বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫১৪ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

ইতেকাফে বসার আগে যেসব মাসআলা ও তথ্য জেনে নেয়া জরুরি

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৩ মে ২০২১, ১০:১৪

শেয়ার করুনঃ
ইতেকাফে বসার আগে যেসব মাসআলা ও তথ্য জেনে নেয়া জরুরি
ইসলাম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

২০ রমজান মোতাবেক ৩ মে সন্ধ্যা থেকেই ইতেকাফে বসবে রোজাদার মুসলমান। এ ইতেকাফ কী? কেন ইতেকাফে বসবে রোজাদার? ইতেকাফের শর্ত ও তথ্যগুলো কী? ইতেকাফে বসার আগে যে বিষয়গুলো জেনে নেয়া জরুরি, সেসবের কিছু তথ্য তুলে ধরা হলো-

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের একটি গুরুত্বপূর্ণ রমজানের নিয়মিত আমল হলো ইতেকাফ। তিনি রমজানের শেষ দশ দিন এ ইবাদত করতেন। এ দশকে লাইলাতুল কদর পাওয়া এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য ইতেকাফ অনেক জরুরি বিষয়। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম আমৃত্যু ইতেকাফ করে গেছেন।

আরও

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

ইতেকাফ কী?

ইতেকাফ শব্দের হলো আঁকড়ে ধরা অর্থাৎ উদ্দেশ্য হাসিলের নিমিত্তে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরা ও তার প্রতি মনকে আবদ্ধ রাখা। ইসলামি শরিয়তে আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য মসজিদে অবস্থান করাকে ইতেকাফ বলে।

আরও

রিজিকে বিশ্বাস রাখার শিক্ষা

রিজিকে বিশ্বাস রাখার শিক্ষা

ইতিকাফে বসবেন কেন?

আগের সব নবি-রাসুলগণ ও তাদের উম্মতগণ শ’ কিংবা হাজার বছর হায়াত (জীবন) পেয়েছেন। তারা বছরের পর বছর আল্লাহ ইবাদাত-বন্দেগিতে কাটাতেন। সে হিসেবে আল্লাহ তাআলা আমাদের অল্প আয়ু বা জীবনকাল দিয়েছেন।

তাই মহান আল্লাহ তাআলা উম্মাতে মুহাম্মাদির জন্য দান করেছেন মহিমান্বিত লাইলাতুল কদর। যা হাজার মাসের চেয়েও উত্তম। যা রমজানের শেষ দশকের যে কোনো এক বেজোড় রাতে সংঘঠিত হয়। ইতেকাফকারীদের অধিকাংশেরই এ রাতটি পাওয়ার সৌভাগ্য হয়ে থাকে।

এ কারণেই মুসলিম উম্মাহ রমজানের শেষ দশকে লাইলাতুল কদর পাওয়ার আশায় ইতেকাফে বসেন। ইতেকাফে বসা প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর যখন তোমরা মসজিদ ইতিকাফে বসো তখন স্ত্রীদের সাথে সহবাস করো না। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমারেখা; এর ধারে কাছেও যেও না।’

ইতিকাফে বসার অর্থই হচ্ছে, রমজানের শেষ দশ দিন মসজিদে অবস্থান করা এবং এই  দিনগুলোকে আল্লাহর জিকিরের জন্য নির্দিষ্ট করা। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দুনিয়ার জীবনে রমজানের শেষ দশকে ইতিকাফ করে গেছেন। (বুখারি, মুসলিম)।

ইতেকাফের গুরুত্বপূর্ণ মাসায়িল

মুমিন বান্দাদের জন্য ২০ রমজান সূর্যাস্তের আগে অর্থাৎ ইফতারের আগেই ইতেকাফের নিয়তে মসজিদে উপস্থিত হওয়া আবশ্যক।

ইতেকাফের জন্য নিয়্ত করা আবশ্যক। এক সঙ্গে দশদিনের জন্য নিয়্ত না করলে সুন্নাত ইতেকাফ আদায় হবে না, বরং তা নফলে পরিণত হবে।

মাসনুন ইতেকাফের নিয়ত করলে অবশ্যই তা পূর্ণ করা আবশ্যক। ওজর ব্যতিত তা ভঙ্গ করা বৈধ নয়।

ইতেকাফকারীর জন্য ইতেকাফ অবস্থায় স্ত্রী সহবাস করা হারাম। আল্লাহ বলেন, ‘আর যতক্ষণ তোমরা এতেকাফ অবস্থায় মসজিদে অবস্থান কর, ততক্ষণ পর্যন্ত স্ত্রীদের সাথে মিশো না। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক বেঁধে দেয়া সীমানা।’ (সুরা বাক্বারা : আয়াত ১৮৭) এমনকি স্ত্রীকে চুমু খাওয়া, আলিঙ্গন করাও বৈধ নয়।

মাসনুন ইতেকাফ শুরু করার পর কোনো ব্যক্তির যদি দু’একদিন ভঙ্গ হয়ে যায়, তখন ভঙ্গ দিনের ইতেকাফ পরে কাযা করে নিতে হবে।

পারিশ্রমিক বা ইফতার-সাহরির বিনিময়ে ইতেকাফ করা ও করানো কোনোটিই বৈধ নয়।

ইতেকাফকালীন সময়ে কুরআন তেলাওয়াত, তাসবিহ তাহলিল করা, দ্বীনি মাসআলা-মাসায়েল আলোচনা করা, নিজের শিক্ষা অর্জন করা এবং অন্যকে শিখানো উত্তম এবং বৈধ।

ইতেকাফে বসে চুপচাপ থাকাকে ইবাদাত-বন্দেগি মনে করলে সে চুপচাপ থাকা ইতেকাফ মাকরূহ হবে। তবে মুখের গোনাহসমূহ থেকে বিরত থাকতে চুপ থাকাও অনেক বড় ইবাদাত।

ইতেকাফের স্থানকে ব্যবসাস্থল বানানো মাকরূহ। ওয়াজিব ইতেকাফ ফাসিদ বা বাতিল হয়ে গেলে তার কাযা আদায় করা ওয়াজিব। ইতেকাফকারী নিজের কারণে ফাসিদ/বাতিল হোক অথবা হায়েজ (ঋতুস্রাব) বা নিফাসের (রক্তস্রাব) কারণে বাতিল হোক। পরবর্তীতে তা আদায় করা ওয়াজিব।

নারীরা নিজেদের ঘরে ইতেকাফের স্থানকে কাপড় দিয়ে পর্দা টেনে নিবে, যাতে বেগানা পুরুষসহ যে কেউ আসলে ইতেকাফের স্থান ত্যাগ না করতে হয়।

ইতেকাফের শর্ত ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

রমজানের ইতেকাফের জন্য রোজা রাখা শর্ত। রমজানের বাইরে অন্য সময় ইতেকাফের জন্য রোজা শর্ত নয়। রমজানে শেষ দশ দিন ইতেকাফ করা। ন্যূনতম শেষ তিন দিন ইতেকাফ করা। রমজানের বাইরে ইতেকাফের নির্দিষ্ট কোনো মেয়াদ নেই।

ইতেকাফ সহিহ হওয়ার শর্ত-

মুসলমান হওয়া;

জ্ঞানবান হওয়া; প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়া ইতেকাফের জন্য শর্ত নয় বরং জ্ঞানবান নাবালিগের জন্যও ইতেকাফ সহিহ হবে।

জানাবাত (অপবিত্রতা), হায়েজ (ঋতুস্রাব) ও নিফাস থেকে পবিত্র হওয়া।

নারীদের ইতেকাফের জন্য স্বামীর অনুমতি শর্ত। স্বামী অনুমতি দেয়ার পর ইতেকাফ থেকে বারণ বা বিরত রাখা যাবে না।

ইতেকাফ কোথায় করবেন

ইতেকাফ এমন মসজিদে করা, যেখানে নামাজের জামাআত হয়।

ইতেকাফের জন্য সর্বোত্তম স্থান হলো মসজিদুল হারাম (বাইতুল্লাহ)।

 অতঃপর মসজিদে নববি (মদিনা)।

তারপর বাইতুল মুকাদ্দাস (মসজিদে আকসা)।

যে মসজিদে মুসল্লির সংখ্যা বেশি হয়।

যে কোনো জামে মসজিদ।

নারীরা নিজ গৃহের নির্দিষ্ট স্থানে ইতেকাফ করবে। মসজিদে নারীদের জন্য ইতেকাফ করা বৈধ নয়।

ইতেকাফে বসার আদব-

ইতেকাফ করাকালীন সময়ে ভালো কথা ও কাজ ছাড়া অপ্রয়োজনীয় কথা ও কাজ থেকে বিরত থাকা। শ্রেষ্ঠ মসজিদকে ইতেকাফের জন্য নির্ধারিত করা।

ইতেকাফ অবস্থায় কুরআন তেলাওয়াত ও অধ্যয়ন, হাদিস অধ্যয়ন, দ্বীনি ইলম শিক্ষা করা এবং শিক্ষা দেয়া।

সর্বোপরি দুনিয়াবি কাজ-কর্ম থেকে বিরত থেকে আল্লাহর নৈকট্য অর্জন ও লাইলাতুল কদর পেতে ইবাদাত-বন্দেগিতে মশগুল থাকাই হলো ইতেকাফের আদব।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে ইতেকাফের বিষয়গুলো যথাযথভাবে আদায় করার তাওফিক দান করুন। বিশেষ করে লাইলাতুল কদরের ফজিলত দান করুন। আমিন।

#ইনিউজ৭১/জি/হা/২০২১

জনপ্রিয় সংবাদ

পাঁচ শতাব্দীর পর ব্রিটেনের রাজা পোপের সঙ্গে প্রার্থনায়

পাঁচ শতাব্দীর পর ব্রিটেনের রাজা পোপের সঙ্গে প্রার্থনায়

সিরাজগঞ্জে নাতির হাতে দাদী খুন, আটক নাতি

সিরাজগঞ্জে নাতির হাতে দাদী খুন, আটক নাতি

খাগড়াছড়িতে চাঁদা আদায়কালে ইউপিডিএফ সদস্য আটক

খাগড়াছড়িতে চাঁদা আদায়কালে ইউপিডিএফ সদস্য আটক

ডা. টিপুর সঙ্গে সব রাজনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা মান্দা উপজেলা বিএনপির

ডা. টিপুর সঙ্গে সব রাজনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা মান্দা উপজেলা বিএনপির

আরপিও সংশোধনী–২০২৫: ‘না ভোট’ বিধান ফিরছে

আরপিও সংশোধনী–২০২৫: ‘না ভোট’ বিধান ফিরছে

সর্বশেষ সংবাদ

১ নভেম্বর থেকে খুলছে সেন্ট মার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১ নভেম্বর থেকে খুলছে সেন্ট মার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে অভিযোগ দায়ের করল এস আলম

আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে অভিযোগ দায়ের করল এস আলম

নতুন দেশ বিনির্মিাণের মাধ্যমে জবাবদিহীতার রাষ্ট্র সৃষ্টি করতে হবে: সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার

নতুন দেশ বিনির্মিাণের মাধ্যমে জবাবদিহীতার রাষ্ট্র সৃষ্টি করতে হবে: সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার

সিরাজগঞ্জে বিদেশ ফেরত যুবক ছুরিকাঘাতে নিহত

সিরাজগঞ্জে বিদেশ ফেরত যুবক ছুরিকাঘাতে নিহত

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে ফখরুলের কঠোর প্রশ্ন

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে ফখরুলের কঠোর প্রশ্ন

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে মানুষ নানা রকম বিপদ, দুঃখ ও অনিশ্চয়তার মুখোমুখি হয়। কারো জীবনে আসে আর্থিক কষ্ট, কারো জীবনে আসে শারীরিক অসুস্থতা বা পারিবারিক সংকট। এসব অবস্থায় মানুষ প্রায়ই হতাশ হয়ে পড়ে। কিন্তু ইসলামের দৃষ্টিতে একজন মুমিনের উচিত প্রতিটি বিপদের সময় আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রাখা। আল্লাহ বলেন, “যে আল্লাহর উপর ভরসা করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট।” (সূরা আত-তালাক: ৩)।

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

আজকের দুনিয়ায় মানুষ সময়ের পেছনে ছুটছে। কাজ, ব্যবসা, মোবাইল, সামাজিক যোগাযোগ—সবকিছুই আমাদের জীবনকে এমনভাবে ব্যস্ত করে ফেলেছে যে নামাজের সময় এলে অনেকেই বলে, ‘একটু পর পড়ব’। কিন্তু এই ‘একটু পর’-এর মধ্যেই মানুষ ভুলে যায়, হারিয়ে ফেলে আল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগের সেই বরকতময় সম্পর্ক। ইসলামে নামাজকে শুধু একটি ফরজ কাজ নয়, বরং জীবনযাত্রার মূল কেন্দ্র হিসেবে দেখা হয়েছে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

জীবনের প্রতিটি পর্যায়েই মানুষ নানা সংকট, দুঃখ-কষ্ট ও পরীক্ষার সম্মুখীন হয়। কখনও তা অর্থনৈতিক, কখনও পারিবারিক, আবার কখনও মানসিক। এসব অবস্থায় একজন মুমিনের উচিত নিজের ধৈর্য ধরে আল্লাহর উপর সম্পূর্ণ ভরসা রাখা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।” (সূরা আল-বাকারা: ১৫৩) এ আয়াতই প্রমাণ করে যে কঠিন পরিস্থিতিতে ধৈর্যই মুমিনের প্রকৃত অস্ত্র। মানুষ সাধারণত বিপদের সময় উদ্বিগ্ন ও হতাশ

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের আসল সফলতা

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের আসল সফলতা

দুনিয়ার জীবন আল্লাহর একটি পরীক্ষা। এখানে ধন-সম্পদ, সম্মান, কষ্ট কিংবা সুখ সবকিছুই মানুষকে যাচাই করার উপকরণ। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করে, আল্লাহ তার জন্য সহজ পথ করে দেন।” (সূরা লাইল, আয়াত ৫-৭)। অর্থাৎ, মুমিনের জন্য সফলতার মাপকাঠি হচ্ছে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন, পার্থিব অর্জন নয়। এই বিষয়টি আজকের সমাজে বিশেষভাবে প্রাসঙ্গিক। মানুষ আজ বস্তুবাদে এতটাই ডুবে গেছে যে,

জমাদিউল আউয়াল মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

জমাদিউল আউয়াল মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

আরবের শীতকাল জমাদিউল আউয়াল। আরবি বর্ষপঞ্জি বা হিজরি সনের পঞ্চম মাস হলো ‘জমাদিউল আউয়াল’। এর জোড়া মাস হলো ‘জমাদিউস সানি’, এটি হিজরি আরবি সনের ষষ্ঠ মাস। আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশে এই মাস দুটি ‘জমাদিউল আউয়াল’ ও ‘জমাদিউস সানি’ নামে সমধিক পরিচিত। এর বাংলা অর্থ হলো প্রথম জমাদা ও দ্বিতীয় জমাদা বা প্রথম শীত ও দ্বিতীয় শীত; অর্থাৎ শীতকালের প্রথম মাস ও শীতকালের