে ধর্মচর্চা

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তোমরা ঈমানদার না হওয়া পর্যন্ত জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না আর ঈমানদার হতে পারবে না পরস্পরে ভালোবাসা না হলে। তোমাদের কি এমন একটি বিষয়ের কথা বলবো, যা করলে তোমাদের পরস্পরে ভালোবাসা সৃষ্টি হবে? তোমরা পরস্পরের মধ্যে ব্যাপকভাবে সালাম বিনিময় করো।

সালামের মাধ্যমে মুসলিম ভ্রাতৃত্ব সুদৃঢ় হয়। হিংসা-বিদ্বেষ দূর হয়। এতে আল্লাহর কথা স্মরণ হয়। মুসলিম ভাইয়ের প্রতি ভালোবাসা ও সম্প্রীতি প্রকাশ করে। সালাম মুসলিম ভাইয়ের জন্য সর্বোত্তম দোয়া। মুসলিম ভাইয়ের সঙ্গে এমন চুক্তি যে, আমার হাত ও মুখ দ্বারা আপনি কোনো কষ্ট পাবেন না। হাদিস শরিফে এসেছে, প্রথম সালামদাতা অহংকার থেকে মুক্ত। এতে বোঝা যায়, আল্লাহর পছন্দনীয় বান্দারাই সালামের মতো মহৎ গুণে অভ্যস্ত হতে পারেন।

এর উপকারিতা উপলব্ধি করতে পারেন। আল্লাহর সন্তুষ্টি ও নৈকট্য অর্জন করতে পারেন। হজরত আবু উমামাহ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, মানুষের মধ্যে আল্লাহর কাছে সর্বাধিক উত্তম ওই ব্যক্তি, যে আগে সালাম দেয়। চিঠি বা যে কোনো মাধ্যমে সালাম দিলেও তার উত্তর দেওয়া ওয়াজিব। দূতের মাধ্যমে সালাম পাঠালে মুস্তাহাব হলো দূতকেও সালাম দেওয়া এবং এভাবে বলা ওয়া আলাইকা ওয়া আলাইহিস সালাম। হাদিস শরিফে বর্ণিত আছে রাসুলুল্লাহকে (সা.) এক ব্যক্তি এসে বললেন, আমার পিতা আপনাকে সালাম দিয়েছেন। এ কথা শুনে রাসুলে আকরাম (সা.) বললেন, তোমার ওপর এবং তোমার পিতার ওপর সালাম। বধির ব্যক্তিকে সালাম দেওয়ার সময় মুখে বলার সঙ্গে সঙ্গে হাতে ইশারা করতে হবে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

মেশকাতে বর্ণিত আছে, একবার এক ব্যক্তি রাসুলের (সা.) কাছে এসে বললেন, আসসালামু আলাইকুম। তখন তিনি বললেন, লোকটির জন্য ১০টি নেকি লেখা হয়েছে। এরপর আরেক ব্যক্তি এসে বললেন, ওয়া রাহমাতুল্লাহ। আল্লাহর রাসুল (সা.) তার জবাব দিয়ে বললেন, তার জন্য ২০টি নেকি লেখা হয়েছে। এরপর আরেক ব্যক্তি এসে বললেন, ওয়া বারাকাতুহু। রাসুল (সা.) তারও জবাব দিয়ে বললেন, লোকটির জন্য ৩০টি নেকি লেখা হয়েছে।

সালামের গুরুত্ব ও ফজিলত অনেক। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন রাসুলুল্লাহ (স.) বলেন, এক মুসলমানের ওপর অন্য মুসলমানের ছয়টি অধিকার তথা কর্তব্য আছে। জিজ্ঞাসা করা হলো, হে রাসুল (স.)! সেগুলো কী কী? তিনি বললেন, যখন তুমি তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে; তখন তাকে সালাম দেবে। সে যখন তোমাকে দাওয়াত দেবে; তখন তুমি তার দাওয়াত কবুল করবে। সে যখন তোমার কাছে পরামর্শ বা উপদেশ চাইবে; তুমি তাকে সৎ পরামর্শ দেবে। সে হাঁচি দিয়ে যখন আলহামদুলিল্লাহ বলবে, তুমি তার হাঁচির জবাব দেবে। সে যখন অসুস্থ হবে; তখন তাকে দেখতে যাবে। সে যখন মারা যাবে; তখন তুমি তার সঙ্গী হবে (জানাজা পড়বে ও দাফন করবে)।

সালাম পরস্পরের প্রতি দয়া, মায়া, আন্তরিকতা, ভালোবাসা, মমত্ববোধ, দায়িত্ববোধ এবং সহমর্মিতা জাগ্রত করে। তখন মানব মনের কোণে অহংকার, বড়ত্ব, হিংসা, বিদ্বেষ, অন্যের প্রতি মন্দ ধারণা পোষণ ইত্যাদি দূর হয়। মুসলিম ভ্রাতৃত্ববোধ সুদৃঢ় হয়। ইহজীবন সুন্দর করার ক্ষেত্রে সালামের বিকল্প নেই।

অর্থাৎ যে আগে সালাম দেবে; সে আল্লাহর কাছে বেশি প্রিয় হবে। সে হিসেবে আমাদের সবারই উচিত কারো সঙ্গে দেখা হলে আগে সালাম দেওয়ার চেষ্টা করা। তদুপরি আমাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে, কার আগে সালাম দেওয়া উচিত। সে ব্যাপারে দিকনির্দেশনা দিয়ে গেছেন প্রিয়নবি (সা.)। সালামের মাধ্যমে আমাদের আখেরাতের পুঁজি সমৃদ্ধ হবে। পারস্পরিক আস্থা-বিশ্বাস ও সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধির পাশাপাশি জীবন হবে শান্তি ও সম্প্রীতির। প্রথমে সালাম প্রদানকারী গর্ব-অহংকার থেকে যেমন মুক্ত থাকে; তেমন বিনয়ীও হতে পারেন। বিনয় আল্লাহর গজব থেকে রক্ষা করে তাঁর রহমতের অধিকারী বানায়। অহংকার ব্যক্তিকে কলুষিত করে আর বিনয় মানুষের জীবনকে পবিত্র করে। অহংকার শত্রুতা সৃষ্টি করে আর বিনয় শত্রুকেও পরম বন্ধুতে পরিণত করে।

তাই প্রত্যেক মুসলমানের উচিত অহংকার নামক মারাত্মক ব্যাধি থেকে বাঁচার জন্য সালামের প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হওয়া। আসুন সালামের মাধ্যমে পাস্পরিক বন্ধন মজবুত করি। চেনা-অচেনা ব্যক্তির সঙ্গে বেশি বেশি সালাম বিনিময় করে শান্তি ও কল্যাণ লাভ করি। আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে ব্যাপকভাবে সালাম বিনিময় করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

জনপ্রিয় সংবাদ

গোয়ালন্দে প্রলোভনের ফাঁদে নারীদের সাথে সখ্যতা! ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

গোয়ালন্দে প্রলোভনের ফাঁদে নারীদের সাথে সখ্যতা! ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

মৎস্য সম্পদ রক্ষায় সফল অভিযানে মোহাম্মদ আলমের দায়িত্বশীলতা

মৎস্য সম্পদ রক্ষায় সফল অভিযানে মোহাম্মদ আলমের দায়িত্বশীলতা

গোয়ালন্দে উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি গ্রেফতার

গোয়ালন্দে উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি গ্রেফতার

লক্ষ্মীছড়িতে ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ, দুই যুবক গ্রেপ্তার

লক্ষ্মীছড়িতে ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ, দুই যুবক গ্রেপ্তার

হিজলায় ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন

হিজলায় ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতের স্বীকারোক্তি: পাকিস্তানের হামলায় লক্ষ্য হয়েছিল যেঁ ১৫টি শহর

ভারতের স্বীকারোক্তি: পাকিস্তানের হামলায় লক্ষ্য হয়েছিল যেঁ ১৫টি শহর

ফুলবাড়ীতে অটো রিকশা চোর চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার, উদ্ধার মালামাল

ফুলবাড়ীতে অটো রিকশা চোর চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার, উদ্ধার মালামাল

দেবীদ্বারে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল বিক্ষোভ

দেবীদ্বারে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল বিক্ষোভ

শাহবাগ অবরোধে অচল রাজধানী, এনসিপির আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি

শাহবাগ অবরোধে অচল রাজধানী, এনসিপির আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি

কুয়াকাটায় জমি বিরোধে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, ১০ জন আহত

কুয়াকাটায় জমি বিরোধে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, ১০ জন আহত

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

দোয়ার শক্তি ও প্রভাব: ইসলামে প্রার্থনার গুরুত্ব

দোয়ার শক্তি ও প্রভাব: ইসলামে প্রার্থনার গুরুত্ব

ইসলাম ধর্মে দোয়া একটি অসাধারণ শক্তিশালী ইবাদত হিসেবে গণ্য হয়। আল্লাহর প্রতি আমাদের আশ্রয়, নির্ভরতা ও ভালোবাসা প্রকাশের অন্যতম মাধ্যম হলো দোয়া। কুরআন ও হাদীসের অসংখ্য স্থানে দোয়ার গুরুত্ব, ফলপ্রসূতা এবং তা কবুল হওয়ার পদ্ধতি ব্যাখ্যা করা হয়েছে। দোয়া শুধু ইবাদত নয়, এটি বান্দা ও আল্লাহর মধ্যে সরাসরি এক হৃদ্যতা ও সংযোগের পথ। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “দোয়া ইবাদতের মূল” (তিরমিজি)। অর্থাৎ

হজের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত সৌদি আরব, সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিতের উদ্যোগ

হজের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত সৌদি আরব, সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিতের উদ্যোগ

সৌদি আরব সরকার এবছরের হজ মৌসুমকে ঘিরে নিয়েছে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি, পবিত্র হজ পালনকারীদের জন্য নিরাপত্তা ও সেবার ক্ষেত্রে জোরালো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। পবিত্র মক্কা ও মদিনা নগরীতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে নজরদারি ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে, যেন কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা বা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধ করা যায়। হজযাত্রীদের আগমন শুরু হওয়ায় বিমানবন্দর ও বন্দরে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে, যেখানে

মানবজীবনে দোয়ার শক্তি ও গুরুত্ব

মানবজীবনে দোয়ার শক্তি ও গুরুত্ব

মানবজীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে দোয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ ও শক্তিশালী অস্ত্র। এটি শুধু একটি ইবাদতই নয়, বরং আল্লাহর সাথে সম্পর্ক স্থাপনের অন্যতম মাধ্যম। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, “দোয়া ইবাদতের মজ্জা।” (তিরমিজি)। দোয়া আল্লাহর প্রতি আস্থা, নির্ভরতা ও বিনয় প্রকাশের একটি রূপ। একজন মুমিন যখন দোয়া করে, তখন সে আল্লাহর দয়ার প্রত্যাশায় নিজেকে সঁপে দেয়। এই আত্মসমর্পণ একজন বান্দার শ্রেষ্ঠ গুণগুলোর একটি। পবিত্র

প্রতিদিন হাদিস জানার অভ্যাস বাড়াচ্ছে ধর্মচর্চা

প্রতিদিন হাদিস জানার অভ্যাস বাড়াচ্ছে ধর্মচর্চা

ইসলামী সমাজে হাদিসের গুরুত্ব অপরিসীম। কোরআনের পর হাদিসই হচ্ছে মুসলমানদের দ্বিতীয় প্রধান জীবনপথনির্দেশক। সাম্প্রতিক সময়ে ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা প্রতিদিন একটি করে হাদিস জানার অভ্যাস গড়ে তুলছে, যা ধর্মীয় সচেতনতা বৃদ্ধিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। বিশেষ করে শহরাঞ্চলের তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ইসলামিক জ্ঞান আহরণে আগ্রহ বেড়েছে। অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ও মোবাইল অ্যাপে প্রতিদিন হাদিস পাঠের সুবিধা সহজলভ্য হওয়ায় এই প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। অনেকেই সকাল

রাতে ঘুমানোর আগে যে দোয়াটি পড়লে দূর হবে দুশ্চিন্তা !

রাতে ঘুমানোর আগে যে দোয়াটি পড়লে দূর হবে দুশ্চিন্তা !

রাতে ঘুমানোর আগে অনেকেই নানা চিন্তায় অস্থির হয়ে পড়েন। মানসিক অস্থিরতা, উদ্বেগ কিংবা দুশ্চিন্তা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। অথচ ইসলাম আমাদেরকে এমন একটি সহজ দোয়া শিখিয়েছে, যা পড়লে আল্লাহর রহমতে মানসিক শান্তি ফিরে আসে এবং ঘুম গভীর হয়। রাসুল (সা.) বিভিন্ন সময়ে সাহাবিদের এমন কিছু দোয়া শিক্ষা দিয়েছেন, যা ঘুমানোর আগে পড়া অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ। হাদিসে এসেছে, এই দোয়াটি পড়লে রাতভর ফেরেশতারা