বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৫৩১ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জাতীয়

‘লকডাউন’ থেকে বেরিয়ে আসতে বিশেষজ্ঞদের ১০ সুপারিশ

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৩০ এপ্রিল ২০২১, ২১:৫

শেয়ার করুনঃ
‘লকডাউন’ থেকে বেরিয়ে আসতে বিশেষজ্ঞদের ১০ সুপারিশ
লকডাউনসুপারিশকরোনা ভাইরাস
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে সারা দেশে সরকার ঘোষিত ‘লকডাউন’ চলছে। গত ৫ এপ্রিল থেকে এই ‘লকডাউন’ শুরু হলেও প্রথম এক সপ্তাহ একরকম ঢিলেঢালাভাবে তা চলে। পরে ১৪ এপ্রিল থেকে ‘সর্বাত্মক লকডাউনের’ ঘোষণা দেওয়া হয়। এ সময় আরোপ করা হয় কঠোর বিধিনিষেধ। সর্বশেষ ঘোষণা অনুযায়ী এই লকডাউন চলবে আগামী ৫ মে পর্যন্ত। 

করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে লকডাউন কিংবা কঠোর বিধিনিষেধ পদ্ধতিকে সবচেয়ে কার্যকর মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে লকডাউনের মতো একটি বিষয় দীর্ঘদিন চালিয়ে নেওয়া সম্ভব নয়। কারণ এতে মানুষের জীব-জীবিকা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

আরও

দলীয় সম্পৃক্ততা পেলেই নির্বাচন দায়িত্ব থেকে বাদ: জনপ্রশাসন সচিব

দলীয় সম্পৃক্ততা পেলেই নির্বাচন দায়িত্ব থেকে বাদ: জনপ্রশাসন সচিব

কাজেই লকডাউন তুলে নিলেও সংক্রমণ যাতে না বাড়ে সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে 'লকডাউন' থেকে বেরিয়ে আসার একটি কৌশল ঠিক করেছে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে জাতীয় টেকনিক্যাল পরামর্শক কমিটি। এ সংক্রান্ত সুপারিশগুলো ইতোমধ্যে সরকারের কাছে পাঠানো হয়েছে।

এই কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেছেন, দীর্ঘমেয়াদি কৌশল হিসেবে ১০টি সুপারিশ করেছেন তারা। জাতীয় পরামর্শক কমিটি যেসব সুপারিশ করেছে সেগুলো বাস্তবায়নের জন্য জনগণকে সম্পৃক্ত করা এবং মনিটরিং জোরদার করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এসব পদক্ষেপ না নিয়ে একসঙ্গে সবকিছু খুলে দিলে আবারও সংক্রমণ বাড়তে পারে এবং সংক্রমণ লাগামছাড়া হয়ে বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।

আরও

রাষ্ট্রপতির আদেশে সেনানিবাসের একটি ভবন সাময়িক কারাগার ঘোষণা

রাষ্ট্রপতির আদেশে সেনানিবাসের একটি ভবন সাময়িক কারাগার ঘোষণা

সুপারিশগুলো হলো:

১. অবশ্যই মুখে মাস্ক পরা নিশ্চিত করতে হবে। ঘর থেকে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যেন মুখে মাস্ক থাকে। যেখানে ভাইরাসের ঘনত্ব বেশি যেমন: গণপরিবহন, সুপার মার্কেট, বাজার, ব্যাংক, হসপিটাল- এসব জায়গায় কেউ মাস্ক ছাড়া যেতে পারবে না। মাস্ক না পরলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা থাকতে হবে।

২. অফিসে উপস্থিতি অর্ধেক করার প্রস্তাব করেছে জাতীয় পরামর্শক কমিটি। তবে উপস্থিতি এক-তৃতীয়াংশ হলে ভালো হয়। অফিসগুলোতে ভার্চুয়াল মিটিংকে উৎসাহ দিতে হবে। অফিসগুলোতে যেন দলবেঁধে খাওয়া-দাওয়া না চলে। সবাই যেন আলাদাভাবে তাদের খাওয়া সম্পন্ন করে।

৩. গণপরিবহন যেন তাদের সক্ষমতার ৫০ ভাগ যাত্রী বহন করে। এই নিয়ম দীর্ঘদিনের জন্য চালু থাকতে হবে। এ ছাড়া প্রাইভেটকার এবং তিন চাকার যান্ত্রিক বাহন (সিএনজি অটোরিকশা) একজন করে যাত্রী বহন করবে। তবে পরিবারের সদস্য হলে দুইজন বহন করতে পারে। অবশ্য রিকশা, মোটরসাইকেল এবং বাইসাইকেলে কোনো সমস্যা নেই।

৪. খাবারের দোকান, মুদি দোকান, মার্কেট এবং শপিংমল দিনের লম্বা সময়ের জন্য খোলা রাখা। স্বল্প সময়ের জন্য খোলা রাখলে মানুষের চাপ বাড়ে এবং সংক্রমণের ঝুঁকি তৈরি হয়। বেশি সময় যাবত খোলা থাকলে মানুষের ভিড় কম হবে। কাঁচা বাজারগুলো উন্মুক্ত জায়গায় পরিচালনা করতে হবে। রেস্টুরেন্টে বসে খাওয়া যাবে না। হোম ডেলিভারি সার্ভিসকে উৎসাহ দিতে হবে।

৫. জনসমাবেশ কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। মসজিদ, মন্দির এবং চার্চে যাতে ভিড় না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। প্রার্থনায় সীমিত সংখ্যক মানুষ যেতে পারবে। এ ছাড়া রাজনৈতিক সভা-সমাবেশ বন্ধ রাখার সুপারিশ করা হয়েছে। যদি করাও হয় তাতে ১০ জনের বেশি মানুষ থাকতে পারবে না।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

৬. যারা দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে জীবিকা নির্বাহ করে তাদের কাজ চালিয়ে নেওয়া যাবে। নিয়োগকারী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান শ্রমিকদের শারীরিক দূরত্ব এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিষয়টি নিশ্চিত করবে।

৭. কলকারখানার প্রবেশ মুখে শ্রমিকদের জন্য স্যানিটাইজেশন ব্যবস্থা রাখতে রাখবে, যাতে করে তারা জীবাণুমুক্ত হয়ে কারখানায় প্রবেশ করতে পারে। কারখানার ভেতরে মাস্ক পরে নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে কাজ করতে হবে।

৮. যতদিন পর্যন্ত পরিস্থিতির উন্নতি না হয় ততদিন পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হবে। অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রমকে উৎসাহ দিতে হবে।

৯. বিনোদন এবং পর্যটন কেন্দ্রগুলো সম্পূর্ণ বন্ধ রাখতে হবে। পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত পর্যটন কেন্দ্র খোলা যাবে না।

১০. আইসোলেশন, কন্টাক্ট ট্রেসিং এবং কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করতে হবে। এ ছাড়া ভ্যাকসিন কার্যক্রম চলমান রাখতে হবে। সংক্রমণ রোধ করার জন্য এটা ভীষণ প্রয়োজন। বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের ক্ষেত্রে কোয়ারেন্টিন ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে যারা আসবেন তাদের দ্রুত খুঁজে বের করে আইসোলেশন নিশ্চিত করতে হবে। টেস্ট করার সুবিধা বাড়াতে হবে। টেস্টিং সেন্টারগুলোতে যাতে ভিড় না হয় সেজন্য সেন্টারের সংখ্যা বাড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

#ইনিউজ৭১/জিয়া/২০২১

জনপ্রিয় সংবাদ

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৩ জন

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৩ জন

১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান

১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান

পাকিস্তানের হামলায় দুইশোর বেশি তালেবান যোদ্ধা নিহত

পাকিস্তানের হামলায় দুইশোর বেশি তালেবান যোদ্ধা নিহত

গাজায় যুদ্ধবিরতি উদ্যোগে প্রথম দফায় সমঝোতা, ট্রাম্প যাচ্ছেন মিশর

গাজায় যুদ্ধবিরতি উদ্যোগে প্রথম দফায় সমঝোতা, ট্রাম্প যাচ্ছেন মিশর

দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠন

দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠন

সর্বশেষ সংবাদ

উচ্চ আদালত সংস্কারে সময় এসেছে: আসিফ নজরুল

উচ্চ আদালত সংস্কারে সময় এসেছে: আসিফ নজরুল

পাকিস্তান-আফগান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত অন্তত দুই ডজন

পাকিস্তান-আফগান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত অন্তত দুই ডজন

মৌলভীবাজারে হাইব্রিড লাউ চাষে কৃষকের মুখে হাসি

মৌলভীবাজারে হাইব্রিড লাউ চাষে কৃষকের মুখে হাসি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ কাল

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ কাল

দুর্নীতির অভিযোগ করায় শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় ফেল করার হুমকি

দুর্নীতির অভিযোগ করায় শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় ফেল করার হুমকি

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

আজ সন্ধ্যায় জরুরি বৈঠক ডেকেছে প্রধান উপদেষ্টা

আজ সন্ধ্যায় জরুরি বৈঠক ডেকেছে প্রধান উপদেষ্টা

জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে রাজনৈতিক মতভিন্নতার কারণে সনদ স্বাক্ষর নিয়ে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। এই পরিস্থিতিতে জরুরি আলোচনার উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। বুধবার (১৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা ছয়টায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ‘অতি জরুরি’ বৈঠক আহ্বান করেছে কমিশন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ। চিঠিতে বলা হয়েছে, প্রতিটি রাজনৈতিক দল বা জোট থেকে দুজন প্রতিনিধি অংশ নিতে পারবেন। বিকেল ৪টার মধ্যে প্রতিনিধিদের নাম

বাংলাদেশের রাজনীতিতে সেফ এক্সিটের ইতিহাস: ১৯৭৫ থেকে ২০২৪

বাংলাদেশের রাজনীতিতে সেফ এক্সিটের ইতিহাস: ১৯৭৫ থেকে ২০২৪

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ‘সেফ এক্সিট’ শব্দটি যতটা নতুন শোনায়, বাস্তবে এর প্রয়োগ ততটাই পুরনো। সাম্প্রতিক আলোচনায় এনসিপি নেতা নাহিদ ইসলামের মন্তব্যে এই শব্দটি আবারও ফিরে এসেছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। কিন্তু এর শিকড় ছড়িয়ে আছে মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী সময় থেকে বর্তমান পর্যন্ত। ১৯৭৫: প্রথম সেফ এক্সিটের নজির ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের হত্যার পর অভিযুক্ত সেনা সদস্যদের

বাংলাদেশে গভীর সমুদ্র ও ফল রপ্তানি উন্নয়নে এফএওর সহায়তা

বাংলাদেশে গভীর সমুদ্র ও ফল রপ্তানি উন্নয়নে এফএওর সহায়তা

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণ শিল্প ও ফল রপ্তানি সম্প্রসারণে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে। সোমবার রোমে এফএও সদর দপ্তরে আয়োজিত ‘ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরাম’ ও সংস্থার ৮০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে এ আশ্বাস দেন এফএও মহাপরিচালক ড. কু দোংইউ। ড. কু বাংলাদেশকে ‘উচ্চ সাফল্য অর্জনকারী দেশ’ হিসেবে আখ্যায়িত করে বলেন, সংস্থাটি

দেশজুড়ে মোট ভোটার সংখ্যা ১২ কোটি ৬৩ লাখ, চূড়ান্ত তালিকা ১৮ নভেম্বর

দেশজুড়ে মোট ভোটার সংখ্যা ১২ কোটি ৬৩ লাখ, চূড়ান্ত তালিকা ১৮ নভেম্বর

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে খসড়া ভোটার তালিকার ভুল শোধরাতের জন্য নির্বাচন কমিশন (ইসি) সংশোধনকারী কর্তৃপক্ষ গঠন করেছে। সংশোধিত তালিকা প্রকাশের মাধ্যমে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা আগামী ১৮ নভেম্বর প্রকাশ করা হবে। সোমবার (১৩ অক্টোবর) নির্বাচন সহায়তা শাখার উপসচিব মো. রফিকুল ইসলাম এই সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেন। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমের তথ্য অনুযায়ী ২০০৭ সালের ৩১ অক্টোবর

ক্ষুধা নয়, অর্থনৈতিক কাঠামোর ব্যর্থতা: ড. মুহাম্মদ ইউনূস

ক্ষুধা নয়, অর্থনৈতিক কাঠামোর ব্যর্থতা: ড. মুহাম্মদ ইউনূস

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বিশ্বব্যাপী ক্ষুধা ও অভাবের মূল কারণ সম্পদের অভাব নয়, বরং এটি আমাদের তৈরি করা অর্থনৈতিক কাঠামোর ব্যর্থতার ফল। সোমবার (১৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ইতালির রোমে অনুষ্ঠিত বিশ্ব খাদ্য ফোরামের সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসেবে ভাষণে তিনি ক্ষুধা দূরীকরণের চেয়ে অস্ত্রখাতে বিশ্বের বিপুল পরিমাণ ব্যয়কে ‘নৈতিক ব্যর্থতা’ আখ্যা দেন। নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ বলেন, ২০২৪ সালে ৬৭৩ মিলিয়ন মানুষ