শুক্রবার, ৩ অক্টোবর, ২০২৫১৮ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

সালাম দেয়ার ক্ষেত্রে যে ভুল বেশি হয়

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৩০ ডিসেম্বর ২০২০, ১০:২০

শেয়ার করুনঃ
সালাম দেয়ার ক্ষেত্রে যে ভুল বেশি হয়
ইসলাম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

ইসলামের প্রধান ও প্রথম অভিবাদন হচ্ছে সালাম। এটি একটি দোয়া। হাদিসে পাকে সালামের মাধ্যমে কথা বলার দিকনির্দেশনা দেয়া হয়েছে। হাদিসে এসেছে, ‘কথা বলার আগে সালাম দাও।’ আর সালামের অর্থ হলো, ‘আপনার ওপর শান্তি বর্ষিত হোক।’

সালাম দেয়ার ক্ষেত্রে মানুষ অনেক ভুল করে। অনেকে আবার কুসংস্কারের বেড়াজালে বন্দি। এ সবই সালামের ব্যাপক প্রচলন ও ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধক। সালামের এ ভুলগুলো থেকে বিরত থাকা জরুরি। সালাম দেয়ার ক্ষেত্রে প্রচলিত ভুলগুলো হলো-

আরও

ডিজিটাল যুগে মুসলমানদের নৈতিক দিক নির্দেশনা

ডিজিটাল যুগে মুসলমানদের নৈতিক দিক নির্দেশনা

সঠিকভাবে সালাম না দেয়া

বিশুদ্ধ উচ্চারণে সালাম দেয়া। সুন্দরভাবে সালাম দেয়া। কেননা এটি একটি দোয়া। সালামের উচ্চারণে যদি ভুল হয় তবে এটির অর্থ পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে। অনেকে সালাম দিতে গিয়ে বলেন, ‘স্লামালেকুম, স্লামালাইকুম ও আস-সামালাইকুম ইত্যাদি। তাতে সালামের মূল লক্ষ্য ব্যাহত হবে। তাই সালামের ভুল উচ্চারণ থেকে বিরত থাকা। সালাম হলো-

আরও

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

اَلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ

উচ্চারণ : আস-সালামু আলাইকুম।

অর্থ : আপনার ওপর শান্তি বর্ষিত হোক।

বড়দের সালাম দেয়া থেকে বিরত থাকা এটি মারাত্মক ভুল যে, বড়রা ছোটদের সালাম দেবে না বা উচ্চ পদস্থরা অধীনস্তদের সালাম দেবে না। বাবা-মা সন্তানকে সালাম দেবে না, স্বামী তার স্ত্রীকে সালাম দেবে না।

না, মূলত বিষয়টি এমন নয়, বরং বড়রা, উচ্চ পদস্থরা, বাবা-মা, স্বামী তাদের ছোট, অধীনস্ত ও সন্তান-সন্তুতি ও নাতি-নাতনি এবং স্ত্রীদের সালাম দেবে। কেননা সালাম দেয়া কল্যাণের কাজ। আগে সালাম দেয়ায় রয়েছে সবচেয়ে বেশি নেকি। আর তাতে মানুষের মর্যাদা বৃদ্ধি পায়।

অপরিচিতদের সালাম না দেয়া

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘ক্ষুধার্থকে খাবার দাও। আর পরিচিত-অপরিচিত সবাইকে সালাম দাও।’ কিন্তু অনেকেই কাউকে না চিনলে বা পরিচিত না হলে সাধারণ সালাম দেয় না। এটি গর্হিত ও নিন্দনীয় কাজ এবং হাদিসের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।

সালাম দিতে মাতা ঝুকানো

সালাম দিতে গিয়ে অনেককেই নিচের দিকে মাথা ঝুকাতে দেখা যায়। অনেক সময় অতি সম্মানি ও উচ্চ পদস্থ কাউকে দেখলে অধীনস্থ কিংবা ভক্তবৃন্দ এ কাজটি করে থাকেন। এটি করা যাবে না। সালাম দিতে হবে মুখে সুস্পষ্ট উচ্চারণে উচ্চ আওয়াজে। এটি সালাম দেয়ার অন্যতম আদব।

সালামের পর আবার সালাম

অনেকে সালাম পেয়ে উত্তর দেন। সালামের উত্তর দেয়ার আবার সালাম দেয়া ব্যক্তিকে আবার সালাম দেন। এটি সঠিক নয়। কেননা কেউ যখন কাউকে সালাম দেয়, তখন সে যা উচ্চারণ করে, ঠিক সালামের উত্তর দেয়া ব্যক্তিও সে বাক্যটিই উচ্চারণ করে।

তাই সালাম পেয়ে আবার সালাম না দিয়ে বরং কারো সালামের অপেক্ষা না করে আগে সালাম দেয়ার চেষ্টা করা। যদি কেউ সালাম দিয়ে দেয় তবে সুন্দরভাবে সুস্পষ্ট উচ্চারণ ও উচ্চ আওয়াজে সালামের উত্তর দেয়া।

সালামের উত্তর না দিয়ে সালাম দেয়া

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

অনেক সময় দেখা যায়, বড় বা সম্মানিত কেউ কাউকে সালাম দিলেন। সালাম শুনে ব্যক্তি বিশেষ অনেকে সালামের উত্তর না দিয়ে পুনরায় সালাম দেয়া ব্যক্তিকে সালাম দিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। এমনটি মোটেই ঠিক নয়।

কারণ সালামের বিধানই হলো- দুই ব্যক্তির যে কোনো একজন সালাম দেবেন। আর অপর জন্য সালামের উত্তর দেবেন। এখন যদি দুই জনই সালাম দেন আর কেউ উত্তর না দেন তবে দুজনই গোনাহগার হবেন। কেননা সালাম দেয়া সুন্নাত আর সালামের উত্তর দেয়া ওয়াজিব বা আবশ্যক।

সালাম দিয়েছি এ কথা বলা

কাউকে সালাম দেয়া হলো। কোনো কারণে সে যদি সালাম না শোনেন তবে তাকে এ কথা না বলা যে, সালাম দিয়েছি। বরং করণীয় হলো- সালামের উত্তর না দিলে পুনরায় তাকে সালাম দেয়া।

সালাম পাঠানো ও পৌছানোর ক্ষেত্রে ভুল নিয়ম

কারও মাধ্যমে কাউকে সালাম পাঠানোর ক্ষেত্রে অনেকে বলে থাকেন, আমার সালাম দেবেন বা পৌছাবেন। এভাবে সালাম পাঠানোও ঠিক নয়। আবার যিনি কারো সালাম পৌছাবেন বা বলবেন তখন এভাবে না বলা যে, (অমুক) আপনাকে সালাম দিয়েছেন।

বরং কারো মাধ্যমে সালাম পাঠাতে চাইলে সালাম দেয়ার ক্ষেত্রে বলতে হবে-আমার পক্ষ থেকে (অমুককে) ‘আস-সালামু আলাইকুম…’ জানাবেন বা বলবেন। আবার সালাম পৌছানোর ক্ষেত্রেও বলতে হবে- (অমুক) আপনাকে ‘আস-সালামু আলাইকুম…’ জানিয়েছে বা বলেছে।

যদি সালাম প্রদান ও পৌছানো সঠিক হয় তবে যার উদ্দেশ্যে সালাম পাঠানো হয়েছে, তিনি সালাম পাঠানো ব্যক্তি ও বাহক উভয়কে সালামে যুক্ত করে নেবেন। আর এভাবে উত্তর দেয়া-

وَ عَلَيْكَ وَ عَلَيْهِ السَّلَام

‘ওয়া আলাইকা ওয়া আলাইহিস সালাম।

দেখা-সাক্ষাতে সালামের পরিবর্তে ‘হ্যালো বা অন্য কিছু’ বলা অনেকেই সরাসরি, ফোন কিংবা অন্য কোনো মাধ্যমে কথা বলার শুরুতে হাই! হ্যালো! ইত্যাদি বলে থাকেন। যা মোটেও ঠিক নয়, বরং হাই! হ্যালো! না বলে ‘আস-সালামু আলাইকুম’ দিয়ে শুরু করা। হাদিসের নির্দেশনা হলো- কথা বলার আগে সালাম দাও।

কোনো অনুষ্ঠান শেষ হলে সালাম দেয়া

কারো বিয়ে সম্পন্ন হলো কিংবা কোনো মজলিসে দোয়া সম্পন্ন হলো, সেখানে দেখা যায় এক বা একাধিক ব্যক্তি দাঁড়িয়ে কিংবা বসেই সম্মানিত অতিথিদের কিংবা কোনো আলেম থাকলে তাকে সালাম দেন। আবার সেখানে সালাম না দিলে অন্য কেউ বর বা কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তিকে সালাম দেয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দেন। আর তখন কাঙিক্ষত ব্যক্তি দাঁড়িয়ে সালাম দেন।

না, এটি সঠিক নয়। সালাম না দিলে বেয়াদব বা বিষয়টি অসৌজন্যবোধ হয়ে যাবে, তাও নয়। বরং তা বর্জন করা উচিত।মুমিন মুসলমানের উচিত, সালাম দেয়ার ক্ষেত্রে উল্লেখিত বিষয়গুলো এড়িয়ে চলা। সুস্পষ্ট বিশুদ্ধ উচ্চারণে উচ্চ আওয়াবে পুরো সালাম- ‘আস-সালামু আলাইকুম’ দেয়া। হাদিসের নির্দেশনাও এমনই।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে হাদিসের নির্দেশনা অনুযায়ী যথাযথভাবে সালাম দেয়ার তাওফিক দান করুন। সালাম দেয়ার ক্ষেত্রে ভুলগুলো থেকে বিরত থাকার তাওফিক দান করুন। আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান: হঠাৎ গাড়ি পার্কিং বন্ধে বিপাকে পর্যটকরা

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান: হঠাৎ গাড়ি পার্কিং বন্ধে বিপাকে পর্যটকরা

খাগড়াছড়িতে শারদীয় দুর্গাপূজার মহোৎসব সম্পন্ন

খাগড়াছড়িতে শারদীয় দুর্গাপূজার মহোৎসব সম্পন্ন

মহাকাশেই হতে পারে বিয়ে আনা দে আরমাস'-টম ক্রুজের

মহাকাশেই হতে পারে বিয়ে আনা দে আরমাস'-টম ক্রুজের

ইসরাইলের হাতে আটকে গেলো গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ৩৯ জাহাজ

ইসরাইলের হাতে আটকে গেলো গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ৩৯ জাহাজ

দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে ১২৯ রানে গুটিয়ে দিল টাইগ্রেসরা

দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে ১২৯ রানে গুটিয়ে দিল টাইগ্রেসরা

জনপ্রিয় সংবাদ

শেখ হাসিনার সঙ্গে যোগাযোগ ঠেকাতে টেলিগ্রাম ও বোটিম বন্ধ!

শেখ হাসিনার সঙ্গে যোগাযোগ ঠেকাতে টেলিগ্রাম ও বোটিম বন্ধ!

নির্বাচন না হলে দেশে ফের ফ্যাসিবাদ কায়েম হবে-গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

নির্বাচন না হলে দেশে ফের ফ্যাসিবাদ কায়েম হবে-গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

নির্বাচনে নীলনকশা জাতির জন্য দুর্ভাগ্যজনক-রিজভী

নির্বাচনে নীলনকশা জাতির জন্য দুর্ভাগ্যজনক-রিজভী

সাত জেলায় বন্যার পূর্বাভাস, বাড়ছে নদীর পানি

সাত জেলায় বন্যার পূর্বাভাস, বাড়ছে নদীর পানি

জান্নাতের টিকেট বিক্রেতারা ধর্ম ব্যবসায়ী, চেতনা চলবে না: সালাউদ্দিন

জান্নাতের টিকেট বিক্রেতারা ধর্ম ব্যবসায়ী, চেতনা চলবে না: সালাউদ্দিন

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ধৈর্যের শিক্ষা কোরআন ও হাদিসের আলোকে

ধৈর্যের শিক্ষা কোরআন ও হাদিসের আলোকে

ইসলাম মানবজীবনে ধৈর্যকে এমন এক মহান গুণ হিসেবে উপস্থাপন করেছে যা দুনিয়া ও আখেরাত উভয় ক্ষেত্রেই কল্যাণ বয়ে আনে। আল্লাহ তায়ালা কোরআনে বহুবার ধৈর্যের কথা উল্লেখ করেছেন এবং বলেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন। মানুষের জীবনে বিপদ, পরীক্ষা ও সংকট আসবে, আর এসব মোকাবিলার সর্বোত্তম উপায় হলো ধৈর্য ধারণ করা। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর জীবনেও ধৈর্যের অনন্য দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। তায়েফে অপমানিত

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

বর্তমান সমাজে দুর্নীতি, ঘুষ, প্রতারণা ও অনৈতিক কর্মকাণ্ড ভয়াবহ আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। ইসলামের দৃষ্টিতে এগুলো মারাত্মক গুনাহ এবং সমাজের স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি। ইসলাম সব ধরনের দুর্নীতি ও অনৈতিক কাজ কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করেছে এবং সৎপথে চলার শিক্ষা দিয়েছে। কুরআনে স্পষ্ট বলা হয়েছে যে যারা অন্যায়ের মাধ্যমে মানুষের অধিকার হরণ করে তাদের জন্য পরিণতি ভয়াবহ। কুরআনের সূরা আল-বাকারা’র ১৮৮ নম্বর আয়াতে আল্লাহ

সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমল বিমান ভাড়া

সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমল বিমান ভাড়া

২০২৬ সালের হজে সরকারি ব্যবস্থাপনায় অংশগ্রহণকারী হজযাত্রীদের জন্য তিনটি ভিন্ন প্যাকেজ ঘোষণা করেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে বিশেষ প্যাকেজ-১, তুলনামূলক সাশ্রয়ী প্যাকেজ-২ এবং নতুন সংযোজন সাশ্রয়ী প্যাকেজ-৩ অন্তর্ভুক্ত। খরচের পরিমাণ সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার ১৬৭ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৬ লাখ ৯০ হাজার ৫৯৭ টাকা পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়েছে। রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ

হাদিসের আলোকে দয়া ও মানবিকতা

হাদিসের আলোকে দয়া ও মানবিকতা

মানব জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান গুণগুলোর মধ্যে দয়া ও মানবিকতা অন্যতম। ইসলামে দয়া কেবল মানুষের প্রতি নয়, সমস্ত সৃষ্টির প্রতিই প্রদর্শন করার শিক্ষা দেওয়া হয়েছে। রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর জীবনে আমরা দেখতে পাই তিনি দয়া, সহানুভূতি ও মানবিকতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। হাদিসে এসেছে, আল্লাহ দয়ালু, আর তিনি দয়া প্রদর্শনকারীদের প্রতি দয়া করেন। সহিহ বুখারির এক হাদিসে রাসূল (সা.) বলেন, যারা পৃথিবীর প্রতি দয়া করবে,

ইসলামে জ্ঞান অর্জনের গুরুত্ব !

ইসলামে জ্ঞান অর্জনের গুরুত্ব !

ইসলামে জ্ঞান অর্জনকে অত্যন্ত মর্যাদার আসনে রাখা হয়েছে। কুরআনের প্রথম আয়াত নাজিল হয়েছিল “ইকরা” শব্দ দিয়ে যার অর্থ পড়। আল্লাহ তায়ালা বলেন, “বলুন, হে আমার প্রতিপালক! আমাকে জ্ঞান বৃদ্ধি করুন” (সূরা ত্বাহা: ১১৪)। এই আয়াত মুসলমানদের জন্য স্পষ্ট নির্দেশনা যে জ্ঞান অর্জন একটি ইবাদত। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “প্রত্যেক মুসলিম পুরুষ ও নারীর জন্য জ্ঞান অর্জন করা ফরজ” (ইবনে মাজাহ)। এই হাদিস