ভোলা জেলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার রাস্তার মাথা সংলগ্ন এস. এন. আর ইট ভাটার মালিক সবুজ, নুরে আলম, রিয়াজ তারা অবৈধ ভাবে ইট ভাটা চালাচ্ছেন। স্বরজমিনে গিয়ে দেখা যায় এস. এন. আর ইট ভাটার মালিকগন কাঠ কাটার মেসিন ও স্থাপন করেছেন। তাদের সাথে কথা বললে তারা বলেন আমরা দেখছি কি করা যায়। মৌসুমের শুরু থেকেই ভাটা’টিতে অবাধে চলছে কাঠ পোড়ানোর মহোৎসব, ফলে একদিকে যেমন উজার হচ্ছে বৃক্ষরাজ, অন্যদিকে প্রকৃতি ও পরিবেশের উপর পরছে বিরুপ প্রভাব। এক সুত্রে যানায়, প্রতি বছর নভেম্বর মাসের মাঝামঝি সময় পর্যান্ত থাকে ইট পোড়ানো মৌসুম। শ্রেনী বেধে প্রতিটি ভাটার মৌসুমে ৩০ লাখ থেকে ৮০ লাখ পর্যান্ত ইট পোড়ানো হয়।
ভাটার মালিকদের হিসেব অনুযায়ী প্রতি মাসে ১ লাখ ইট পোড়াতে প্রায় ২ হাজার মন কাঠের প্রয়োজন হয়। হাতে গোনা কয়েকটি ছাড়া বাকী সবগুলো ভাটাতে কাঠ পোড়ানোর মহোৎসব চলছে। বৃক্ষ সম্পদ উজার করা হচ্ছে যা মানুষ, প্রাণী, প্রকৃতি ও পরিবেশের জন্য মারাক্রক হুমকি। অথচ এসব ভাটার বা মালিকদের বিরুদ্ধে প্রশাসন স্থায়ী কোনো ব্যবস্থা গ্রহন না করার কারণে ভাটা বন্ধের পরিবর্তে প্রতি বছরই নতুন ইট ভাটা গড়ে উঠেছে।এস. এন. আর ভাটা চিমনি ব্যবহার করা হচ্ছে অথচ বাংলাদেশ সরকার চিমনি ব্যবহার করা নিষিদ্ধ করেছে। ভোলা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাসুম আলম ছিদ্দিক বলেন অবৈধ সব ইটের ভাটার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শীঘ্রই মোবাইল কোটের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ইনিউজ ৭১/এম.আর
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।